|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 ফারহানা শারমিন
ফারহানা শারমিন
	অতি সাধারন পরিবারের সাধারন একটি মেয়ে। জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরকার ও রাজনীতি বিভাগ এর উপর মাস্টার্স করেছি। একটি এনজিও তে ছোট চাকরী করছি। রিসার্চ এসিস্টেন্ট পদে।
চাকরি দেয়ার লোভ দেখিয়ে দুই বোনকে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে এলইজিডির এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় তোলপাড় চলছে রাজধানীর আগারগাঁও এলজিইডির প্রধান কার্যালয়ে। সম্পর্কে ভাইঝি হলেও লম্পট এই কর্মকর্তার যৌন লালসা থেকে মুক্তি পায়নি কলেজপড়ুয়া দুই বোন। এলজিইডিতে মাস্টার রোলে চাকরি দেয়ার প্রলোভনে মাসের পর মাস ছলে-বলে-কৌশলে দুই বোনের দেহ ভোগ  করেছে এলজিইডি প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত ট্রেনিং অফিসার মো. মনির হোসেন হারুন।
একথা ফাঁস করলে তাদের রাজধানীর ভাড়াটিয়া খুনি দিয়ে হত্যা করে লাশ গুম করে ফেলার হুমকিও দিয়েছে সে। সম্পর্কে চাচা কর্তৃক ধর্ষিত হয়ে ওই মেয়ে দু’টি এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছে। প্রাণভয়ে কলেজেও যেতে পারছে না। এ বিষয়ে যথাযথ প্রতিকার চেয়ে ধর্ষিত এক বোন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলীর দপ্তরে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। 
 
ওই অভিযোগে বলা হয়, তিন  সন্তানের জনক এলজিইডির ট্রেনিং অফিসার মো. মনির হোসেন হারুন কন্যাসম দুই মেয়েকে নানা কৌশলে দিনের পর দিন ধর্ষণ করে ক্ষান্ত হয়নি, চাকরি দেয়ার শর্তে এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলীর নামে ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ঘুষও নিয়েছে। কিন্তু কাঙিক্ষত চাকরি ধর্ষিতার ভাগ্যে জোটেনি। প্রায় ১ বছর আগে মনির হোসেন হারুন খালাতো ভাইয়ের কলেজপড়ুয়া কন্যা (২০)-কে এলজিইডিতে মাস্টার রোলে অফিস সহকারী পদে চাকরি দেয়ার কথা বলে তার মিরপুর কাজীপাড়ার বাসায় নিয়ে ধর্ষণ করেন।
এরপর প্রায় ৮ মাস ধরে মাসে কমপক্ষে ২-৩ বার করে সে ধর্ষণ করে আসছিল। এর আগে একই কায়দায় সে ওই কলেজ ছাত্রীর বড় বোনকেও  ৫-৬ মাস ধর্ষণ করে। কিন্তু চাকরি না হয় এ আশঙ্কায় সে কখনও প্রতিবাদ করেনি। দীর্ঘ ৮ মাস নীরবে যৌন নির্যাতন সহ্য করার পরও চাকরি না দেয়ায় কলেজছাত্রী প্রতিবাদী হয়ে ওঠে। এক পর্যায়ে বাধ্য হয়ে ঘটনাটি সবিস্তারে উল্লেখ করে এলজিইডি প্রধান প্রকৌশলী বরাবর লিখিত অভিযোগ করে। একই সঙ্গে ঘুষ বাবদ দেয়া ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা ফেরত চেয়ে  হাইকোর্টের একজন আইনজীবীর মাধ্যমে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছে। এতে এলজিইডির অভ্যন্তরে তোলপাড় শুরু হয়।
ঘটনা জানার পর এলজিইডির কর্মকর্তা মো. মনির হোসেন হারুন নানা মাধ্যমে অভিযোগকারী কলেজছাত্রীকে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত মো. মনির হোসেন হারুন বলেন, পারিবারিক সমস্যার কারণে ওই মেয়ে দু’টিকে আমি সহযোগিতার চেষ্টা করেছি। ৭-৮ মাস ধরে তাদের সঙ্গে আমার  কথাবার্তা হয়েছে। সে ক্ষেত্রে ধর্ষণ ও ঘুষ নেয়ার মতো কোন ঘটনা ঘটেনি। তবে সহযোগিতার ধরন এবং তাদের দীর্ঘ যোগাযোগের বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি মনির হোসেন হারুন।
 
এদিকে ধর্ষিতাদের একজন বলেন, হারুন কাকা চাকরির দেয়ার ফাঁদে ফেলে আমাদের দুই বোনের সর্বনাশ করেছেন, ইজ্জত লুটে নিয়েছেন। আমরা তার কন্যার সমান হলেও তিনি আমাদের ছাড়েননি। পৃথিবীতে এমন মানুষ দ্বিতীয়টি আছে বলে আমাদের জানা নেই। আমরা তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
সুত্র  
 ২৪ টি
    	২৪ টি    	 +০/-০
    	+০/-০২|  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১০:৫৫
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১০:৫৫
যাযাব৮৪ বলেছেন: কারে বিশ্বাস করুম
৩|  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:০৫
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:০৫
সর্ট সার্কিট বলেছেন: যাযাব৮৪ বলেছেন: কারে বিশ্বাস করুম 
বিশ্বাস সেই ভঙ্গ করে, যাকে বিশ্বাস করা যায় বা হয়। সুতরাং সবাই বিশ্বাস করার আগে ভালভাবে চিন্তা করুন।
৪|  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:০৫
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:০৫
গল্পসল্প বলেছেন: কুকুরের বাচ্চার বিচি দিয়া ফুটবল খেলা হোক। ঐ ধরনের কালপিট দের এল জি আর ডি তে থাকার কোন অধিকার নাই। লেখক কে অনুরোধ করবো দয়া করে কুকুরের বাচ্চার ছবি প্রদর্শন করা হোক আমরা শাহবাগে তার ছবি সকলের হাতে হাতে পৈাছে দিব।
৫|  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:২৬
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:২৬
 আমিনুর রহমান বলেছেন: এগুলোরে জন্য একমাত্র বিচার হওয়া উচিত অনস্পটে মেরে ফেলা 
  
   
   
   
 
  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১২:১১
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১২:১১
ফারহানা শারমিন বলেছেন: আইনের আউতায় আনা হোক।
৬|  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:৩৮
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:৩৮
গোবর গণেশ বলেছেন: যদি চাকরী হয়ে যেতো, তাহলেও কি এটা ধর্ষণ হিসাবে প্রচার করা হতো? ধর্ষণের সঙ্গা কি? মাসে দুই তিনবার, উভয়জনকে, তাও আবার বাসায় গিয়ে; এভাবে কখনও কি ধর্ষণ হয় নাকি?
প্রথমবার প্রস্তাব করলো যখন তখন কেন বলেন নি? বড়বোন ধর্ষিতা হবার পরেও কেন ছোট বোনকে সতর্ক করে নাই? লোভে পরে সব দিয়ে এখন পস্তালে তো লাভ নাই।
৭|  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:৪১
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:৪১
ম্যানিলা নিশি বলেছেন: 
ঘটনাটিকে অনেকদিক থেকেই দেখা যায়.....
যদি ঐ দুই বোন চাকরী পেয়ে যেত তবে ধর্ষণের ঘটনাটি প্রকাশ হতনা,এবং আরও দশটি মেয়ের ধর্ষিতা হবার পথ খোলাসা হয়ে যেত।
  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:৪৬
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:৪৬
ফারহানা শারমিন বলেছেন: বুজিনা। বিতর্ক আর বিতর্ক। অপরাধী পার পেয়ে যায় এভাবেই।
৮|  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:৫৬
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১১:৫৬
ম্যানিলা নিশি বলেছেন: 
আমি আগেই বলেছি ঘটনা অনেক ভাবেই ব্যাখ্যা করা যায়,যদি আমার কথা মন দিয়ে শোনার সাহস রাখেন তবে চেষ্টা করতে পারি।
  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১২:০৯
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১২:০৯
ফারহানা শারমিন বলেছেন: নিশ্চই। সাহস রাখলাম বলুন।
৯|  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১২:০৯
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১২:০৯
যাযাব৮৪ বলেছেন: [img|http://ciu.somewherein.net/ciu/image/107853/small/?token_id=857b92a771679cb2c399c16bbcc249a5
এটা একটা রেপিস্ট  ২ দিন আগে এ্যরেস্ট করছি
  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১২:১২
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১২:১২
ফারহানা শারমিন বলেছেন: মেরে হাড্ডী গুড্ডি ভেঙে ফেলুন।
১০|  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১২:৫৭
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১২:৫৭
 আমিনুর রহমান বলেছেন: আইন তো আছেই প্রয়োগ নাই। আর আমরা এই নিয়ে সারা দেশে বেশ কয়েকবার প্রতিবাদে রাস্তায় ও নেমেছি কিছু হয় নাই আর হবে না এই দেশে যতদিন না দেশের আইন ব্যবস্থা সকলের একইভাবে প্রযোজ্য না হয়  
  
 
১১|  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১:৫৫
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১:৫৫
ম্যানিলা নিশি বলেছেন: 
ধন্যবাদ আপনাকে ব্যাখ্যার সুযোগ দেয়ার জন্য। 
ধরুন এলইজিডির ২টি পদের বিপরীতে ৫০ জন আবেদন করলেন,তর্কের খাতিরে ধরে নেই ৪৮ জন ছেলে আর ঐ দুই জন মেয়ে যাদের সবারই যোগ্যতা-আর্থসামাজিক অবস্থা সমান।  
ঐ মেয়ে দুটি যখন চাকুরীর আশায় এলইজিডির কর্মকর্তাকে বিছানায় সঙ্গ দেয় তখন তারা বাকী ৪৮ জন ছেলের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে চাকুরী প্রাপ্তির অধিকারকে ছিনিয়ে নেয় তাদের ইজ্জত কে ঘুষে রুপান্তরের মাধ্যমে! 
ঘুষ দেয়া-নেয়া উভয়ই অপরাধ আর তাই এলইজিডির ঐ কর্মকর্তাও অপরাধী। 
এখানে আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে ঐ মেয়ে দুটি যে ঘুষটি দিয়েছে সেটি দেয়ার সামর্থ বাকী ৪৮ টি ছেলের নাই,একটি অসম প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করার দায়েও মেয়ে দুটিকে দায়ী করা যায়।  
১২|  ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  বিকাল ৩:১১
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  বিকাল ৩:১১
একলা একা বলেছেন: ম্যানিলা নিশি বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে ব্যাখ্যার সুযোগ দেয়ার জন্য।
ধরুন এলইজিডির ২টি পদের বিপরীতে ৫০ জন আবেদন করলেন,তর্কের খাতিরে ধরে নেই ৪৮ জন ছেলে আর ঐ দুই জন মেয়ে যাদের সবারই যোগ্যতা-আর্থসামাজিক অবস্থা সমান।
ঐ মেয়ে দুটি যখন চাকুরীর আশায় এলইজিডির কর্মকর্তাকে বিছানায় সঙ্গ দেয় তখন তারা বাকী ৪৮ জন ছেলের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে চাকুরী প্রাপ্তির অধিকারকে ছিনিয়ে নেয় তাদের ইজ্জত কে ঘুষে রুপান্তরের মাধ্যমে!
ঘুষ দেয়া-নেয়া উভয়ই অপরাধ আর তাই এলইজিডির ঐ কর্মকর্তাও অপরাধী।
এখানে আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে ঐ মেয়ে দুটি যে ঘুষটি দিয়েছে সেটি দেয়ার সামর্থ বাকী ৪৮ টি ছেলের নাই,একটি অসম প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করার দায়েও মেয়ে দুটিকে দায়ী করা যায়। 
১০০% সহমত!!!
১৩|  ১২ ই মার্চ, ২০১৩  বিকাল ৪:৪৬
১২ ই মার্চ, ২০১৩  বিকাল ৪:৪৬
ইব্রাহিম মন্ডল বলেছেন: সম্পর্কের কথা দিয়ে বিষয়টি যখন উল্লেখ করেছেন তাহলে অবগতির জন্য জানাচ্ছি- ধর্ষনকারীর মধ্যে সম্পর্কের কোনো সম্পর্ক থাকে না, থাকতে নেই। নাহলে সে ধর্ষন করতে পারবে না।
১৪|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৩  বিকাল ৩:১১
১৫ ই মার্চ, ২০১৩  বিকাল ৩:১১
পাইলট ভয়েচ বলেছেন: এই ধরনের জানুয়ারদের রাস্তায় গুলি করে মেরে ফেলা দরকার!!!!
আর ওই সব লোক যাদের নিজেদের কোন যোগ্যতা নাই! কিন্তু চাকরি পাবার জন্য ঘুষ দেয়া শারিরিক সম্পর্ক করা(মেয়েরা)!! তাদেরও শস্তি হওয়া উচিৎ
১৫|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৩  বিকাল ৩:১৩
১৫ ই মার্চ, ২০১৩  বিকাল ৩:১৩
পাইলট ভয়েচ বলেছেন: গোবর গণেশ বলেছেন: যদি চাকরী হয়ে যেতো, তাহলেও কি এটা ধর্ষণ হিসাবে প্রচার করা হতো? ধর্ষণের সঙ্গা কি? মাসে দুই তিনবার, উভয়জনকে, তাও আবার বাসায় গিয়ে; এভাবে কখনও কি ধর্ষণ হয় নাকি?
প্রথমবার প্রস্তাব করলো যখন তখন কেন বলেন নি? বড়বোন ধর্ষিতা হবার পরেও কেন ছোট বোনকে সতর্ক করে নাই? লোভে পরে সব দিয়ে এখন পস্তালে তো লাভ নাই
সহমত
১৬|  ১৫ ই মার্চ, ২০১৩  বিকাল ৩:১৭
১৫ ই মার্চ, ২০১৩  বিকাল ৩:১৭
পাইলট ভয়েচ বলেছেন: ম্যানিলা নিশি বলেছেন: 
ধন্যবাদ আপনাকে ব্যাখ্যার সুযোগ দেয়ার জন্য। 
ধরুন এলইজিডির ২টি পদের বিপরীতে ৫০ জন আবেদন করলেন,তর্কের খাতিরে ধরে নেই ৪৮ জন ছেলে আর ঐ দুই জন মেয়ে যাদের সবারই যোগ্যতা-আর্থসামাজিক অবস্থা সমান। 
ঐ মেয়ে দুটি যখন চাকুরীর আশায় এলইজিডির কর্মকর্তাকে বিছানায় সঙ্গ দেয় তখন তারা বাকী ৪৮ জন ছেলের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে চাকুরী প্রাপ্তির অধিকারকে ছিনিয়ে নেয় তাদের ইজ্জত কে ঘুষে রুপান্তরের মাধ্যমে! 
ঘুষ দেয়া-নেয়া উভয়ই অপরাধ আর তাই এলইজিডির ঐ কর্মকর্তাও অপরাধী। 
এখানে আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে যে ঐ মেয়ে দুটি যে ঘুষটি দিয়েছে সেটি দেয়ার সামর্থ বাকী ৪৮ টি ছেলের নাই,একটি অসম প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করার দায়েও মেয়ে দুটিকে দায়ী করা যায়
চরম বলছেন
১৭|  ১৯ শে মার্চ, ২০১৩  রাত ১:২৭
১৯ শে মার্চ, ২০১৩  রাত ১:২৭
ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: এলজিইডির ঐ কাকার নুনু কেটে শাহবাগে পাঠিয়ে দিলে ভাল হবে ।
১৮|  ১৯ শে মার্চ, ২০১৩  রাত ১:৪৭
১৯ শে মার্চ, ২০১৩  রাত ১:৪৭
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: আমাদের নৈতিকতা কোন পর্যায়ে গিয়ে ঠেকেছে তা এই ঘটনা পড়লেই বোঝা যায়। এদের অবস্থা এখন পতিতাবৃত্তির চেয়েও জঘন্য। ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের।
১৯|  ১৯ শে মার্চ, ২০১৩  রাত ১:৪৯
১৯ শে মার্চ, ২০১৩  রাত ১:৪৯
নামহীন যুবক বলেছেন: স্বার্থ আদায় হলে মিউচুয়াল সেক্স,ব্যর্থ হলে ধর্ষন....।   
   
   
   
 
২০|  ২০ শে মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১:১৪
২০ শে মার্চ, ২০১৩  দুপুর ১:১৪
ম্যানিলা নিশি বলেছেন: 
ধন্যবাদ @ একলা একা , পাইলট ভয়েচ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১০:৪৩
০৯ ই মার্চ, ২০১৩  সকাল ১০:৪৩
রোহান খান বলেছেন: হুমমমমম...কেউ কারু কাছে নিরাপদ না...।