নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রহ্মা ও ব্রহ্মান্ড কেমন করে হলো?

২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৯




বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুর দেশ ভারত। সনাতনীরা ভারতের সর্ববৃহৎ জনগোষ্ঠি।তারা মহাজগতকে ব্রমান্ড বলে। তারা বলে ব্রহ্মা সয়ম্ভু। তারমানে ব্রহ্মা সয়ম্ভু বা নিজে নিজে হয়ে তাঁর ভিতরে একটা ডিম তৈরী করে সেই ডিম থেকে ব্রহ্মান্ড সৃষ্টি করেছেন। ব্রহ্মার ডিম থেকে ব্রহ্মা বড়। যা সবচেয়ে বড় তাকে ঈশ্বর বলে। সেজন্য সনাতনীরা ব্রহ্মাকে ঈশ্বর বলে। ব্রহ্মা সয়ম্ভু এর মানে ঈশ্বর সয়ম্ভু।

যারা বলে কোন ঈশ্বর নাই তারা বলে সব কিছু সয়ম্ভু। তাহলে ঈশ্বর নেই কেন? সবকিছুর গণনায় তো ঈশ্বরও সামিল।তাদের কথা অনুযাযী সকল সয়ম্ভুর মধ্যে যে সবচেয়ে বড় সে ঈশ্বর।সুতরাং সকল কিছু সয়ম্ভু হলেও ঈশ্বরকে অস্বীকার করার কোন সুযোগ নাই।

যে সবচেয়ে বড় তাঁকে মুসলিমরা আল্লাহ বলে। তারা বলে মহাজগতের সব কিছু আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হচ্ছে। মহাজগতের অবস্থা অনুযায়ী এটা পরিদৃষ্ট। মহাজগত কারো নিয়ন্ত্রণ ছাড়া এমনি এমনি চলছে এটা বোধগম্য নয়। সেজন্য বিশ্বের ৮০% মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস করছে। আসলে ঈশ্বরে অবিশ্বাসের কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। সেজন্য ৮০% মানুষ ঈশ্বরে বিশ্বাস করছে। আর যারা ঈশ্বরে অবিশ্বাস করছে তাদের এ অবিশ্বাসের মূলত কোন কারণ নেই।

ঈশ্বরকে প্রথম ধরলে তার পূর্ব স্থান শূণ্য। তাতে কিচ্ছু না থাকায় তাতে সব কিছু এমনি এমনি হওয়া সাব্যস্ত। তবে এমনি এমনি হওয়ার মধ্যে প্রথমে শক্তি এমনি এমনি হবে। কারণ শক্তির গতি বেশী। শক্তির স্বভাব এটা এর অবস্থান স্থলের পুরোটা দখল করে। শূন্যে কোন প্রতিবন্ধক না থাকায় সেথায় শক্তির সভাব কার্যকর হবে। তারমানে সকল শক্তি শূন্যের পুরো স্থান দখল করবে। শূন্যে কিছু না থাকায় এটাকে সীমা দিয়ে সসীম করার সুযোগ নাই। সুতরাং ব্রহ্মার পূর্বের শূন্য অসীম ছিলো।তাতে এমনি এমনি সকল শক্তি অসীম হয়েছে। শূন্যে সীমা দেওয়ার কিছু না থাকায় তথায় কোন শক্তিকে কোন শক্তি থেকে আলাদা করা যায়নি। সুতরাং সকল শক্তি সম্মিলিত হয়ে অসীম সর্বশক্তিমাণ রূপে সয়ম্ভু ব্রহ্মা হলেন। আকারের সীমা থাকে। অসীমের সীমা না থাকায় ব্রহ্মা নিরাকার হলেন। নিরাকার ব্রহ্মার অবস্থান স্থলের সবটা দেখতে তখনও শূন্যই ছিলো।

বস্তু কোন এক দিকে ধাবিত হয়। ব্রহ্মা বস্তু সময়হকে এদিক সেদিক ছুটাছুটি করতে দেখে তাদের গতি পরস্পরের দিকে করে দিলেন। ফলে সকল বস্তু একত্রে মিলে গোলাকার বস্তু পুঞ্জ গঠিত হলো, যাদের আলাদা কোন অস্তিত্ব ছিলো না।সেই বস্তু পুঞ্জ যেন একস্থানে থাকে সেজন্য ব্রহ্মা বস্তুপুঞ্জকে নিজের চারপাশে পাক খেয়ে ঘুরার ব্যবস্থা করলেন।অত:পর ব্রহ্মা বস্তুর আলাদা অস্তিত্ব গঠন করার জন্য গোলাকার বস্তুপুঞ্জে বিস্ফোরণ ঘটালেন। ফলে বস্তুপুঞ্জ অসংখ্য অংশে বিভক্ত হলো। যাদের সকল অংশ নিজের চারপাশে পাক খেয়ে ঘুরতে লাগলো এবং যাদের ছোট অংশ বড় অংশের চার পাশে পরিভ্রমণ করতে লাগলো। সবচেয়ে বড় অংশে ব্রহ্মা তাঁর কার্য ক্ষেত্রের কেন্দ্র স্থাপন করলেন। উহা শুধু নিজের চারপাশে পাক খেয়ে ঘুরে।বস্তু সমূহের মধ্যে পানি নামক বস্তু হতে ব্রহ্মা সকল প্রাণীর প্রাণ সৃষ্টি করলেন। তখন থেকে ব্রহ্মার কর্ম প্রক্রিয়া চলমাণ রয়েছে।

সনাতনীদের গ্রন্থে এক কলকি অবতারের কথা বলা আছে। মুসলিম মতে সেই কলকি অবতার হলো মোহাম্মদ (সা.)। মোহাম্মদ (সা.) কোরআন নামক একখানি গ্রন্থ প্রচার করে বলেন, এটা আল্লাহর নিকট থেকে প্রাপ্ত হয়ে তিনি প্রচার করেছেন। তো আল্লাহর সেই গ্রন্থ কোরআনে প্রদত্ত তথ্য অরুযায়ী আমরা ব্রহ্মা ও ব্রহ্মান্ডের বিবরণ দিতে সক্ষম হলাম। সনাতনীরা প্রথমে সঠিক পথেই ছিলো। পরে তারা ব্রহ্মার শরিক সাব্যস্ত করে পথভ্রষ্ট হয়। মোহাম্মদের (সা.) অনুসারীরা ভারত জয় করে প্রায় একাধারে সাড়ে সাতশত বছর ভারত শাসন করে। এখন ভারতীয় উপমহাদেশের এক তৃতীয়াংশ জনগোষ্ঠি মোহাম্মদের (সা.) অনুসারী।


# আধুনিক যুগে যাদের অপেক্ষাকৃত কম বুদ্ধি তারা ঈশ্বর নেই, এমন অসংগত কথা বলে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট পরে পড়ে মন্তব্য করব।
আপাতত একটা কৌতুক পড়ুন-

এক লোক পোস্টঅফিসে গিয়ে বলতে লাগলো- 'ভাই আমার বউ হারিয়ে গিয়েছে'।
পোস্টমাস্টারঃ পুলিশ ষ্টেশনে গিয়ে রিপোর্ট করেন, এখানে কি?
লোকঃ সরি ভাই, আসলে আনন্দে মাথা ঠিক নাই তো। তাই কোথায় যাব বুঝতে পারছি না!

২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:১২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মন্তব্য আপনি যা করেছেন এতেই চলবে। কারণ এ পোষ্ট পড়লে আপনি কি মন্তব্য করবেন সেটাই হয়ত বুঝতে পারবেন না। পরে এদিক সেদিক একটা মন্তব্য করবেন আমি আছি সেই ভয়ে। পরে নাকি আমাকে আবার বলতে হয় আপনি মন্তব্য করার চেয়ে না করাই ভালো ছিলো।

২| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: ব্লগার রাজীব নুর চেষ্টা করে মোটামুটি সবার লেখায় টুকটাক মন্তব্য করতে। উত্তরটা এত কঠিনভাবে আপনি না দিলেও পারতেন ভাই।

২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৫৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চাচা ভাতিজার ব্যাপার। আমিও মাঝে মাঝে তাঁর সাথে একটু রসিকতা করি। বিষয়টাকে আপনারা অন্যভাবে না নিলেও পারেন।

৩| ২৬ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৪৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: "সনাতন ধর্মাবলম্বীরা ব্রহ্মাকে ঈশ্বর বলেন" - কথাটা সম্ভবত পুরোপুরি সঠিক নয় যদিও সেটা নির্ভর করছে অনেকগুলো বিষয়ের উপর। খুব সম্ভবত আপনি "ব্রাহ্মন" বলতে চেয়েছিলেন। ব্রহ্মা এবং ব্রাহ্মন শব্দ দুটো এক নয় এবং এর পার্থক্য ব্যাপক। আমি বুঝতে পারি যে সাংস্কৃত ভাষার উচ্চারণ ও বাংলা ভাষার উচ্চারণ ক্ষেত্র বিশেষে বেশ ভিন্ন। তাই এ ব্যাপারে সাবধান হওয়া জরুরী। তা না হলে তালগোল পাকিয়ে ফেলা বেশ সহজ।

যাইহোক, সনাতন ধর্মের অনেকগুলো মতবাদ, প্রচলিত রীতি বা প্রথা রয়েছে যার উপরই অনেকখানি নির্ভর করছে "ঈশ্বর" ধারনা। তবে ঈশ্বর যে নিরাকার, অনাদি ও অনন্ত তা সবাই স্বীকার করেন। তার আগে জেনে রাখা ভালো যে ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও মহেশ/শিব এরা সবাই দেবতা, যা মূলত "ত্রিদেব" ধারনার মূল ভিত্তি। ত্রিদেব মূলত ঈশ্বর প্রদত্ত দায়িত্ব পালন করেন বা ঈশ্বর ধারনার ভিন্ন ভিন্ন রূপ। ব্রহ্মদেব যিনি ব্রহ্মা নামেও পরিচিতি, তিনি মূলত সকল প্রাণের স্রষ্টা বলে পরিচিত। বিষ্ণুদেব সকল প্রাণের লালন-পালনকর্তার (পালনহার) দায়িত্বে নিয়োজিত। আর শিব (মহাদেব) মূলত প্রাণের সংহার বা বিনাশ করেন। মতবাদের কথা আগেই বলেছি। যারা শৈভিজমের অনুসারী তারা মূলত শিব (উচ্চারণ শিভ) -কে ই মূল দেবতা বলে মনে করেন। বৈষ্ণব অনুসারীরা বিষ্ণুকে মূল ভগবান বা দেবতা মনে করেন। আর যারা শক্তি পুজো করেন তারা মূলত মহাদেবী (দূর্গা) -কে প্রধান আরাধ্য মনে করেন যদিও তারা অন্যান্য দেবীর পুজোও করে থাকতে পারেন। অনেকেই আবার ভিন্ন দেব-দেবীর বা তাদের অবতারকেও (উচ্চারণ অভতার) পুজো করেন।

আপনি লিখেছেন, "কলকি অবতার" -এর কথা। আসলে ওটার উচ্চারণ হবে "কালকি" (সূত্র)। মুসলিমরা "কালকি" ধারনা বিশ্বাস করে না কারণ ওটা মূলত ভগবান বিষ্ণুদেবের অবতার যা "কালি যুগ" (উচ্চারণ কালি ইয়ুগ) -এ আর্বিভাব হবে। তবে "শেষ নবী" (খাতামুন নাবিয়্যিন) মোহাম্মাদ (সাঃ) এর ব্যাপারে আমরা সবাই অবগত যিনি পৃথিবী থেকে ইতোমধ্যেই বিদায় নিয়েছেন। বিষয়গুলোকে এক ভাবার অবকাশ নেই যদিও "পুরানায়" উল্লেখিত কিছু বিষয়রের সাথে সাদৃশ্য পাওয়া যেতে পারে তবুও তার ব্যাখ্যায় মতভেদ রয়েছে। ধন্যবাদ।

দ্রষ্টব্যঃ আমি সনাতন ধর্মের অনুসারী নই। আমেরিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ে পাঠ্যপুস্তকের অর্ন্তগত বিষয় হিসেবে পড়াশোনা করার সময় তাদের কিছু ধারনা জানার চেষ্টা করেছি মাত্র। আমার ধারনায় ভুল থাকা অস্বাভাবিক নয়। তেমন কিছু থেকে থাকলে বিষয়টিকে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ থাকছে। এ ব্যাপারে একাডেমিক্যালি পড়াশোনা করা ব্যক্তির সাথে আলোচনা করলে হয়তো আরো পরিষ্কার ধারনা পাওয়া সম্ভব হবে।

২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৫৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সনাতনীরা একেশ্বরে বিশ্বাসের কথা বলে। তবে তারা ঈশ্বরের বিভিন্ন রূপে প্রকাশের কথাও বলেন।

৪| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:২৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: মহাজাগতিক চিন্তা,




আপনার পোস্ট আর সহ-ব্লগার ইফতেখার ভূইয়ার মন্তব্য বেশ আলোচনার জন্ম দেবে, সন্দেহ নেই। তবে এসব বিষয় তর্ক সাপেক্ষ এবং এখন পর্য্যন্ত অমীমাংসিত।

২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৫৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি অনেক পরিশ্রমসাধ্য মন্তব্য করায় এবং আপনি তা’ পাঠ করায় আপনাদের উভয়কে ধন্যবাদ।

৫| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৪৪

কামাল১৮ বলেছেন: সনাতন ধর্ম বলে পৃথিবীতে কোন ধর্ম নাই।
মহাবিশ্ব সৃষ্টি সম্পর্কে সকল ধর্মের বক্তব্য ঠাকুর মার ঝুলির গল্প।বিজ্ঞান তথ্য প্রমান সহ বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছে।প্রয়োজন খুঁজে খুঁজে পড়া।যদি আগ্রহ থাকে।

২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একদল লোক তাদের ধর্ম সনাতন ধর্ম বলে সেজন্য আমিও তাদের ধর্মকে সনাতন ধর্ম বলেছি। স্যার আপনার কথা খুব কম লোক সঠিক মনে করে।

৬| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৪১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঠাকুর মার ঝুলির গপ্পো ভালো হয়েছে, আপনাকে নো বেইল পুরুষ্কার দেওয়া হলো।

২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: স্যার আপনি এটাকে গপ্পো বলেছেন এটা আপনার বিষয়। আর পৃথিবীর সব মানুষের বিবেচনা আসলে এক রকম নয়।

৭| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:১৭

অহরহ বলেছেন: গল্প লোকের কল্প কথা............... যত্তসব আজগুবি।

২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: স্যার আপনার এটাকে আজগুবী মনে হয়েছে সেটা আপনার বিষয়। পৃথিবীর কোন বিষয়ে পৃথিবীর সব মানুষ একমত হতে পারেনি। সুতরাং সব মানুষ আমার মতে একমত হবে এমনটা না ঘটা অস্বাভাবিক নয়।

৮| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে আমার বেশ মজা লাগে । এই কিছু না জেনেও আপনি কিভাবে সব জান্তার ভাব করে পোস্ট লিখেন তারপর সেই না জানার ব্যাপার নিয়ে তর্ক করে যান এটা বেশ মজার । এই ব্লগে আরো একজন এমন আছে আপনার মত । এটা অবশ্য বয়সের দোষ বলেই ধারণা । মানুষের বয়স বেশি হলে তাদের মনে একটা ধারণা জন্মে যে আমি যেহেতু বেশি অক্সিজেন খেয়েছি তাই আমার জ্ঞান বেশি । বিশেষ করে অতি মানের বেকুবদের মনে এই ধারণা জন্মে !

২৭ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:০৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: স্যার বুঝতে পেরেছি আপনি আমার মতে একমত নন। এমনটা হতেই পারে। কারণ কোন মতেই পৃথিবীর সব মানুষ একমত নন।

৯| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৩

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি এই লোকের বক্তব্য শুনে দেখতে পারেন ।

বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড

২৭ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তার কিছু কথা শুনলাম।

১০| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী, কথা দিয়েছিলাম আমি আসবো। এসেছি।

২৭ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেজন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.