![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে মেয়ে দুচোখে আকাশ ভরে রাখে, যার গায়ে এতো মেঘজামা তাকে তুমি কি রঙ শেখাবে? তাকে তুমি কি নদী বোঝাবে?
স্টেশনে কোন ট্রেন নেই। একটু দূরে পুরনো রেললাইনের পাশে একসারি চায়ের দোকান। ফাঁকা একটা দোকান দেখে বসে পড়লাম। মধ্যবয়স্কা দোকানি টিভিতে স্টার জলসাতে মগ্ন। পাশেই একটা কামারের দোকান। গনগনে আগুন জ্বলছে। একটু দূরে বসে একজন একটা দড়ি টেনে টেনে হাপরে বাতাস দিচ্ছে। আর কামার হাতুড়ি পিটিয়ে চলেছে আগুনরঙা লোহায়। কি অদ্ভুতভাবে একখণ্ড লোহা থেকে দু'চার মিনিটের মধ্যে বানিয়ে ফেলছে ধারালো বটি! বিশ্রী স্বাদের তিতকুটে এক কাপ চা খেতে খেতে অবাক হয়ে দেখছিলাম। কামারের দোকানের চোখ ঝলসানো আগুন বাদে আশেপাশের সবকিছুই পুরনো দিনের মুভির মতো সাদা কালো। ওপাশের দোকানটাতে বেশ কয়েকজন মানুষ। বিভিন্ন বয়সের। গল্প চলছে তুমুল। কারও যেন কোন তাড়া নেই কোথাও যাবার। আয়েস করে চুমুকের পর চুমুক চলছে চায়ের কাপে। গল্প একসময় গড়াল চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির দিকে। তারপর চিরাচরিত নিয়মে আওয়ামী লীগ বিএনপি। ভারত পাকিস্তান। উল্টোদিকে একটা পর্দা টানা হোমিওপ্যাথি দোকান। দোকানের চালের উপর একটা বিড়াল। আরামদায়ক আলস্যে ঘুম ঘুম চোখ মেলে তাকিয়ে আছে। রেললাইনের পাশে গড়াগড়ি দিয়ে ধূলো মাখামাখি করছে কয়েকটা বাচ্চা ছেলেমেয়ে। পাশের আরেক দোকানের সামনে একটা বাচ্চা মেয়ে। কি একটা চেয়ে না পেয়ে চিৎকার দিয়ে মাটিতে গড়াগড়ি। সেদিকে কারো কোন ভ্রূক্ষেপ নেই। দুজন হাওয়াই মিঠাইওয়ালা। রেললাইন ধরে হাঁটতে হাঁটতে দূরে মিলিয়ে গেল। রঙচটা মলিন পোশাক পরিহিত এক কিশোরী রেললাইনের উপর রোদ্দুরে নেড়ে দিয়ে গেল দুটো জীর্ণ মলিন কাঁথা। হঠাৎ কোথা দেখে ছুটে এলো দুটো বাচ্চা ছেলেমেয়ে। হাতে প্লাস্টিকের ছোট বোতল। ভিতরে রঙিন পানি। বোতলের ছিপিতে ছিদ্র। একজন আরেকজনের গায়ে মহা উৎসাহে পানি ছিটাচ্ছে আর ছুটোছুটি করছে। হঠাৎ হুইসেলের শব্দে ধ্যান ভাঙলো। ট্রেন আসছে। চায়ের বিল মিটিয়ে উঠে পড়লাম। সূর্য এখন প্রায় মাথার ওপর। ট্রেনটা স্টেশনে পৌঁছানো পর্যন্ত অপেক্ষা করলাম। তারপর হাঁটতে শুরু করলাম। আবার। গন্তব্য অজানা।
* একা একা উদ্দেশ্যবিহীন হাঁটতে ভালো লাগে। কোন কারণে মন অস্থির থাকলে সেদিন আরও বেশি ভালো লাগে। ফেরিঘাট, নদীর পার, রেল স্টেশন, ব্যস্ত রাস্তা। হাঁটতে হাঁটতে টং দোকানে এক কাপ চা। ঝুপড়ি দোকানে সিঙ্গারা। তারপর আবার হাঁটা। হাঁটতে হাঁটতে মানুষ দেখা। রং বেরঙের মানুষ। রঙের মানুষ। মানুষ; অথবা রঙিন ফানুস।
** অনেকদিন পর আবার ব্লগে এসেছি
কি পোস্ট দেব ভাবতে ভাবতে মনে হলো আপাতত এটাই দিয়ে দেই। লেখাটা কয়েকমাস আগের। আবার ভাবছিলাম এই পাগল পাগল পোস্টটা দেয়া ঠিক হবে কিনা! আমার ব্লগিয় ক্যারিয়ার হুমকির সম্মুখে পড়তে পারে!
ভাবতে ভাবতে শেষ পর্যন্ত দিয়েই দিলাম!!
০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১:০৬
একলা ফড়িং বলেছেন: আরও বড়?
আমি ভয়াবহ অলস!!
তবে এটা গল্প না! সত্যি। ওইদিন বাসায় ফিরে লিখেছিলাম।
প্রথম মন্তব্যের জন্য স্পেশাল ধন্যবাদ! ভাল থাকবেন
২| ০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৩২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আসলেও অনেকদিন!! মনের গভীরে কিছুটা মিল পড়ায়,একটানে পড়ে ফেললাম।। ছোট ছোট বর্ননাগুলিতো বাস্তবই।।
তবে আমার সাথে পার্থক্য হলো,আমি ঘুরতাম রাতে।। তারমধ্যে বৃষ্টি হলেতো ছিল সোনায়-সোহাগা।। আপনমনে এখান-সেখান-ওখান করে বেড়াতাম।। বন্ধুরা আড়ালে আধাপাগল বলতো।।
০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৩৯
একলা ফড়িং বলেছেন: কষ্টের কথা মনে করিয়ে দিলেন
রাতে এমন ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ তো আমার একদমই নেই! সুতরাং এটা মনে হয় স্বপ্নই থেকে যাবে
আপনার জন্য হিংসা
৩| ০৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫১
যোগী বলেছেন:
ভালোইতো লিখেন আগে বুঝিনাই।
খন্ডচিত্র ফুটে উঠেছে নিখুত ভাবে অন্তত আমি তাই বলবো।
সব কিছুতেই অনিহা কী নিয়ে ব্যাস্ততা?
০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৪৪
একলা ফড়িং বলেছেন: এতোদিন কি বুঝছিলেন!
কি নিয়ে যে ব্যস্ততা! ব্যস্ততাহীনতা নিয়েই ব্যস্ততা সম্ভবত! কোন কাজ নেই, সারাদিন চুপচাপ রুমেই বসে থাকি। অনেক কিছুই করার আছে, করা দরকার। তারপরও কোন কিছুই করা হয়ে ওঠে না!
৪| ০৫ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৯
সুমন কর বলেছেন: লেখা ভাল লাগল। অনুভূতির সুন্দর প্রকাশ।
আশা করি, ব্যস্ততা কাঁটিয়ে আবার ব্লগে নিয়মিত হবেন।
০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৪৭
একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ সুমনদা। আসলে ব্যস্ততা নেই একেবারেই। তবু চাইলেও হয়না বিভিন্ন কারণে। তবে চেষ্টা থাকবে অবশ্যই।
ভাল থাকবেন।
৫| ০৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১:১০
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বাস্তবতা লেখায় খুব সুন্দর করেই ফুটিয়ে তুলেছেন। খন্ডচিত্রের অসাধারণ রূপায়ন।
+
০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৩
একলা ফড়িং বলেছেন: আসলে বাস্তবতাটাই অনেক সুন্দর ছিল!
অনেক ধন্যবাদ রাজপুত্র। ভাল থাকবেন।
৬| ০৫ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আনমনে খারাপ লিখেননাই। ভাল্লাগছে।
০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৭
একলা ফড়িং বলেছেন: ভাল্লাগছে জেনে আমারও ভাল্লাগলো! ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার নামটা সুন্দর। শতদ্রু একটি নদী...
৭| ০৬ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৫৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগা রইলো। অনেক।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক ভালো।
রং বেরঙের মানুষ। রঙের মানুষ। মানুষ; অথবা রঙিন ফানুস।
০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৪৬
একলা ফড়িং বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দিপংকর, সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপনিও খুব ভাল থাকবেন, শুভকামনা সবসময়।
৮| ০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:০৯
monforing বলেছেন: * একা একা উদ্দেশ্যবিহীন হাঁটতে ভালো লাগে। কোন কারণে মন অস্থির থাকলে সেদিন আরও বেশি ভালো লাগে।
ভা্লো লাগলো পড়ে | একটা মিল খুজে পেলাম |
০৭ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৪৯
একলা ফড়িং বলেছেন: আমি তো আরও একটা মিল খুঁজে পেলাম! আপনিও ফড়িং আমিও ফড়িং!
ধন্যবাদ মনফড়িং , ভাল থাকবেন অনেক।
৯| ০৯ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: বর্ণনার বুনন ভালো লাগলো। মাঝে মাঝে এমন অর্থহীন ঘুরে বেড়ানোতেও অদ্ভূত আনন্দ মেলে। জীবনটা পূর্ণ মনে হয়। মোটের উপর বেঁচে থাকাটা দারুণ এক ব্যাপার
ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল
১০ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৩০
একলা ফড়িং বলেছেন: হুম! চমৎকার বলেছেন। তবে অদ্ভুত সব আনন্দের পাশাপাশি অদ্ভুত সব দুঃখেরও দেখা মেলে। বেঁচে থাকার অন্যরকম অর্থ খুঁজে পাওয়া যায়।
আপনিও ভালো থাকুন, ধন্যবাদ
১০| ০৯ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
জেন রসি বলেছেন: মাঝে মাঝে একলা হেঁটে বেড়ানোর মজাই আলাদা।অদ্ভুত সব অনুভূতি এসে ভর করে।
১০ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৩৪
একলা ফড়িং বলেছেন: অদ্ভুত সব অনুভূতি এসে ভর করে! ঠিক তাই! অনুভূতিগুলোর রেশ থেকে যায় বেশ খানিকক্ষণ।
ধন্যবাদ জেন রসি, ভালো থাকবেন
১১| ১২ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
ভারসাম্য বলেছেন: ভাল লেগেছে লেখার মাঝে ফুটে ওঠা চিত্রকল্পটি। লেখার ভেতরে যদিও গল্প নেই, তবে গল্প আছে আপনার উদ্দেশ্যবিহীন পথচলার মাঝে। লেখার শিরোনামেও একটা গভীর কিন্তু অস্ফুট বক্তব্য আছে মনে হল। দারুণ!
চতুর্থ ভাল লাগা।
১৩ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৪০
একলা ফড়িং বলেছেন: আপনি তো দেখি আমাকে আমার নিজের চেয়েও বেশি পড়ে ফেলেছেন!!! লেখার শিরোনামে একটা বক্তব্য আছে বটে, তবে সেটা একান্তই নিজের অনুভূতি! আপনি বুঝে ফেললেন কি করে!! ঠিক না!
মন্তব্যে প্লাস!
১২| ১৩ ই মে, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
ভারসাম্য বলেছেন: তাই নাকি! আমি অবশ্য নিজেকে ঠিকমত পড়ে ফেলেছি বলেই মনে করি, তাই হয়তো অন্যদেরও পড়ে ফেলা সহজ হয়। নিজেকে পড়বার ভাষাটা কিন্তু অনেক সহজ এবং আমরা প্রকৃতিগত ভাবেই সেটা জানি, কিন্তু পার্থিব মায়ার প্রলেপের তলে পড়ে সেই ভাষাটা মনে করতে পারছি না অনেকেই। মায়ার আবরণ ও আভরণগুলো এক এক করে খুলে ফেলা গেলেই, ভাষাটাও আস্তে আস্তে মনে পড়তে শুরু করে। কথাগুলো একটু ধোঁয়াশে এবং অতিরঞ্জিত মনে হতে পারে। তার চেয়ে আমার নিজের স্মৃতি থেকে কিছু কথা বলছি নীচে। হয়তো কিছু কিছু মিল পাবেন আপনার পথচলার সাথে এবং উপরে বলা কথাগুলোর উপরও কিছুটা ভক্তি আসতে পারে।
এখন থেকে প্রায় বছর তিরিশেক আগে, চার-পাঁচ বছরের একটা বালক তার বাবা-মা'য়ের সাথে উত্তরবঙ্গে বাবার কর্মস্থল সংলগ্ন বাসা থেকে সুদূর দক্ষিণবঙ্গের গ্রামের বাড়ীতে যেত বছরে দু/তিন বার। যাত্রাপথের বড় অংশটা কাটত ট্রেনে। কখনো পার্বতীপুর, কখনো ঈশ্বরদী থেকে রেলভ্রমণ শুরু করে প্রথমে শেষ হত খুলনায়। খুলনা স্টেশন থেকে রিকশায়/ভ্যানে রূপসা ফেরীঘাট। তারপর ফেরী অথবা খেয়ানৌকায় নদী পাড়ি দিয়ে রূপসা স্টেশন থেকে আবার ট্রেনে বাগেরহাট গিয়ে রেলভ্রমণ পুরোপুরি শেষ হত। বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছতে ট্রেনে ওঠার আগে এবং ট্রেন থেকে নামার পরও আরও অনেক পথ পাড়ি দিতে হত, কিন্তু সেগুলো আপনার এই লেখা বা আপনার সাথে আপাততঃ বিশেষ সম্পর্কিত নয় বিধায় সেগুলোর বর্ণনা থেকে বিরত রইলাম। তার চেয়ে সেই বালকটিরই যখন নয়/দশ বছর বয়স, তখন রূপসায় থাকা তার এক নিকটয়াত্মীয়ের বাড়িতে দশ/পনেরদিন বেড়ানোর স্মৃতিকথাই বলা যাক। বলার মত অনেক কিছুই আছে, তবে এই লেখার সাথে সম্পর্কিত অংশ হিসেবে, শুধু সেই স্মৃতিগুলোই বলা যথেষ্ট, যেখানে বালকটি তার প্রায় সমবয়সী কিছু কাজিনদের সাথে রূপসা স্টেশন থেকে পায়ে হেঁটে, ফেরী পাড়ি দিয়ে ভৈরবের পাড় দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে খুলনা স্টেশনে চলে যেত আর যাওয়া-আসার পথে টং দোকানের চা না হলেও, ঝুপড়িঘরের সিংগাড়া ঠিকই খেত। তখন থেকে বছর পঁচিশেক পরে এখন অবশ্য বালকটির টং-দোকানে চা খাবার বয়সও হয়েছে। ঢাকার টং-দোকানের চা খায়ও সে, আর স্মৃতিতে ভৈরবের পাড়ের টং-দোকানও রয়ে গিয়েছে। চায়ের স্বাদ যেহেতু প্রায় একই, তাই নিজেকে পড়ে নেয়া কঠিন নয়। কঠিন নয় অন্য কাউকে পড়াও।
উপরের দীর্ঘ ও আপাতঃ অসংলগ্ন মারফতী কথাগুলোর জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত, যদি সত্যিই অসম্পর্কিত হয়ে থাকে কথাগুলো। শুভকামনা।
১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৬
একলা ফড়িং বলেছেন: তারমানে বালকের গ্রামের বাড়ি বাগেরহাট! আমারও বাগেরহাটে! বালকের কি এখন আর আসা হয় গ্রামের বাড়িতে?? রূপসা স্টেশনটা কোথায় ছিল? এখন আর নেই। বাগেরহাটের সাথে ট্রেন যোগাযোগও নেই। থাকলে খুব ভালো হত
দুঃখিত হওয়ার কিছু নেই! বরং ভালো লাগল। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন
১৩| ১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১:১৬
ভারসাম্য বলেছেন: বাগেরহাট গিয়ে রেলভ্রমণ পুরোপুরি শেষ হত। বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছতে ট্রেনে ওঠার আগে এবং ট্রেন থেকে নামার পরও আরও অনেক পথ পাড়ি দিতে হত, কিন্তু সেগুলো আপনার এই লেখা বা আপনার সাথে আপাততঃ বিশেষ সম্পর্কিত নয় বিধায় সেগুলোর বর্ণনা থেকে বিরত রইলাম।
তার মানে, বালকটির গ্রামের বাড়ি বাগেরহাট নয়। তবে কাছাকাছি। তাছাড়া নিজেকে পড়বার বিদ্যানুযায়ী পুরো পৃথিবীটাই বালকটির নিজের গ্রামের মতই। সেই হিসেবে, বাগেরহাটও।
১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৫১
একলা ফড়িং বলেছেন: বাগেরহাট থেকে যেদিকেই যাওয়া হোক সেটা বাগেরহাটই হওয়ার কথা তো! মংলা হতে পারে মোরেলগঞ্জ হতে পারে! কিন্তু সেও তো বাগেরহাট
১৪| ১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ২:৩৫
ভারসাম্য বলেছেন: বাগেরহাট থেকে পিরোজপুর-ঝালকাঠিও কিন্তু বেশি দূরে নয়।
আপনার লেখা বলেই, বাগেরহাট পর্যন্ত থেমে যাওয়াই যথেষ্ট মনে হয়েছে। 'নাফিস ইফতেখার' বা 'অদ্বিতীয়া আমি' হলে, পিরোজপুর পর্যন্ত যেতাম হয়তো। 'রায়হান(তন্ময়) বা 'জিশান শাহ ইকরাম' হলে, ঝালকাঠি। আরো দূরের কেউ হলে, অন্য পথে সেদিক দিয়ে বাড়ি যেতাম।
মূল ব্যাপারটা কিন্তু, বাড়ি কোথায় সেটা নয়। মূল হল, নিজেকে জানা। আপনার লেখার শিরোনামে যেমন একটা বক্তব্য থাকতে পারে আঁচ করেছিলাম, তেমনি আমার মন্তব্যেও নামগুলোর আড়ালে বক্তব্য আছে কিন্তু। আর সেটা হল, know thyself .. কাজেই, স্টেশনের চত্বরে হারিয়ে গেলে যান, ফোকাস হারাবেন না।
১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ২:৪৫
একলা ফড়িং বলেছেন: হাহা!
হুম, যা বোঝার বুঝে নিলাম!
নাহ, ফোকাস হারাব না আশা করছি আর ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য তো আপনি আছেনই
১৫| ১৫ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:৫২
প্রামানিক বলেছেন: আনমনে লেখা ভাল লাগল। ধন্যবাদ
১৬ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৫২
একলা ফড়িং বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগল। আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৬| ১৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ৭:০০
যোগী বলেছেন: আমি আবার সবাইকে আমারই মত গাধা টাইপের ভাবি
আপনার আরও বেশি লেখা উচিৎ। গায়ে পড়ে পরামর্শ দিচ্ছি না। যেটা মনে হয়েছে তাই শুধু জানালাম।
৩১ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
একলা ফড়িং বলেছেন: ভাবাভাবির কিছু নাই! আমি আসলেও গাধা, অতি উচ্চমানের
উচিত তো কতো কিছুই! আমি ভয়াবহ আলসে আর বাকি টাইম মন খারাপ করে দুনিয়াদারির সব কাজ কারবার বন্ধ করে দিয়ে বসে থাকি!
১৭| ০১ লা জুন, ২০১৫ সকাল ৮:০১
যোগী বলেছেন: হা হা হা মন খারাপ থাকলে গান শুনা উচিৎ মন ভালো হতেও পারে....
view this link
০১ লা জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬
একলা ফড়িং বলেছেন: বাহ! সুন্দর একটা গান! ধন্যবাদ
১৮| ০২ রা জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
এস কাজী বলেছেন: এত ভাল লেখা এত কম লিখলে হবে?
১১ ই জুন, ২০১৫ রাত ১:২৬
একলা ফড়িং বলেছেন: এমনিতে বদনাম আছে মেয়েরা বেশি কথা বলে বেশি লিখে আবার নতুন বদনাম করতে চাই না
১৯| ১১ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:১৯
এহসান সাবির বলেছেন: পাগল পাগল পোস্টটা আমার ভালই লেগেছে।
আছেন কেমন?
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৬
একলা ফড়িং বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগল!
আছি এইতো। আপনি ভাল তো?
এতো বেশি দেরিতে উত্তর দেয়ার জন্য দু:খিত।
২০| ১১ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পড়তে পড়তে ভাবছিলাম বিদেশি গল্পের অনুবাদ তাও প্রাঞ্জল এবং খুবই সমৃদ্ধ!
চালীযে যান। এই পাগল পাগল লেখার জন্যই মানুষ পাগল
+++++++++++++
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৭
একলা ফড়িং বলেছেন: বিদেশী গল্পের অনুবাদ! আপনার মন্তব্য পড়ে আমার পিঠে দুটো পাখা গজিয়ে গেছে, সিরিয়াসলি!! উড়ছি!!!
থাক, মানুষজনকে আর এত পাগল করে কাজ নেই!
ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন
* দেরিতে উত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দু:খিত।
২১| ১৮ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
ইমিনা বলেছেন: ফড়িং আপু
সময় নিয়ে মজা করে তোমার গল্পটা রাতে পড়বো। এখন হাজিরা দিয়ে গেলাম।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৬
একলা ফড়িং বলেছেন: ইমিনাপুউউউ!
অনেকদিন পর উত্তর দিচ্ছি! তুমি ব্লগে নিয়মিত আসছ এখন?
২২| ২০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩
হাসিনুল ইসলাম বলেছেন: নির্জনতা উপভোগ করার যেমন এক স্বাদ আছে, মানুষ গিজগিজ করা জায়গায় ভেসে বেড়ানোর আনন্দও আছে। এক এক জন একক রকম, মিলও অনেক, অমিলও, তার মাঝে হেঁটে চলা, পানিতে থেকেও পানির ছোঁয়া স্পর্শ না করার মত মজা।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৯
একলা ফড়িং বলেছেন: সেটাই। নির্জন এবং জনাকীর্ণ, দু জায়গাতেই বেড়ানোর আলাদা মজা আছে।
তার মাঝে হেঁটে চলা, পানিতে থেকেও পানি স্পর্শ না করার মত মজা। সুন্দর বলেছেন।
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা। আর অনিবার্য কারণে উত্তর দিতে দেরি হওয়ায় দু:খিত।
২৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১০
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকুন সব সময়।
শুভ কামনা।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২২
একলা ফড়িং বলেছেন: আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা! বাসি নয়, আগামী ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা
আপনিও ভাল থাকবেন সবসময়।
২৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: একা একা উদ্দেশ্যবিহীন হাঁটতে ভালো লাগে। কোন কারণে মন অস্থির থাকলে সেদিন আরও বেশি ভালো লাগে। ফেরিঘাট, নদীর পার, রেল স্টেশন, ব্যস্ত রাস্তা। হাঁটতে হাঁটতে টং দোকানে এক কাপ চা। ঝুপড়ি দোকানে সিঙ্গারা। তারপর আবার হাঁটা।
বাহ! আপনার সাথে তো আমার খুব মিল। যাহোক , আপনার নিকটা বেশ ভালো লাগলো, দেখেই আপনার ব্লগবাড়িতে বেড়াতে আসতে ইচ্ছে জাগে। ভালো থাকবেন।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
একলা ফড়িং বলেছেন: তনিমাপু, আপনার সাথে মিল আছে জেনে খুব ভাল লাগলো
আমার ব্লগবাড়িতে বেড়াতে এলেন আর আমি আতিথেয়তা করতে পারলাম না ভাল করে। দেরি করে ফেললাম অনেক। আন্তরিকভাবে দু:খিত
ভাল থাকবেন অনেক। শুভেচ্ছা রইলো।
২৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
ডাই
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৭
একলা ফড়িং বলেছেন: সেম টু ইউ -_-
২৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৩
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা।
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
শুভ কামনা রইল।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০
একলা ফড়িং বলেছেন: আমি ছিলাম না তবুও নিয়মিত মনে করে এসে শুভেচ্ছা জানিয়ে গেছেন! সত্যিই কৃতার্থ আমি!
২৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন: হৈ বুড়ি
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
একলা ফড়িং বলেছেন: ইয়ো বুড়া B)
২৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২২
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ভালো ভালো, বেশ ভালো।নির্মল অনুভূতি পড়তে পড়তে।আরো লিখুন আপুনি
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ রুদ্র। আপাতত পিসি না থাকায় লেখালেখি পুরোই বন্ধ! একটু বেশি দেরিতে উত্তর দেবার জন্য আন্তরিকভাবে দু:খিত। অনেক ভাল থাকবেন।
২৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
২ নম্বুরি
মহিলা ভন্ড
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
একলা ফড়িং বলেছেন: আজব কথাবার্তা! আমি তো মহিলা ভন্ডই হব, পুরুষ ভন্ড হব নাকি!!
৩০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো লাগলো এলোমেলো কথকতা
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬
একলা ফড়িং বলেছেন: ভাল লাগলেই আমি খুশি
ধন্যবাদ মনিরাপু। কিন্তু আমি খুব দু:খিত উত্তর দিতে এত দেরি হওয়ার জন্য
শুভেচ্ছা
৩১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২১
বিজন রয় বলেছেন: নতুন লেখা দিন।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬
একলা ফড়িং বলেছেন: ইচ্ছে করে কিন্তু হয়ে উঠছে না বিভিন্ন কারণে
৩২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:১০
বিজন রয় বলেছেন: আচ্ছা, এবার নতুন পোস্ট দিয়ে দিন।
আপনি ভাল আছেন তো?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬
একলা ফড়িং বলেছেন: ভাল আছি। আপনি ভাল তো?
মাথায় ঘুরছে দুয়েকটা পোস্টের আইডিয়া। লিখে ফেলতে পারলেই দিয়ে দেব।
৩৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪১
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ভালো লাগলো।বেশ ভালো
১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬
একলা ফড়িং বলেছেন: ধন্যবাদ কাজল প্রায় আট মাস পরে এলাম উত্তর দিতে! দুঃখিত।
ভালো থাকবেন।
৩৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৭
পিকাচু বলেছেন:
যা করসো, ঘরে ফেরার মুখ তো নাই আর
১৬ ই মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩৭
একলা ফড়িং বলেছেন: কি করছি?
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৬
বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: ভালোই ছিল গল্পটা আরেকটু সামান্য লম্বা করলে আরেকটু মুগ্ধ হতাম ।