নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

টিভি সিরিজ রিভিউস...........

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৭

টিভি সিরিজগুলো আগে এভয়েড করতাম। একসময় বিটিভির বদৌলতে থান্ডার ইন প্যারাডাইজ, ডার্ক জাস্টিস, নাও এন্ড এগেইন দেখার পর মনে হয় এগুলোর মতো আর কখনো ড্রামা সিরিজ হবে না। ভুল ভাঙ্গে হিরোজ দেখা শুরু করে। এরপর যখন নেট আর ডিভিডিতে ২৪, লস্টের মধ্যে বুঁদ হয়ে ছিলাম তখন নেশা যেন আর কাটে না।

টিভি সিরিজগুলোর বেশ কিছু ফর্মেট আছে। যেমন ম্যাকগাইভার টাইপ সিরিজ। প্রত্যেকটা এপিসোড একটা স্বতন্ত্র মিশন দিয়ে শুরু। পাত্র পাত্রী এক থাকলেও এক পর্বের মিশনের সাথে আরেক পর্বের মিশনের সম্পর্ক পাওয়া যায় না। মাঝে মধ্যে ভিলেন বা কিছু চরিত্রকে আবারও জাগরিত করা হয়, সেটার রেশ সে পর্বেই শেষ হয়ে যায়। বর্তমানে এরকম সিরিজগুলোর মধ্যে হলো হাওয়াই ফাইভ ও, সিএসআই, এনসিআইএস,শার্লক, এলিমেন্টারী, অলমোস্ট হিউম্যান, ক্যাসেল, আনফরগ্যাটেবল ইত্যাদি।

আবার কিছু সিরিজ আছে যেগুলো একটা র্ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয় এবং প্রতিটা পর্ব আগের পর্বের ঘটনার রেশ ধরে এগিয়ে যায় এবং এক সময় পরিসমাপ্তি হয়। ছোটবেলায় দেখা এমাজন সিরিজটির মতো। হিরোজ, লস্ট, ২৪ ব্রেকিং বেড, দ্যা ওয়াকিং ডেড, রে ডনোভান, ক্যালিফর্নিকেশন হলো সেরকম শ্বাসরুদ্ধকর সিরিজ যেগুলো মূলত একটা দুর্ঘটনার বা ঘটনার ওপর ভিত্তি করে এগিয়ে যায় পরিণতির দিকে। এসব সিরিয়ালগুলো পুরো একটা উপন্যাসের মতো এবং এগুলো সবচেয়ে বেশী আকর্ষনীয় হয়ে থাকে। হাল আমলের গেম অব থর্নসের নাম উল্লেখ না করলেই নয় যদিও শেষের সিজনটা খুব বেশী সুবিধের হয়নি

আবার কিছু কিছু সিরিজ থাকে যেগুলো মূলত কয়েকটা পর্ব নির্দিষ্ট আলাদা আলাদা মিশন দিয়ে চললেও সীজনের শেষ দিকে যেই ঘটনার ওপর ভিত্তির করে এগিয়ে চলা সেটার কিছু কিছু পরিণতি দিতে থাকে এবং কয়েক সিজন যাবার পর মূল ঘটনাকে প্রতিটা পর্বের আলাদা আলাদা মিশনের সাথে সম্পৃক্ত করা হয়। স্যুটস, মেন্টালিস্ট, মেজর ক্রাইমস, কোভার্ট এফেয়ার্স, পারসন অব ইন্টারেস্ট, এরো ইত্যাদি। এটা মূলত ওপরের দুটো ফর্মেটের ফিউশন।


হানিবল




আইএমডিবি রেটিং: ৮.৪
জেনরা: থ্রিলার

বিশুদ্ধ সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার বলতে যা বুঝায় এই সিরিজটি তার সবচেয়ে উৎকৃষ্ট উদাহরন। উইল গ্রাহাম হলো এফবিআই এর একজন প্রোফাইল এজেন্ট যার এক অদ্ভূত ক্ষমতা আছে। সিরিয়াল কিলারদের ক্রাইম সীন দেখে সে মনে মনে পুরো ঘটনাটা একজন সিরিয়াল কিলারের মনে কিভাবে তৈরী করেছে এবং সেই সিরিয়াল কিলার মূলত কিসের জন্য এই হত্যাকান্ড গুলো ঘটাচ্ছে সেটা চোখে পলকে দেখে ফেলতে পারে। তার এই অদ্ভুত গুনের কারনে সে পুরো এফবিআইয়ের মোটামোটি প্রশিক্ষক লেভেলের হয়ে যান। সমস্যা হলো এই কাজটি করতে গিয়ে তার মানসিক সমস্যা দেখা দেয় এবং সিরিয়াল কিলারদের মনস্তত্ব বুঝতে গিয়ে তার নিজের মনটা সংক্রমিত হয়ে যায়। এমন সময় তাকে সাহায্য করতে আসে মেধাবী ফরেনসিক সাইকিয়াটিস্ট ড. লেকটার।

এই ডক্টরের অদ্ভূত এক শখ হলো রান্না বান্নায়। যখন সে রাধতে থাকে তখন মনে হয় সে এক শিল্পের সৃষ্টি করছে। উইল গ্রাহামের মানসিক সমস্যার বিভিন্ন উপসর্গ যখন প্রকট হতে থাকে তখন লেকটার তার খুব কাছের মানুষ হয়ে যায় কিন্তু গ্রাহামের মনে খটকা জাগে লেকটারের চারিত্রিক কিছু অসংগতির। তখনও সে বুঝতে পারেনি এই লেকটার হলো এই সময়ের যত সিরিয়াল কিলার আছে তাদের সবার বস। কিন্তু যখন বুঝতে পারে তখন অনেক দেরী হয়ে যায়।

প্রথম সিজন শেষ হয়েছে মাত্র। সেকেন্ড সিজন সামনের বছর ফেব্রুয়ারী থেকে। মানুষের মনস্তত্বের গভীরতম বিষয় ভয় এবং শিকারী অনুভূতি দুটিকে নিয়ে পুরো সিরিয়ালে ব্যাবচ্ছেদ করে ফেলেছে এবং যতক্ষন একজন দর্শক এই সিরিয়ালটি দেখবেন তখন সে নিজের মনের ভেতর এই শিকারী এবং ভয় নামক দুটো সত্বাকে নতুন করে চিনতে পারবেন।

এই ড্রামা সিরিজটি মূলত আমাদের মধ্যে থাকা পশুত্ব কত বড় দানব হতে পারে সেটাই দেখানো হয়েছে।

আলফ্রেড হিচকক বা কুবরিকের কাজ দেখে যারা অভ্যস্ত সেসব বোদ্ধাদের জন্য এই সিরিয়ালটি অবশ্য দেখা দরকার।


স্যুটস




আইএমডিবি রেটিং: ৮.৮
জেনরা: ড্রামা

মাইক রসের বাবা মা মারা যায় একটা কার এক্সিডেন্টে যখন সে খুব ছোট ছিলো। তারপর থেকে দাদীর কাছে বড় হয়। যখন তার বয়স বাড়তে থাকে তখন সে দেখে সে কিছু ভুলে না, যা দেখে তা ছবির মতো তার মনে গেথে যায়। নিজেদের আর্থিক দৈন্যতা কাটিয়ে ওঠার জন্য সে ড্রাগের ব্যাবসা থেকে অন্য মানুষের জন্য এলসেট পর্যন্ত দেয়া শুরু করে। স্বপ্ন ছিলো একটাই হার্ভাডে পড়া এবং বড় উকিল হওয়া। সাথে ছিলো তার বাল্যবন্ধু ট্রেভর। সবকিছুই ঠিক ঠাক মতো চলছিলো, টাকাও আসতেছিলো, নিজের এডমিশনের এক্সামের সবকিছু পার্ফেক্ট। কিন্তু ট্রেভরের ছোট একটা ভুলে তাকে বাচাতে গিয়ে হার্ভার্ডে মাইক রসকে ব্যান করা হয়।

তবুও দমে যায়নি, শহরের সবচেয়ে বড় কনসাল্টিং ফার্ম পিয়ারসনে সে ইন্টারভিউ এর জন্য হার্ভে স্পেন্সারের কাছে ইন্টারভিউ দিতে যায়। কিন্তু পীয়ারসনে কাজ করতে হলে সর্বপ্রথম শর্ত হলো তাকে হার্ভাড গ্রাজুয়েট বা হার্ভার্ডে পড়ালেখা করতে হবে। এর বাইরে কাউকেই রিক্রুট করা হয় না। ইন্টারভিউ দেবার সময় প্রথমটাতেই আটকে যায় তার ওপর যখন তার হাতে থাকা ব্যাগ খুলে দেখে ড্রাগ, তখন তার চাকুরী না হবারই কথা। কিন্তু চাকুরী হয়। কিভাবে হয় সেটা সিরিজটা দেখলেই ভালো হয়।

আইনের খুব কঠিন মারপ্যাচ না দেখালেও মেধার যে প্রচন্ড লড়াই এবং নিজের যোগ্যতাকে প্রমান করবার জন্য ইদুর বেড়ালের খেলা সেটা মাইক রসকে প্রতিটা সেকেন্ড করতে হয়। তার ওপর হার্ভার্ডের ফলস সার্টিফিকেট দিয়ে কাজ করতে গিয়ে পদে পদে ধাক্কা খাওয়া সেটাকে সামলে পীয়ারসনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তোলে এবং পুরো নিউইয়র্ক সিটির টপ কর্পোরেট কনসাল্টিং ফার্মের স্বনামধন্য উকিলে উঠিয়ে আনে। কিন্তু পা আটকে যায় বার বার ঐ এক জায়গাতেই, হার্ভা্র্ডের ফলস সার্টিফিকেট।

পুরো সিরিজে কিল ঘুষির দেখা মেলে সিজন ৩ এর শেষ পর্বে কিন্তু প্রতিটা পর্বে কমেডি আর কথার মার প্যাচ সাথে নাগরিক সুখ দুঃখ এত গভীর ভাবে দেখানো হয়েছে যে পুরো সিরিজ দেখার সময় মনে হবে চুম্বকের মতো আটকে ফেলি নিজেকে।


পার্সন অব ইন্টারেস্ট



আইএমডিবি: ৮.৩
জেনরা: একশন, রহস্য

সিআইএ থেকে চাকুরীচ্যুত একজন মধ্যবয়সী যোদ্ধা। নিতান্ত ভঙ্গুর সময়ে যখন নিজেকেই বোঝা মনে হয় তখন হুট করে এক বিলিয়নিয়ার একটা চাকুরীর অফার দেয়। চাকুরীটা হলো মানুষের উপকার করা। স্বভাবতই এখানে নানা প্রশ্ন আসবে, মানুষের উপকার করে তার কি লাভ? গভর্নম্যান্টের এত এত চৌকষ এজেন্সি আছে তারা না হয়ে সে কেন? সর্বোপরী এই বিলিয়নিয়ারটা কে?

সিনেমভক্ত যারা তারা সবাই ক্রিস্টোফার নোলানের নাম শুনে থাকবেন যিনি মূলত ব্যাটম্যান, সুপার ম্যান এর সর্বশেষ সিরিজে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছেন তা নিয়ে সন্দেহ থাকার কথা নয়। আসলে এই সিরিয়ালটির প্রোডিউসার হচ্ছে তার ভাই। অদ্ভুত এক কনসেপ্টের ওপর তিনি এই সিরিজটি তৈরী করেছেন। কনসেপ্ট টা হলো ৯/১১ এর পর সরকার এমন একটা প্রজেক্ট হাতে নেয় যার মাধ্যমে সরকার সবাইকে শুধু দেখবেই না মেশিনটি সিদ্ধান্তও নিতে পারবে যার স্রষ্টা হবে এই বিলিয়নিয়ার হ্যারল্ড ফিন্ঞ্চ। হ্যারল্ড ফিন্ঞ্চ এমন একটি মেশিন তৈরী করতে সমর্থ হন যেটা মূলত মানুষের সবকিছু দেখে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে কখন এবং কতবড় আক্রমন বা দুর্ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। এই মেশিনটি যখন তৈরী করা হয় তখন এটাকে এতটাই শক্তিশালী হিসেবে তৈরী করা হয় যাতে এর কোনো ব্যাক ডোর না থাকে। পুরোটাই হ্যাক প্রুফ। কিন্তু হ্যারল্ডের বন্ধু একটা ব্যাক ডোর তৈরী করে রাখে। কারন সরকারের ইচ্ছা অনুযায়ী মেশিনটি শুধু মাত্র বড় বড় আক্রমন সরকারকে জানাবে। ছোটখাটো ব্যাপারে সরকারকে জানাবে না।
এই ব্যাকডোর দিয়ে ছোটখাটো আক্রমনের কথা জানা যাবে যার চাবীটা থাকে শুধুমাত্র হ্যারল্ডের কাছে।মেশিনটি শুধু একটা সোশাল সিকিউরিটি নাম্বার দেবে যেটা দিয়ে বোঝা যাবে যে মানুষটির এই নাম্বার হয় সে আক্রমনের স্বীকার হবে অথবা সে অপরাধী। হ্যারল্ড এর আগেও লোক ভাড়া করেছিলো তার এই কাজের জন্য কিন্তু কেউ বেশী দিন বাচে নি। কিন্তু এবার সাবেক গ্রীন ব্যারেট এবং সিআইএ অপারেটিভ জন রীজকে বেছে নেয়। প্রথম দুটো সীজন এইচআর আর মাফিয়া ডন কার্ল এলিয়াসের দৌরাত্মও ঠেকানোর জন্য। কার্ল এলিয়াসকে ঠেকানো গেলেও পুরো এইচ আর ক্রাইম সিন্ডিকেটের হোতা স্বয়ং এনওয়াইপিডির বেশ কিছু উচ্চ পদের পুলিশ কর্মকর্তাদের কে ঠেকাবে!

জন রীজ পুরো সিরিজে মনে হয় ২ থেকে ৩ বার হেসেছেন। তার না হাসাটাই পুরো সিরিজের প্রধান আকর্ষন। আর কিছু খারাপ পুলিশ কিভাবে এদের সংস্পর্শে এসে পুরোপুরি পাল্টে যায় এবং এদের জীবনে কি ভয়ানক পরিণতি নেমে আসে সেটাকে খুব ভালোভাবে ফুটিয়ে উঠেছে। পুরো একটা পরিবার যেখানে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় একজন মানুষের মুখের হাসি ধরে রাখার যখন সে মানুষটি কপালে পিস্তল ঠেকিয়ে মারা যায় তাদের সামনে তখন মনে হয় জীবনের এত বড় রূঢ় নোলান ভ্রাতৃদ্বয়দের দিয়ে দেখানেঈ সম্ভব। এই রিসিয়ালের ডেভিলস শেয়ার আর ইন্ডস গেম পর্ব দুটি দেখলে মনে হবে এ যেনো হিসাব চুকানোর মহাকাব্য!

যা হোক আজ এতটুকুই!

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:১০

হিংস্র ঈগল বলেছেন: পোস্টে++++++ দেয়ার জন্য ঘুম থেকে উঠে লগিন করলাম। |-) |-) |-)

ছোট বেলায় যেসব সিরিজ দেখতাম সেগুলো এখনো সময় পেলে ইউটিউবে দেখি। স্টার ওয়াল্ডে যেই সিরিজ গুলা দেখায় এগুলো কয়েক পর্ব দেখার পর কেন জানি আর দেখতে ইছছে করে না। তবে গ্রেজ এনাটমি অনেকদিন ধরে দেখেছিলাম।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: গ্রেস এনাটমি বেশ কয়েকপর্ব দেখেছিলাম, কিন্তু মানুষের ওপর অপারেটগুলো বেশ ক্লোজ শট এবং দীর্ঘক্ষন দেখায়। আমি আবার কাটাছেড়া দীর্ঘক্ষন দেখতে পারি না।

২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪০

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মচেৎকার কমেন্ট!

৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
১,২ দেখসি।২ অসাম লাগসে।
৩ দেখার ইচ্ছা থাকলো ||

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ২ অসাম লাগছে শুধু এ কারনে যে হার্ভে ডেন্ট এর বোল্ট মুভ আর মাইক রসের যেকোনো পরিস্হিতি হ্যান্ডল করার ক্ষমতা যেকোনো জটিল পরিস্হিতিতে নাটকীয় পরিবর্তন এনে দেয়।

কিছু একটা আছে এই সিরিয়ালে যেটা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। একশন বা সেক্স এর ছিটেফোটা নেই অথবা নেই কোনো ট্রাজেডী বা সাই ফাই। শুধু কথা আর চলমান ঘটনা দিয়ে এমনভাবে আটকে রাখে সিরিয়ালটা যে মাথা নষ্ট

৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১০

মোঃ শিলন রেজা বলেছেন: জানানোর জন্য ধন্যবাদ। বর্নণা খুব ভাল লাগলো। এগুলার যদি ডাউনলোড লিংদিতেন তবে আমরাও উপভোগ করতে পারতুম। আপনাকেও বলছি আপনি CID, CRIME PETROL, ADALAT, FIGHGS BACK, FIR,
OST SERVER এগুলা দেখেন।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সিআইডি আর ক্রাইম পেট্রল ছোটবেলা দেখতাম। কিন্তু যখন ইংলিশ সিরিয়ালে ডুব দিলাম তখন বুঝতে শিখলাম শিল্প কি। তখন মনে হলো ঢাকাইয়া ছবিগুলো সাউথ ইন্ডিয়ান ছবি নকল করে গান্জ্ঞা জিনিস বানায়। আর এসব হিন্দি সিরিয়ালগুলো হলিউড নকল করে না বানায় গান্জ্ঞা না বানায় শিল্প। অস হ্য লাগে। এমনকি হাল আমলের বিগ বস আর এমটিভির রোডিস দেখলে আর্টিফিসিয়াল লাগে। আমার কেন জানি মনে হয় ইন্ডিয়ার টাকা আছে তাই তারা সেক্স আর গান্জ্ঞা বিক্রি করে পাবলিকদের খাওয়ায় আর পাবলিক তা খায়।

হতে পারে আমার অপরিপক্কতা বা না বুঝা ক্ষমতা। তবে হিন্দি দেখা বাদ দিছি কত বছর আগে মনে নাই। মনে হয় মাথায় যেদিন থেকে তেল দেই না সেই দিন থেকে হিন্দি সিরিয়ালও দেখি না।তবে এটা আমার ব্যাক্তিগত অভিমত।


আর ডাউনলোড লিংক হলো:
হানিবল টরেন্ট

ডাইরেক্ট ডাউনলোডের লিংকসমূহ এখানে পাবেন

সুটস এর টরেন্ট লিংক সিজন ১
সিজন ২
সিজন ৩

মেন্টালিস্টের টরেন্ট লিংক সিজন ১
সিজন ২
সিজন 4
সিজন 3
সিজন ৫


ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:



চমৎকার পোস্ট +++

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধইন্যা

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

বিপ্লব06 বলেছেন: পার্সন অব ইন্টারেস্ট ভালো লাগতেসে।

ধন্যবাদ মিস্টার।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটা অসাম। প্রথম দিকে একটু একঘেয়েমী ছিলো কিন্তু সিজন ২ থেকে মাথা নষ্ট

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ড্রামা সিরিজ সাধারণত দেখা হয়না , তবে এই পোষ্ট টা পড়ে এগুলো দেখার একটা ইচ্ছে হচ্ছে !

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: চেষ্টা করতে পারেন

৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেকেই বলেন ড্রামা সিরিজগুলো নাকি মুভির চেয়ে কোন অংশে কম না। তবে ডাউনলোড করা না থাকলে দেখার সময় মন কষ্ট পাইতে হয়!!

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মুভিগুলো ড্রামা সিরিয়ালের কাছে কিছুই না। এখানে আবেগ থেকে শুরু করে কাহিনী গভীরতা খুবই বিস্তৃত। একটা উপন্যাসের সার্বিক স্বাদ সিরিয়ালের মধ্যেই পাওয়া সম্ভব, মুভিতে নয়

৯| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

চিরতার রস বলেছেন: Hannibal দেখা শুরু করছিলাম। কিন্তু ৪/৫ পর্ব দেখার পরই একঘেয়েমি লাগলো। এরপর আর দেখি নাই। |-) |-) |-)

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধুম ধারাক্কা পছন্দ হলে এরো, রেভুলেশন, দ্যা রিভার হাওয়াই ফাইভ ও, স্ট্রাইক ব্যাক, নিকিতা, কোভার্ট এ্যফেয়ার্স, অলমোস্ট হিউম্যান, মবসিটি, ভেগাস দেখতে পারেন

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

নীল বরফ বলেছেন: হ্যানিবালকে গুরু মানি।মানহান্টার থেকে শুরু করে এইটার ১ম সিজন একদম মুখস্ত।

*এই সিজনে প্রথম হ্যানিবালকে কাদতে দেখলাম। আবিগাল হবস নামের নিখুত খুনী মেয়েটিকে নিজে হাতে মেরে ফেলে(আসলে না মেরে ফেললে তো গ্রাহাম হ্যানিবালকে ধরে ফেলতো আগেই) ; তখন ডাঃ বিদালায়া কাছে হ্যানিবাল খুব শোকের সাথে কয়েক ফোটা চোখের জল ফেলে।

*হ্যানিবালকে কখনোই মাথা গরম করতে দেখিনি। নিজের উপর নিজের নিয়ন্ত্রণ ওকে অনেক উপরে নিয়ে গেছে অন্যেদের তুলনায়।

লিখে শেষ হবেনা; হ্যানিবালকে নিয়ে আমি ১১০% আসক্ত রে ভাই! :-B :-B


পার্সন অব ইন্টারেস্ট: regular দেখি। অপেনিং ডায়ালগটা দারুন ...we will find you out!. অনেক ভালো লাগে।প্রিয় সিরিজ।

breaking bad: আপাতত দেখছি। ১০০% হতবাক কাহিনীর বুনট আর নির্মাণশৈলী দেখে। আসলে মানুষ নিজের পরিবারের জন্যে কিনা করতে পারে!!!

THE MENTALIST: ফাইনাল সিজন রেড জন দেখছি। অনেক অসাধারন এক সিরিজ। রেড জন কে প্রায় ধরে ফেলেছে। আসলে জেইন এর মুক্তি দরকার!।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমার মনে হয় হানিবলের গুরু হলো তার ডাক্তার ব্যাবেলিয়া ডি ম্যুরিয়ার। যখনই সে কাউন্সেলিং এর জন্য ব্যাবেলিয়ার কাছে যেতো তখনই সে একটা কথা বলতো কেন সে রিটায়ারম্যান্টে গেছে আর তাকে যখন আক্রমন করেছিলো তখন যে খুন হইছে কেন সে খুন করতে বাধ্য হয়েছে।

আমার মনে হয় ডাক্তার ব্যাবেলিয়ার কাছে এমন কোনো সূত্র আছে যা দিয়ে ডাক্তার লেকটারের এই রূপ। তবে জ্যাক ক্রোফর্ডের ডাক্তার লেকটারের ওপর নির্ভরতা একটু বেশি হয়েছে বলেই আগের এজেন্টের হত্যাকান্ড এবং উইল গ্রাহামের বর্তমান অবস্হার জন্য কিছুটা দায়ী

পার্সন অব ইন্টারেস্টের আরও দুটো অন্যতম চরিত্র হচ্ছে এজেন্ট শ আরেকজন হলো রুট। বিশেষ করে রুটের এখন যে দৈব শক্তি সেটা মাথা নষ্ট করে দেবার জোগাড়। যদিও রুট যখন প্রথম ফিন্ঞ্চের মেশিনকে আক্রমন করে তখন মাথা নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো। আর শ এর ব্যাপারটা একটা সময় মানবিক হয়ে যায়। আবেগ হীন এই এজেন্টের অতীতটা খুব দুঃকজনক।

ব্রেকিং বেড অলরেডী ইতিহাসের পাতায় নাম লিখিয়ে ফেলেছে। একে নিয়ে বলার কিছু নেই। মানুষের মধ্যে ক্রাইম থ্রিলার সম্বন্ধে যে এক ড্যাশিং এবং ভায়োলেন্ট ধারনা বিদ্যমান সেটা পাল্টে দিয়েছে। একজন গডফাদার আসলেই যে গড নয়, সাধারন একজন মানুষ সেটা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে।

মেন্টালিস্টে রেড জনের পরিণতি হয়ে গেছে এখন জেইন নিজের স্বাধীনতাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিচ্ছে যেটা আগেরবারের চেয়েও আকর্ষনীয় হয়ে গেছে

১১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩০

মশিকুর বলেছেন:
এখন দেখা হয় না:( :( তবে আপনার লেখা পড়ে লোভ লাগতেছে। কিন্তু আমি নিশ্চিত দেখা হবে না। ডাউনলোড করা একটা বড় পেইন :( :(

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি ডাউনলোড করি না। তবে মোবাইল বা ল্যাপীতে লাইভ স্ট্রিমিং করি। যদি নেটস্পিড ভালো থাকে তাহলে এই সাইট টা দেখতে পারেন । আইফোন বা এণ্ড্রয়েডে লাইভ স্ট্রিমিং বা ল্যাপীতে ভালো স্ট্রিমিং পাওয়া যায় এবং সিরিয়াল অনএয়ারে যাওয়ার ঘন্টাখানেকের মধ্যে এখানে এসে পড়ে।

১২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
সেক্স এর ছিটেফোটা নেই কি বলেন ! হয়তো ওয়াইডলি অবসিন কিছু নাই তবেঝালকার উপর ঝাপসা তো ছিল। :
মাইকের পরকীয়া করতে গিয়ে পিটা খাওয়া, ২য় সিজনের লাস্ট এপ এর লাস্ট সীন ||

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, স্পার্টাকুস অথবা গেমস অব থ্রনসের কাছে এটা তো শিশু।

তবে পরকীয়ার ব্যাপারটা হাস্যকর মনে হইছে। একটা ডার্ক কমেডী আছে।

১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১

তাসজিদ বলেছেন: তবে বর্তমানে আমার কাছে sherlock homles ই বেস্ট মনে হয়েছে।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: শার্লক হোমস না মনে হয় এর নাম। শুধু শার্লক। সমস্যা হলো বছরে মাত্র তিনটা এপিসোডে একটা সিরিজ, যেটা খুবই বোরিং।

তবে শার্লক সিরিজটা নিশ্চয়ই এ পর্যন্ত যত গোয়েন্দা এবং শার্লক হোমস নিয়ে সিরিজ করা হয়েছে সবচাইতে বেস্ট!

১৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:০২

নীল বরফ বলেছেন: The Masters and Johnson research team, composed of William H. Masters and Virginia E. Johnson, pioneered research into the nature of human sexual response and the diagnosis and treatment of sexual disorders and dysfunctions from 1957 until the 1990s( wiki)

ওদের জীবনী নিয়ে তৈরী করা masters of sex এই সিরিজ নিয়ে মাথা নষ্ট হচ্ছে আজকাল। বিল মাস্টার আর ভার্জিনিয়া'র একান্ত সম্পর্ক আর তাদের যুগান্তরী গবেষনা!!!। ওদের নাম প্রথম শুনি হুমায়ুন আজাদ স্যারের নারী বইয়ে। আগে থেকে জানতাম বলে এটা হয়ে গেছে আমার মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু। বিল মাস্টারের ভূমিকায় sheen অতুলনীয়।

না দেখে থাকলে আমন্ত্রণ রইলো দেখার জন্যে।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: দেখতেছি। সবচেয়ে ভালো লাগছে ঐ সীনটা যখন প্রমোদবালাদের দিয়ে অরগাজমের পরীক্ষার সময় একজন বলল আমি হুদাই চিল্লাইছি!

লুলজজ

সেক্রেটারীও মাশাল্লাহ

১৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

ভোর বলেছেন: উদাসী কোথায় আছেন, কেমন আছেন? বউ কেমন আছে? এখন ও কি দুজন দুই জায়গায়?

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অখনো উত্তর মেরুতে, আছি বইসা। বৌ ভালা আছে। আপনের মতো ব্যাবসা শুরু করছে। দোয়া রাইখেন।

নারে ভাই এক জায়গায় হইতে পারি নাই। সুইডীশ ইমিগ্রেশন সিস্টেমের একটু নামডাক আছে আইলসামীর!

১৬| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৯

সায়েম মুন বলেছেন: ম্যাকগাইভারের মত আর কোন সিরিজে মজা পাবো না বোধয়। শিশুকালের সিরিজ কিনা। #:-S

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কুটিকালের দেখার মধ্যে একটা অন্যরকম অনুভূতি ভালোলাগা থাকে কারন ঐ অনুভূতিগুলা জীবনের প্রথম। এইজন্যই এমন মনে হয়।

তবে ম্যাকগাইভার এখনও ভালো লাগে, কারন প্রযুক্তির এমন স হজলভ্য বুদ্ধিদীপ্ত প্রয়োগ সবসময়েই কার্যকরী এবং উপকারী।

১৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭

জনৈক রুয়েটিয়ানের ব্লগ বলেছেন: আপনেরে কালকে এক জাগায় দেখলাম। :-&

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই, আমি তো কোনো পার্টিক্যাল না যে আমার একখান এনট্যাঙ্গলম্যান্টের একটা জোড়া থাকবো যেইটার জন্য একই সময় আমাকে দুই জায়গায় যুগপৎ দেখা যাইবো।

যেহেতু আমি একটা মানুষ আর যেহেতু আপনের প্যারালাল ইউনিভার্সে যাওনের ক্ষেমতা নাই সেহেতু আমারে একটা জায়গাতেই দেখবেন, একই সাথে যুগপত দশ জায়গায় দেখবেন না

১৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪১

রোজেল০০৭ বলেছেন: পোস্টে +

তবে আমার দেখা এ পর্যন্ত বেস্ট সিরিজ ,প্রিজন ব্রেক।

ব্রেকিং বেড টা ও অসাধারন লেগেছে।

অনেক ধন্যবাদ।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: প্রিজন ব্রেক অসাম ছিলো বিশেষ কইরা স্কফিল্ডের চরিত্রখান ভুলনের না।


ব্রেকিং বেড টা মনে হইলো একটু তাড়াহুড়া কইরা শেষ করলো! কাহিনী আরও রবারের মতো টানতে পারতো!

১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:২০

নতুন বলেছেন: হ্যনিবেল নামাইতে দিলাম... :)

ড: লেক্টার রে ভাল পাই..

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৫৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ফেব্রুয়ারীতে সেকন্ড সিজন

লেক্টার বেটা কিন্তু সুইডিশ। ওর হ্যামিল্টন ২ টা দেইখেন। সুইডীশ স্পাই যে অন্যরকম জেমস বন্ড ও দেখায় দিছে। সোমালিয়ার কাহিনীটা কিন্তু সত্য ঘটনা, যার জন্য শালারা বছর বছর সোমালীয়ান গো এসাইলাম দিতাছে

২০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হ্যানিবল, পারসন অফ ইন্টারেস্ট, শার্লক, গেম অফ থ্রোনস এগুলো আগ্রহ নিয়ে দেখি। আগে হোয়াইট কলার, হাউস মাঝে মাঝে দেখা হত।

৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এখন নতুন অনেক গুলা শুরু হইছে যেগুলা মাথা নষ্ট। হেলিক্স (পুরাই মাথা নষ্ট সাই ফাই), বিলিভ, ক্রাইসিস, দোজ হু কিল, দ্যা ব্রিজ, র‌্যাক, ফ্রম ডাস্ক টিল ডন, দ্য ব্লাক লিস্ট আরও কতগুলা যে মাথায় আসতেছে না। একটার চাইতে আরেকটা সুপার্ব

২১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

রাতুল_শাহ বলেছেন: প্রিজন ব্রেক দেখার পর , মুভির চেয়ে সিরিজ দেখতে বেশি ভাল লাগে।

৩১ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সিজন গুলান হইলো উপন্যাসের আসল স্বাদের খুব কাছাকাছি। প্রযোজক যদি চান তাহলে উপন্যাসের ৬০ থেকে ৭০% স্বাদ দিতে পারে।যদিও ১০০% স্বাদ দিতে পারে এটা মনে হয় কেউ পারবে না। তবে কাছাকাছি যেতে পারে।মুভি হলো বার্গারের মতো। স্বাদ নাই। একটু খানি ঝলক দিয়া কাম শেষ! নেশা হবে না!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.