![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এতো ঠুনকো খোলস তুমি পড়েছো পাগল, এতো পলকা দেয়ালে তুমি ঘিরেছো নিজেকে, চাইলেই সেই দেয়াল ভেঙে দেয় কোন আদুরে নরোম হাত।
আমি গতকাল জয়েন করেছি । কিন্তু ক্লাসে যাবো আজই প্রথম ।
গত কাল জয়েনিং লেটার নিয়ে এসে কাজে যোগ দেবার পর আধঘন্টা ধরে সব কলিগ দের সাথে পরিচিত হতে হয়েছে। এখনও কিছু বোঝা যাচ্ছে না, এঁরা ঠিক কেমন হবেন, আমিই সব টিচারদের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ।
- " তাতে কি ! ওনাদের আর আমার যোগ্যতা সমান। এখানে সবাই সমান। " - মনের ভেতরে নিজেই নিজেকে ধমকে উঠলাম আমি।
চাকরীজীবী হিসেবে প্রথমদিন। এর আগে যদিও ছোট খাটো টিউশনি, কোচিঙে পড়িয়ে হাত পাকানো হয়েছে, কিন্তু আস্ত ক্লাস, চল্লিশ- পঁয়তাল্লিশ জন ছাত্র -ছাত্রী, সামাল দিতে ঠ্যালা বেরিয়ে যাবে।
- " আমি নার্ভাস, এটা মোটেও বুঝতে দেয়া যাবে না। ” – টেনেটুনে শার্টের ভাঁজ শেষবারের মতো সোজা করে নিলাম।
- “ আজকালকার ছেলেমেয়েরা ফাজিলের বাসা ! এরা টিচারদের উপরে পর্যন্ত মজা নেয় ! প্রথমদিন কিছুতেই ফ্রেন্ডলি হওয়া যাবে না। ভারিক্কীভাবটা ধরে না রাখলে এরা পরে মোটেও পাত্তা দেবে না। ” – চারশো ছয়ে ক্লাস নিতে হবে, সে দিকে পা বাড়ালাম।
চার তলার ছ নাম্বার রুম খুঁজে পেতে বেশি কষ্ট না হলেও বুকের ভেতর হালকা ঢিবঢিব করছিলো আমার। একটা চেপে রাখা শ্বাস ছেড়ে পিঠ টানটান করে দরজা গলে ঢুকে পড়লাম আমি। চলতে থাকা হালকা গুঞ্জন থেমে গেলো।
- “ আমি তারেক-উজ-জামান, তোমাদের বায়োলজি ক্লাস নেবো আমি এখন থেকে ” – বোর্ডে খসখস করে নিজের নাম লেখা হলো।
এক সেকেন্ড থেমে কঠিন দৃষ্টি বুলিয়ে আনলাম প্রত্যেকটা মুখের দিকে। আমি যে হেলাফেলার পাত্র নই, সেটা চাহনীতে প্রকাশ করার চেষ্টা করলাম। বুকের ঢিবঢিবটা এতক্ষণে একটু হালকা হতে শুরু করেছে।
- “ আমার ক্লাসে কথা বলা চলবে না। লেকচার ফলো করবে, প্রত্যেকে খাতায় লিখবে, কোন প্রশ্ন থাকলে হাত তুলবে। ”
- “ তো আমরা শুরু করি। ” – প্রশ্ন নয়, কণ্ঠে কর্তৃত্ব ফুটিয়ে তুললাম ।
বোর্ডে চকের খড়খড়ে শব্দে লিখলাম - “HOST”.
পেইজ নাম্বার বলে দিলাম, সবাই বই খুললো। থার্ড বেঞ্চের রিমলেস চশমা পড়া মেয়েটি তার পাশের দুই ঝুঁটির কানে ফিসফিস করে কিছু বললো ।
- “ হোস্ট বা পোষক হচ্ছে একটি বডি, যা কোন পরজীবীকে পুষ্টি ও আশ্রয় দিয়ে বাঁচিয়ে রাখে ... ”
দুই ঝুঁটির কানে আবারও রিমলেস চশমার ফিসফিস । দুই ঝুঁটি খাতায় কিছু লিখলো ।
- “ প্রাণীজগতে হোস্টরা সাধারণত তাদের উপর নির্ভরশীল পরজীবীর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে ...”
আবারও ফিসফিস, আবারও খাতায় কিছু লেখা। এরা দুইজন কি লিখে লিখে আড্ডা দিচ্ছে না কি?
- “ হোস্ট এবং পরজীবীর খুব কমন একটা উদাহরণ দিই, মশা ও মানুষ। মশা মানুষের শরীর থেকে রক্ত নিয়ে বেঁচে থাকে, আবার মশার মাধ্যমে নানান রোগ ... অ্যাই মেয়ে ... তোমার সমস্যা কি ??? দাঁড়াও, দুইজনেই দাঁড়াও। ”
- “ তখন থেকে দেখছি তুমি ওর কানে ফিসফিস করছো। আমার ক্লাসে নিজেদের মধ্যে কথা বলা আমি একদম সহ্য করবো না। তোমাদের রোল কতো ? ... কথা বলতে ইচ্ছে করলে যাও, বের হও, বাইরে যেয়ে কথা বলো। নিজেরাও পড়ছো না, বাকিদেরও পড়তে দিচ্ছো না তোমরা দুইজন। ”
- “ কি হলো, বের হচ্ছো না কেনো ?? যাও যাও, বের হও, বাইরে যেয়ে যত ইচ্ছা কথা বলবে। ”
রিমলেস চশমার চোখে মুখে অদ্ভুত একটা দৃষ্টি ফুটলো। অনেকটা হোস্টের শরীরে ঘিনঘিনে পরজীবীর দিকে মানুষ যে ভাবে তাকায়, সে রকম।
দুই ঝুঁটির চোখে টলটল করছে পানি। সে আমার দিক থেকে মাটির দিকে তাকালো। টুপ করে এক ফোঁটা পানি পড়লো বেঞ্চের উপরে।
ফার্স্ট বেঞ্চের গোল চেহারার মেয়েটি মুখ খুললো, - “ স্যার, তিন্নি কানে ভালো শুনতে পায় না। রুহি তাই আপনার কথা গুলো ওকে বুঝিয়ে দিচ্ছিলো। ”
- “ আমাকে বললেই পারতো ! ”
- “ স্যার, আপনার প্রথমদিন বলে ও বলতে লজ্জা পাচ্ছিলো । রুহি গল্প করছিলো না স্যার, তিন্নিকে হেল্প করছিলো । ... ”
MAY 14th 2013.
(প্রথম ক্লাস নেবার অভিজ্ঞতা)
আজকে আমি খুব বড় একটা ভুল করেছি। আর তারপর সেটাকে বাড়তে দিয়েছি। তিন্নি মেয়েটির কাছে আমার সরি বলা উচিত ছিলো।
আমি আমার কনফিডেন্স এর অভাবের জন্য কর্তৃত্ব নিতে চেয়েছিলাম। স্কুলের গেটে পা দেয়া মাত্র সব কিছু নেগেটিভলি নেয়া শুরু করেছিলাম। কলিগ দের দেখে ভেবেছি আমাকে জুনিওর ভেবে পাত্তা দেবে না, স্টুডেন্টদের কথা ভেবেছি আমাকে নিয়ে ফিসফাস করবে। বেশি পারসোনালি নিয়ে ফেলেছি সবকিছু।
সামনে যা হচ্ছে সেটা ভালো করে না দেখেই স্বিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলাম। মেয়ে দুটো আড্ডা দিলে অবশ্যই তাদের আচরণ অন্যরকম হতো। একদম ঠিক করি নি। এর পর থেকে নতুন ক্লাসে গিয়ে সবার সাথে আলাদা করে পরিচিত হতে হবে। তাহলে কারো এ ধরণের সমস্যা থাকলে, আমি ধরতে পারবো।
একজন শিক্ষক হিসাবে কাজটা ঠিক হয় নি, একদম ঠিক হয় নি। আহারে মেয়েটা । আমার সরি বলা উচিত ছিলো। মেয়েটা তার সমস্যা নিয়েও অন্য দশজনের সাথে পাল্লা দিয়ে আগাচ্ছে, অন্যদের চেয়ে তার দশগুণ বেশি পরিশ্রম করতে হয়।
আমি একজন শিক্ষক। আমাকে হতে হবে হোস্টের মতো। আমার থেকে ছেলেমেয়েরা শুধু লেকচার শুনে বাড়ি যাবে না। আমার থেকে সব কিছু শিখবে ওরা, কার সাথে কিরকম আচরণ করতে হয়, সব।
আগামীকাল থেকে ওরা আমাকে দেখে শিখবে, কাল থেকে আমার প্রতিটা ছাত্রর মন মানসিকতা গড়ে তোলার জন্য আমি হবো একজন আদর্শ হোস্ট।
[সমাপ্ত]
উৎসর্গঃ আমার একটা ছোট্ট আম্মুকে। আম্মু, তুমি লড়াই করছো, চালিয়ে যাও। তুমি সবার চেয়ে অনেক বেশি পরিশ্রম করো। কে কি ভাবলো সেটা ভেবো না। আমরা সবাই তোমার সাথে আছি ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
টেস্টিং সল্ট বলেছেন:
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:১৮
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভাল লাগল, চমৎকার ও সাবলিল।
গল্পের শেষে আত্মউপলদ্ধিটা ভাল লাগল।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: এই আত্মউপলব্ধিটা খুবই জরুরী, একটু সমস্যা আছে এমন ছেলেমেয়েরা আমাদের চেয়ে অন্তত ১০ গুণ পরিশ্রম করে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য। এদের মূল্যায়ন আমাদেরকেই করতে হবে।
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:২০
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: সুন্দর গল্প+++++
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:২১
মাক্স বলেছেন: উপলব্ধিটা সুন্দর ফুটিয়ে তুলেছেন!
ভালো লাগলো!
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: উপলব্ধি অংশটার উপরে জোর দিয়েছি, শুধু গল্প লেখার চাইতে এই মেসেজটা দেয়াই মূলত উদ্দেশ্য ছিল আমার, তাই।
ভালো লাগলো শুনে আমারও ভালো লাগলো
৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর গল্প, ভালো লাগল।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: থ্যাঙ্কু ঢাকাবাসী। আমিও ঢাকাবাসী
৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
++++++++ রইল। শুভকামনা নিরন্তর
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: শুভকামনার পরিমাণটা আমার পক্ষ থেকেও সমান
৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: ক্লাসে শিক্ষার্থীদের একেকজনের একেকরকম সমস্যা থাকতে পারে-শারিরীক, মানসিক। শিক্ষককে প্রত্যেকের ব্যাপারে অবহিত হতে হবে এবং সবার সাথেই তাঁর ব্যবহার হওয়া উচিত আলাদা। এই ক্ষেত্রে প্রথম কিছুদিন ক্লাসের প্রত্যেককে অবজার্ভ করতে হবে এবং সাহায্য নিতে হবে ওই ক্লাসের অন্য শিক্ষকদের। টিচারস রুমের সময়টাকে এইভাবে শিক্ষকরা কাজে লাগাতে পারেন।
আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বললাম।
লেখা ভাল লাগল। শুভকামনা রইল আপনার ছোট্ট আম্মুর জন্য।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: টিচারস রুমে পার করা একটা বড়ো সময় গসিপিং এর জন্য চলে যায়। আসলে সদিচ্ছাটাই আসল।
আমার ভাই বোনদের মধ্যে দুজন শিক্ষক বলে এরকম ঘটনা প্রায়ই শুনতে হয়।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ভাল লিখেছেন।ভাল লাগা দিয়ে গেলাম।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ভালোলাগা গ্রহণ করলাম সেলিম ভাই
৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১২
অনাহূত বলেছেন: গল্প ভাল হয়েছে। প্লটটা সুন্দর।
শব্দ প্রয়োগ আরও ভাল হবে, নিয়মিত লিখলেই। ++
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: টিপস মাথায় রইলো অনেক ধন্যবাদ
১০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
নৈঋত বলেছেন: হ্যাটস অফ ডার্লিং :>
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: থ্যাঙ্কু বেইব
১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: পিচ্চিটার কান্না দেখে নিজে আহত বোধ করছিলাম, দ্রুত তাঁর মন ভালো করার জন্য গল্পটা লিখে ফেলি। একটু সময় নিয়ে লিখলে মনে হয় আরো ভালো হতো। গল্প লেখা আমার কাছে নতুন, এখনো শিখছি
১২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গল্প লেখা ভালো হয়েছে। শিক্ষকদের অনেক সহনশীল হতে হয়।
আপনার ছোট আম্মুর জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
গল্পে প্যারায় প্যারায় প্রথম দিকে স্পেস বেশি হয়েছে। পারলে সম্পাদনা করে নিয়েন।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ফেইসবুক নোট থেকে কপি করলে অনেক সময় অতিরিক্ত স্পেইস এর এই সমস্যা টা হয় । আমি ঠিক করে দিয়েছি।
অনেক ধন্যবাদ আপু
১৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: আপনার তো এই গল্পটি সবচেয়ে মন দিয়ে পড়া উচিত প্রফেসর সাহেব, প্রফেসর বলিয়া কথা
১৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
মাক্স বলেছেন: সিরিয়াল ব্রেক করে মন্তব্যের জবাব দেয়াটা অশোভন!
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: আমি এটা জানতাম না।
ধরিয়ে দেয়ার জন্য থ্যাঙ্কস। আপনার এবং অন্য সহব্লগারদের মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে আমি সত্যিই দুঃখিত
১৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: গল্পের ভিতরের ম্যাসেজটি এই গল্পের মূল উপজীব্য বিষয়। সেই সাথে প্রাঞ্জলতা বা সাবলীল বর্ননা কিছুটা বাড়তি গুন যোগ করেছে। তবে সমস্যা হলো, আপনি ডায়লগগুলো যেভাবে লিখেছেন তা পড়ে আরাম পাচ্ছি না। চোখে বাধছে। এত বেশি বেশি গ্যাপ কেমন যেন লাগছে। এই গুল যদি একটু গুছিয়ে নেন তাহলে লেখাটা বেশ ভালো হবে।
একটি ভিন্ন প্রসঙ্গে বলি, হতে পারেন আপনি ব্যস্ত আছেন, তাই কমেন্টের উত্তরে ঠিক মনযোগী হতে পারছেন না। কিন্তু যেভাবে আপনি উত্তর দিচ্ছেন স্কিপ করে তা খুব দুঃখজনক। সহ ব্লগাররা এটাকে ভাল হিসেবে দেখবেন না।
ভালো থাকুক। অনেক শুভেচ্ছা রইল।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: স্পেইসিং আর বোল্ড গুলো ঠিক করতে গিয়ে একটু ঝামেলায় পড়েছিলাম। লিখি কবিতা, ফেইসবুকে আবার নোটসে লিখে ফেলা খুব সহজ। কিন্তু এতো বড়ো লেখা সামুর এডিট বক্সে ফরম্যাট করা আমার জন্য নতুন।
আস্তে আস্তে ঠিক করে দিয়েছি। এখন মনে হয় ভালোই দেখাচ্ছে।
কমেন্টের ব্যপারটা আমি ঠিক বুঝতে পারিনি। ভেবেছিলাম বড়ো কমেন্ট বা যে কমেন্ট গুলোয় আলোচনা করার সুযোগ রয়েছে সেগুলো পরে উত্তর দেবো। মাথায় রাখলাম, আর হবে না আশা করি
ঈদের শুভেচ্ছা
১৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আর একটা কথা মনে হলো, বোল্ড করার চাইতে সহজ নরমাল ভাবে লিখলেই বেশি ভালো লাগবে। গল্পের মধ্যে ডায়লগগুলো বোল্ড করে দিলে সেটা আমার মতে লেখার সৌন্দর্য হানি করে।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ঠিক করেছি
১৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: ভালো লাগা !
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: থ্যাঙ্কু
১৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখায় + কিন্তু এত বিশাল বিশাল স্পেস দিসেন কেন?
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি হামা ভাই। প্লাসের জন্য অনেক থ্যাঙ্কস।
ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন।
১৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২১
আদনান০৫০৫ বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পটা।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৪
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ধন্যবাদ আদনান
২০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: পোস্ট দেওয়ার পরপরই পড়েছিলাম। তারপরই মাথায় ঘুরতেছিল টিচারের ব্যাপারটা। মেয়েটার কানে কানে বলার ব্যাপারটাও।
একটা প্লটও মাথায় এসে গেছিল। লিখলাম না কিছু। মনে হচ্ছিল এমন বিষয়ে আবার লেখাটাও এক রকম চুরির পর্যায়ে পড়তে পারে। আজকে আবার পড়লাম।
গল্পটা মনে দাগ কাটার মতোই। অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্যে।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১১
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: মনে দাগ কেটেছে শুনে সত্যি আনন্দ পেলাম।
ঈদের শুভেচ্ছা ভাইয়া
২১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালো লেগেছে!
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৯
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: থ্যাঙ্কু অভি ভাই। ঈদ মুবারাক
২২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৮
মুশাসি বলেছেন: খুব ভালো হইছে। মেসেজটা একদম সাবলীলভাবে দিতে পারছিস। প্লাস++++
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২০
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: আহা প্লাস পাইয়া বড়ৈ ভালা লাগিতেছে রে
২৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১০
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালো লেগেছে!
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২১
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: এক গল্প দুইবার ভালো লেগেছে??? বেশ বেশ
২৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২১
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: ভালো লেগেছে।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৬
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিন্স
২৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভালো লেগেছে !!
০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৬
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো লাগলে আমার ব্লগে থেকে যান (আপনার নিক অনুসারে)
২৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: চমৎকার
গল্পের শেষটা বেশ ভাল লাগল।
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৫
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ধন্যবাদ আহসান, ঈদ মুবারাক.।
২৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
বাংলার হাসান বলেছেন: +++++++++++
১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৬
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: থ্যাঙ্কু
২৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
প্রত্যেকটা শিক্ষকের চিন্তা ভাবনা এমন হলে না কাজ হত!
ভাল লিখেছিস ++++++++
১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১১
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: একমত।
প্লাসের জন্য এত্তো গুলা ধইন্যা ফাতা। বাসায় আইসা নিয়া যাইস
২৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
তুষার কাব্য বলেছেন: ভালো লাগলো ।মেসেজটা সবাই উপলব্দি করুক তাতেই গল্পের সার্থকতা।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ধন্যবাদ তুষার
৩০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
ইলুসন বলেছেন: লোকটার উপর রাগ হচ্ছিল খুব। অনেক সময় আমরা নিজেদের দোষ বুঝতে পেরেও ক্ষমা চাই না, শুধুমাত্র ছোট হয়ে যাব এই ভেবে।
শিক্ষকদের উচিত তার শিক্ষার্থীদের সাথে ভাল ব্যাবহার করা। আমাদের এলাকাতে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘুষ দেয়া লাগছে। শিক্ষা মানে শুধু পাঠ্য বই পড়ানো নয়, এর বাইরে অনেক কিছু আছে আচার-আচরণ, সততা, বিবেক, মানবিকতা এসব। যারা এভাবে শিক্ষকের চাকরী নিবে তারা যে কতটুকু শেখাতে পারবে তা চিন্তার বিষয়। আমার এক বান্ধবীর কাছে শুনেছি, সে যখন ক্লাস ফাইবে পড়ত তখন এক শিক্ষক তাদের অনেক পেটাত, তার ভয়ে সব সময় অস্থির থাকত ক্লাসের সব ছেলে মেয়ে। খুব অবাক লাগে যখন এসব শুনি কারো কাছে।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ক্লাস ফোরে থাকতে বেধড়ক পিটুনির শিকার আমি নিজেই।
শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর। ইগো, অসততা, হিংসা এসব ঝেড়ে ফেলে তবেই শিক্ষকের মহান পেশা কে গ্রহণ করতে হয়।
ধন্যবাদ আপনার বিশদ মন্তব্যের জন্য, ইলুসন
৩১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: গল্প পাঠে মুগ্ধ হলাম।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ধন্যবাদ খেয়া ঘাট
মুগ্ধতা দিতে পেরে গর্বিত
৩২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
রাগিব নিযাম বলেছেন: খাইছেরে তোর লেখার থেইকা তো কমেন্ট বেশি !!!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২১
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: বদ্দা
৩৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
মশিকুর বলেছেন:
ভালো উপলব্ধি। গল্পের শেষে শুধু উপলব্ধিটাই জ্বল জ্বল করছিলো। যা পাঠকের জন্য অনেক বড় একটি পাওয়া।
+
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাইয়া।
৩৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:০৬
রাগিব নিযাম বলেছেন: ভালোই লিখেছো
১০ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: ধন্যবাদ বদ্দা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: