![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা শ্রেণির নন, তিনি সার্বজনীন তাই নিজেদের স্বার্থে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কোটারিগত রাখা উচিৎ হবে না। আসলে বঙ্গবন্ধু শুধু আওয়ামী লীগের না, উনি জাতির পিতা। আমরা যদি বঙ্গবন্ধুকে একটা কোটরির মধ্যে ঘিরে রাখি তাহলে এই বঙ্গবন্ধু জাতির পিতার সন্মান থাকে না। শুধু এক রাজনৈতিক দলের গণ্ডির ভেতরে বঙ্গবন্ধুকে রেখে আমরা তার প্রতি অবিচারই করছি। বঙ্গবন্ধুর ৪০তম শাহাদত বার্ষিকী এবার ভিন্ন আমেজে পালন করা হচ্ছে। এ শোক সবার। কোনো নির্দিষ্ট জাতি, শ্রেণির নয়। বঙ্গবন্ধুকে যেন সবাই সমানভাবে সম্মান জানাতে পারেন সে লক্ষ্যেই আমাদের কাজ করতে হবে। বঙ্গবন্ধু তো জাতির পিতা। তিনি বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে আছেন। তাকে কোনো কম্পারটমেন্টে রাখা যাবে না। সকল শ্রেণির মানুষ বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন। এটাই আমাদের মূল লক্ষ্য । ১৫ অগাস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকীতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন করলেন। ধরুন আপনার জন্ম ১৫ তারিখে, কিন্তু আপনি জাতির পিতার প্রতি সন্মান রেখে ১৬ তারিখে আপনার কেক কাটেন, ড্যান্স করেন, তাতে জাতির অসম্মান হবে না। আপনি কেক কেটে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ না করে বিভক্ত করেছেন। এবার ১৫ অগাস্ট সকালে কেক কাটলেন না, রাতে কেক কাটলেন। এটা কিছুটা উন্নতি। আগামীতে হয়তো উনি ১৫ তারিখে কেকই কাটবেন না।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪
নিষ্কর্মা বলেছেন: শেখ সাহেবের শাহাদাতের পরে আম্লিগই উনাকে নিয়ে কাল্ট ব্যবসা শুরু করে। তাদের কাছে উনি ওদের দলের নেতা, ঐ দলের নেতা হিসাবেই স্বাধীন বাঙলাদেশের জনক। তাদের ভাবনায়, শেখ সাহেব জাতির পিতা শুধু আম্লিগের দলের পক্ষেই। অন্য কোন ভাবেই নন। এই দোষ আম্লিগের। ইদানিং সৈয়দ সাহেব ব্যাপারটা বুঝেছেন, রাজনীতিটাও ধরতে পেরেছেন। তাই উনি এখন শেখ সাহেবকে লীগ-মুক্ত করতে চাচ্ছেন। সমস্যা হচ্ছে গেল প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে যা বাজারজাত করা হয়েছে আম্লিগের বোতলে, তা নতুন বোতলে ভরে দিলেই কি বাজার মাত করে ফেলবে? দেখা যাক না আম্লিগ শেখ সাহেবের পেটেন্ট কতখানি ছাড়তে পারে।