![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]
বাংলাদেশ ডিবির মান দিন দিন কমতেছে। গুলশানে জঙ্গি মারনের পর তাগো নাম দিয়া সন্ধ্যায় বিবিসিতে খবর ছাপায় তারা পলাশ, বাধন, বিকাশ, ডন। অথচ তার আগের দিন রাইতে পোলাপান আগেই তাগো নাম ঠিকানা, কুন স্কুল, কুন কলেজ, কুন গার্লফ্রেন্ডের লগে কেমনে ছ্যাক খাইছে সব। এই কাহিনী দেইখা এক পরিচিত কয়,"হালাগো বদলে বাংলার ভাবীদের নিয়োগ দিলেও ভালো হইতো। কুন এলাকার কুন ভাবীর কুন ঘরের কুন জামাই কার লগে ডিসটিং ডিসটিং থিকা শুরু কইরা এলাকার কুন ভাবীর চুলায় কি রান্ধে সব খবর তাগো কাছে। আর আমাগো ডিবি ফেবুকে নাম ঠিকানা সত্বেও কি কাহিনী!" ভেবে দেখলাম তার কথায় কিয়দ যুক্তি আছে।
কুটিকাল থিকা শুনতাম জিএফ জুটানোর চাইতে রক্ষা করা বহুত কঠিন। এইটা এখন হাড়ে হাড়ে বুঝিতেছি। পয়লা ডেটিং এর কনভার্সেশন:
: কি সেন্ট মাখছো? গন্ধ নাই কেন?
: কেলভিন ক্লেইন ফ্রাম ফ্রান্স। ফ্রান্স থিকা কিন্যা আনছি।
: এইজন্যই এতো বদ গন্ধ।
: (পয়লা কইলো গন্ধ নাই, অখন হইলো বদ গন্ধ) কও কি? আমি কালকাই গিয়া পরশু দিন ফেলাই দিমু।
: হুমম, ফালায় দিবা। আর আজকা আমি নিজে চয়েস কইরা সেন্ট কিন্যা দিমু।
এই সেন্ট কিননের লিগা আড়াই ঘন্টা মার্কেট ঘুইরা একটা সেন্ট কিন্যা দিল। আমি তো সেন্ট পাওয়া মেলা খুশি। এরপর সেন্ট শরীরে লাগাইয়া তার পর দিন সকালে ট্রেনে উঠলাম। হঠাৎ একজন কয়,"তোর সেন্টখান তো সুন্দর। নাম কি?"
: আল্লা মালুম। গার্লফ্রেন্ড কিন্যা দিছে।
: ও তাই তো কই, এমুন কড়া সেন্ট কেন? তোর এইটা লেডিস সেন্ট।
এরপরের থিকা যারে জিগাই হেই জিগাই লেডিস সেন্ট। মার্কেট গিয় জিগাই এই সেন্ট কিসের, দোকানী কয় মাইয়াগো! পুরা স্বাধীনতার এমুন বর্গা দেয়ার পয়লা ধাপ শুরু হইলো। এরপর ফেসবুকের পাসওয়ার্ড গেলো, ইমেইলের পাসওয়ার্ড, এফটিপির চাবি সব চলি গেলো। আমি খালি দেখি ডেইলি রাইতের বেলা একবার লগ ইন, সকাল বেলা লগ ইন। হাই হ্যালো বাদ, ফেসবুকে কারো নাম দিয়া সার্চও করবার পারি না।
ইদানিংকার কনভার্শেসন:
: তুমারে কালকা রাতে কল দিছিলাম। মোবাইল বিজি ছিলো।
: কখন?
: ১২ টা ২৭ মিনিট ২১ সেকেন্ডে?
: (ঢোক গিললাম) না মানে দেশে কল দিছিলাম।
: দেশে কারে?
: আমার নেংটা কালের দোস্ত।
: নম্বর দাও।
: এই লও, কিন্তু বাংলা হিন্দি ছাড়া ইংলিশ পারে না। কেমনে কথা কইবা?
: ওহ....আচ্ছা বাংলা শিখার ভালো একটা সাইট দাও।
মন চাইলো, নিজের মাথায় একটা বাড়ি মারি। পরে চিন্তা করলাম কোনো এক মনীষি বলিয়াছিলো স্বাধীনতা রক্ষা করার চাইতে পাওনটা মেলা কঠিন। এইজন্যই কিছু বিশ্বাস করতে নাই!
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাইলে শুনলাম কেমনে?
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮
বিজন রয় বলেছেন: ক্যাঁন আছুইন? ভালানি?
এত্তাদিন পর আইলেন!!!
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটু বিজি আছিলাম, আপনে কেমুন আছেন ভাউ?
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০
বিজন রয় বলেছেন: গার্ল ফ্রেন্ডু আছে নি?
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তা জুটলো একখান। বাংলা ইংলিশ পারে না। খালি সুইডিশ আর রুশ। আর আমি পারি খালি ইংলিশ আর বাংলা। গুগল ট্রান্সলেট কইরা কথা কই!
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮
বিজন রয় বলেছেন: এই জোন্যি আমাগো ছাইগা এত্তাদিন তানারে লইয়া দিন কাডাইসেন। তাইতো কই আপনি লুকাইসেন কোহানে।
ভালা, খুব ভালা।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সবই আপনাগো দোয়া!
৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
ন্যাংটা ছিলাম ভাল ছিলাম
ভাল ছিল শিশুকাল
জিএফ নামের চীজি থেকে
জীবন ছিল নির্ভেজাল
আপ্নের লেখা পইড়া গাইতে শুরু কল্লাম
+++++++++
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনে যে একজন গীতিকার, এটা কিন্তু জানা ছিলো না। ভালাই গাইতেছেন। আর আমি এদিকে প্রমাদ গুনি
৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর সত্যি প্রান খুলে একটুখানি হাসলাম উদাসী। অনেক ভালোলাগা রইলো।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক ভালো লাগা!
৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
সুন্দর প্রকাশ
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০২
আহমেদ জী এস বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন ,
ঠিকই বলেছেন । বিশ্বাসে বস্তু মেলেনা । সময় বস্তুকে মিলিয়ে দেয় । পুরোনো সময়কে ঝেড়ে ফেললেই নতুন সময় নতুন কিছু মিলিয়ে দেয় । মানুষ তাই অবলীলায় পুরোনো সময়কে ভুলে গিয়ে নতুন কিছুর জন্যে লালায়িত হয়ে ওঠে ।
বিশ্বাসে বিশ্বাস রাখা বড় কঠিন জিনিষ । সবাই তা পারেনা , তাই বস্তুও মেলেনা ।
রম্যের মাঝেও অনুক্ত এই মূল বক্তব্যটুকু ভালো লাগলো ।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: কারন সময়ই ঈশ্বর। তাই না?
৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৩১
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
হাহাহা, মজা পাইলাম সেন্টের ঘটনায়।
সেই টাইটের উপরে আছেন। ব্লগে যে পোস্ট দিছেন - সেইটা কি জানে আপনার গফ??
যাই হোক, আমার কাছে মনে হয় - বিশ্বাসে মেলায় বস্তু কথাটা সত্য। মানুষ যা বিশ্বাস করে তা ই সে পায়। অবিশ্বাস করলে সেই অবিশ্বাসটাই অন্য কোন রূপে পায়।
জিএস ভাইয়া চমৎকার একটা কথা বলেছেন, বিশ্বাসে বিশ্বাস রাখা বড় কঠিন জিনিষ । সবাই তা পারেনা , তাই বস্তুও মেলেনা ।
এটাই হল আসল সমস্যা।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জিএস ভাইয়ের কথাটা আমার কাছে প্যারাডক্সিকাল মনে হইছে। সময় পর্যন্ত ঠিক আছে কিন্তু যখনই বিশ্বাসটা টেনে আনলেন তখন সময় ব্যাপারটাকে এক্সিড করছে। ওনার ঐলাইনটা যদি সম্ভব হয় তাহলে আমাদের সময় ব্যাপারটা তেমন প্রয়োজন নেই। আর সময় ব্যাপারটাকে ইগনোর করলে দর্শন গত সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে।
তারপরও বিশ্বাসে বিশ্বাস রাখা বড় কঠিন জিনিস বলে মনে হয় না যখন দেখি ধর্মকে বিশ্বাস করে সৃষ্টিকর্তার জন্য নিরীহ মানুষের গলায় ছুরি চালায় এবং তা লক্ষ জনতা সমর্থন করে ধর্মের নামেই। আবার ধর্মের নামে সামান্য একটা প্রানীর গোস্ত আহার করার জন্য গনপিটুনি খেয়ে রাস্তার মধ্যে গাড় খেয়ে মরতে হবে। আসলে এগুলোও কিন্তু বিশ্বাস। যদিও বিশ্বাস নাই থাকতো তাহলে কেউ বুকে বোমা বেধে নিজের স হ শত শত মানুষের জীবনসংহার করতো না।
বিশ্বাসে কোনো বস্তু মেলাায় , এটা চরম মিথ্যা এবং হঠাকারী কথা। বরংচ অতি/উগ্র বিশ্বাসে মানুষের ধ্বংস ডেকে আনে।
ধন্যবাদ!
১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:৪০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্টের লিখাটি বেশ উচ্চ মার্গের । বুঝতে গিয়ে মাথার ভিতরের মগজ দাপাদাপি করতেছে বিশ্বাস করব কি করবনা ?
বিডি ২৪ ডট কমে মিজানুর রহমানের একটি লিখা'বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দুর' পড়েছিলাম । লিখক যা জানালেন তাহল
অন্তরস্থল থেকে বিশ্বাস করে দিনের যেকোনো সময় পানি ও তেল রেখে সর্পরাজকে খুশি করতে পারলে পূরণ হবে মনের বাসনা। আগের দিন রেখে যাওয়া তেল ও পানি পরের দিন নিয়ে ব্যবহার করলে মুক্তি পাবে জটিল রোগ-বালাই থেকে। তবে এজন্য স্বর্পরাজকে টাকা পয়সা দিতে হয়না। তবে কেউ যদি খুশি হয়ে টাকা দেয় তাহলে বাধা নেই। এভাবেই দীর্ঘ দুই মাস ধরে মনের আশা পূরণ ও কঠিন রোগ থেকে মুক্তি পেতে লোকজন প্রতিদিন দুধ আর কলা নিয়ে আসছেন ঝিনাইদহের হরিনাকুন্ডু উপজেলার মান্দারতলা গ্রামে সর্পরাজ সাদেক আলীর আস্তানায়।
তাই মনে হল বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহু দুর এটা পরীক্ষা করার জন্য মান্দারতলা গ্রামে সর্পরাজ সাদেক আলীর আস্তানা হতে একবার ঘুরে আসতে পারলে হতো !!!!!!!!!!!!!!
মন্তব্যের ঘরে এসে একটি চরম সত্য কথা বলেছেন ''বিশ্বাসে কোনো বস্তু মেলাায় , এটা চরম মিথ্যা এবং হঠাকারী কথা। বরংচ অতি/উগ্র বিশ্বাসে মানুষের ধ্বংস ডেকে আনে।''
ধন্যবাদ
১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যদি বিশ্বাসেই বস্তু মিলতো তাহলে হয়তো লোকটি পরের বার যেকোনো অসুখে পড়লে সাপ বা কলসী বা পানিপড়া দিয়েই অসুখ সাড়িয়ে নিতো বা উপকার পেতো। শুধু সেই নয় পুরো পৃথিবীর মানুষই তাই পেতো। ভাবছি যখন মানুষ অমর হবে (তখন হয়তো আমরা বেচে থাকবো না, তবে আমরা এর ট্রানজিশনটা দেখে যেতে পারবো অনেকে), তখন মানুষ কিসে বিশ্বাস করবে সেটাই দেকার বিষয়।
তারপরও আপনি যদি বিশ্বাসে মেলায় বস্তু কথাতে বিশ্বাস রাখতে চান, সেটা একান্তই আপনার ব্যাপার। আমি শুধু কিছু যুক্তি আর সত্য বলে ধরিয়ে দিলাম হোক্সটা।
আর পোস্টের ব্যাপারে? হোয়াই সো সিরিয়াস ড্যুড? টেক ইট ইজ ইজি! লাইফ ইজ অসাম!
১১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন ,
৯নং মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যের সূত্র ধরে বলি , আমার মন্তব্যে সময়ের কথা প্যারাডক্সিকাল হবে কি ?
খেয়াল করুন , পোস্টের বক্তব্যে যে রকম বিশ্বাসের কথা তুলে ধরেছেন তা মানুষের কথায় বা মানুষকে বিশ্বাস করাটাকেই বুঝিয়েছে । ধর্মীয় বিশ্বাসকে নয় । ধর্মীয় বিশ্বাস সব যুক্তি তর্কের উর্দ্ধের বিশ্বাস । আর মানুষে বিশ্বাস কিছু যুক্তি আর প্রমান সাপেক্ষে হয়ে থাকে । সময় নিয়ে সে বিশ্বাস জড়ো হয় । ধর্মীয় বিশ্বাসে পরীক্ষা-নিরীক্ষা আর সময়ের কোনও ফ্যাক্টর থাকেনা । ওটা অন্ধবিশ্বাস । তাই ধর্মীয় বিশ্বাস আর মানুষে বিশ্বাস, দুটো এক জিনিষ নয় ।
আপনি পোস্টে বাস্তবের ঘটনাগুলোকে রম্যের ছলে বলেছেন । ধর্মীয় বিশ্বাসের একটা কথাও বলেছেন কি ? এটা মনে হওয়ার কোনও কারন নেই । তাই আমার মন্তব্যের “সময়”টার সাথে আপনার পোস্টের বক্তব্য মেলাতে হবে , ঈশ্বর কে নয় ।
আমি বলেছি - সময় বস্তুকে মিলিয়ে দেয় । এতে কোনও প্যারাডক্স নেই । একজন মানুষ আর একজন মানুষকে বিশ্বাস করে একজনের কিছু কাজ, ভাব-ভঙ্গি, ব্যবহার ইত্যাদি দেখে । ( আপনার পোস্টের টুকরো ঘটনাগুলো যেমন ) যেটা সময়ের ব্যাপার । হুট করে হয়না । তাই একটি “সময়” এর কাছ থেকে কারো যদি প্রাপ্তি না ঘটে বা সময়ের প্রতি তিনি যদি সন্তুষ্ট না হতে পারেন, হিসেব নিকেশ শেষে তবে তিনি আর এক নতুন সময়ের অপেক্ষায় থাকবেন । এটাই মানুষের আদত । তাই মানুষ বলে - বিশ্বাস করে ঠকেছি বা কাউকে বিশ্বাস করতে নেই । এর অর্থ এই , তার তথাকথিত বিশ্বাসটি নাজুক, দেনাপাওনায় জড়ানো ।
আমি সে দিকেই ইঙ্গিত করেছি আপনার পোস্টের ঘটনার সাথে মিলিয়ে । তবে ভালো লাগলো , এটা নিয়ে বেশ ফিলোসোফিক্যাল কথাবার্তা চালাচালি হলো দেখে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: জিএস ভাইয়ের কথাটা আমার কাছে প্যারাডক্সিকাল মনে হইছে
আপনি বোধ হয় পুরো কমেন্ট পড়েননি, পড়লেও বুঝেননি!
১২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:২৫
বিলুনী বলেছেন: বিশ্বাসে ঠকার পরিসংখানটাও কমনা । তার পরেও অনেক কিছুতেই বিশ্বাস করতে হয় । এটাই নিয়তি ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বিশ্বাস নিয়তি পরস্পরের পরিপূরক। তাই পুরো ব্যাপারটাকে ব্যাক্তিগত পছন্দ অপছন্দের মতামত হিসেবেই ধরে নিলাম
১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬
কালীদাস বলেছেন: উস্তাদ! আপনে মেলাবছর হয় গানবাজনা নিয়া কিছু লেখেন না। আবার শুরু করলে কেমুন হয়? লিংকিন পার্কের লেখাটা তো ৬বছরেও শেষ করলেন না।
উইকেন্ড কিরাম কাটে?
১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪১
বিজন রয় বলেছেন: হারিয়ে গেলেন নাকি?
উদয় হন উদাসী।
১৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:০৪
বিজন রয় বলেছেন: আপনি আসবেন না আসবেন না?????
১৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:২১
মহা সমন্বয় বলেছেন: উদা ভাইয়্যু আপনি কোথায় হারিয়ে গেলেন? সব ঠিক আছে তো? কোন সমস্যা নেই তো? স্বপ্নে দেখলাম আপনি নাকি বিয়ে করেছেন, বিয়ে করেছেন ভাল কথা তাই বলে ব্লগ থেকে হারিয়ে গেলে ক্যামতে চলবে?
আশা করি আতি শিঘ্রই উদয় হবেন।
আপনার নতুন লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭
বিজন রয় বলেছেন: বেঁচে থাকলে ব্লগে আসুন।
১৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আইছি, কিন্তু টাইম কৈ? আর ব্লগে তো দেখি সব পেডোফাইল জঙ্গিদের ছড়াছড়ি। আপনেরা করেন কি?
মিয়ারা, চূড়ি পড়েন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭
বিজন রয় বলেছেন: আমি কই নাই তো!!!