![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়েই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যাত্রা শুরু হয়। সেনাবাহিনীকে একটি আধুনিক, যুগোপযোগী বাহিনী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে বঙ্গবন্ধু ছিলেন আত্মপ্রত্যয়ী এবং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় গত দুই মেয়াদে তার সরকার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সার্বিক উন্নয়নে ব্যাপক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করেছে। সরকারের এই দৃঢ় ও বলিষ্ঠ পদক্ষেপের ফলে সেনাবাহিনীর গ্রহণযোগ্যতা দেশ ও বহির্বিশ্বে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। অবসরপ্রপ্ত সেনা অফিসারদের আবাসনের জন্য এবং পিলখানার বিডিআর বিদ্রোহে শহীদ অফিসারদের পরিবারবর্গের প্রত্যেককে জলসিড়ি আবাসন প্রকল্পে একটি করে প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া ৪৮টি শহীদ পরিবারকে বিভিন্ন ডিওএইচএস-এ আরো একটি করে প্লট এবং ১০টি পরিবারকে মিরপুর ডিওএইচএস-এ দুটি করে ফ্ল্যাট দেয়া হবে। কিন্তু এই জলসিড়ি আবাসন প্রকল্প নিয়ে একটি স্বার্থান্বেষী চক্রের মাথা ব্যাথা শুরু হয়েছে। তারা স্বীয় স্বার্থ চরিতার্থ করার অভিপ্রায়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধেও অপপ্রচার চালাতে দ্বিধাবোধ করছে না। অথচ এই সেনাবাহিনী দেশের উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। প্রতিটি শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী উন্নত পেশাগত দক্ষতার স্বাক্ষরের মাধ্যমে দেশের সুনাম বৃদ্ধি করেছে। শান্তিরক্ষা মিশনে শান্তিরক্ষীর সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের স্থান প্রথম। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও বাংলাদেশের সুনাম বৃদ্ধি করে যাচ্ছে যে সেনাবাহিনী অথচ সেই সেনাবাহিনীর সুনাম ক্ষুন্ন করতে কেউ কেউ মিথ্যা প্রচার চালাতে চেষ্টা করছে।
©somewhere in net ltd.