নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঈশ্বর পটল তুলছে - নীৎসে/নীশে/নিৎচা

উদাসী স্বপ্ন

রক্তের নেশা খুব খারাপ জিনিস, রক্তের পাপ ছাড়ে না কাউকে, এমনকি অনাগত শিশুর রক্তের হিসাবও দিতে হয় এক সময়। গালাগাল,থ্রেট বা রিদ্দা করতে চাইলে এখানে যোগাযোগ করতে পারেন: [email protected]

উদাসী স্বপ্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাল্যবিবাহ ৫: জরায়ুর ক্যান্সার ও নারীকে মাংসপিন্ডের মতো ভোগের পন্য বানানোর মধ্যযুগীয় উপায়

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৫৯



বাল্যবিবাহ নিয়ে এর আগে বেশ কিছু পোস্ট দিয়েছি যেগুলোর লিংক দিয়ে দেয়া হলো। যে কেউ ইচ্ছে করলে ঐ পোস্টে গিয়ে বিষয় সংশ্লিস্ট ব্যাপার নিয়ে নির্দ্বিধায় আলোচনা করতে পারেন, জানতে পারেন, জানাতে পারেন।

১) বাল্যবিবাহ -১: ইসলামে কি সত্যি বাল্যবিবাহ জায়েজ? একটা উন্মুক্ত আলোচনা
২) বাল্যবিবাহ-২: সমাজ, রাস্ট্রের ওপর এর কি প্রভাব? বিজ্ঞান কি বলে?
৩) বাল্যবিবাহ-৩: ইসলামে এটা কি সুন্নত না শুধুই জায়েজ (অথবা স্বতঃস্ফূর্ত)?
৪) বাল্যবিবাহ-৪: কিছু ভ্রান্ত ধারনা আর আসল তথ্য

কিছু দিন আগে বাংলাদেশ ক্যান্সার গবেষনা ইন্সটিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক কিছু ডাটা প্রকাশ করেন যে বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রায় ১২ হাজার নারী জরায়ুর ক্যান্সারে আক্রান্ত হন যার প্রধান কারন বাল্যবিবাহ এবং অল্প বয়সে ঘন ঘন সন্তান নেয়া। এ নিয়ে অধ্যাপক সাহেব মৌলবাদীদের ব্যাপক সমালোচনার শিকার হয়েছেন কারন মধ্যযুগীয় আব্রাহামীক ধর্মগুলোতে বাল্যবাবিবাহের ওপর জোর দেয়া হয়েছে এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে উক্ত ধর্মের প্রবর্তকরা বাল্যবিবাহকে উৎসাহ প্রদান করে গেছেন। ইসলাম ধর্ম তো এক কাঠি সরেস,এর প্রবক্তা নবী মোহাম্মদ নারীকে ভোগ্যপন্যের সাথে তুলনা করে গেছেন!

জরায়ুমুখের ক্যান্সার সম্পর্কে জানতে সচলায়তনের এই আর্টিক্যালটি বেশ সুখপাঠ্য এবং এই আর্টিক্যালে আরো খুটিনাটি জানতে পারবেন। আর এই রোগ কিভাবে সনাক্ত করা যেতে পারে সে ব্যাপারে অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকার বিশেষজ্ঞরা বাংলাতে সবার বোধগম্য করে একটা পিডিএফ তৈরী করেছেন। বিবিসির এই আর্টিক্যালটি পড়লে জানতে পারবেন বাল্যবিবাহে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশে প্রতিবছর কত নারী এই ভয়াবহ রোগে ভুগছে ও অঘোরে প্রান হারাচ্ছে

প্রশ্ন আসতে পারে বাল্যবিবাহ হলেই কি জরায়ু মুখে ক্যান্সার হবে? তার আগে বলে রাখি আমি নিজে আসলে ডাক্তার নই। তবে যতদূর পড়ালেখা করি এবং বুঝি তা সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। এছাড়া বাংলাদেশের ডাক্তাররা যে এসব বিষয়ে লেখেন না বা বলেন না তা নয়। অনেকেই বলতে সাহস করেন না কারন জঙ্গি মনোভাবাপন্ন মৌলবাদীরা গত কয়েকদিন অনলাইনে ডাক্তার রাসকিনের এই বক্তব্যগুলোকে এমনভাবে কুরুচিপূর্ন ভাষায় আক্রমন করছে সেটা বলার মতো না। যদিও ব্যাক্তিগত ভাবে উনি বেশ ধার্মিক কিন্তু ধর্মবিশ্বাস দিয়ে বাস্তবতা এড়ানো যায় না। সত্য লুকিয়ে রেখে একটি মধ্যযুগীয় বর্বরতম অনুশীলন যে কতটা ভয়ঙ্কর পরিনাম ডেকে আনে তা আমরা উপরে লিংকে দেয়া ডাটা থেকেই জানতে পারি।

যাই হোউক, কাজের কথায় আসি। বাল্যবিবাহের সাথে এই এইচপিভি ইনফেকশনের সম্পর্ক কতটা নিবিড় সেটা উঠে আসে এই জার্নালের পরিসংখ্যানে। এখানে যে ব্যাপারটা উল্লেখ্য সেটা হলো অল্প বয়সী গৃহবধূরা নিজেদের সন্তানের জন্ম দেয়ার ক্ষমতার যে মিথা তা কাজে লাগাবার জন্য বয়স্ক স্বামীর সাথে ঘন ঘন যৌনমিলনে আবদ্ধ হন। এদের বেশীর ভাগ স্বামী একাধিক স্ত্রীর সাথে ঘর করবার কারনে যৌনবাহিত রোগ অল্প বয়স্ক মেয়েদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। তার ফলে ক্লাইমিডিয়া ইনফেকশন, এইচআইভি, এইচপিভি, হেপাটাইটিস সহ মারাত্মক রোগে সংক্রমিত হয়ে পড়ে।

এইচপিভি ভাইরাসের প্রায় ২০০ রকম প্রকারভেদ আছে এবং এর সংক্রমনের বিস্তারিত এখনো জানা সম্ভব হয়নি। তবে বিভিন্ন কন্ট্রোল গ্রুপের ওপর গবেষনা করে দেখা গেছে১৮ বছরের নীচে বিয়ে হয়ে যারা বিয়ের ১ বছরের মধ্যে সন্তান নিয়েছে এবং একাধিকবার সন্তান নিয়েছে তাদের মধ্যে জরায়ু ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা ২১ বছর বয়সে বিয়ে হবার পর সন্তান ধারনকারী মায়েদের থেকে কয়েকগুন বেশী। মোদ্দা কথা ১১ বছরের নীচে যাদের বিয়ে হয়েছে তাদের মধ্যে এই হার ৫১%, যাদের বয়স ১১-১৩ তাদের মধ্যে এই হার ৪১%, ১৪ থেকে ১৬ এর ৫০ শতাংশ এবং ১৭ বছরের ওপরে ৪ শতাংশ।

মেয়েদের শারীরিক এনাটমি অনুযায়ী, প্রজননতন্ত্রের সামগ্রীক কার্যক্রম মাসিক হবার সাথে সাথেই শুরু হয় না বরংচ তা কয়েকবছর পর শুরু হয় এবং নিয়মিত ওভালুয়েশন অর্থাৎ ডিম্বাশয়ের সাইকেল শুরু হতে প্রায় ২ বছর সময় নেয়। মাসিক প্রাথমিকভাবে ৮ বছরের প্রথম দিকে শুরু হয় মেয়েদের মধ্যে এবং খুব বেশী দেরী হলে ১৩ বছর পর্যন্ত একটি মেয়েকে অপেক্ষা করতে হতে পারে। মেয়েদের মধ্যে বয়ঃসন্ধির প্রথম লক্ষ্মন মাসিক দৃশ্যমান হওয়া শুরু করলেও তার শারীরিক পরিপূর্নতা আসতে আরো ১ থেকে দেড় বছরের মতো সময় লাগে। আরো ভালো ভাবে বলতে গেলে কারো যদি দ্রূত মাসিক শুরুও হয় তার বয়ঃসন্ধির ম্যাচুরিটি আসতে আসতে ১০ - ১১ বছর লেগে যেতে পারে। অর্থাৎ শারীরিক পরিপূর্নতা আসার ২ বছর আগেই মাসিক শুরু হতে পারে। যদিও মাসিক হওয়া মানেই বয়ঃসন্ধির পূর্নতা বোঝায় না। গড়পড়তার যে বয়সে মেয়েরা বয়ঃসন্ধিতে যায় তার চেয়ে কম বয়সে মেয়েরা বয়ঃসন্ধিতে যেতে পারে যেসব স্থানে তারা অপুস্টি বা অসুখ বিসুখে ভুগে থাকে। উদাহরন হিসেবে পশ্চিম ইউরোপ ও আমেরিকাতে মেয়েদের মাসিক হবার গড় বয়স ১২.৫ থেকে ১৩.৫ হলেও আফ্রিকাতে এই বয়স হয় ১৪ থেকে ১৭। তার মানে মাসিক হলেই যে মেয়ে বয়ঃসন্ধিতে এসে গেছে এবং সে বাচ্চা নেবার জন্য উপযুক্ত এটা একেবারে ভুল কথা।

তারপরও এই বয়সে বাচ্চা প্রসব করতে গিয়ে মেয়েরা ফিস্টুলা সহ মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হয়ে বাকি জীবনের জন্য ভয়াবহ পঙ্গুত্ব বরন করে নিতে পারে।

এখন যদি টেস্টকেস হিসেবে ধরে নেই যে ১৩ বছরের এক মেয়ে বিয়ে করে গর্ভবতী হয়ে গেলো ৬ মাস পর। যখন ১৪ বছর বয়সে উপনীত হলো তখন বাচ্চা প্রসব করার সময় এসে পড়লো। প্রসব বেদনা তিন ধরে চলছে অথচ শিশুটি এখনো বের হয়নি। ততক্ষনে প্রসব বেদনায় কাতর মা। রক্ত ঝরছে ঝর্নার মতো এবং সারা শরীর জ্বরে কাপছে। গত দুদিন ধরে প্রসাব হয়নি এবং যৌনাঙ্গ ফুলে ঢোল হয়ে আছে এবং বার বার পুশ করবার কারনে তা লাল হয়ে গেছে। সবার প্রশ্ন বাচ্চা কেন বের হয়ে আসছে না। এদিকে যেই নার্স আপনাকে সাহায্য করতে আসছেন তার কোনোকিছুতেই কাজ হচ্ছে না। ৪র্থ দিনের মধ্য দুপুরে বাচ্চাটা মৃত হয়ে বের হয়ে আসলো। তিন দিন ধরে পেটে থাকা অবস্থায় মৃত নবজাতকের গায়ের চামড়া নরম হয়ে আছে। তখন হয়তো মা এর সান্তনা যাক বাচ্চাটা বের হয়েছে কিন্তু ৫ম দিনে নতুন সমস্যা দেখা দিলো সেটা হলো মরা চামড়া এখনো বের হচ্ছে এবং প্রসাব বের হয়ে থাই গড়িয়ে মেঝেতে ছড়াছড়ি। কিছু কাপড় খুজে দু পায়ের মাঝখানে গুজেও কুল পাওয়া যাচ্ছে না। ঘন্টা দুয়েকের মধ্যে পুরো কাপড় ভিজে যাচ্ছে, ৬ ঘন্টা পর ঘরে আর কাপড় খুজে পাওয়া যাচ্ছে না কারন সব কাপড়ই ব্যাবহ্রত হয়ে গেছে। ১২ ঘন্টা পর নিয়ন্ত্রনহীন ভাবে মল বেরুচ্ছে, যতই চেস্টা করুন সেগুলো ঠেকানো যাচ্ছে না। বিশ্রী গন্ধ ও ভিজে যাওয়া সবকিছু থেকে রেহাই নেই ওদিকে প্রানের স্বামী শুরু করে দিলো খিস্তি খেউড়। আপনাকে কেউ দুদন্ড সহ্য করতে পারছে না। স্বামী ঘেউ ঘেউ করতে থাকলো,"কি হইছে তোমার? করতেছো কি?" এদিকে সবকিছু ঠিক থাকলে আপনার সদ্য কিশোরী থেকে মা হবার কথা ছিলো কিন্তু আপনি সন্তান হারা বেদনায় শোকে পাথর হবার সময়টাও পাচ্ছেন না, পরিনত হয়েছেন মলের ভাগাড়ে। এর চেয়ে কঠোর শাস্তি আর কি হতে পারে। দিন যায় আপনি কিছুটা উঠে দাড়াতে পারলেও শ্বশুড় বাড়ির লোকজন আপনাকে দুদন্ড সহ্য করতে পারছে না। এদিকে নিজের মা বাবাও আর খোজ খবর নিচ্ছে না। অথচ আপনি যেখানেই বসেন নিজের গন্ধযুক্ত নিয়ন্ত্রনহীন মলে নিজেই অতিষ্ট হয়ে পড়ছেন। আপনার আর ঘরে জায়গা হচ্ছে না, নিজে থেকে হাসপাতালেও যেতে পারছেন না। আপনার বয়স মাত্র ১৪, অশিক্ষিত, পড়ালেখা তেমন করেননি। কি করবেন কোথায় যাবেন, হাতে ১ টা টাকা নেই। কোনো কাজ জানেন না শুধু রান্না বান্না আর ঘর মোছা ছাড়া। তার ওপর এখন জানতে পারলেন আপনার হয়েছে ফিস্টুলা যার জন্য আপনি নিজের প্রসাব পায়খানার ওপর নিয়ন্ত্রন হারিয়েছেন এবং এই রোগ সারাবার মতো সামর্থ্য আপনার নেই। কিন্তু আপনার এই বিশ্রী অসুখটা প্রতিরোধযোগ্য এবং চিকিৎসাযোগ্যও ছিলো। প্রতিবছর এরকম হাজার হাজার মেয়ে অল্প বয়সে বিয়ে করে সন্তান সম্ভবা হয়ে এই রোগে ভুগতো একসময়। বলতে পারেন সীজার করলেই তো হয়ে যায় কিন্তু কয়জনেরই বা সেই সামর্থ্য আছে বা আগে যখন চিকিৎসাব্যাবস্থা সবার দোরগোড়ায় পৌছায়নি তখন কি কঠিন পরিস্থিতির শিকার হতো তারা।
একটা সন্তানের জন্ম দেয়া অনেক কঠিন কাজ। বিভিন্ন ভাবেই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। শুধুমাত্র এই বর্বরতম প্রথাকে বাচিয়ে রাখতে এই মাতৃমৃত্যুর হার কত বেশি ছিলো সেটা চিন্তারও বাইরে। এখন স্বাস্থ্যসেবার সহজলভ্যতার কারনে খুব সস্তায় সন্তানপ্রসব করাতে পারে, কিন্তু এটা তো কোনো সমাধান নয়।


নারীর জন্ম শুধু সন্তান জন্ম দেয়া অথবা স্বামীকে সন্তুস্ট করাই নয়। সেও মানুষ। তাকেও বাঁচার জন্য নিজেকে গড়তে হবে। তার নিজের দেহ তাই তার অধিকার আছে সেটা সে কিভাবে চালিত করবে। নতুবা ব্যাত্যয় অনাচার ঘটবেই। আসুন সবাই আলোকিত হই, সমাজ থেকে বর্বরতা দূর করি।



ছবি সুত্র: গুগল

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৩৬

বলেছেন: সন্তান জন্ম দেয়া যেমন কঠিন কাজ তেমনি তাকে সু নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা ইস্পাত কঠিন।

নারীরা যেমন নয় ভোগের পণ্য তেমনি নয় সেবাদাসী --


দারুণ পোস্টে ভালোলাগা।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সবচে অবাক লাগে আমাদের দেশে নারীরাও এটা সমর্থন করে। একজন নারী, তার ওপর সে মা, কিভাবে পারে এই ভয়াবহ প্রথার সমর্থন করতে সেটা মাথায় আসে না। আসলে একটা কথা আছে চাচা আপন প্রান বাঁচা। নারীকে নিজের নিরাপত্তা ও অধিকার সম্বন্ধে নিজেদেরই সচেতন হতে হবে।

মিথ্যা বিশ্বাসের ভয়কে নিজেদেরই জয় করতে হবে নইলে এমন ভয়াবহ ক্ষতির দাগ নিজেদেরই বহন করতে হবে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: ভয়ংকর তথ্য, ধর্মীয় জঙ্গী গোষ্টি কি এই তথ্য হজম করতে পারবে ?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অলরেডি পোস্ট এসে গেছে এবং সেখানে জঙ্গি শিশুকামীরা নিজেদের মনের ঝাল মেটাচ্ছে। যারা ঝাল মিটাচ্ছে তাদেরকে আমি কিন্তু কোনো লিস্টে রাখিনি। তারপরও তারা এখানে মন্তব্য করার সাহস রাখে না। এই জিনিসটা দেখে ভালো লাগছে যে অপরাধীর মনে কিছুটা হলেও তাদের অপরাধ সম্পর্কে অনুশোচনা আছে। এটা প্রোগ্রেস। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:১৫

অগ্নিবেশ বলেছেন: আল্লাহর মাল আল্লায় নিলে আপনার ক্ষতি কি? আসলে তিনি আমাদের পরীক্ষা করতেছেন।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: তাতে ক্ষতি ছিলো না যদি না ডাকাতের কল্পিত ঘারানিক ওরফে হুবাল ওরফে আল্লাহর সত্যিই কোনো অস্তিত্ব থাকতো। হাইব্রীড জঙ্গি মতবাদ গুলো মানবজাতির জন্য ক্ষতি ভিন্ন অন্য কিছুই ডেকে আনেনি

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: নারীদের যারা সম্মান করে না তারা শুয়োর এবং কুকুরের সমান।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একদম সহমত।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: লেখক, লিংকসহ পোস্ট দেবার স্টাইলটা আমার পছন্দ। লেখা দারুন হয়েছে, তবে শেষের উদাহরণটা বিব্রত করলো।(যদিও বাস্তবতা এমনই)

বাল্যবিবাহ-৪: কিছু ভ্রান্ত ধারনা আর আসল তথ্য , লেখাটা পড়লাম। সেখানেও সহমত।
* মাসিক হলেই যে মেয়ে বয়ঃসন্ধিতে এসে গেছে এবং সে বাচ্চা নেবার জন্য উপযুক্ত এটা একেবারে ভুল কথা।
* বয়োঃসন্ধি হলেই তাকে পোয়াতী করা যায়। বয়োঃসন্ধি মানেই সে গর্ভবতী হবার যোগ্যতা অর্জন করছে। এই ধারণাও ভুল।
(মানুষ এখন আগের চাইতে সচেতন, তারপরও রেকর্ড সংখ্যক বাল্যবিয়ে হচ্ছে। গতবছর মেডিকেলের গাইনী বিভাগে গিয়ে আমি হতবাক। অধিকাংশ মেয়ের বয়সে আমার অর্ধেক, শারীরিক গঠন লিকলিকে, বাচ্চাগুলোও সেই অনুপাতে। আমাদের আরও সচেতনতার প্রয়োজন।)



পুনশ্চঃ আপনার লেখাগুলো ঠিক কিন্তু প্রকাশভঙ্গী উগ্র। কথায় কথা জঙ্গী, মৌলবাদী...... শব্দগুলো টেনা না আনলেও চলে। ঠাকুর মাহমুদও একই টাইপের। যত্তোসব ম্যাওপ্যাও।।X(

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমার নিজস্ব উগ্রতার কারন হিসেবেএই পোস্ট পড়বার অনুরোধ রইলো এবং তার সাথে এই পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইলো। এবং এ ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কামনা করছি।

আর অনাচার বৈষম্য জঙ্গিবাদ জামাত শিবির মৌলবাদ সম্পর্কে আমার মনোভাব এমনই। না পোষাইলে করার কিছু নাই। জিরো টলারেন্স

৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৫

হিংস্র ঈগল বলেছেন: বাংলাদেশে বাল্য বিবাহ বন্ধের জন্য কঠোর আইন থাকা জরুরি। যেই সব হা***মজাদারা বাল্য বিবাহ বন্ধের বিরোধিতা করে তাদেরকে নবীর সুন্নাত মোতাবেক বিধবা-তালাকপ্রাপ্তা কোন ৩৫-৪০ বছরের বুড়ির সাথে বিয়ে পড়িয়ে দেয়া উচিৎ।

পোস্টে+++

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যেখানে সরকারিভাবে বিশেষ আইনে ফাঁক ফোকড় রেখে রাস্ট্রিয়ভাবে মৌলবাদীদের বাল্যবিবাহকে উৎসাহিত করা হয় সেখানে আসলে জনগনের নিজের নিরাপত্তা নিজের হাতেই তুলে নিতে হবে। সেদিন প্রথম আলো পত্রিকারে পড়লাম ক্ষমতা আকড়ে রাখার জন্য মৌলবাদীদ্র হাতে রাখতে গার্হস্থ্য বিজ্ঞানের বইতে সবাইকে বডিশেমিং শেখাচ্ছে যা রীতিমত ভয়ংকর। যেখানে আমাদের নীতি নির্ধারক পর্যায়ে মৌলবাদী জঙ্গিরা ঢুকে গেছে সেখানে আর কি বলার থাকতে পারে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০২

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট । কিছু ঘুমন্ত মানুষের ঘুম ভাংগ্লেই হয় ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সে আশায় গুড়ে বালি।

আপনার নতুন পোস্ট কই??

৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৬

এ আর ১৫ বলেছেন: প্রথমে যে জিনিসটা উল্লেখ করছি , ছবিতে বৃদ্ধের সাথে যে মেয়েটিকে কণে সাঝে দেখা যাচ্ছে, সেই মেয়েটি মোটেও নাবালিকা নহে , বরং ২০ এর কাছাকাছি বয়স মনে হচ্ছে ।
আরেকটা বিষয় আপনার নজরে আনছি , রহিঙ্গা সম্প্রদায়ের সব মহিলারা বাল্য বিবাহে বাধ্য হয় এবং খুব অল্প বয়সেই সন্তানের মা হয়ে যায় । তাদের জীবণ অবস্থা থেকে বাল্য বিবাহের ভয়াভয় অবস্থার অনেক তথ্য উপাত্ত পাওয়া যেতে পারে । ধন্যবাদ

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনাকে বহুদিন পর পেলাম। ছবিটা প্রতীক হিসেবে ধরে নিতে পারেন। এক বসায় লেখা তাই ছবি সম্পর্কে ডিটেইলস খবর নেইনি তবে যেহেতু ব্লগে ব্যাবহার করার অনুমতি আছে তাই করেছি।

আর রোহিঙ্গা হোক যেই হোক বাল্যবিবাহ কাম্য নয়। আর মানুষের বিবেক জাগ্রত থাক অবস্থায় এই বর্বরতম মধ্যযুগীয় হীন কর্ম বাবা মা হয়ে কিভাবে করতে পারে সেটাই তো বুঝি না

৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২২

লিংকন১১৫ বলেছেন: খুব অবাক লাগে যখন দেখি একটা বাচ্চা মেয়েকে বিয়ে দিতে ! আমার খুব যানতে মন চায় ধর্মের কোথায় লিখা আছে যে তোমরা বাচ্চা দের কে বিয়ে কর এতে তোমাদের পূর্ণ আছে ।
কিছু বল্লেই বলে আল্লার মাল আল্লায় নিয়া গেছে এতে আমার হাত নেই, ভাই আপনি কি জানেন না আল্লাহ্‌ তায়ালা আমাদের স্বাধীন চিন্তা করার শক্তি দিয়েছেন, যা দিয়ে আমরা ভালো খারাপ কে আলাদা করতে পারি ।
আপনি চাইলে পাপ করতে পারেন আবার আপনি চাইলে পূর্ণ ও করতে পারেন , পাপ কাজ করে আপনি বল্বেন কপালে লিখা ছিল ! শয়তানের কারনে করছি , আল্লাহ্‌ তো আমার ভাগ্যে আগেই লিখে রেখে ছিল !

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার অনুসন্ধিৎসু মনের জবাব হিসেবেএই পোস্টে পড়বার অনুরোধ রইলো এবং তার সাথে এই পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইলো। এবং এ ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কামনা করছি।

১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ধন্যবাদ উদাসী।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার শুভ বুদ্ধির উদয় হোক এবং ব্লগে মেয়ে সহব্লগারদেরকে উত্তক্ত করা থেকে বিরত থাকুন এই আশা করছি। সমাজের সভ্য মানুষেরই ব্লগিং করেন বলে আমি মনে করি

১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: @ পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! আমি ম্যাও ম্যাও কমেন্ট বােোপাষ্ট দিই কিনা জানিনা তাতো পাঠক বিবেচনা করবে, বয়ষ হয়েছে তাই আপনার মতো ব্লগে শুধু না বাস্তব দুনিয়াতেও প্রেমরোগ হবে না, কারণ বয়ষ মানুষকে সম্মান দেয়, প্রেমরোগ ঘোড়ারোগ দেয়না তবে কাউকে কাউকে দেয় যেমন আপনি !!! আমার পরিচিত কোনো গরু ডাক্তার নাই তাই আপনাকে কোনো সাহায্যে করতে পারছি না দুঃখিত ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: অচেনা হৃদি, কলি সহ বেশ কয়েকটা নিকের সাথেই দেখলাম মন্ডল সাহেব একটু অন্যরকম ভাষার বিনিময় করছেন। জানিনা এটা ফ্লার্ট বা ঈভটিজিং এর পর্যায়ে পড়ে কিনা। তবে আমি তার পোস্টগুলোতে কোনো গভীরতা খুঁজে পাইনি।

ব্লগার লোকাল টক একটা কথা বলেছিলো ম্যাট্টিক ফেল পোলাপানের হাতে ইন্টারনেট পড়লে যা হয় আর কি

১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪১

স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: প্রতিক্রিয়া সাহেব, আজ পর্যন্ত আপনাকে দেখলাম না , যুক্তি দিয়া উদাসী ভাইয়ের কোন যুক্তি খন্ডাইতে বা ভুল প্রমাণ করতে । আর সেইসব ক্ষেত্রেই কি উদাসী ভায়ের পোস্টগুলো ম্যাও প্যাও চরিত্র ধারণ করে ????????????

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: উনি আদতে কখনো কারো সাথেই সুস্থ তর্কে অবতীর্ন হননি। আর ব্লগের মডারেশন প্যানেল তার মত উত্তক্ত কারীকে কিভাবে প্রশ্রয় দেয় ঠিক বোধগম্য নয়

১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: নারী নিয়ে লেখার আগে একটি ব্যাপার বারংবার মনে হয় আসলে আদতে নারী কি চান ? কি তাদের চাওয়া ?

***বিতর্কিত ঐশী মামলায় ঐশীকে নাবালিকা প্রমাণ করার জন্য দেশে নারীবাদী প্রতিষ্ঠান উঠে পড়ে লেগেছিলো যেখানে ঐশীর সার্টিফিকেটে দেওয়া বয়ষ হিসাব ২২ তার অর্থ এই দাড়ায় তার বাস্তব বয়ষ আরো বেশী হবে হয়তো, পুলিশ ব্যাপারটি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেয় প্রয়োজনে তারা ডিএনএ টেষ্ট করবে এবং ডিএনএ টেষ্টে বয়ষ ১৮ এর অধিক পাওয়া গেলে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টা, সুলতানা কামাল সহ বুড়া বয়ষে কপালে বড় টিপওয়ালী ঢং গংদের আইনের আওতায় আনা হবে - কারণ তারা বার বার হত্যাকারীকে হত্যার দোষে আইন প্রয়োগে আইনের অপব্যাবহার আখ্যা দিয়ে বিবৃতি দিচ্ছিলেন । প্রমাণিত হয় যে ঐশী সম্পূর্ণ সুস্থ্য জ্ঞানে প্রিপ্লান করে তার পিতামাতাকে হত্যা করে । - “একজন খুণী বা আসামী তার একমাত্র পরিচয় আসামী, তার নাম পরিচয় নাম্বারে (১১০৫) হয়ে থাকে নারী পুরুষ, ব্লগার ফেসবুকার দিয়ে না” । যাইহোক ।।

দেশের তাবত নারীকুলের নারীর সুন্দর জীবনের জন্য কিন্তু তাদের সাথে বিতর্ক বা ঝগড়া করা সম্ভব না, নারীদের সমস্যায় নারীদের এগিয়ে আসতে হবে - প্রশাসন সহ ব্যাবসা খাতে নারী অনেক এগিয়ে আছে, তাছাড়া দেশের শির্ষস্থানেও নারী আছেন । শুধু আপনি আমি সচেতন হলে হবে না, নারীদের প্রয়োজনে তাদের নিজেদর সচেতন হতে হবে - নয়তো গাধার কানে ঘন্টা বাজানোর মতো হবে, কাজের কাজ কিছুই না।





২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আসলে দুএকটা কার্যক্রম দেখে নারীখাত নিয়ে যেসব এনজিও ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান কাজ করেন তাদেরকে বিচার করা উচিত হবে না। ঐশীর ব্যাপারে কি হয়েছে আমি তা তলিয়ে দেখিনি তবে ব্লাস্ট, আসকের ব্যাপারে বলবো সমাজের সর্বস্তর এমনকি ছিন্নমূল নারীদের অধিকারের ব্যাপারে তারা যা করছে এবং নীতি নির্ধারকদের সাথে যে রীতিমত লড়াই করে চলেছে প্রতিনিয়ত তা বলে শেষ করা যাবে না। আমি বাল্যবিবাহের আইনের ওপর অনেক দিন ধরেই চোখ রেখেছিলাম। ফেসবুকে কিছু মানুষের সাথে কথাও হয়েছিলো। চুমকি আর কিছু সচিব বাল্যবিবাহের যে বিশেষ আইন প্রথমে যেটা পেশ করেছিলো সেটা ভয়ংকর চুলে। এমনকি ধর্মের ব্যাপারটা টেনে তাদেরকে এমনভাবে পুশ করানো হচ্ছিলো যেন তারা মৌলবাদীদের মুখামুখি দাড়ায়। তারপরও অনেক কাঠখোড় পুড়িয়ে একটা কমনগ্রাউন্ডে এসে সংবাদ সম্মেলন করা হলো তারপর সবচে বড় বিশ্বাসঘাতকতা করলেন শেখ হাসিনা নিজে। মৌলবাদীর তখনও এ ব্যাপারে সোচ্চার ছিলেন না কিন্তু শেখ হাসিনা তাদের কাছে পোলাও কোরমা তুলে দেয়ার মতো কাজ করলেন যার ফলাফল বর্তমানের বিকৃত বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনের বিশেষ ব্যাবস্থা।

এটা গেলো নীতি নির্ধারক পর্যায়ের বিশেবাসঘাতকতা। এসব ছোটোখাটো বেসরকারী উন্নতি সংস্থাগুলোকে নিজের জান হাতে রেখে যেকোনো মানববন্ধন কর্মসূচি করতে হয়। এমনও আছে মানববন্ধন করার পর বাড়ি ফিরতে এদেরকে অনুসরন করা হয় । অথচ নারীদের জন্মনিয়ন্ত্রন ও স্যানিটারী ন্যাপকিন নিয়ে সতর্কীকরণের জন্য আলাদা মন্ত্রনালয় হয়েছে এবং ৯০-০০ এর দশকে দাতাদের টাকায় তাদের ব্যাপক কার্যক্রম ছিলো দেশব্যাপী। কিন্তু সরকারের আকন্ঠ দুর্নীতি এবং মন্ত্রনালয়োর মন্ত্রীদের অযোগ্যতার ও চুরির কারনে দাতাদের হাত সংকুচিত হওয়ায় আজকে পথে প্রান্তরে ওলামা লীগ, শফি কুকুরের মতো হারামজাদা জঙ্গিরা বাল্যব্বাহ নারীশিক্ষার বিরুদ্ধে কতটা বলতে সাহস পায়।

আমি বলবো এক্ষেত্রে যত অনিয়ম তার ৬০ শতাংশই ক্ষমতাসীন দলগুলোর হীন রাজনীতি ও কুকর্মের ফসল

১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কাঠমোল্লাদের এই সব বুঝতে বয়েই গেছে। খুবই গুরুত্বপূর্ন একটা পোষ্ট।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২২

ঢাবিয়ান বলেছেন: বাল্যবিবাহের জন্য মুল দায়ী আমাদের দেশের দারিদ্রতা ও আইন শৃংখলার অনুপস্থিতি। শিক্ষিত পিতামাতা যত ধার্মিকই হোক না কেন কোনদিনও মেয়েকে বাল্যবিবাহ দেবে না।শিক্ষিত ঘরের মেয়েদের বিয়ের বয়স এখন ত্রিশ এর কোঠায় গিয়ে ঠেকেছে। পড়াসোনা করা শিক্ষিত মেয়েরা এখন পাশ করেই আর বিয়ে করতে চায় না, আগে নিজের পায়ের দাড়াতে চায়। সুতরাং ধর্মকে টাইনা আইনা গালাগালি করলে আসলে কোন লাভই হবে না। বাল্যবিবাহ রোধ করতে হলে সমাজ থেকে দারিদ্র দুরীকরন জরুরী, মেয়েদের স্কুলে পাঠানো জরুরী এবং সবচেয়ে জরুরী আইনের শাষন। যে রাস্ট্রে কোন আইন শৃংখলা নাই, সেই রাস্ট্রে নারীরা সবচেয়ে অবহেলিত, নির্যাতিত ও নিগূহিত হয় এটা আপনার খুব ভাল করেই জানা আছে।

যাই হোক উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে ফেলাটাই অবস্য আপনার কাজ।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আপনার মন্তব্যের সাথে আমি অনেকাংশেই একমত ছিলাম যতক্ষননা দেখলাম বড়লোক বা বিত্তবান সমাজে এর প্রকোপ কোনো অংশে কম না।

আসুন একটু আলোচনা করি তবে তার আগে কিছু রিপোর্ট শেয়ার করি। এই পাবলিকেশন অনুযায়ী বাল্যবিবাহ কিভাবে বাংলাদেশে পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যাবস্থার ফসল সেটা দেখানো হয়েছে। যদিও এটাও দেখানো হয়েছে বিয়ে যারা পড়েন সেসব কাজী ও ইমামদের সহায়তা থ্রেশহোল্ড পয়েন্ট কতটুকু সাহায্য করে। যারা করেছেন তারা বাংলাদেশের গবেষক। এখানে ধর্মের কথা উহ্য রাখা হয়েছে এ জন্য যে নিরাপত্তা ও দারিদ্রের ধোয়া তোলে অভিভাবক গন সন্তানের বাল্যবিবাহ দেন বিবাহ পরবর্তী বেশীরভাগের জীবনে সে নিরাপত্তা ও দারিদ্রের প্রভাব কমার রেশ টুকু পাওয়া যায় না। সেক্ষেত্রে পিতৃতান্ত্রিক সমাজের সাথে এই যে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ সেটার ওপর কর্নেল ল স্কুলের এই লেকচারটা পড়তে পারেন যেখানে দেখানো হয়েছে এই যে পিতৃতান্ত্রিক সমাজের মূল ভিত্তি তা ধর্মীয় মূল্যবোধ থেকেই এবং এখানে সরাসরি যুক্তি দেখানো হয়েছে মোহাম্মদের সাথে আয়েশার বিয়ের প্রসঙ্গ।

তারপরে ধরে নিলাম আপনিই সত্য কিন্তু আপনার তথ্য উপাত্ত মালয়েশিয়ার ক্ষেত্রে খাটছে না। ইউনিসেফের এই রিপোর্ট অনুযায়ী সেখানে বাল্যবিবাহের প্রকোপ বাংলাদেশের বেশ কাছাকাছি এবং সেখানে বাল্যবিবাহগুলো হয় মূলত ধর্মান্তরকরনের নামে(মুসলমান করার নামে), পরিবারের মর্যাদা এবং সেই তথাকথিত পিতৃতান্ত্রিক সমাজব্যাবস্থা। কিন্তু মালয়েশিয়ায় সামাজিক নিরাপত্তা ও আর্থিক অবস্থা আমাদের চেয়ে অনেক ভালো এবং তারা আর উন্নত দেশের কাতারেই একরকম ধরা যায়। তারপরে সে দেশে বাল্যবিবাহ হয় শুধু মাত্র ধার্মিক কারনে যেটা এই আর্টিকেলে বেশ সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে সরকারী আইনের সমান্তরাল শরীয়া আইন যথেস্ট শক্তিশালী এবং দেশের পেনাল কোডে যে ধর্ষন বা নারীর বিরুদ্ধে নির্যাতনের কেসে বিচার করা হয় সেটা পুরোপুরি পাল্টে যায় শরীয়া কোর্টে এবং সরকারও তাতে ইন্টারফেয়ার করেন না। ২০০৫ সালে এটা নিয়ে পার্লামেন্টে কথা হলেও মূলত তা পাশ হতে পারেনি শরীয়া আইনের ভিত্তি অনেক গভীরে প্রোথিত থাকায়।

ইয়েমেনের মতো দেশে সরকারী ভাবে ৯ বছরের মেয়েকে বিধান দেয়া হয়েছে সাংবিধানিকে ভাবে শুধু মাত্র নবী মোহাম্মদের বিয়ের উদাহরন দেখিয়ে। এই জার্নালটা পড়লে বুঝতে পারবেন কিজন্য আরব দেশগুলো বাল্যবিবাহের বৈধতা দেয়।

১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

কামালপা বলেছেন: বাল্যবিবাহ আমিও পছন্দ করি না। তবে আপনাকে একটা কথা জিজ্ঞাসা করি, ইউরোপে ও আমেরিকায় স্কুলের ছেলেমেয়েরা বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড নিয়ে ঘোরে, অনেক স্কুলপড়ুয়া মেয়ে গর্ভবতী হয়ে পড়ে, এটা কি ক্ষতিকর নয়? ওসব দেশে এগুলো নিয়মিত ঘটনা অথচ ওরা এসব নিয়ে কিছু বলে না। আপনি ইউরোপে থাকেন আপনাকেও এর সমালোচনা করে কিছু লিখতে দেখিনি। আপনি কি একচোখা?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ইউরোপের টিন প্রেগন্যান্সির সাথে বাংলাদেশের বাল্যবিবাহকে হাল্কা করার যুক্তিকে আমি বলবো ফ্যালাসী অব রিলেটিভ প্রাইভেশন। এই অপযুক্তিটা হলো বিএনপি দুর্নীতি করেছে কিন্তু লীগ থেকে পুরো ব্যাংকই খেয়ে দিচ্ছে। এখানে একজনের অপকর্মের হাল্কা করা হচ্ছে আরেকজনের বড় অপকর্মের সাথে তুলনা করে।

তারপরওএখানকার তথ্যমতে ইউরোপ বা উন্নত যেকোনো দেশের তুলনায় বাংলাদেশ ও ইন্দোনেশিয়ায় টিন প্রেগন্যান্সি ও তা সংলগ্ন মৃত্যুর হার কয়েকগুন বেশী। এখন উন্নত বিশ্বে ছেলে মেয়ে এক্সিডেন্টাল সেক্স করলেও তাদের ছোটবেলা থেকেই সেফ সেক্স সম্পর্কে অবহিত করা হয় এবং মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া হয় যদি তারা সেক্স করেও কিভাবে নিরাপদভাবে করতে পারে এবং এনজয় করতে পারে। আর তাতে দুর্ঘটনার পরিমান অনেক কম। কিন্তু আমাদের দেশে একটা শিশু মেয়েকে বিয়ে দেয়া মানে তাকে রীতিমত যৌনদাসীতে পরিনত করার সামিল যা তাদের মানসিকতা ও স্বাস্হ্য ঝুকির পর্যায়ে ফেলে। আমার পুরো পোস্টটার মূল কথাই ছিলো তাই। টিন প্রেগন্যান্সি কখনোই পশ্চিমা বিশ্ব ভালো চোখে দেখে না এবং যখন শিশুদের ডগীস বা ডে কেয়ারে দেয়া হয় তখন থেকে তাদের যৌনশিক্ষা নিজের নিরাপত্তা পার্টি সহ নৈতিক শিক্ষাগুলো ঢুকিয়ে দেয়া হয় যার ফলস্বরূপ এসব দেশে ক্রাইম রেট শুন্যের কাছে এবং মুসলমানরা কাঙ্গালের মতো এসব দেশে এসে আশ্রয় ভিক্ষা চায় এবং এদের সব কিছু খেয়ে পড়ে বর্বর ধর্ম কায়েমের নামে এদেরকেই বোমা মারে।

১৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্ট। যারা পড়ার কথা তাদের এই লেখা পড়ার সময় নেই। আমরা যারা ব্লগিং করি তারা তো এ বিষয়ে সচেতন। তবে এমন একটি পোস্ট স্টিকি করলে সবার চোখে পড়তো; আরো বেশি আলোচিত হতো। একটি মেয়ের ঋতুস্রাব হওয়া মানেই বিয়ে আর সন্তান জন্মদানের জন্য উপযুক্ত বয়স হওয়া বুঝায় না। এখানে শারিরীক ও মানসিক পরিপক্বতা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

ভাল থাকুন; এমন পরিশ্রমী পোস্ট নিয়মিত চাই। (ধন্যবাদ) +++

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য। জলসচেতনতা এবং সঠিক মূল্যবোধই পারে এই নৃশংস রীতি হতে মুক্ত করতে।

১৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩২

পবন সরকার বলেছেন: শারীরিক এবং মানসিক যোগ্যতা না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে না দেয়াই উত্তম।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৫

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সহমত। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাল্যকালে আমার খুব ইচ্ছা করিত বিবাহ করি। কিন্তু তখন কেহ বিবাহ দিতে চাহিত না।
এখন আর বিবাহ করিতে মান চাহে না।
সাধ মিটিয়া গিয়াছে।

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইজন্যই বলে দিল্লিকা লাড্ডু। এই লাড্ডু আবার বুরিন্দা দিয়ে বানানো ঘিয়ে ভাজা মিস্টি লাড্ডু না।


দিন কাল কেমন যায়?

২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:০৬

সোহানী বলেছেন: খুবই প্রয়োজনীয় একটা সমস্যার দিকে আলোকপাত করেছেন।

বোনরা সবাই গাইনোকোলজিস্ট হবার কারনে এধরনের সমস্যার করুন কাহিনীগুলো প্রতিনিয়ত শুনি। আমার বড় বোনের এ ধরনের সমস্যার উপর রিসার্চ পেপার আছে। কিন্তু কে শুনে কার কথা। ওর পেপারগুলো দেশের কোন পত্রিকায় স্থান পায় না কিন্তু বিদেশী জার্নাালে স্থান পায়...............। এসব মেয়েদের পারিবারিক জীবন যদি শুনেন তাহলে আঁতকে উঠবে সবাই। কি অমানুষিক শারীরিক পারিবারিক সামাজিক নির্যাতনের ভীতর দিয়ে যায়। কিন্তু কেউই এগুলো বলে না, লেখে না, ছাপায় না.......। বিচ্ছিন্নভাবে দু'একজন বলে কি সমাজ বা রাস্ট্র পরিবর্তিত হবে??? না হবে না। কারন যে সমাজে এ সমস্যা তারা কখনই মিডিয়ার সামনে আসার ক্ষমতা রাখে না।

বন্ধ হোক বাল্য বিবাহ! বন্ধ হোক বাল্য বিবাহ! বন্ধ হোক বাল্য বিবাহ!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:১৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: টিআইবি রিপোর্টে গতবছর বাংলাদেশ ১৭ তম থাকলেও এ বছর হয়েছে ১৩ তম। সরকার আসে যায় কিন্তু নীতি নির্ধারক পর্যায়ে যারা থাকে তারা খুব সম্ভবত আর মানুষ থাকেন না, শুয়োরের চেয়েও নিকৃষ্ট হয়ে যান। নাহলে এত প্রতিবাদ সত্বেও সেই বাল্যবিবাহকে বিশেষ অবস্থায় বিবেচনা করে কেউ এই নিয়ম করে?

জানি না ইবলিশ শয়তান বলতে আসলেই কেউ ছিলো কিনা কিন্তু এটা বুঝি এসব জানোয়ার গুলো ইবলিশকেও হার মানায়। আর তাদের পিছে মোছে তা দেয় কিছু জানোয়ার মৌলবাদী জঙ্গি কুকুর!

মন্তব্যতে এক রাশ ভালোলাগা

২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৮

অন্তরন্তর বলেছেন: উদাসি ভাই লিখে কোন কাজ হবে না। আমি এখনও চিন্তা করে পাই না কিভাবে একটা শিশুকে( আমি বালিকা বলি না) তার পিতামাতা বিয়ে দিয়ে দেয়। আর কিছু লিখতে পারছি না এ বিষয়ে। মন খারাপ হয়ে যায়। শুভ কামনা।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: যে দেশে নিজের পিতা মাতা মেয়েদেরকে বোঝা মনে করে, সে দেশে এরা যে কত অসহায় সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। লোকে বলে দারিদ্র, বাংলাদেশে দারিদ্রের পরিমান কয়েকদশকে কমেছে কিন্তু এখনো দক্ষিন এশিয়াতে বাল্যবিবাহে চ্যাম্পিয়ন। আমাদের মধ্যে ধর্মীয় শিক্ষার নামে ঢুকিয়ে দেয়া হয় ছোটবেলাতেই যে মেয়েদের জন্মই হয়েছে শিশু জন্ম আর বিয়ে দিয়ে বান্দিগীরি করা। ২০১৯ সালেও এসেও পাঠ্যপুস্তকে মেয়েদের ব্যাপারে বডিশেমিং এবং ধর্ষন থেকে বাঁচার জন্য ক্ষতিকর পর্দাপ্রথা করতে বলা হয় সেখানে আর সভ্য জাতি বলে নিজেদের পরিচয় করিয়ে দেয়ার মুখ থাকে না।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

২২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৮

মায়াবী ঘাতক বলেছেন: বাল্য বিবাহ বন্ধের জন্য কঠোর আইনের বিকল্প নেই। কিন্তু কে করবে এইসব ? সরকার যেখানে নিজেই মৌলবাদীদের কাছে মাথা বর্গা দিয়ে রেখেছে, সেখানে কঠোর আইনের আশা করা বৃথা। তবু আশা করি হয়তো এই অবস্থার পরিবর্তন হবে অচিরেই। আপনি হয়তো লক্ষ্য করে থাকবেন অল্প অল্প করে হলেও মেয়েদের শিক্ষার হার, চাকরিতে প্রবেশের হার আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। অনেক পরিবার আছে যারা দরিদ্র হলেও মেয়ের পড়াশুনার জন্য চেস্টা করে যাচ্ছে।

পোস্টে+++

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনের এই নিক যে এখনো আছে এবং আপনি একটিভ এটাই দেখে ভালো লাগছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। একটা অনুরোধ, কিনছি হইলেও পোস্ট করেন। যদিও ব্লগে কমেন্ট করার অধিকার হারাইছি, তাতে কি! পড়াতো হবে!!

শুভ কামনা

২৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৭

মায়াবী ঘাতক বলেছেন: আসলে কল সেন্টারে কামলা দেই তো, ইচ্ছা থাকলেও নেটে ঢুকার উপায় থাকে না। পোস্ট করা তো পরের কথা। আর আপনার পোস্ট পড়ার জন্যই সামুতে ঢুকা। মাঝখানে আপনাকে অনেক দিন না দেখে ভাবলাম আবার কি হইল? সামুতে তো আপনারে পাওয়া যায় ফেবুতে তো দেখিই না। যাইহোক ভালো থাইকেন, সাবধানে থাইকেন আর এরকম পোস্ট আরো দেন। ফুল ফল লতা পাতার পোস্ট সব জায়গায় বিরক্তিকর, সেটা সামু হোক কিংবা ফেবু।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মন্তব্যটা পড়ে সত্যি সম্মানিত বোধ করছি। ব্লগের নামে যে ফেবু আইডি ছিলো সেটা রিপোর্টিং এর কারনে বন্ধ হয়ে গেছে। যাই হোক নিজের নামে একটা আইডি আছে, চাইলে এ্যাড হতে পারেন। এ্যাড হবারপর প্লিজ একটা ম্যাসেজ দেবেন।

হ্যাপি ব্লগিং

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.