নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মা জানো,\nসিন্ধুর গভীরে ছোট বিন্দু আমি,\nআজই আমার মাঝে,\nপ্রাণের সঞ্চার অনুভব করছি.....\nহৃদপিন্ডটা স্পন্দিত হচ্ছে,\nআমি স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছি।

সনজিত

এই ব্লগের সব লেখার সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ব্যাতিত কোন লেখার সম্পুর্ণ অথবা অংশ বিশেষ পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন অথবা সম্পাদনা করে কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

সনজিত › বিস্তারিত পোস্টঃ

একই প্লাস্টিক বোতলজাত পণ্য ও পানীয় বিপজ্জনক

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৯

প্রায়ই আমরা একটা বোতল বা প্লাস্টিকের কাপ বারবার ব্যবহার করে থাকি। অনেক সময় কারণে, কখনো একদম কারণ ছাড়াই। এই যেমন ফ্রিজে পানি রাখতে, বাইরে বেরোবার সময় সাথে পানি নিতে, এমনকি পরিবেশ রক্ষার খাতিরেও একই বোতল বারবার ব্যবহার করি আমরা। কিন্তু গবেষনায় পাওয়া গেছে এই বোতলের এই পুনরায় ব্যবহার মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব রাখতে পারে আমাদের জীবনে। জেনে নিন বোতল পুনরায় ব্যবহারের তিনটি ভয়াবহ দিক।

ব্যাকটেরিয়ার ঘরবসতি
একই বোতল বারবার ব্যবহার করলে তাতে ব্যাকটেরিয়া বাড়তে থাকে। আর পানিতে মিশে পানিকে করে তোলে জীবানুযুক্ত। এই ব্যাকটেরিয়া মানুষের মুখ থেকে শুরু করে পানির জীবানু ও আরো নানা উত্স থেকে আসে বোতলে। আর বোতলের নানারকম খাঁজে আটকে থাকে। এক্ষেত্রে অনেক সময় গরম পানি বা পরিষ্কারক দ্রব্য দিয়ে বোতল পরিষ্কার করলে ভেতরের জীবানু অনেকটা চলে যায়। কিন্তু ধীরে ধীরে সেটা আবার বাড়তে থাকে। এবং এটা খুবই সহজ হিসেব যে বোতলের মুখ সরু হওয়ায় সেটার সবটা জায়গা ভালো করে পরিষ্কার করা সম্ভব হয়না। তাই পুরোপুরি ব্যাকটেরিয়াগুলোকে তাড়ানোও সম্ভবপর হয়না। কালগারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক পরীক্ষায় পাওয়া যায় যে একটি ছাত্রের বারবার ব্যবহার করা না ধোয়া বোতলের পানিতে যে পরিমাণ জীবানু থাকে ততটা র্তমানের সাধারন জীবানুযুক্ত পানিতেও থাকেনা।



রাসায়নিক মিশ্রণ
বোতল যদি ব্যকটেরিয়ামুক্ত করবার জন্যে গরম পানি বা সাবান দিয়ে ধুয়ে নেওয়া হয় তাতেও সমস্যা আরো বাড়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। কারণ বোতলগুলো প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি হয় যা গরম হবার কোন সম্ভাবনার ভেতর দিয়ে যাওয়ার কথা নয়। ফলে সেরকমভাবে সেটাকে তৈরিও করা হয়নি। কিন্তু কোন কারণে যদি প্লাস্টিকের সাথে গরম পানির সংস্পর্শ আনা হয় সেখানে যথেষ্ট সম্ভাবনা থাকে যে প্লাস্টিক থেকে রাসায়নিক দ্রব্য বেরিয়ে ভেতরের পানীয়তে মিশে যাবে।

বিষক্রিয়া
বোতলের সেই অংশে বেশি ব্যাকটেরিয়া থাকে যেখানটায় মুখ লাগিয়ে খাওয়া হয় অথবা মুখের সবচাইতে বেশি কাছে আসে। অনেকেরই অভ্যাস রয়েছে বোতলে মুখ লাগিয়ে পানি পান করার। এক গবেষনায় দেখা যায় যে, বোতলের সাথে মুখ লাগিয়ে যদি পানি পান করা হয় এবং সেটা যদি টানা এক সপ্তাহ চালু রাখা যায় তবে সপ্তাহ শেষে সেখানে যে জীবানুটি পাওয়া যাবে সেটা হচ্ছে খাদ্যে বিষক্রিয়ার সৃষ্টিকারী জীবাণু। আর এই জীবাণু যেহেতু ফুড পয়জনিং এ সাহায্য করে সেটা যেখানে আর যেভাবেই থাকুক না কেন ঠিক একই কাজ করবে। আর তাই একই ওতল বারবার ব্যবহারে হতে পারে শরীরে বিষক্রিয়ার মতন ব্যাপারও।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

ডি মুন বলেছেন: উপকারী পোস্ট।

বোতলের পুনর্ব্যবহার বিপজ্জনক হলেও আমরা প্রায়শয়ই তা করছি।
আশাকরি সবাই সচেতন হবে এ ব্যাপারে।

++

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

সনজিত বলেছেন: Thanks Brather D Mun ...............

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫

প্রামানিক বলেছেন: উপকারী পোষ্ট। এত কিছু জানা ছিল না।

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

সনজিত বলেছেন: ++

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫

তািমম বলেছেন: Plastics Generally Considered Safe for Food and Drink
#2 HDPE (high density polyethylene) *see note below
#4 LDPE (low density polyethylene)
#5 PP (polypropylene)


Plastic Water Bottle or Soft Drink Container
#1 PETE (polyethylene terephthalate) typical water, soda, and juice bottles, not designed for reuse or storage due to the possibility of bacterial buildup, be sure to properly clean them if reusing. Varying reports regarding the possibility of BPA leaching over time.


Risky Plastics Not Safe for Food and Drink
These may leach or have hazardous ingredients.

#3 PVC (polyvinyl chloride) carcinogens during manufacture and incineration
#6 PS (polystyrene) possible carcinogen
#7 other (usually polycarbonate, sometimes labeled PC) may leach BPA (Bisphenol-A)


http://modernsurvivalblog.com/preps/safe-plastics-for-food-and-drink/

০১ লা আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

সনজিত বলেছেন: Thanks for ur kindness

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.