![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইন্টারনেট ডট ওআরজি প্রকল্পের মাধ্যমে রোববার থেকে বাংলাদেশে চালু করা হয়েছে বিনা মূল্যের ইন্টারনেট সেবা। বর্তমানে মোবাইল অপারেটর রবির গ্রাহকরা বিনা মূল্যের এই ইন্টারনেট সেবায় নির্দিষ্ট কিছু ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারবেন।
প্রাথমিক অবস্থায় কিছু সরকারি ওয়েবসাইট, সংবাদপত্র, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ২৯টি ওয়েবসাইট বিনা মূল্যের ইন্টারনেটে ব্যবহার করা যাবে। এগুলো হচ্ছে- ফেসবুক, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, কৃষি মন্ত্রণালয়, ক্যাবিনেট ডিভিশন, প্রথম আলো, বিডিনিউজ টোয়োন্টিফোর ডটকম, বিডিজবস, বিক্রয় ডটকম, শিক্ষক ডটকম, রবি, উইকিপিডিয়া, ইএসপিএন ক্রিকেইনফো, সন্ধান, সোশ্যাল ব্লাড, ম্যাসেঞ্জার, মায়া, হেলথপিরিওর, অ্যাকুওয়েদার, আমার দেশ বুটিক, আস্ক, বেবি সেন্টার অ্যান্ড মামা, মাইনেট, ক্রিটিক্যাল লিংক, গার্ল ইফেক্ট, ফ্যাক্টস ফর লাইফ, ওয়াটপ্যাড ও ইওরমানি।
পরবর্তীতে সরকারী সব ওয়েবসাইট ও অন্যান্য ওয়েবসাইট এই সেবাটির আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে জানা গেছে।
স্মার্টফোন থেকে বিনা মূল্যের ইন্টারনেটের এই সেবা ব্যবহার করতে চাইলে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন...লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন ইন্টারনেট ডট ওআরজি অ্যাপটি। এরপর অ্যাপটির তালিকায় থাকা ওয়েবসাইটগুলো ইন্টারনেট খরচ ছাড়াই ব্যবহার করা যাবে। কিংবা মোবাইল থেকে সরাসরি http://0.internet.org/ ঠিকানায় ব্রাউজ করেও পাওয়া যাবে এই সুবিধা।
ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ বিশ্বের ইন্টারনেট সুবিধাবঞ্চিত মানুষের দোরগোড়ায় ইন্টারনেট সেবা দিতে ইন্টারনেট ডট ওআরজি প্রতিষ্ঠা করেন। তবে ফেসবুকের পাশাপাশি এই উদ্যোগটির অন্যান্য প্রতিষ্ঠাতা প্রতিষ্ঠান হচ্ছে- স্যামসাং, এরিকসন, মিডিয়াটেক, ওপেরা, কোয়ালকম এবং নকিয়া।
এশিয়া, আফ্রিকাসহ বিভিন্ন মহাদেশের ইন্টারনেট সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কাছে ইন্টারনেট পৌঁছানোই ইন্টারনেট ডট ওআরজি প্রকল্পের মূল লক্ষ্য।
১১ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:৪০
এবং সাইদি বলেছেন: কতটুকু আগাতে পারবে তা আমার জানা নেই তবে শুরুতেই প্রতারনার শিকার গ্রাহকরা
২| ১১ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৫৪
দীপংকর চক্রবর্ত্তী বলেছেন: একেই বলে "ডিজিটাল বাংলাদেশ"
এগিয়ে যাও বাংলাদেশ।।
৩| ১১ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
কাবিল বলেছেন: ফ্রি মানেই ধির গতি। আর উপরিউক্ত ২৯টি সাইট ছাড়া সাধারণ গ্রাহক যদি অন্য সাইটে যায় তাহলে তাকে অতিরিক্ত চার্জ দিতে হবে। ইউটিউবের মতো জনপ্রিয় সাইট আদৌ ফ্রি ব্রাউজিং সুবিধার আওতায় থাকবে না। এমনকি ই-মেইলে কোনো ফাইলও পাঠানো যাবে না। ডাউনলোড, ভিডিও কিংবা অডিও কনটেন্ট উপভোগের জন্য অবশ্যই পৃথক মূল্য পরিশোধ করতে হবে।
ওআরজি প্রকল্প শুধু মাত্র বাংলাদেশের সাথে চুক্তিবদ্ধ, যা অন্য কোন দেশ এই চুক্তিতে রাজি হয়নি।
এ ধরনের ফ্রি মানেই ধারণ গ্রাহকের গলাই ছুরি দেওয়া ছাড়া আর কিছুই নয়।
১১ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
এবং সাইদি বলেছেন: একজন গ্রাহক না বুঝে ফ্রি ব্রাউজিং সাইটে গিয়ে পে পার ইউজের ফাঁদে পড়লে মুহূর্তেই তার সিমকার্ডের অ্যাকাউন্টের অর্থ পুরোটাই হাওয়া হয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৫৩
দীপংকর চক্রবর্ত্তী বলেছেন: একেই বলে "ডিজিটাল বাংলাদেশ"
এগিয়ে যাও বাংলাদেশ।।