নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বালিকার সে এক অরূপ মৌনতা,
তিলে তিলে গ্রাস করে যায় আমায়;
যতই তার দিকে মেলে ধরি বৃষ্টি ঢাকা শতদলের ছাতাটা,
ততই যেনো উথাল পাতাল হাওয়া হয়ে উড়িয়ে দেয় আমায়;
পাংশু মেঘের ঘোর অমানিশা কাটে না তার মুখের,
আজব-জবর এক সন্ধ্যা নামায় ক্ষণে ক্ষণে;
শ্রাবণ মেঘের দিনে কদমগুচ্ছ গুজে দিলাম তার অলকে,
চেয়েছিলাম তার চুলের সেই তিমির রঙটা মুহূর্তেই বদলে যাবে,
রঙটার পাল্টালো বটে,তবে হার মেনে গেলো তার অলীক দৃষ্টি কাছে;
আলুথালু দৃষ্টির সীমানা যেনো ছাড়িয়ে গেছে মহাবিশ্বকে,
দৃষ্টির গভীরতার পরখে আজ না নাই বা গেলাম,
কে জানে আটলান্টিকের গভীরতায় না আবার ডুব দিতে হয়;
অলক্ষ্যের সন্ধানে তির তির করে তার পথচলা,
ভাবনায় ডুবিয়ে দেয় অন্ততকালের;
নিজের অসীম ক্ষমতার তরে আরো একটিবার দ্বিধান্বিত হয়ে চোখ তুলে তাকালাম;
ঠিক ক্ষুদ্রতা নয়, বৃহার্থের শিকলে সে যেনো আরো একবার বন্দী করলো আমায়;
মুখের শ্রীতে নয়,কাজল-কালো কোন চোখের তরে নয়,
আমি নত হই তার শীতল দৃষ্টির তরে;
হাতের মুঠোয় পুরে তাকে যে তবে ধারণ করা ভার;
নীল প্রজাপতিদের অবাধ আনাগোনা তার চোখের তারার দেশে;
এক মুঠো ঝিরিঝিরি হাওয়ায়
তাই আজ অনুচ্চস্বরে বলেই দিলাম তারে,
"যাও বালিকা,আজ থেকে তবে মুক্তি তোমার!!"
২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৭
নভো নীল দীপ্তি বলেছেন: কবিতাটা বেশ আগোছালোভাবে লেখা সেটা বললেন
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: বড্ড অগোছালো লাগলো।