নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু বিষাদ হোক পাখি।

একলা ফড়িং

যে মেয়ে দুচোখে আকাশ ভরে রাখে, যার গায়ে এতো মেঘজামা তাকে তুমি কি রঙ শেখাবে? তাকে তুমি কি নদী বোঝাবে?

একলা ফড়িং › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের দশটি বিস্ময়কর এবং রহস্যময় হোল!

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৪

আমি বরাবরই ঘরকুনো স্বভাবের। খুব ঠেকায় না পড়লে ভার্সিটির ক্যাম্পাস ছাড়া বাইরে আর কোথাও তেমন যাই না বললেই চলে :| :| অনেকদিন ধরে হরতালে ক্লাস অফ, ক্যাম্পাস অফ, সুতরাং একরকম গৃহবন্দী দিন যাপন করছি |-) |-) সারাদিন নেটেই ঘুরে ফিরে দিন পার করি। ঘুরতে ঘুরতে অনেক ইন্টারেস্টিং কিছু জিনিসের দেখা পেলাম। ভাবলাম ব্লগে শেয়ার করি। সেই ভাবনা থেকে এই পোস্ট B-) B-)



১। বিংহ্যাম ক্যানিয়ন মাইন, উতাহ (Bingham Canyon Mine):

আমেরিকার উতাহ স্টেটের সল্ট লেক সিটিতে অবস্থিত একটি খনি। এটি বিশ্বের বৃহত্তম মানবসৃষ্ট খনন কাজ। ১৮৬৩ সালে এই খনি থেকে খনিজ উত্তোলন শুরু হয়। এটা প্রায় ১.২ কিলোমিটার (৩,৯৬০ ফুট) গভীর এবং ৪ কিলোমিটার(২.৫ মাইল) প্রশস্ত। ২০১৩ সালের ১০ই এপ্রিল খনিটি একটি ভারী ভূমিধ্বসের শিকার হয় এবং ১১ই সেপ্টেম্বর আরও একটি ছোট ধরণের ভুমিধ্বস ঘটে। ২০০৪ সাল পর্যন্ত এই খনি থেকে প্রায় ১৫.৪ মেট্রিক টন কপার, ৭১৫ টন স্বর্ণ, ৫,৯০০ টন রৌপ্য, এবং ৮৫০ মিলিয়ন পাউন্ড মলিবডেনাম উত্তোলিত হয়েছে। এই খনি থেকে এখনো খনিজ উত্তোলন চলছে। সুতরাং দিনে দিনে এর গভীরতা আরও বেড়ে চলছে এবং ২০১৫ সালের মধ্যে বর্তমানের তুলনায় কমপক্ষে আরও প্রায় ৫০০ ফুট গভীর হবে।



















২। মিরনি ডায়মন্ড হোল (Mirny Diamond Mine):

রাশিয়ার পূর্ব সাইবেরিয়ার একটি ছোট্ট শহরে অবস্থিত। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মানবসৃষ্ট নিখাত খনি। এর উপরিভাগের ব্যাস ১২০০ মিটার (৩,৯০০ ফুট) এবং গভীরতা ৫২৫ মিটার (১,৭২০ ফুট)। খনিটি ১৯৫৫ সালে আবিষ্কৃত হয় এবং খনন কার্য শুরু হয় ১৯৫৭ সালে। ষাটের দশকে এই খনি থেকে প্রায় প্রতি বছর ১০,০০০,০০০ ক্যারাট (২,০০০ কেজি) ওজনের হীরা উৎপাদিত হত। পঞ্চাশ বছরেরও অধিক সময় ধরে হীরা উত্তোলনের পর ২০১১ সালে খনিটি পরিত্যাক্ত ঘোষণা করা হয়। খনির উপরের আকাশসীমায় হেলিকপ্টার চলাচলের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আছে। কারণ এই এলাকায় বেশ কয়েকবার হেলিকপ্টার ক্রাশের ঘটনা ঘটে। এখানকার বায়ুমণ্ডলে তাপমাত্রার তারতম্য এবং নিম্নগামী বায়ু প্রবাহের কারনে এমনটা ঘটেছে বলে ধারণা করা হয়।



















উপরের ছবিটিতে লাল তীর চিহ্ন দিয়ে একটি বিশাল খনি ট্রাককে নির্দেশ করা হয়েছে।



৩। কিম্বারলি বিগ হোল (Kimberly Big Hole):

দক্ষিন আফ্রিকায় অবস্থিত এই খনি এখন পর্যন্ত হাত দিয়ে খনন করা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় খনি। ১৯১৪ সালে বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত ৩ টনের উপর ডায়মন্ড এখান থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে এবং শ্রমিকদের দ্বারা ২২.৫ মিলিয়ন টন মাটি খনন করা হয়েছে। ১৮৭১ সাল থেকে ১৯১৪ সাল পর্যন্ত প্রায় পঞ্চাশ হাজার খনিশ্রমিক মিলে এক ধরণের বিশেষ কুড়াল এবং বেলচার সাহায্যে এই খনিটি খনন করে। এই খনি থেকে মোট ৩,০০০ কিলোগ্রাম হীরা উত্তোলন করা হয়েছে। বর্তমানে ৪৬৩ মিটার প্রশস্ত এবং ২১৫ মিটার গভীর এই বিশাল গহ্বরটির ৪০ মিটার পর্যন্ত পানিপূর্ণ অবস্থায় আছে।















৪। ডায়াভিক মাইন (Diavik Diamond Mine):



কানাডার উত্তর পশ্চিম সীমান্তের ইয়েলোনাইফ এলাকার ৩০০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত একটি হীরার খনি। ২০০৩ সালের জানুয়ারিতে এই খনি থেকে হীরা উত্তোলন শুরু হয়। প্রতি বছর প্রায় ৮ মিলিয়ন ক্যারাট (১৬০০ কেজি) হীরা পাওয়া যায় এখান থেকে। এটি ১,৫৯৬ মিটার নুড়ি পাথরের তৈরি রানওয়ে দিয়ে ডায়াভিক বিমানবন্দরের সাথে যুক্ত এবং এর নিজস্ব একটি বোয়িং ৭৩৭ জেট বিমান আছে। বছরে প্রায় পাঁচ মাস এই এলাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রাই থাকে শূন্যের নিচে। এমন আবহাওয়ায় হীরা পরিবহনের জন্য বিমানবন্দরের সাথে সংযুক্ত একটি বরফের রাস্তা রয়েছে।















বরফে ঢাকা ডায়াভিক মাইন



৫। গ্লোরি হোল, মন্টিসেলো ড্যাম, ক্যালফোর্নিয়া (The Glory Hole, Monticello Dam)

উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ার নাপা কাউণ্টিতে অবস্থিত বেরিয়েসা লেকে নির্মিত বাঁধের পানি নির্গমনের একটি বিস্ময়কর পথ। বাঁধের পানির পরিমাণ ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি হলে এই হোল প্রতি সেকেন্ডে ৪৮,৪০০ ঘনফুট করে পানি প্রত্যাহার করে যা ৭০০ ফুট নিচের বিশাল একটি কংক্রিটের পাইপের মধ্য দিয়ে নিষ্কাশিত হয়। ১৯৫৩ সালে বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয় এবং ১৯৫৭ সালে খুলে দেয়া হয়। ফানেল আকৃতির এই হোলটির উপরের ব্যাস ৭০ ফুট এবং নিচের দিকের ব্যাস ২৮ ফুট। বাঁধের উচ্চতা ৩০৪ ফুট (৯৩ মিটার) এবং এর চূড়ার দৈর্ঘ্য ১,০২৩ ফুট (৩১২ মিটার)। লেকে এই হোলের কাছাকাছি জায়গায় সাঁতার কাটা নিষিদ্ধ।







পানি প্রবাহের অপূর্ব সুন্দর দৃশ্য







বাঁধের নিচে পানি অপসারণের দৃশ্য







পানির লেভেল যখন হোলের অনেক নিচে থাকে তখনকার ছবি







৬। গ্রেট ব্লু হোল, বেলিজ (Great Blue Hole):

বেলিজ উপকূলে অবস্থিত এবং বেলিজ সিটি থেকে প্রায় ৬০ মাইল দূরের বিশাল একটি সমুদ্রগর্ভস্থ গহ্বর। সমুদ্র তলদেশে এরকম ব্লু হোল আরও অনেক আছে ভৌগলিক দিক থেকে এটি একটি বিস্ময়কর ব্লু হোল। আড়াআড়ি ভাবে প্রায় ৩০০ মিটার (৯৮৪ ফুট) প্রশস্ত এবং ১২৪ মিটার (৪০৭ ফুট) গভীর এই হোলটিকে সমুদ্রতলের সবচেয়ে বড় হোল বলে মনে করা হয়। নানারকম বিরল এবং বিচিত্র প্রজাতির সামুদ্রিক প্রাণী এবং স্ফটিকের মতো স্বচ্ছ নীল জলের জন্য স্কুবা ডাইভারদের কাছে এটি খুব আকর্ষণীয় এবং প্রিয় একটি জায়গা। গভীরতার সাথে সাথে জলের স্বচ্ছতা ক্রমশ বাড়তে থাকে এবং বিভিন্ন রকম শিলার অদ্ভুত ও জটিল সব স্তরবিন্যাস দেখা যায়।















৭। গুয়াতেমালা সিটি সিঙ্ক হোল (Guyatemala City Sinkhole):

২০০৭ সালে গুয়াতেমালা শহরের একটি এলাকা প্রায় ডজন খানেক বাড়ি সহ আচমকা মাটির গভীরে অবলুপ্ত হয়। এতে ৩৩০ ফুট গভীর এবং ৬৬ ফুট প্রশস্ত একটি গভীর খাদের সৃষ্টি হয়। এই ঘটনায় পাঁচজনের প্রাণহানি হয় এবং পরবর্তীতে প্রায় হাজার খানেক অধিবাসীকে ওই এলাকা থেকে সরিয়ে দেয়া হয়। হোলের চারপাশে ৪৫৭ মিটার জুড়ে নো-গো-জোন এলাকা ঘোষণা করা হয়।



২০১০ সালে আবারো শহরের তিন তলা বিশিষ্ট একটি বিল্ডিংসহ ২০ মিটার পরিধির এলাকা প্রায় ১০০ ফুট গভীর রহস্যময় গহ্বরে হারিয়ে যায়।



এই ভূমিধ্বসের কারণ নিয়ে বিভিন্ন মতভেদ আছে। গুয়াতেমালা এবং এর আশপাশের এলাকার মাটি তেমন উর্বর নয়। এখানকার মাটিতে পামিস এবং লাইমস্টোনের মাত্রা অনেক বেশি। ভূগর্ভস্থ শিলা ও বিভিন্ন খনিজ পদার্থ যেমন চুনা পাথর, জিপসাম ইত্যাদি ক্রমান্বয়ে দ্রবীভূত হতে হতে আচমকা এ ধরণের সিঙ্ক হোল তৈরি হতে পারে। আবার মাটির নিচের পানি সরে গিয়ে ভূগর্ভের একটি স্তর খালি হয়ে সেই শূন্যস্থান পূরণে করতে আচমকা ভূমিধ্বসের সৃষ্টি হতে পারে। তবে অনেক বিশেষজ্ঞরা দাবি করেন গুয়াতেমালা সিটির এই সিঙ্ক হোল কোন প্রাকৃতিক কারণে নয় বরং ভূগর্ভস্থ স্যুয়ারেজের পাইপ বিদীর্ণ হয়ে বা পাইপের ত্রুটিগত কারণে এই ধ্বস নেমেছে। তবে দ্বিতীয় ঘটনার জন্য তার ঠিক কয়েকদিন আগে হয়ে যাওয়া উষ্ণমণ্ডলীয় ঝড় অ্যাগাথা এবং ঝড়ের ঠিক দুদিন আগের এক আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতকেও দায়ী করা হয়ে থাকে।



















প্রথম দুটো ২০০৭ এবং পরের দুটো ২০১০ সালের ঘটনার ছবি।



৮। নরকের দরজা (Door to Hell):

তুর্কমেনিস্তানের কারাকুম মরুভূমির ডারওয়াযা নামক একটি গ্রামে অবস্থিত ৭০ ফুট ব্যাসের একটি বৃহৎ গ্যাস জ্বালামুখ। ১৯৭১ সালে একটি গ্যাস অনুসন্ধান দুর্ঘটনার ফলে এই জ্বালামুখটি সৃষ্টি হয়েছিল। একটি সোভিয়েত ভূতাত্ত্বিক গ্রুপ প্রাকৃতিক গ্যাস সমৃদ্ধ এই অঞ্চলে পেট্রোলিয়াম এর উৎস খোঁজার জন্যে বেশ কিছু গর্ত করেন। তার ফলশ্রুতিতে অনেকখানি জায়গা জুড়ে এলাকাটি ধ্বসে গিয়ে বড় একটি গর্তে পরিণত হয় এবং সেখান থেকে একসাথে প্রচুর পরিমানে প্রাকৃতিক গ্যাস বেরিয়ে আসে। গ্রামের মানুষ এবং পরিবেশের বিপর্যয়ের কথা ভেবে ভূতাত্ত্বিকেরা গ্যাস পুড়িয়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নেন। তারা ভেবেছিলেন কয়েকদিনের মধ্যেই সব গ্যাস পুড়ে শেষ হয়ে যাবে। কিন্তু তাদের সিদ্ধান্তকে ভুল প্রমাণিত করে ৪০ বছরেরও দীর্ঘ সময় ধরে সেই আগুন জ্বলেই চলেছে। স্থানীয় লোকজন এর নাম দেন নরকের দরজা। বর্তমানে এটি একটি আন্তর্জাতিক পর্যটক কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। রাতের আঁধারে গর্ত থেকে বের হওয়া আগুনের আলোয় এক অদ্ভুত সুন্দর দৃশ্যের সৃষ্টি হয়।



















৯। সারিসারিনিয়ামা (Sarisariñama):

ভেনিজুয়েলায় অবস্থিত প্রকৃতির এক অনন্য রহস্যময় বিস্ময়। সমতল চূড়া বিশিষ্ট এই পর্বতের চূড়ার ভয়ানক গভীর জঙ্গলের মাঝে রয়েছে চারটি বৃহদাকার সিঙ্কহোল। চূড়ার উপরে এই পর্বতের আয়তন প্রায় ৫৪৬ বর্গ কিলোমিটার এবং এর ঢাল ৪৮২ বর্গ কিলোমিটার। শহরের সভ্যতা থেকে অনেক দূরে অবস্থিত এই পর্বতশৃঙ্গের সচেয়ে কাছের সড়কটিও প্রায় শত মাইল দূরে। এই শৃঙ্গের সর্বোচ্চ উচ্চতা ২,৩৫০ মিটার। সবগুলো হোলের আয়তনে বেশ কাছাকাছি। সবচেয়ে বড়টি প্রায় ৩৫২ মিটার প্রশস্ত এবং ৩১৪ মিটার গভীর। প্রতিটি সিঙ্কহোলের রয়েছে ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম ও স্বতন্ত্র প্রজাতির বিভিন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণী, যা পৃথিবীর অন্য কোথাও দেখতে পাওয়া যায় না।



















১০। চাঁদ বাওরি (Chand Baori):

ভারতের রাজস্থানের জয়পুরে অবস্থিত অত্যন্ত প্রাচীন এবং আকর্ষণীয় একটি স্থাপনা। এটি একটি পানির কূপ যার আকার প্রায় একটি বড় পুকুরের মতোই। ৮০০ থেকে ৯০০ খ্রিষ্টাব্দের মাঝামাঝি কোন এক সময়ে তৎকালীন রাজা এই কূপটি নির্মাণ করেন। রাজস্থান একটি অনুর্বর, শুষ্ক এবং বৃষ্টিপাতহীন এলাকা। তাই পানি সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে এই কূপটি নির্মাণ করা হয়। এই এলাকায় এরকম কূপ আরও আছে তবে স্থাপত্যশৈলীর দিক দিয়ে এই কূপটি অনেক বেশি বিস্ময়কর। পান করা, গোসল করা এবং দৈনন্দিন অন্যান্য কাজে এই কূপের পানি ব্যবহৃত হতো। কূপের একেবারে নিচের দিকে তাপমাত্রা উপরের চেয়ে সবসময় প্রায় ৫ থেকে ৬ ডিগ্রী কম থাকে। ইন্ডিয়ান চলচ্চিত্রের বিভিন্ন গানের দৃশ্যের চিত্রায়নে এই জায়গাটি প্রায়ই ব্যবহৃত হয়।















এই পর্যন্তই! :) :)



একটা একটা করে ছবি আপলোড করা এতো কষ্ট :(( :(( প্রায় এক ঘণ্টা লাগলো পোস্টটা ব্লগে আপলোড করতে :-P X(( :| ছোটখাটো কিছু ভুল-ভ্রান্তি থাকতে পারে, আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি :| :|



** তথ্য এবং ছবিঃ উইকিপিডিয়া, অ্যাটলাস অবসকিউর, গুগল।



মন্তব্য ১১৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৯

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: একলা ফড়িং @ ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এমন তথ্যবহুল জিনিষ শেয়ার করার জন্য , এবং বড় কথা হোলো আপনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৫

একলা ফড়িং বলেছেন: আপনাদের পছন্দ হলেই আমার কষ্ট সার্থক :) অনেক ধন্যবাদ :)

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৪

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার পোস্ট.....!!!

খুবই ভালো লেগেছে ।

ধন্যবাদ।

+++++++

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৭

একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ সাবির ভাই :) থ্যাঙ্কু! শুভকামনা :)

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৫

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
নাইস, গ্র্যান্ড পোস্ট !
ভেরী ওয়েল ডান ঘাস ||

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩১

একলা ফড়িং বলেছেন: থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু :!> পিচ্চিকালের কিউট মুন ;)

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৯

এহসান সাবির বলেছেন: প্রিয়তে...!!

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩২

একলা ফড়িং বলেছেন: :#> :#> !:#P

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৩

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৬

একলা ফড়িং বলেছেন: আপনাদের কাছে ভালো লাগলেই আমি হ্যাপি :) :)

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার পোস্ট.....!!!

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪১

একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ.....!!! :) :) !:#P

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৫

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: খুবই ভালো লেগেছে ।ধন্যবাদ। প্রিয়তে........।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৪

একলা ফড়িং বলেছেন: প্রিয়তে..! :#> অনেক ধন্যবাদ :)

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৬

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বর্তমানের বিশেষনগুলা বাদ গেল কোন দোষে ? :#>

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

একলা ফড়িং বলেছেন: কি যেন! মনে নাই তো ;) আপনেই কন শুনি =p~ =p~

৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪১

আমিনুর রহমান বলেছেন:




দুর্দান্ত পোষ্ট হয়েছে পিচ্চি :)

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫১

একলা ফড়িং বলেছেন: থ্যাঙ্কিউ ভাইয়া :!> :!> !:#P

১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

মোঃ আব্দুস সালাম বলেছেন: আমার পিসি থেকে কোন কারনে প্লাস দেওয়া যাচ্ছেনা। তাই প্লাস দিতে পারলামনা। খুবই ভাল লাগল

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৩

একলা ফড়িং বলেছেন: প্লাস বাকি থাকলো ;)


অনেক ধন্যবাদ :)





১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
পোষ্ট দিলেন। আমি একটায় লাফ দিতে চাই।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৩

একলা ফড়িং বলেছেন: ভয় পাইছি! আমার পোস্ট দেখে লাফ দিলে তো পরে আমি কেস খেয়ে যাব :| :|

১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৫

সোজা কথা বলেছেন: ছবিসহ তথ্যবহুল পোস্টটা ভালো লাগল।নরকের দরজা আর চাঁদ বাওড়ি দেখে বেশি ভালো লেগেছে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১১

একলা ফড়িং বলেছেন: আমার তো ঘুটঘুটে অমাবস্যা রাতে নরকের দরজার পাশে বসে গান শুনতে ইচ্ছা করছে!!

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৯

মশিকুর বলেছেন:
নাইস পোস্ট!!! +++

ভালথাকুন।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৫

একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ! আপনিও ভালো থাকুন :)

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৩

িনলয় আহেমদ চৌধুরী বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। ফেবু তে শেয়ার করলে কি কোন সমস্যা আছে ভাইয়া?
এই রকম আরও পোস্ট করেন। দেশের এই ঘোলাটে পরিস্থিতিতে পড়লে মন ভালো লাগে। :)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৩

একলা ফড়িং বলেছেন: নাহ কোন সমস্যা নাই ভাইয়া! এই পোস্ট দিতে বেশ কষ্ট করতে হয়েছে :| তবে আপনাদের উৎসাহ পেলে চেষ্টা থাকবে আরও দেয়ার জন্য। ভালো থাকবেন, ধন্যবাদ :)

১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার । দারুণ মজা পেলাম । কয়েকটি খনন কাজের জন্য ।বাকী গুলো প্রকৃতিক উপায়ে ।আসলে ভূপৃষ্ঠ দারুণ একটিভএকটি ব্যাপার এর মধ্যে চলতে থাকে প্রকৃতির ভাঙ্গা গড়ার রহস্যজনক খেলা ।


ভাল লাগছে ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৭

একলা ফড়িং বলেছেন: হুম প্রকৃতির ভাঙা গড়ার খেলা সত্যি খুব অদ্ভুত। আর মানুষ ও কম অদ্ভুত না! :|



ধন্যবাদ, সেলিম ভাই, ভালো থাকবেন।

১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৩

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: বেলিজের গ্রেট ব্লু হিলজে হানিমুনে যাইতে ইচ্ছা করছে :-P

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫১

একলা ফড়িং বলেছেন: সাঁতার জানি নাহ, পানি ভয় পাই :| আমার নরকের দরজাই ভালো!

১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: একজন জিওলজিস্ট এগুলো দেখা মাত্র প্রেডিকশন করতে চাইবে। কোন প্রকৃতিক শক্তির কারণে এমনটি হলো । বা এটা কতআগের ঘটনা। ভভিষ্যতে এখানে কী কী হতে পারে।আরো ইন্টারেস্টিং সব ব্যাপার স্যাপার।


এই ধরণের পোস্টে আমি দারুন মজা পাই।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫২

একলা ফড়িং বলেছেন: হুম! এইরকম অদ্ভুত ব্যাপারগুলো যে কোন মানুষের মনেই আগ্রহ জাগাতে বাধ্য। তবে পোস্ট দেয়ার আগে ভয়ে ছিলাম। জিওলজিক্যল টার্মগুলোর সঠিক বাংলা প্রতিশব্দ পেতে বেশ ভাবতে হয়েছে। তবে এতো রেসপন্স পেয়ে অনেক ভালো লাগছে!

১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:০৬

উদাস কিশোর বলেছেন: অনেক কিছু জানা গেল ।
খুব ভাল লেগেছে ।
.
.
.
অফটপিকঃ :|
হারিয়ে যাওয়ার নিয়ম নেই এখানে, হারাবো বলে পা টিপে [ ( এগোতে ) হবে , রোদে নয় ] গেলেই.. গোটা শহর, বাতি জ্বেলে সতর্ক। পায়ে পায়ে হারাবার জায়গা খুঁজে মরি...

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ :)



সত্যি সত্যি হারাবার জায়গা থাকলে কবেই হাপিস হয়ে যেতাম :| :|

১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:০২

আছিফুর রহমান বলেছেন: ছবিগুলা পোস্টের প্রান। +++++

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৯

একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ :) শুভকামনা :)

২০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:১৬

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: ৪ নম্বরের ইয়োলো নাইফ জায়গাটি সম্পর্কে একটু ধারণা পাবেন এই ছবিতে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৭

একলা ফড়িং বলেছেন: কঠিন অবস্থা দেখা যায়!!!

২১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস শেয়ার

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৮

একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন :)

২২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:১৬

আইএমট্রিনিটি বলেছেন: অনেক ভালো লেগেছে। নতুন নতুন অনেক কিছু জানতেও পারলাম। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্যে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

একলা ফড়িং বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ট্রিনিটি, ভালো থাকবেন :)

২৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ, শুভকামনা :)

২৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫

সকাল রয় বলেছেন:
দু:খ নিজ চোখে দেখতে পারলে ভালো হতো

ধন্যবাদআপনাকে

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

একলা ফড়িং বলেছেন: আমারও একই দুঃখ!


আপনাকেও ধন্যবাদ :)

২৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: nice

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫০

একলা ফড়িং বলেছেন: thnx!

২৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



দুর্দান্ত পোস্ট +++ আরও এমন পোস্ট পাব আশা করি।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

একলা ফড়িং বলেছেন: চেষ্টা করব এমন পোস্ট আরও দিতে।


অনেক ধন্যবাদ :) ভালো থাকবেন :)

২৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: Fine

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৬

একলা ফড়িং বলেছেন: Thanks :)

২৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০০

জনাব মাহাবুব বলেছেন: এডভেঞ্জার পোষ্ট। পুরো জায়গাটা ঘুরে আসলাম



পোষ্টে প্লাস এবং প্রিয়তে +++++++++++++

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০১

একলা ফড়িং বলেছেন: পাসপোর্ট ভিসা ছাড়া ফ্রি তে ঘোরার ব্যবস্থা করে দিলাম 8-| !:#P এখন আমারে কিছু দ্যান ;)



প্লাসের সমান ধন্যবাদ :)

২৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৩

ইসপাত কঠিন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। তবে নিম্নের আশ্চর্য হোল টার কথাও যোগ করা যেতে পারে।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৬

একলা ফড়িং বলেছেন: ডরাইছি!! এতো জলদি মরার শখ হয় নাই :| :| তবে হোল যে ভয়াবহ আশ্চর্যজনক তাতে সন্দেহ নাই।



শুভকামনা!

৩০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪

মদন বলেছেন: +++++++++++++++++++++++

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৮

একলা ফড়িং বলেছেন: এত্তগুলা প্লাস!




এত্তগুলা থ্যাঙ্কু!!

৩১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট....

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৯

একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ, শুভকামনা :)

৩২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬

ইখতামিন বলেছেন:
চমৎকার তথ্যবহুল ছবিসম্বলিত অসাধারণ পোস্টে প্লাস

ভাবছি। ভুলক্রমে কেউ এগুলোর কোনওটায় পড়ে গেলে জীবন থাকতে আর উপরে আসতে পারবে কিনা? :-& :( /:)

নরকের দরজা বলে যেটাকে আমরা জানি, এটা নিয়ে একটা উপন্যাস রয়েছে।
ফ্রেডা ওয়ারিংটনের লেখা Dracula the Un-dead-এ এটাকে "স্কলোম্যান্স" বলা হয়েছে। :)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৩

একলা ফড়িং বলেছেন: কেউ সুইসাইড করতে চাইলে এইগুলা থেকে একটা বেছে নিতে পারে! :P


বইটা ডাউনলোড দিলাম। বাংলা অনুবাদ পাইলে ভালো হত!


৩৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩

লেখোয়াড় বলেছেন:
দারুন পোস্ট।
দেখে তো আমি ভয় পেলাম।
বিচিত্র!!

ধন্যবাদ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৫

একলা ফড়িং বলেছেন: হুম কয়েকটা বেশ ভয়ানক বটে! আর এতো অদ্ভুত!

ধন্যবাদ, শুভ রাত্রি :)

৩৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫

জেরিফ বলেছেন: ++++++


প্রিয় তে

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৭

একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ :#>


শুভ রাত্রি :) :)

৩৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ইখতামিন বলেছেন:




স্কলোম্যান্সের চিত্র। এর ভেতরেই লুকিয়ে আছে নরকের দরজা, যা ড্রাকুলা ও কিছু মানুষের অবস্থানের সময় বেহেরিট নামক এক পিশাচ খুলে দিয়েছিল :)

Dracula the Undead বই এর বাংলা রিভিউ পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করতে পারেন।

http://bit.ly/1d9VGHc

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৭

একলা ফড়িং বলেছেন: ড্রাকুলার গল্প এক সময় খুব প্রিয় ছিল! পোস্ট আপাতত প্রিয়তে রাখলাম, পরে সময় করে পড়ে নেব :)

৩৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৩

শুঁটকি মাছ বলেছেন: দারুন পোস্ট দিসো তো আপু।শেয়ার করলাম।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১০

একলা ফড়িং বলেছেন: ড্রাই ফিইইইইশ! :#> !:#P এত্তগুলা আদর! :) :)

৩৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৮

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: বেশিরভাগ-ই তো দেখি মানব-সৃষ্ট। পোস্ট খানা আমার প্রিয় পোস্টের সিন্দুকে রাখলাম।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৭

একলা ফড়িং বলেছেন: হুম! মানুষ যে অদ্ভুত, কতো কিছুই না করে!



সিন্দুকে রাখার জন্য থ্যাঙ্কু :!> ভালো থাকবেন :)

৩৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪২

বটবৃক্ষ~ বলেছেন:



পুরাই জটীল পোস্ট!!

মেলা খাটনি করসো!!! :)

৮নাম্বার টা দেখে পুরাই টাশকিত! এমন ভুমিধসের কারন কি! !আজিইইব!!!
হেল!!!!!!!!



০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৬

একলা ফড়িং বলেছেন: হ! খাটনি মেলাই হইছে :| :| কিন্তুক সবার পছন্দ হৈছে দেইখা কষ্টের কথা ভুইলা গেছি :!> :!>


৮ না ৭? এইটা দেইখা আমি ভাবতেছিলাম কোন একদিন ঘুম ভাইঙ্গা যদি দেখি আমার বাসাটা এইরকম এক হোলের সামনে ঝুইলা আছে তাইলে কেমন লাগতো!




৩৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৩

সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: প্রিয়তে ! কেমন যেন ভয় ভয় লাগলো !

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৫

একলা ফড়িং বলেছেন: হুম আমারও এইগুলা নিয়ে ভাবতে গিয়ে কেমন অদ্ভুত ভয় ভয় লাগছিল!


প্রো পিকের পিচ্চিটা অনেক কিউট :)


ভালো থাকবেন, আপু :)

৪০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৩

সাধারণমানুষ বলেছেন: ভালো পোস্ট :)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৪

একলা ফড়িং বলেছেন: ভালো হইলেই ভালো :) থ্যাঙ্কু! শুভ রাত্রি :)

৪১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৯

শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: ওরে বাপ্রে!!
পোস্টে প্লাস রইলো !

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৬

একলা ফড়িং বলেছেন: থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু :!>

শুভ রাত্রি :) :)

৪২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৬

C/O D!pu... বলেছেন: দারুন লিখেছেন...

২নং-এ বোধ হয় ট্রাকের একটা বড় ছবি থাকার কথা, যেন খনির বিশালত্ব ধারণা করা যায়...

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০৪

একলা ফড়িং বলেছেন: হুম একটা ট্রাকের ছবি ছিল, ওইটা দেয়া দরকার ছিল, না? দেখি আপডেট করে দেব।


অনেক ধন্যবাদ :) ভালো থাকবেন :)

৪৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

গৃহ বন্দিনী বলেছেন: পোস্টটা পড়ে বাধ্য হয়ে লগ ইন করতে হল । দারুন লিখেছেন । এই ধরনের পোস্ট গুলো পড়তে আমার খুব মজা লাগে ।

গুয়াতেমালা সিটি সিঙ্ক হোল টা বেশি ভয়ংকর , না জানি কবে কোন দিন ঢাকায়ও এই রকম একটা হোল হয় ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২০

একলা ফড়িং বলেছেন: হুম একই কথা আমারও মনে হয়েছে! শহরের মধ্য থেকে হঠাৎ করে কিছু এলাকা ভ্যানিশ হয়ে যাওয়া! ভয়াবহ ব্যাপার :| :|


ভালো থাকবেন আপু :)


আমিও আপনার মতো গৃহ বন্দিনী হয়ে আছি আপাতত!

৪৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪৮

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: অনেক সুন্দর আর গোছানো একটা পোষ্ট , ছবি গুলাও দারুণ :) :)

+ বাটন কাজ করে না বিধায় দিতে পারছি না /:)

ভালো থাকবেন
হ্যাপি নিউ ইয়ার !:#P !:#P !:#P !:#P

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

একলা ফড়িং বলেছেন: থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু :#> :#>



হ্যাপি নিউ ইয়ার !:#P !:#P



আপনিও ভালো থাকবেন :) :)

৪৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। পোষ্টটি প্রিয়র তালিকায় যুক্ত করা হল। :)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৯

একলা ফড়িং বলেছেন: থ্যাঙ্কস!! :#> !:#P



ভালো থাকবেন :) আবার আসবেন ;)

৪৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১০

মামুন রশিদ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট! ছবি এবং তথ্য বিস্ময়কর!

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৫

একলা ফড়িং বলেছেন: আপনাদের ভালো লাগলেই আমি খুশি :)


ধন্যবাদ মামুন ভাই, ভালো থাকবেন :)

৪৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট !

ভাল থাকুন।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১০

একলা ফড়িং বলেছেন: অসাধারণ কমেন্ট! ;)


অনেক ধন্যবাদ, আপনিও ভালো থাকুন :)


৪৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩

ভবঘুরে ঈগল বলেছেন: খুব ভালো

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১২

একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ ঈগল পাখি!


ভালো থাকবেন :)


৪৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২২

বেলা শেষে বলেছেন: Apumoni, you are really a "Supermann" - you had complited a good work, good Quality, good Advanture, Romance, Super Photoshopsworks, ever Lasting decoration, "I am a man-have to learn some Thing from you". Respect & Salam to you.

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১১

একলা ফড়িং বলেছেন: ওরে বাবা! কতোকিছু :#> অনেক ধন্যবাদ :) চেষ্টা করুন, আপনিও পারবেন এর চেয়ে অনেক ভালো পোস্ট দিতে :)

আরেকটা কথা, যেহেতু এটা একটা বাংলা ব্লগ, আমার মনে হয় মন্তব্যও বাংলায় করলে ভালো হয় :)

৫০| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৭

বেলা শেষে বলেছেন: আরেকটা কথা, যেহেতু এটা একটা বাংলা ব্লগ, আমার মনে হয় মন্তব্যও বাংলায় করলে ভালো হয় :)
yes you are right- i will try - but it will difficult for me- & it will take Long time.
Please do not be angry - because i am learning a lot of things from you- your working Technology is talking with me. Thenk you very much.

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২২

একলা ফড়িং বলেছেন: মোস্ট ওয়েলকাম :) :) :)

৫১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৮

একলা ফড়িং বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঘূনপোকা। উত্তর দিতে বেশ দেরী হয়ে গেলো বলে দুঃখিত। ভালো থাকবেন।

৫২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৮

শাহীদুল বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৬

একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ শাহীদুল ভাই, ভালো থাকবেন। উত্তর দিতে দেরী হওয়ার জন্য দুঃখিত :|

৫৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৬

শায়মা বলেছেন: ৭। গুয়াতেমালা সিটি সিঙ্ক হোল (Guyatemala City Sinkhole):
২০০৭ সালে গুয়াতেমালা শহরের একটি এলাকা প্রায় ডজন খানেক বাড়ি সহ আচমকা মাটির গভীরে অবলুপ্ত হয়। এতে ৩৩০ ফুট গভীর এবং ৬৬ ফুট প্রশস্ত একটি গভীর খাদের সৃষ্টি হয়। এই ঘটনায় পাঁচজনের প্রাণহানি হয় এবং পরবর্তীতে প্রায় হাজার খানেক অধিবাসীকে ওই এলাকা থেকে সরিয়ে দেয়া হয়। হোলের চারপাশে ৪৫৭ মিটার জুড়ে নো-গো-জোন এলাকা ঘোষণা করা হয়।


এটাই ভয়ংকর!!!:(

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৪

একলা ফড়িং বলেছেন: হুম আসলেই অনেক ভয়ঙ্কর এবং আজবও :| ভাবলে অনেক অদ্ভুত লাগে :| আমার তো ভাবছিলাম কোনদিন ঘুম ভেঙে যদি দেখি যে আমার বাসার সামনে এই অবস্থা তখন কি হবে!


উত্তর দিতে একটু দেরী হলো শায়মাপি, কয়েকদিন ব্লগে তেমন আসতে পারিনি।

৫৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ... খুব ভাল লাগলো
পোস্ট এর জন্য ধন্যবাদ :)

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৬

একলা ফড়িং বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু, আর আমার ব্লগে স্বাগতম! অনেক ভালো থাকবেন :)

৫৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
বিপুলা পৃথিবীর কতটুকুই বা আমরা জানি।
আজ অন্তত খানিকটা বিচিত্রতা জেনে গেলাম।
দূর্দান্ত এ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
অনেক বার আসা হবে এই পোস্টে।

গুয়াতেমালা 'র হোল টা বেশি ভয়ঙ্কর।
বাকিগুলোয় ভয়ংকরতা ছাপিয়ে কখনো সুন্দরও।

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

একলা ফড়িং বলেছেন: হুম,আসলেই খুব সামান্যই জানি আমরা। কতো কিছুই যে জানিনা আমরা! পৃথিবীর বিশালতা আর রহস্যময়তা নিয়ে ভাবতে বসলে নিজেকে অনেক ছোট আর তুচ্ছ মনে হয় মাঝে মাঝে।


পোস্টে আরও অনেকবার আসবেন জেনে খুব ভালো লাগলো :)

ভালো থাকবেন সবসময়।

৫৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ইন্টারেস্টিং ....অনেক ভাল পোস্ট , ভাল লাগলো ।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৪

একলা ফড়িং বলেছেন: থ্যাঙ্কিউ অদ্বিতীয়া :) শুভকামনা, ভালো থাকবেন সবসময় :)

৫৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

চটপট ক বলেছেন: পরিশ্রমী পোস্ট ।

২০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৬

একলা ফড়িং বলেছেন: হ্যাঁ পরিশ্রম তো একটু হয়েছেই তবে এই কাজ করতে গিয়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছি :) আর সবার রেসপন্স পেয়ে অনেক ভালো লেগেছে :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.