নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
# বিশ্বের ২৫% লোক হজরত মোহাম্মদকে (সা.) কেন আল্লাহর রাসূল মানে?
# শুধুমাত্র মুমিনদের জন্য উপস্থাপিত। অবিশ্বাসীদের এটি পাঠ ও এতে মন্তব্যের দরকার নেই
সূরাঃ ৪৮ ফাতহ, ২৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৯। মোহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল; তাঁর সহচরগণ কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল; আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় তুমি তাদেরকে রুকু ও সিজদায় অবনত দেখবে।তাদের লক্ষণ তাদের মুখমন্ডলে সিজদার প্রভাব পরিস্ফুট থাকবে: তওরাতে তাদের বর্ণনা এরূপ এবং ইঞ্জিলেও তাদের বর্ণনা এরূপই। তাদের দৃষ্টান্ত একটি চারা গাছ, যা থেকে নির্গত হয় নতুন পাতা, অতঃপর ইহা শক্ত ও পুষ্ট হয় এবং পরে কান্ডের উপর দাঁড়ায় দৃঢ়ভাবে যা চাষীদের জন্য আনন্দ দায়ক। এভাবে মুমিনদের সমৃদ্ধি দ্বারা আল্লাহ কাফিরদের অন্তর্জালা সৃষ্টি করেন। যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৩ নং ও ২৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আর আমরা আমদের বান্দার প্রতি যা নাযিল করেছি তোমরা যদি তাতে সন্দিহান হও তবে তার অনুরূপ একটি সূরা নিয়ে আস এবং আল্লাহ ছাড়া তোমাদের সাহায্যকারীদেরকে ডেকে আন, যদি তোমরা সত্যবাদী হও।
২৪। আর যদি তোমরা তা’ করতে না পার এবং তোমরা তা’ কখনও করতে পারবে না, তাহলে তোমরা সেই আগুনকে ভয় কর যার ইন্ধন হবে মানুষ ও পাথর- যা কাফেরদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।
* মেহাম্মদকে (সা.) আল্লাহর রাসূল আল্লাহ বলেছেন। কিন্তু মোহাম্মদ (সা.) যা আল্লাহর বাণী বলে প্রচার করেছেন, কাফেররা বলেছে এটা তাঁর নিজের বানানো। আল্লাহ তখন লোকদেরকে বললেন, তাহলে তোমরাও মোহাম্মদের মত বাণী বানাও। মোসায়লামা কাজ্জাব বানী বানালে হযরত আমর ইবনুল আস (রা.) বললেন, আমিও জানি তুমি মিথ্যা বলছো এবং তুমিও জান তুমি মিথ্যা বলছো। অথচ মোহাম্মদ (সা.) আল্লাহর বাণী বলে যা প্রচার করেছেন তা’ বিশ্বের ২৫% লোক আল্লাহর বাণী বলে বিশ্বাস করে। মোহাম্মদের (সা.) পর বহু লোক আল্লাহর নামে বাণী বানিয়েছে, কিন্তু কোন লোক সেসব বাণীকে আল্লাহর বাণী বলে স্বীকার করেনি। মোহাম্মদের (সা.) পূর্বে যে সব বাণীকে লোকেরা আল্লাহর বাণী বলে স্বীকার করেছিলো মোহাম্মদ (সা.) বলেছেন, সেসব বাণী আল্লাহর বাণী ছিলো। কিন্তু লোকেরা সেসব বাণীতে কিছু পরিবর্তন করেছে। আর যুগ উপযোগী বিধান প্রদানের জন্য আল্লাহ তাঁর পূর্বের বাণীর বিধান রহিত করে নতুন বাণী হিসাবে মোহাম্মদের (সা.) উপর কোরআন নাযিল করেছেন। কোরআনের পর আল্লাহর নামে কোন বাণী প্রচার করে তা’ কেউ আল্লাহর বাণী হিসাবে কারো স্বীকারের মধ্যে আনতে পারেনি। ইরানী নাস্তিক আলী দস্তি তার নবি মোহাম্মদ গ্রন্থে বলেছে, কারো বাণীর মত বাণী কেউ রচনা করতে পারে না। সেজন্যই কোরআনের বাণীর সাথে রাসূলের (সা.) বাণীর কোন মিল নাই। তাহলে বেকুব আলী দস্তি কিভাবে কোরআনের বাণীকে মোহাম্মদের (সা.) বাণী বলে? আরবের আর কোন লোকের বাণীর সাথে কোরআনের বাণীর মিল নাই। অন্য কোন লোক এমন বাণী রচনা করতে পারলে তারাও নিজেদেরকে নবি দাবী করে বসতো। কিন্তু আল্লাহর বাণীর মত বাণী রচনা করতে না পারায় মোহাম্মদের (সা.) পর বহুলোক নবুয়ত দাবী করলেও তারা তাদের স্বপক্ষে আল্লাহর কোন বাণী উপস্থাপন করতে পারেনি। গোলাম আহমদ কাদিয়ানী নিজেকে নবি দাবী করেছে। কিন্তু সে তার পক্ষে আল্লাহর কোন বাণী উপস্থাপন করতে পারেনি।যেহেতু কারো রচনার মত রচনা কেউ করতে পারে না সেজন্যই আল্লাহর বাণীর মত বাণী কেউ রচনা করতে পারছে না।
নবুয়ত দাবীর পূর্বে মোহাম্মদকে (সা.) তাঁর সমাজ সত্যবাদী খেতাব দিয়েছে। তাঁর স্ত্রী হযরত খাদিজা (রা.) পনর বছর তাঁর স্বামী হযরত মোহাম্মদের (সা.) মাঝে মিথ্যা, প্রতারণা ও খেয়ানত পাননি। সেজন্য হযরত মোম্মদ (সা.) নবুয়ত প্রচার করা মাত্র তিনি তা’ স্বীকার করেছেন। তঁর বাল্যবন্ধু হযরত আবু বকর (রা.) তঁর বন্ধু হযরত মোহাম্মদের (সা.) মাঝে মিথ্যা, প্রতারণা ও খেয়ানত পাননি।সেজন্য হযরত মোম্মদ (সা.) নবুয়ত প্রচার করা মাত্র তিনি তা’ স্বীকার করেছেন। এভাবে হযরত মোহাম্মদের (সা.) অনুসারী বাড়তে থাকে। এদিকে কাফেররা তাঁর অনুসারীদের উপর অতি মাত্রায় অথ্যাচার করতে থাকে। তাদের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে তাঁর অনুসারীরা ইথিওপিয়ায় হিজরত করে। সেখান থেকে তাঁদের কতিপয় ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলংকা, মায়ানমার ও চীনে ইসলাম প্রচার করে। অবশেষে মোহাম্মদ (সা.) মদীনায় হিজরত করেন। সেখানে তাঁর অনুসারীগণ জমায়েত হন। অবশেষে হযরত মোহাম্মদ (সা.) মদীনায় একটি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করলে কাফের দল তাঁর দলের উপর চড়াও হয়। তাতে করে কাফেরদের সাথে মোহাম্মদের (সা.) যুদ্ধ চলতে থাকে। তাতে অনেক কম সৈন্য নিয়ে তিনি কাফেরদেরকে পরাজিত করতে থাকেন। এর কারণ হিসাবে তিনি বললেন, তাঁকে আল্লাহ সাহায্য করছেন। অবশেষে তিনি মাত্র দশ বছর সময়ে একটা সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করেন। তাঁর অনুসারীদের সময়ে তাঁর প্রতিষ্ঠিত সাম্রাজ্য দেড়কোটি বর্গ কিলো মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। যা তেরশ বছর স্থায়ী ছিলো। তারপর সে সাম্রাজ্য ভেঙ্গে গেলেও মোহাম্মদের (সা.) অনুসারীদের শাসনে সাতান্নটি রাষ্ট্র রয়েছে। তারমধ্যে আফগানদের সাথে যুদ্ধ করে পরাশক্তি রাশিয়া, বৃটিশ, নেটো ও আমেরিকা পরাজিত হয়েছে। এখন সারা বিশ্বের ২৫% লোক তাঁকে আল্লাহর নবী ও রাসূল মানে। এখন প্রশ্ন হলো ৭৫% লোক হযরত মোহাম্মদকে (সা.) নবি ও রাসূল মানে না কেন?
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ৬১ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬১। তোমার নিকট জ্ঞান আসার পর যে কেউ এ বিষয়ে তোমার তোমার সাথে তর্ক করে তাকে বল, আস আমরা আহবান করি আমাদের পুত্রগণকে ও তোমাদের পুত্রগণকে, আমাদের নারীগণকে ও তোমাদের নারীগণকে, আমাদের নিজ দিগকে ও তোমাদের নিজ দিগকে, অতপর আমরা মিথ্যাবাদীদের উপর লানতের মোবাহালা (বিনীত আবেদন) করি।
* যারা মোহাম্মদকে (সা.) রাসূল স্বীকার করেনি তাদের সবচেয়ে বড় দল হলো খ্রিস্টান। তারা মহানবির (সা.) সাথে তর্ক জুড়ে দিলে আল্লাহ মহানবিকে (সা.) তাদের সাথে মোবাহালা করতে বলেন। কিন্তু তারা সাহস করে মহানবির (সা.) সাথে মোবাহালা করেনি।
সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত জন্তু, শৃংগাঘাতে মৃত জন্তু এবং হিংস্র পশুতে খাওয়া জন্তু, তবে যা তোমরা যবেহ করতে পেরেছ তা’ ব্যতীত, আর যা মূর্তি পুজার বেদির উপর বলি দেওয়া হয় তা এবং জুয়ার তীরদ্বারা ভাগ্য নির্ণয় করা, এ সব পাপ কাজ। আজ কাফেরগণ তোমাদের দীনের বিরুদ্ধাচরণে হতাশ হয়েছে; সুতরাং তাদেরকে ভয় করবে না, শুধু আমাকে ভয় কর। আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দীন মনোনীত করলাম। তবে কেহ পাপের দিকে না ঝুঁকে ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হলে তখন আল্লাহ তো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
* পূর্বে যে সব দীন বা ধর্ম ছিলো তার কোনটি পূর্ণাঙ্গ দীন বা ধর্ম ছিলো না বলে আল্লাহ পূর্ণাঙ্গ দীন বা ধর্ম হিসাবে ইসলামকে মনোনীত করলেন। পূর্বের দীন বা ধর্মের লোকেরা তাদের অপূর্ণাঙ্গ দীন বা ধর্ম ছেড়ে ইসলামে আসেনি। ৭৫% লোক মুসলিম কেন নয় যারা এমন প্রশ্ন করে তারা পূর্বের ধর্ম সমূহ পরখ করে দেখতে পারে সেগুলো পূর্ণাঙ্গ কিনা। আর সেসব ধর্মের ধর্ম গ্রন্থ্য তারা মুখস্ত করেনি বিধায় অসৎ লোকেরা সেসব গ্রন্থে তাদের নিজেদের কথা ঢুকিয়ে দিয়েছে। যেমন মুসলিমগণ হযরত মোহাম্মদের (সা.) সকল হাদিস মুখস্ত না করায় অসৎ লোকেরা নিজেদের কথাকে হাদিস হিসাবে চালিয়ে দিয়েছে। কিন্তু কোরআন কোটি কোটি লোকের মুখস্ত বিধায় কোরআনে কেউ নিজের কথা চালিয়ে দিতে পারছে না। আর হাদিসকে কোরআন দিয়ে বাছাই করে মানলে হাদিস মানাতেও সমস্যা থাকছে না। সাকুল্য কথা হলো পূর্বের ধর্মের অনুসারীরা তাদের অপূর্ণাঙ্গ দীন বা ধর্ম ছেড়ে পূর্ণাঙ্গ দীন বা ধর্ম ইসলামে না আসলে তাদেরকে আর কি করা যায়? আর নাস্তিকরা তো আল্লাহ বলে কেউ আছে বলেই স্বীকার করে না, তারা আর হযরত মোহাম্মদকে (সা.) কি নবি ও রাসূল মানবে?
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ৮৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮৫। আর যে কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য দীন তালাশ করে তার কাছ থেকে তা’ কখনই গ্রহণ করা হবে না। আর পরকালে সে ক্ষতিগ্রস্থ্যদের মাঝে শামিল হবে।
* ইসলাম ছাড়া অন্য দীন বা ধর্ম এখন আর আল্লাহর নিকট গৃহিত নয়। সুতরাং জান্নাত পেতে ইসলামের মান্যতার বিকল্প নাই।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
# সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের তাফসির - তাফসিরে ইবনে কাছির
১০৫। মুসনাদে আহমাদে রয়েছে যে, মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান (রা.) হজ্জের উদ্দেশ্যে মক্কায় আসেন। যোহরের নামাজের পর তিনি দাঁড়িয়ে বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, আহলে কিতাব তাদের ধর্মের ব্যাপারে মতানৈক্য সৃষ্টি করে ৭২ দল হয়ে গেছে। আর আমার এ উম্মতের ৭৩ দল হয়ে যাবে।অর্থাৎ সবাই প্রবৃত্তির অধীন হয়ে পড়বে।কিন্তু আরো একটি দল রয়েছে এবং আমার উম্মতের মাঝে এমন লোকও হবে যাদের শিরায় শিরায় কূপ্রবৃত্তি এমনভাবে প্রবেশ করবে যেমন কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত ব্যক্তির শিরায় শিরায় বিষক্রিয়া পৌঁছে যায়। হে আরববাসী! তোমরাই যদি তোমাদের নবি (সা.) কর্তৃক আনিত জিনিসের উপর প্রতিষ্ঠিত না থাক, তবে অন্যান্য লোক তো আরও অনেক দূরে সরে পড়বে।
* মতভেদের বেড়াজালে পূর্বের লোকেরা বহু দলে বিভক্ত হয়েছে, পরে তাদের সঠিক দল ইসলামে সম্মিলিত হয়েছে। মতভেদে ইসলামেও বহু দল তৈরী হয়েছে যাদের সঠিক দল একটি। যে বিষয়ে আমরা অন্য অধ্যায়ে আলোচনা করব- ইনশাআল্লাহ। তবে সাকুল্য কথা হলো ইসলাম প্রচারের পর জান্নাতের সঠিক পথটি শুধু পূর্বের ধর্মের লোকেরা চিনতে ভুল করেছে ঘটনা এমন নয়; বরং মুসলিমদের বাহাত্তর দলও জান্নাতের সঠিক পথ চিনতে ভুল করেছে। আর যারা ভুল করে তাদেরকে তাদের ভুলের খেসারত তো দিতেই হয়।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি সঠিক তথ্যা উপস্থাপনের চেষ্টা করছি।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৫
অহরহ বলেছেন: # বিশ্বের ২৫% লোক হজরত মোহাম্মদকে (সা.) কেন আল্লাহর রাসূল মানে?[/si
ভাইয়া তথ্যগত ভুল। আপনার আল্যা, রসুল কে মানে এমন মানুষ সাকুল্যে ১৫% ও হবে না। জরিপে দেখা গেছে খোদ মুসলিমদের মাঝে ৩০% মুসলিমের ঘরে জন্ম নেয়া বিজ্ঞান মনস্ক মানুষ আপনার আল্যা/মোহাম্মদকে ভুয়া মনে করে। বুঝাতে পেরেছি??
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লোক গণনায় কেউ তার মুসলিম পরিচয় উল্লেখ করে তারপর সে মুসলিম না হলে এর দায় কে নেবে?
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: বইটি উতসর্গ কাকে করেছেন?
আপনার প্রানপ্রিয় স্ত্রীকে?
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আগে তো লেখা শেষ করি। তবে উৎসর্গ করতে হবে মাকে। কারণ আমার জ্ঞানের পিছনে তাঁর অবদান সবচেয়ে বেশী।
৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৪
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: আল্লাহ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন। আল্লাহ যেন আমাদেরকে সঠিক বুঝ দান করেন, আমরা যেন আমাদের রবকে সঠিকভাবে চিনতে পারি।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষ রবকে চিনতে না পেরে বিপদগ্রস্থ্য হচ্ছে। পোষ্টে একজন মুমিন হিসাবে আপনাকে পেয়ে ভালো লাগছে। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৭
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আমি সঠিক তথ্যা উপস্থাপনের চেষ্টা করছি।
-আপনি যেসব কথা বলছেন, এগুলোকে "সঠিক তথ্য" বলা হয় বলে মনে হয় না; সঠিক তথ্য লজিক্যালী সঠিক হতে হয়।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোন কথাটি লজিক্যালী হয়নি?
৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি কম্প্যুটিং শেখান, কম্প্যুটার "তথ্যকে প্রসেসিং করার মেশিন"; তথ্য সম্পর্কে আপনার ধারণা আরো পরিস্কার হওয়া দরকার আছে।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন আমি সেটা বুঝিনি।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার বইতে আপনি যা বলছেন, এগুলো যে সঠিক তা সত্যায়নের দরকার আছে?