![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আওয়ামী লীগ পরিকল্পনায় ব্যস্ত দীর্ঘ সময়ের জন্য ক্ষমতা বাগিয়ে নেবার জন্য, আর তাঁরা জানে এটা কোনভাবেই সম্ভব না বিএনপি নির্বাচনে আসলে, মাঝামাঝি মাপের একটা নির্বাচন হলেই তাঁদের পতন নিশ্চিত, বিএনপির ক্ষমতায় আসটাও তাই, আর তাই স্বাভাবিকভাবেই তাঁরা চায়না বিএনপি নির্বাচনে আসুক, বিএনপিও হয়ত সেই পথেই যাচ্ছে
আজকের প্রেক্ষাপটে এটা এমনি বাস্তবতা যে আপামর জনতা এখন আর আন্দোলনের অংশ নয়, নিরপেক্ষ সরকারের দাবি ৯০ ভাগ মানুষের হলেও ২০ ভাগ মানুষ ও তা নিয়ে রাস্তায় নামবে না, আমি আপনি কেও ই নামব না, এটা ৬৯ বা ৯০ নয়, এটা ২০১৩, এখন জনতা অনুভূতি প্রকাশ করেই দায় সারে, অনুভুতির বাস্তবায়ন করেনা, তাই সেই সাজানো পথে হেঁটে আওয়ামী লীগ যদি পুনরায় পাঁচ বছরের জন্য ক্ষমতা বাগিয়ে নেয় আপামর জনতার হয়ত তাতে জ্বলন্ত কোন আপত্তি থাকবে না, শুধু বিরোধী জোটের(পড়ুন জামাত শিবির) কিছু আপত্তি ছাড়া। আর সেটাই হয়ত আওয়ামী লীগের আজকের সপ্ন বাস্তবায়নের প্লট। জনতা নির্লিপ্ত, প্রশাসন হাতের মুঠোয়, সেনারাও সন্তুষ্ট বা নিয়ন্ত্রিত- কোন সমস্যা আছে কি আর?!
কোন সমস্যা নাই, শুধু কিছু বৈদেশিক চাপ ছাড়া বিশেষত ইউরপিয়ান ইউনিয়ন, যদিও তাঁরা কিছুই করবে বলে মনে হয়না শুধু কিছু সাহায্য বন্ধ ছাড়া, এ ছারাও দিব্যি সুখে দিন চলে যাবে! বিএনপি নির্বাচনে গেলে ফাঁদে পা দিত কিনা জানিনা, নির্বাচন বয়কট করেও ফাঁদ থেকে বেরোতে পারবে কিনা সেটাও তাই যথেষ্টই ভাবার ব্যাপার। সম্ভব শুধুমাত্র নোংরা রাস্তার রাজনীতি যা আমাদের ভগ্ন গণতন্ত্রের নিয়ামক শক্তি, হ্যাঁ সেই রাস্তার পেশির রাজনীতির কথাই বলছি, সেটাও কতটা সফল হবে সেটাও প্রশ্নে- কারণ সরকার পেশি শক্তির সাথে অস্ত্র এবং প্রশাসন যন্ত্র দুটোই একত্রে ব্যবহার করবে, ফলে তাঁরা সেই পেশির রাজনীতিতে কতটা সফল হবে সেটা সময় ই বলবে।
সেই সময় দ্রুত ফুরিয়ে আসছে, হয়ত সপ্তাহ দুয়েকের মাঝেই জাতি বুঝে ফেলবে কোথায় পানি গড়াচ্ছে, বিএনপি আওয়ামীলীগের মধ্যস্থতায় সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক দেশের সপ্ন যারা দেখেন সেই আশায় গুঁড়ে বালি পড়বে হয়ত, দেশে যেকোনো এক পক্ষের রাজত্ত কায়েম হবে, বাকিরা হবে তার অনুসারি- আসলে এই দেশের জন্য গণতন্ত্র কোন সার্থক ব্যবস্থা নয় যেখানে অন্নের মতের প্রতি সম্মান নেই, যে দেশে যেই ব্যক্তির ফাঁসি চাওয়া হয় আবার মৃত্যুর পর তার জন্য দোয়া করার ব্যক্তির অভাব হয়না- তাঁদের সিস্টেমে তো বড় গলদ আছেই
আর তার মাশুল ই ৪২ বছর ধরে জনতা দিয়ে যাচ্ছে, বিজয়ের মাসেও সে অনুভব করছে পরাধীন
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১
ইমরুল আকতার চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
মোঃ শিলন রেজা বলেছেন: আপনার সাথে একমত। আসলে সমস্যা হল আমাদের জনগন এখন রাজনৈতিক আন্দোলনে কোন রকম সাড়া দিচ্ছে না। জনগনের আন্দোলনে যদি সতস্ফূর্ত যোগদান থাকতো তবে সরকার এভাবে নিপীড়ন মূলক আচরণ কখনো চালাতে পারতো না।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১২
ইমরুল আকতার চৌধুরী বলেছেন: হ্যা আমিও তাই মনে করি
৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: খালেদা বেগম শিবিরকে ব্যবহার করে দেশে গৃহযুদ্ধ শুরু করেছে; সে আর নির্বাচনে আসতে পারবে না, সে লালঘরে যাবে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৫
ইমরুল আকতার চৌধুরী বলেছেন: সরকার আসলে এছাড়া তার জন্যে অন্য পথ খোলা রাখেনি
৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২২
উড়োজাহাজ বলেছেন: সিস্টেম পরিবর্তন করতে হবে। নতুন সিস্টেম কায়েম করতে হবে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৯
ইমরুল আকতার চৌধুরী বলেছেন: তবে সেটা যারা বদলাবে তাদের নিজেদের আগে বদলাতে হবে
৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪১
যুবায়ের বলেছেন: আসলে শেষ পর্যন্ত যে পরিস্হিতি কোন দিকে মোড় নিচ্ছে তা বোঝা মুশকিল।
১৫ ফেব্রুয়ারীর নির্বাচন যদি প্রহসন হয় তবে ৫ জানুয়ারীকে কি বলবো??..
১৫ ফেব্রুয়ারীতে দল ছিল ৪১
প্রার্থী ছিল হাজারের উপরে
বিনা প্রতিদন্দিতায় ৪৯ জন র্নিবাচিত হয়েছিল।
৫ জানুয়ারী নির্বাচনে সম্ভবত ১৪ দল ছাড়া কেও নেই।
সর্বমোট প্রার্থী ৫৫৩ জন।
বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় ১৫৪ জন নির্বাচিত!!!...
উপলব্ধিঃ ফাঁকা মাঠে সবাই গোল দিবার পারে.....
পারলে সবদলের অংশগ্রহনে নির্বাচন দিয়ে দেখেননা... কয়টি আসন জোটে??..
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫০
ইমরুল আকতার চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার বলেছেন ভাই, জনতার দাবিও তাই
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
ঘরপোড়া বলেছেন: সহজ কথাটি মোটা দাগে লেখার জন্য শুভেচ্ছা।আপনার উপলব্দি ভালো।