নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

(⊙▂⊙)

---

শয়তান হন্তারক

লজ্জা আদিত্য অনীক পাখিটা উড়ে গেল নির্বিঘ্নে সীমানা পেরিয়ে বনের বাঘ বা হরিণও যেতে পারে পাসপোর্ট ভিসার প্রয়োজন হয় না। সারি বাঁধা পিপড়া বা দল বাঁধা হাতিও পারে, অথচ মানুষ পারে না সীমানা পেরোতে। অতীতে পোড়া লোহায় দাগিয়ে ক্রিতদাস চিহ্নিত করা হতো , পালিয়ে যাবার ভয়ে। এখনো হচ্ছে- ধর্মে , বর্ণে , ভাষায় , অবস্থানে; কতিপয় চতুর লোক শাসন করার জন্য সীমানা পেতে তোমাকে দাগিয়ে দিচ্ছে বিদ্বেষ আর মিথ্যা বিভেদের কালি দিয়ে, বোকার মত তুমি তা মেনে নিচ্ছ। হে মানুষ , বনের একটা পশুর সমান স্বাধীনতাও তুমি অর্জন করতে পারো নি, তোমার লজ্জা হওয়া উচিত।

শয়তান হন্তারক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাঙলা বানানের নতুন নিয়ম

৩০ শে মে, ২০০৯ রাত ১০:৫৩

ঈ, ঊ , ণ , শ ,ং















সাধারনত বাঙলা বানান ভুল হয়ে থাকে ঈ, ঊ , ণ , শ ,ং এই পাঁচটি অক্ষরের জন্যে। ঈ, ঊ, ণ যতদিন জিবিত থাকবে বানান ভুল থেকে বাঁচার কোন উপায় নেই। তাছাড়া শ এবং ং এর বদলে স আর ং দিয়ে যখন দিব্যি কাজ চালানো যায় , তখন ওদুটো বোঝাকে ধরে রেখে ঝামেলা বাড়িয়ে লাভ কি? তাহলে বাঙলা ভাষা সহজ ও সরলভাবে লিখতে ও পড়তে আর বানান ভুলের হাত থেকে বাঁচতে এই পাঁচটি অক্ষর বাদ দেয়াইতো ভাল। ধুলো থেকে পা বাঁচাতে পুরো দেসের ধুলো ঝেটিয়ে বিদেয় করতে গিয়ে মহা বিপত্তি ঘটানোর চেয়ে মুচির পরামর্স মত জুতো দিয়ে পা মুড়িয়ে নেয়াইতো বুদ্ধিমানের কাজ। বলতে আর সুনতে যদি বানান কোন বাধা হয়ে না দাঁড়ায় তবে লিখতে বা পড়তে কেন সমস্যা হবে। বাঙলা ভাষায় এমন বহু সব্দ আছে যার বানান এক , কিন্তু মানে একাধিক। যেমন , ময়না মানে ময়না পাখি হতে পারে আবার ময়না তদন্তও হতে পারে। তুলা মানে কার্পাস বা সিমুল হতে পারে , আবার দাড়ি পাল্লাও হতে পারে। তাহলে ঈ এর বদলে ই , ঊ এর বদলে উ, ণ এর বদলে ন , শ এর বদলে স আর ং এর বদলে ং দিয়ে লিখলে মানে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। তাছাড়া উচ্চারনের বেলায় স বা শর উচ্চারন যদি কোন সময় ছ'র মত হতে পারে তবে ই'র উচ্চারন ঈর মত আর উ'র উচ্চারন ঊ'র মত হতে দোষ কোথায়। তবে স'র উচ্চারন ছ'র মত হওয়া বাঞ্ছনিয় নয়। কারণ ছ উচ্চারনের জন্য ছ'তো আছেই। এরপর ণ'র কথা। ণ'র বদলে ন ব্যবহারে একেবারেই সমস্যা নেই। এই অক্ষরটি যে এতকাল টিকে আছে কিভাবে , ভাবলে অবাক হতে হয়! সমস্যা ভাবলেই সমস্যা। মেনে নিলে সব ঠিক। একটা মজার ব্যাপার হচ্ছে , ওই পাঁচটি অক্ষরের কারনে যে সমস্ত সব্দ যিনি ভুল বলে মনে করেন, তিনি কিন্তু সব্দটির মানে প্রথমেই বুঝে নিয়েছেন, পরে বানানের ভুল ধরেছেন। মানে বুঝতে না পারলে ভুল ধরলেন কিভাবে? তাই সাধারন মানুষকে স্বস্তি দিতে, প্রতিটি বাঙলা ভাষাভাষির কাছে সহজ ও নির্ভুল বানান উপহার দিতে ঈ,ঊ,ণ,ং, শ এই পাঁচটি অক্ষর বাদ দিয়ে বাঙলা ভাষা চর্চা করাই ভাল। নয়ত সবাইকে বাঙলা অভিধান একটা বোগলদাবা করে চলাফেরা করতে হবে।

( আমার পোস্টটিতে " ঈ,ঊ,ণ,ং ও শ " ব্যবহার করা হয়নি)

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +২/-১৬

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:২৬

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: নয়া ভাষা পণ্ডিত আইছে রে !!!!!!!!!!!!!
আরে মিয়া, প্রতিটি শব্দের বানান আজকের এই অবস্থায় আসার পিছনে একটা ইতিহাস আছে, ঐতিহ্য আছে। সেইটা জানেন আগে। এমনি এমনি কোন ভাষা তার রূপ পায় না। দয়া কইরা এই বইগুলি আগে পড়েন, পরে পণ্ডিতি ফালান।
শুদ্ধ বাংলা লেখা শেখার কয়েকটি বইয়ের তালিকা

৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৪১

শয়তান হন্তারক বলেছেন: ইতিহাস ঐতিহ্য জানার জন্য ইতিহাসের বই আছে। বাঙলা সব্দকে অবিকৃত রেখেই তার ইতিহাস ঐতিহ্য তুলে ধরতে হবে তা বোধ হয় ঠিক না। ভাষার উদ্দেশ্য একটি জাতি যেন তার সভ্যতা বিকাশের ক্ষেত্রে পরস্পরের সাথে ভাববিনিময করতে পারে। ইতিহাস ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখার জন্যে থাকবে ইতিহাসের বই। পাঠক প্রয়োজনমত সেখান থেকে তথ্য সঙগ্রহ করে ইতিহাস ঐতিহ্য জেনে নিবেন।

২| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৪৪

শয়তান হন্তারক বলেছেন: বরঙচ বানানের ক্ষেত্রে এই কড়াকড়ি আরোপ করে বিজ্ঞান ও সিল্প গবেসনার ক্ষেত্রে আমরা অনেক পিছিয়ে গেছি। তাই গবেসনার ক্ষেত্রে কোন বিষয় এর উপর ভাল বাঙলা বই নাই বললেই চলে।

৩| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৪৬

কেল্টূ দা বলেছেন: শামীম বাই এই ছাগ্লার কতা আর কইয়েন না
এইডারে "ৎ" কেমতে লিখতে হয় আমি সপ্তাহ খানেক আগে শিখাইলাম । ধন্যবাদ দিল । আবার পুস্ট মুইচ্ছালাইল ।
ভাল কতা । পরের দিন আবার আরেকটা ছাগলীয় পুস্ট মারলো ।

ভাল বুইজ্যা দুইডা ভুল ধরায় দিলাম, ছাগ্লায় ভুল শুধ্রানীর আগে আমার কমেন মুছল, পুস্ট এডিট করল, মাগার ছাগল কি ম্যাৎকার ছাড়তে পারে । লেঞ্জা লুকাইতে পারলনা ।

অকৃতঘ্ন মনয় এগুলারেই কয় ।

৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১:০০

শয়তান হন্তারক বলেছেন: আপনার সমালোচনার ভাষা অত্যান্ত রুঢ়।

৪| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৪৯

ট্র্যানজিস্টার বলেছেন: যেকোন ভাষা চিন্তা প্রকাশের একটা কনভেনশান বা প্রথা; এর বেশি বা কম কিছু নয়। একই কথা এমনকি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজগুলোর জন্যও খাটে। সি এর প্রথম ক্লাসে ছাত্ররা সবসময় শিক্ষককে প্রশ্ন করে, "কিন্তু স্যার/ম্যাডাম, #include কেন এইভাবেই লিখে? খালি নাম লিখলেই তো হতো!

আবার ম্যাথে চিহ্নগুলোও প্রথা।

আপনার উদ্যোগ উদ্যোগ পর্যন্তই থাকবে - কারণ প্রথা কারো একার ওপর নির্ভর করে না।

বাই দ্যা ওয়ে, মাইনাস।

৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৫৭

শয়তান হন্তারক বলেছেন: যান্ত্রিক ভাষার সাথে মৌখিক ভাষার তফাৎ রয়েছে। প্রোগ্রামিঙ এর ভাষা একটি programmed যন্ত্রকে বোঝানোর জন্য। মৌখিক ভাষা মানুষের সাথে ভাব আদান প্রদান করে তার সভ্যতাকে বিকশিত করার জন্য। কালের সাথে বানানের প্রথাতে পরিবর্তন আনলে তাতে সুবিধা হয়। যে কারনে একশ বছর আগের বাঙলার সাথে আজকের বাঙলার অনেক তফাৎ। তাই যুগের চাহিদা অনুযায়ি বানান রিতিতে পরিবর্তন আনলে সমস্যা কোথায়? এটাতো হয়েছে সব ভাষার ক্ষেত্রেই।

৫| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৪০

তুষারপাত বলেছেন: "তাহলে__________শ এর বদলে স ___________লিখলে মানে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়"



শয়তান বিনাশী ভাই,

"শব" মানে "মৃত দেহ" এর জায়গায় "সব" মানে "সকল" লিখলে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়!!!!!!!!

"হিন্দুরা শবদাহ করে" আর "হিন্দুরা সবদাহ করে"

৬| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৫০

মিছে মন্ডল বলেছেন: ভোদাইর বাল কোথাকার

৭| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৫২

শয়তান হন্তারক বলেছেন: আপনার সুবিধার জন্যে পোস্টের কিছু অঙস আবার তুলে ধরলাম


"বাঙলা ভাষায় এমন বহু সব্দ আছে যার বানান এক , কিন্তু মানে একাধিক। যেমন , ময়না মানে ময়না পাখি হতে পারে আবার ময়না তদন্তও হতে পারে। তুলা মানে কার্পাস বা সিমুল হতে পারে , আবার দাড়ি পাল্লাও হতে পারে। তাহলে ঈ এর বদলে ই , ঊ এর বদলে উ, ণ এর বদলে ন , শ এর বদলে স আর ং এর বদলে ং দিয়ে লিখলে মানে বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।"

৮| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৫৬

তুষারপাত বলেছেন: ভাঙ্গা ঢোল পিটাইতে থাকেন কামে দিব

৯| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৫৮

তুষারপাত বলেছেন: ময়না পাখি আর সিমুল তুলা কত কচলাইবেন?

১০| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ২:০০

তুষারপাত বলেছেন: "ঊন" মানে "কম" । তাহলে ঊনচল্লিশ না লিখে উনচল্লিশ লিখলে মানে কি দাড়াবে?

৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ২:০৪

শয়তান হন্তারক বলেছেন: সেটা তখন বুঝতে কারো অসুবিধে হবে না , সেই ব্যাপারে আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন। ফুটবলের মাঠের বল আর পেশির বল , কোথায় "বল" এর মানে কোনটা হবে তা বাক্যবিন্যাস-ই বলে দিবে।

১১| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ২:০৮

শয়তান হন্তারক বলেছেন: প্রথাকে এইভাবে আকড়ে ধরে থেকে লাভ নেই। বাঙলা ভাষাকে বিজ্ঞান ও সভ্যতাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আরো সহজ করা উচিৎ। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ভাষার যুক্তিকরন হয়নি বলেই আজ বাঙলাভাষিরা প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানে এতটা পিছিয়ে। তাই কিছু পরিবর্তন অবশ্যই দরকার , যেন আমজনতা বাঙলা ভাষা থেকে বিরক্ত হয়ে দুরে সরে না গিয়ে তা নিয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি চর্চা করে।

১২| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ২:১১

আলমগীর কুমকুম বলেছেন: এইসব বালছাল গোলামআযমের হোগার্ বিত্রে ভইরা টাইট দেয়া ছাড়া আর কোন লাগবে বলে মনে হয় না।

১৩| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ২:১৭

তুষারপাত বলেছেন: লেকখ ভলেচেণ: শেঠা থকণ ভুজতে খারো অশুভিদে হবে ণা , শেই ভ্যাফারে আফণি ণিশ্চিত তাখথে ফারেণ। পুঠভলের মাটের ভল আর ফেসির ভল , কোতায় "ভল" এর মাণে কোণঠা হবে তা ভাখ্যবিণ্যাশ-ই ভলে দিবে।

১৪| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ২:৪১

অচেনা সৈকত বলেছেন: ব্লগে যে এইসব পাবলিক কই থিকা আসে। হাসতেই আছি।

১৫| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:০৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনে তো আমার কথা বুঝতে পারেন নাই। আমি ইতিহাস ঐতিহ্য পড়তে বলি নাই। বলেছি, প্রতিটি ভাষার বানানের আজকের রূপটির একটি কারণ আছে। এই রূপটি হঠাৎ করে হয় নি। অনেক দিনের চর্চার ফল এটা। আপনার আমার মতো কেউ এটা নিয়ন্ত্রণ করে না। করে মহাকাল।
প্রতিটা ভাষার ব্যবহারকারীদের সেই ভাষার ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সম্মান করতে হয়।
আরও খোলাসা করে বলি। যেমন আমরা আমাদের বাবাকে সম্মান করি। বাবার অনেক আচার আচরণ মেনে চলি। সেটা চলে আসে রেওয়াজ হিসেবে। আপনি ইচ্ছে করলেও হঠাৎ করে ঘোষণা দিয়ে সেই রেওয়াজ বদলাতে পারবেন না।
একটি সমাজে বাস করলে যেমন আমাদের সমাজের সবার মতামত নিয়ে চলতে হয়, তেমনি একই ভাষাভাষীদের মধ্যে কিছু নিয়মকানুন মেনে চলতে হয়।
দয়া করে আমার দেয়া তালিকার বইগুলো পড়ুন, সব প্রশ্নের উত্তর পাবেন। যদি তারপরও না বোঝেন, বলবেন আরও বইয়ের তালিকা দেব। পড়াশোনা না করে কোন বিষয়ে কথা বলা কি ঠিক ?

১৬| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৫০

শয়তান হন্তারক বলেছেন: জন্মের পর একটি সাধারন সিসু যে অধিকারে মা শব্দটি উচ্চারন করে , একজন সাধারন স্রমজিবি মানুষ যে অধিকারে মাতৃভাষার জন্য বুকের রক্ত ঢেলে রাজপথে লুটিয়ে পড়ে , আমিও সেই অধিকারে আমার প্রানের বাঙলা ভাষাকে সুন্দর ভাবে সাজিয়ে দিতে চাই।

১৭| ০১ লা জুন, ২০০৯ রাত ১২:৩৩

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনে একলা একলা সাজাইলে না করবে কে ? সাজান।

আপনার সব বানান দেখে হাসি পাচ্ছে।

সিসু
স্রমজিবি
আপনার বানানের মধ্যে আপনার নিয়ম মানছে না কিছু শব্দ ---
হওয়া দরকার ছিল মানুস , কেন সেটা মানুষ হল
হওয়া দরকার ছিল ভাসা, কেন সেটা ভাষা হল
হওয়া দরকার ছিল পরে, কেন সেটা পড়ে হল

আরেকটা কথা, কথাটা সুন্দর ভাবে হবে না, হবে সুন্দরভাবে। এটি একটি শব্দ, দুটি নয়। মাঝখানে এত বড় ফাঁক হবে না। ফাঁক হওয়া ও বন্ধ হওয়ারও নিয়ম আছে হে।

আপনার জানার জন্য আরেকটা কথা বলি, পৃথিবীর একটি ভাষাও নেই যেই ভাষার বানান উচ্চারণ অনুসারে করা হয়। বানানের যেমন নিয়ম আছে, উচ্চারণেরও আলাদা নিয়ম আছে।
আশা করি, আপনি ইংরেজি ভাষা জানেন। ইংরেজি ভাষায় বেশির ভাগ শব্দের ক্ষেত্রে উচ্চারণ অনুসারে বানান লেখা হয় না।
বাংলা ভাষায় উচ্চারণের জন্য যেই ব্যক্তিটি সারা জীবন কাজ করে গেছেন, তার নাম নরেন বিশ্বাস। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন। আজকের শুদ্ধ বাংলা উচ্চারণ রীতি তিনি গবেষণা করে বের করে দিয়ে গেছেন। তার রচিত বাংলা উচ্চারণ অভিধান পড়ুন।
সব কিছু নিয়া পাগলামি চলে না।

১৮| ০১ লা জুন, ২০০৯ রাত ১২:৪৫

শয়তান হন্তারক বলেছেন: "পৃথিবীর একটি ভাষাও নেই যেই ভাষার বানান উচ্চারণ অনুসারে করা হয়" আপনার এই মন্তব্যটি একেবারেই আনাড়ি।

আমার বলতে লজ্জা ও অপরাধবোধ হচ্ছে , বাংলার চেয়ে ইংরেজী , স্প‌্যানিশ ও জার্মান ভাল জানি। জার্মান ভাষা উচ্চারন আর বানান ৯৯% ক্ষেত্রে এক-ই রকম। স্প‌্যানিশ এর বেলায় ৯০% বলা যায়।

যাই হোক, শুধু বইয়ের নাম না দিয়ে ,বাংলা বানানের বিশেষ রীতি নিতী সম্পর্কে কিছু লিন্ক (আপনার লেখা অথবা অন্য কারো) দিলে উপকৃত হতাম।

১৯| ০২ রা জুন, ২০০৯ রাত ১২:৩১

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: দুঃখের সাথেই বলতে বাধ্য হচ্ছি, আপনি ভাষার ব্যবহারকারী হতে পারেন, কিন্তু ভাষার নিয়মকানুন সম্পর্কে জানেন না।
যে লোক এতগুলি ভাষা জানে, তার তো নিজের মাতৃভাষা সম্পর্কে জানার কথা। কিন্তু দুঃখজনকভাবে সেটা অবহেলা করেছেন। এবার আর অবহেলা করবেন না। বানানের নিয়ম ও উচ্চারণের নিয়মগুলো শেখেন, তারপর যদি বদলাতে পারেন, আপনাকে স্বাগতম।

২০| ০২ রা জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:২২

'লেনিন' বলেছেন: আপনার কাণ্ড দেখে হাসি পাচ্ছে... এতো কষ্ট করার দরকার নেই ভ্রাত মালেশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া চলে যান ওদের নিজেদের বর্ণমালা ওরা পুরোই বিসর্জন দিয়েছে।

২১| ২০ শে জুন, ২০১০ রাত ১০:২৯

কবি মৃত্যুময় বলেছেন: হাস্যকর!!!!!!!!!

২২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:২০

বিভীষিকার ঢেউ বলেছেন:
চিন্তার জগতে নাড়া দেয়া পোস্ট, তবে উদ্দেশ্যটা মনে হয় ভাষার সহজীকরণ হওয়া সঠিক ছিলো! +++
প্রিয় পোস্টে।

২৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

গেন্দু মিয়া বলেছেন: হাঁ হাঁ হাঁ হাঁ হাঁ হাঁ

ভাঁইঁ সঁব শঁব্দেঁ চঁন্দ্রঁবিঁন্দুঁ দিঁয়েঁ দিঁলেঁ ভাঁষাঁটাঁ কেঁমঁন দাঁড়াঁতোঁ বঁলুঁন তোঁ দেঁখিঁ!!

অশ্লীল! তাই নয় কি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.