![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জেএমবি, হুজি, আনসারুল্লাহ বাংলাটিম, হিজবুত তাহরীর জঙ্গী সংগঠনগুলো তাদের তহবিল সংগ্রহ করছে মুলত নিয়ন্ত্রিত ব্যাংকের মাধ্যামে। অর্থের জোরে ছড়িয়ে দিচ্ছে নারকীয়তার পথে জঙ্গীদের। কারা তাদের অর্থের যোগানদাতা, কারা পৃষ্ঠপোষক, কাদের স্বার্থ পূরণে নৃশংসতা চালায় সেসব বিষয়ে তথ্যাদি তেমন মিলেছে বলা যাবে না। জঙ্গীদের অর্থ ও অস্ত্রের প্রধান উৎস মাদক পাচার, ব্যাংক লুট, অপহরণ করে পণ আদায়, চাঁদাবাজিসহ আরও নানাবিধ পথ ও পন্থা। জঙ্গীবাদে যারা অর্থায়ন করে তারা সন্ত্রাসবাদকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে ধর্মীয় উন্মাদনাকে ব্যবহার করছে। ইন্টারনেট তাদের প্রধান যোগাযোগ মাধ্যম। জঙ্গী দমনে সব দেশই সোচ্চার। পাকিস্তানও জঙ্গী দমনে হাঁকডাক দিলেও মূলত জঙ্গী উৎপাদনে প্রধান কারখানাটিই এই পাকিস্তান। আর এসবের পৃষ্ঠপোষক যুক্তরাষ্ট্র। এ উৎস নির্মূল করা না গেলে জঙ্গী তৎপরতা কোনভাবেই দমন করা যাবে না। তারা অর্থ পাচারের ক্ষেত্রে ব্যাংক ব্যবহার করে আসছে। এক দেশ হতে অন্য দেশে জঙ্গীরা অর্থ পাচার করলেও এ অর্থ অনুসন্ধান দুরূহ হয়ে পড়ছে। জঙ্গীদেরও রয়েছে নিয়ন্ত্রিত ব্যাংক, যার মাধ্যমে তারা অর্থায়ন করে আসছে। জামায়াত এদেশে যেভাবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে তাদের এই উৎস শনাক্ত করে ব্যবস্থা না নিলে এদেশে জঙ্গীবাদের উৎস নির্মূল করা সম্ভব হবে না। জঙ্গীদের অর্থে অবাধ প্রবাহ শনাক্ত করে এর উৎস বন্ধ করা না গেলে জঙ্গীবাদ হুমকির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়া যাবে না। তাই সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদে অর্থায়ন প্রতিরোধে এবার মাঠে নামছে বাংলাদেশ। অর্থায়ন বন্ধে নানা পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
©somewhere in net ltd.