![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জামায়াত ঘরানার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে চাকরির প্রলোভন দিয়ে দলে ভেড়াচ্ছে শিক্ষিত তরুণদের। এসব তরুণরা কম্পিউটার অপারেটিংয়ে ওস্তাদ। র্যালব-পুলিশ এ বিষয়ে কঠোর নজরদারি চালানোর কারণে সক্রিয় হতে চেয়েও অনেকটা কোণঠাসা অবস্থায় আছে জঙ্গি সংগঠনগুলো। জঙ্গিগোষ্ঠীর প্রাণপ্রদীপ জ্বালিয়ে রাখছে জামায়াত। জামায়াত দেশে অস্থিরতা সৃষ্টির জন্য বানের জলের মতো টাকা খরচ করছে। জামায়াতের টাকা পেয়ে হিজবুত তাহরির নতুন করে হম্বিতম্বি শুরু করেছে। সারা বিশ্বে উগ্র মতাদর্শীদের মধ্যে আইএসকে কেন্দ্র করে যে উন্মাদনা চলছে, তার প্রভাব বাংলাদেশেও কিছুটা পড়েছে। অপরদিকে জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা অবস্থায় আছে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য তারা মরিয়া। দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে তারা জঙ্গি সংগঠনগুলোর মাধ্যমে নানা তৎপরতা চালাচ্ছে। চট্টগ্রাম ও রাজশাহীর জামায়াতের নেতারা দেদার টাকা ঢালছে জঙ্গিদের পেছনে। উদ্দেশ্য সরকারকে ব্যতিব্যস্ত রাখা। তবে পুলিশ-র্যা বের কড়া নজরদারির কারণে জামায়াতের অর্থায়ন সত্ত্বেও জঙ্গিরা সক্রিয় হতে পারছে না। তবে জামায়াত হাল ছেড়ে দেওয়ার পাত্র নয়। এক মিশন ব্যর্থ হলে অতি দ্রুতই তারা অন্য মিশনের জন্য জঙ্গিগ্রুপ তৈরি করে। আর জঙ্গিগ্রুপ তৈরিতে তাদের অনুপ্রেরণা জোগায় মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা পেট্রোডলার। জামায়াতি পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের পাশাপাশি পেট্রোডলার আসার উৎস বন্ধ হলেই জামায়াত সংশ্লিষ্ট জঙ্গিদের অর্থায়নের পথ বন্ধ হবে।
©somewhere in net ltd.