নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বাস/অবিশ্বাসে সবচেয়ে লজিক্যাল আল্লাহর সুন্নী বিশ্বাস

১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৮:৫৮




আল্লাহ প্রথম, এক-অদ্বিতীয়, সর্ব শক্তিমাণ, সবচেয়ে বড়, নিরাকার ও একমাত্র উপাস্য সহ আরো অনেক বিশ্বাস হলো সুন্নী বিশ্বাস।সকল অমুসলিম এবং কিছু মুসলিমের এসকল বিশ্বাসের সব গুলোতে বিশ্বাস নাই। আল্লাহর সুন্নী বিশ্বাসের লজিকটা ঠিক কি?

প্রথম হওয়ার কারণে আল্লাহর পূর্বে শূন্য। শূন্যের পর প্রথম কি হবে? বা কে হবেন? শূন্যে কিছু না থাকায় শূন্যে এমনি এমনি হওয়া বিধিবদ্ধ।সীমা দাতা না থাকায় শূন্যে যা হবে তা’ অসীম হবে। তাতে সব কিছুই অসীম হয়ে নিরাকার হবে। কারণ সকল আকার সসীম। সকল অসীমের কোন অসীম, কোন অসীম থেকে আলাদা হবে না। কারণ এক অসীম থেকে অন্য অসীম আলাদা করতে সীমা দেওয়া লাগে এবং সীমা দিলে অসীম আর অসীম থাকে না, বরং সসীম হয়ে যায়।সেজন্য সকল অসীম মিলে এক-অদ্বিতীয় নিরাকার অসীম আল্লাহ।

শূন্যে আল্লাহ কিভাবে হলেন? শূন্যকে পূর্ণ করার প্রতিযোগীতায় শক্তি এগিয়ে।কারণ এর গতি বেশী। আল্লাহ বিশ্বাসের একটি হলো তিনি আলো, তিনি বাতাস নন। আলো শক্তি, বাতাস পদার্থ। বাতাস থেকে আলোর গতি বেশী। এভাবে সকল শক্তির গতি সকল পদার্থের থেকে বেশী।সেজন্য সকল পদার্থের আগে সকল শক্তি শূন্যের দখল নিয়ে সকল শক্তি অসীম হয়ে একজন অসীম সর্ব শক্তিমাণ আল্লাহ হলেন। তাঁর এমনি এমনি হওয়া যেমন বিধিবদ্ধ, তেমনি আর সব কিছুর এমনি এমনি না হওয়া বিধিবদ্ধ।কারণ সীমা না দিলে কোন সসীম হয় না।সেজন্য সকল সসীমকে সীমা দিয়ে সৃষ্টি করলেন আল্লাহ। তো সৃষ্টি করবেন আল্লাহ উপাসনা পাবে কি অন্য কেউ? সেজন্য আল্লাহ একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নাই।

মুসলিমদের এক দলের বিশ্বাস আল্লাহর আকার আছে। তারা বলে আকার ছাড়া আল্লাহ দেখা দিবেন কিভাবে? বিজ্ঞান বলছে নিরাকারকে আকার দেওয়া সম্ভব। যেমন আলোকে আকার দেওয়া যায়। আর আল্লাহকে আলো বলা হয়েছে। আলোর উপর আলো ঘনীভূত হয়ে আল্লাহর আকার হয়ে তিনি দেখা দিবেন, তারপর সেই আলো ছড়িয়ে দিয়ে তিনি বিলিন হবেন। সুতরাং দেখা দেওয়ার জন্য আল্লাহর আকার থাকা জরুরী নয়, বরং তাঁর আকার ধারণ করা জরুরী। আল্লাহর আরশে সমাসিন হওয়া মানে আরশের দায়িত্ব গ্রহণ। যেমন যারা গদিতে বসে তারা গদিতে বসেই থাকে না, তারা এদিক সেদিকও যায়। তবে তারা যেদিকেই যাক না কেন গদির দায়িত্ব তাদেরই থাকে। তারা গদির দায়িত্বে থেকে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করেন। আল্লাহ আরশের দায়িত্বে থেকে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করেন। গদি বলতে ক্ষমতার কেন্দ্র বুঝায়। আরশ হলো আল্লাহর ক্ষমতার কেন্দ্র। আরশ অসীম নয়, কিন্তু আল্লাহ অসীম। সেজন্য আরশ সর্বত্র বিরাজমাণ না হলেও আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ। আল্লাহ আরশ সহ সর্বত্র বিরাজমাণ। সুন্নী বিরোধীরা আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ থাকার বিষয়টি বিশ্বান করে না। তারা বলে আল্লাহ শুধুমাত্র আরশে বিদ্যমাণ থেকে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করেন। সুন্নী বিশ্বাস হলো সুন্নী বিরোধী কাফের। মুসলিম-অমুসলিম সকল সুন্নী বিরোধী কাফের। সুন্নী বিশ্বাসের লজিক সুন্নী হিসাবে আমি বললাম। তাদের বিরোধী সকল অমুসলিম ও মুসলিমের সুন্নী বিশ্বাসের বিরোধীতার লজিক কি? সেটা তারাই ভালো বলতে পারবে। শেষ বিচারে তারা তাদের লজিক বলতে না পারলে এর জন্য আল্লাহ তাদেরকে মহাশাস্তি দিবেন। আর সেই শাস্তি হলো চিরস্থায়ী জাহান্নাম।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:১১

রাজীব নুর বলেছেন: শুভ সকাল চাচাজ্বী।
আল্লাহ হচ্ছেন শূন্য। নিরাকার।

১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ এক এবং নিরাকার। অসীম শূন্য এখন অস্তিত্বহীন। এখন যে শূন্য আছে এটা সসীম। আল্লাহ অসীম বিধায় বিদ্যমাণ শূন্য আল্লাহ নয়।

২| ১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৩৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি একজন মুহাদ্দিস হয়ে বিষয়টাকে যেভাবে পেচিয়ে লিখেছেন খুবই অবাক হলাম। ২য় ও ৩য় প্যারা পড়ে মনে হয়েছে আপনি একজন শিক্ষার্থী যে কিনা এক্সাম হলে না পড়ে এসে কিছু শব্দের বারবার ব্যবহার করে খাতায় কিছু একটা লেখার চেষ্টা করছে।

আপনার কাছে প্রশ্ন :
১- আল্লাহর আগে শূন্য ছিলো এই ধরণের আলামত কোথায় পেয়েছেন ?
২- শূন্যে আল্লাহ কিভাবে হন ? এই কথার ব্যাখ্যা দেন। ইসলাম অনুসারে আল্লাহ সবসময় ছিলেন। মানুষ আল্লাহর পরিচয় জানতেন না। আল্লাহ কি ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণুর মতো উপযুক্ত পরিবেশ পেয়ে হয়ে গিয়েছিলেন ? (নাউজুবিল্লাহ) ।
৩- আপনি বলেছেন, "আল্লাহ কে আলো বলা হয়েছে "। আলো শব্দটা কেন আপনি আক্ষরিক ভাবে নিচ্ছেন ? ইহা তো আলোকিত অর্থেও ব্যবহার হইতে পারে। আল্লাহ আলোর গতিতে চলাফেরা করেন এমন ধারণার কথা কোথায় উল্লেখ আছে?

এত কনফিউজিং লেখা জীবনে পড়ি নাই। মহান রাব্বুল আলামীন কে নিজের ইচ্ছা মতো বানাতে চাইলে তো হবে না।

১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১১:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন, কুল আনাদ্দাহারু- বল আমিই মহাকাল। সুতরাং সময় আল্লাহর সাথে যুক্ত। সময়ের আল্লাহর আগে বা পরে যাওয়ার সুযোগ নাই। সুতরাং আল্লাহর পূর্বে সুনিশ্চিতভাবেই শূন্য ছিল। ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণুর এমনি এমনি হওয়ার সুযোগ নাইঅ কারণ এরা সসীম। আল্লাহ নির্ধারিত সীমায় এদেরকে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ বলেছেন, আল্লাযি কাদ্দারা ফাহাদা-যিনি নির্ধারিত করে নির্দেশ করেছেন।

সূরাঃ ২৪ নূর, ৩৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৫। আল্লাহ আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর নূর (আলো)। তাঁর নূরের দৃষ্টন্ত যেন একটি দীপদানি, যার মধ্যে আছে একটি প্রদীপ।প্রদীপটি একটি কাঁচের আবরণের মধ্যে স্থাপিত। কাঁচের আবরণ উজ্জ্বল নক্ষত্রের মত। এটা প্রজ্জ্বলিত হয পবিত্র যয়তুন বৃক্ষের তৈল দ্বারা।যা প্রাচ্যের নয় প্রতিচ্যেরও নয়। আগুন স্পর্শ না করলেও যেন এর তৈল আলো দেয়। নূরের উপর নূর।আল্লাহর যাকে ইচ্ছা তাঁর নূরের দিকে হেদায়াত প্রদান করেন। আল্লাহ মানুষের (বুঝার) জন্য দৃষ্টান্ত দিয়ে থাকেন। আর আল্লাহ সব কিছু জানেন।

* আল্লাহ নিজেকে আলো বললে আমার তাঁকে কি বলার থাকতে পারে?

৩| ১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৫১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ৩ নং পয়েন্টে একটু ভুল লিখেছি। ইমাম গাজ্জালী বলেন: "আল্লাহ ‘নূর’ মানে তিনি সবকিছুর উৎস—তাঁর আলো কোন আলোকতরঙ্গ নয়, বরং সত্তার উন্মোচন। আপনার কাছে প্রশ্ন হচ্ছে কেন আলো কে কেন আক্ষরিক ভাবে ধরছেন? উহার প্রতিকী রূপ ভিন্ন।

৪- আপনি বলেছেন, আল্লাহ আলো, বাতাস নন। অথচ বিখ্যাত ইসলামিক স্কলার ইবনে আরাবী বলেছেন , সৃষ্টির মধ্যে স্রষ্টার অস্তিত্বের ছোয়া রয়েছে। আলো, বাতাস বা চাঁদগাজী সবকিছুই আল্লাহর অস্তিত্বের অংশ। there is nothing but God!

১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১১:১১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অস্তিত্বের ছোয়া আর অস্তিত্ব একই বিষয় নয়। নূরকে প্রতিকি রূপে ধরতে হবে সেটা কোথায় বলা আছে। ইমাম গাজ্জালীর কথা তো আল্লাহর কথা নয়।

৪| ১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:০৭

অগ্নিবাবা বলেছেন: অসীম, সসীম এরা সবাই হিন্দু, আমার খুবই পরিচিত।

১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১১:১৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হিন্দুরা এরকম নাম রাখে। আমার কারেন্ট কম্পিউটার ব্যাচের এক ছাত্রের নাম অসীম।

৫| ১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১০:১৯

কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহ নিরাকার কিন্তু তার হাত আছে।নিজ হাতে আদমকে বানিছেন, বহুবার ওয়াজে শুনেছি।ছয়দিনে পৃথিবী বানিয়ে সপ্তমদিনে কুরসিতে বসলেন।তার মানে তার পাছাও অছে।মাথা দিয়ে নিশ্চয় বসে নাই।আলবিদায়া ওয়াননিহায় যেটা হাদিসের ব্যাখ্যাগ্রন্থ।সেখানে লেখা আছে।পড়ে দেখতে পারেন।আরো অনেক আজগুবি কথা লেখা আছে।মুমিনদের জন্য খুবই উপকারী একটি বই।

১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১১:১৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর অঙ্গ নিরাকার। আকার হওয়ার জন্য সীমাবদ্ধ হওয়া দরকার। আল্লাহ সীমাবদ্ধ হলে তাঁর সীমা দেওয়ার জন্য তাঁর আগে অন্য কেউ থাকা দরকার। আল্লাহর আগে কেউ না থাকায় তাঁর সীমা বা আকার নাই। সেজন্য তিনি অসীম এবং নিরাকার।

৬| ১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি আলো বলতে কোন আলো বুঝিয়েছেন ? সূর্যের আলো তাই তো ? আল্লাহ তায়ালা আলো বলতে অবশ্যই উত্তম এবং সকল প্রজ্ঞার উৎস বুঝিয়েছেন। আর সৃষ্টির মাধ্যমেই স্র্‌ষ্টা নিজেকে প্রকাশ করেন। আপনাকে সৃষ্টি না করা হলে আপনি কি আল্লাহ কে চিনতে পারতেন?

১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১১:২৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর আলো সূর্যের আলো নয়। সূর্যের আলো সসীম। আল্লাহর আলো অসীম। আল্লাহর আলো সৃষ্টিকর্তার সত্ত্বার অংশ। আর সূর্যের আলো সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টি।

৭| ১১ ই জুন, ২০২৫ সকাল ১১:৪০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সূর্য তাহলে কার আলো ? আল্লাহ তায়ালা সূর্য সৃষ্টি করেছেন। ইহাও উনার অস্তিত্বের প্রমাণ দিচ্ছে । বাতাস, মাটি সবকিছুই পরমাণু দ্বারা গঠিত। এবং তার সংখ্যা অবশ্যই নিদিষ্ট। সব কিছুই একই জিনিসের ভিন্ন ভিন্ন রূপ।

আপনার কাছে প্রশ্ন : কুরআন কি সৃষ্ট নাকি অসৃষ্ট ?

১১ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোরআন আল্লাহর জ্ঞানের অংশ। এটা তাঁর সত্ত্বাগত। এটা তাঁর সৃষ্টি নয়। আমি জানি আমার বাবার নাম নাজির আহমদ। এটা আমার জ্ঞান, এটা আমার সৃষ্টি নয়। আমার জ্ঞান আল্লাহ প্রদত্ত। কিন্তু আল্লাহর জ্ঞান তাঁর নিজস্ব। সূর্যের আলো আল্লাহর সৃষ্টি। আল্লাহর আলো তাঁর স্বত্ত্বাগত। উভয় আলো একরকম নয়।

৮| ১১ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



মানুষের সব চেয়ে নিকৃষ্টতম আবিষ্কার হচ্ছে ইশ্বর।

১১ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:১৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা নিকৃষ্টতম কথা। এটা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত জনিত দন্ডনীয় অপরাধ।

৯| ১১ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:১৫

নতুন বলেছেন: সৃস্টিকর্তা একটা আইডিয়া মাত্র। যেটা সম্ভব না।

১১ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এর বিপক্ষে মূলত কোন লজিক নাই। সেজন্য নাস্তিক সংখ্যা নেহায়েত কম।

১০| ১১ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪

ফেনিক্স বলেছেন:



আমার মতে, আল্লাহের সৃষ্টি নিয়ে আপনার থিওরী ঠিক আছে; এভাবেই মানুষ অজানা বিষয়ের উপর "লব্ধজ্ঞান প্রয়োগ করে ও থিওরী সৃষ্টি করে"। আপনার থিওরী আপনি নিজের কাছে প্রমাণ করতে পেরেছেন?

১১ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:০২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিষয়টি নিয়ে আমি অনেক পড়া-শুনা করেছি। এ বিষয়ে আমি অনেকের কথা বুঝার চেষ্টা করেছি। আমি যাদের সাথে আলোচনা করি তাদেরকে আমি বলি একটা চোর আমি বললাম উত্তরে গেছে আপনি বললেন দক্ষিণে গেছে। যেহেতু চোর একটা সেহেতু তার একই সময়ে দু’দিকে যাওয়া সম্ভব নয়। সুতরাং এটা নিশ্চিত যে আমাদের একজন সুনিশ্চিতভাবে মিথ্যাবাদী। এখন চোর ধরতে হলে কে সত্য বলেছে সেটা বের কর যে দিকে চোর গেছে সেদিকে যেতে হবে। বিলম্ব হলে সঠিক দিকে গেলেও চোরকে আর ধরা যাবে না। অনুরূপ কেউ বলছে আল্লাহ আছেন কেউ বলে আল্লাহ নাই। এমন বিপরীত কথায় একজন তো অবশ্যই মিথ্যাবাদী। এ ক্ষেত্রে সত্যবাদীর সাথে থাকার জন্য যদি কোন পুরুস্কার থাকে তবে কে সত্যবাদী সেটা বের করা জরুরী। যিনি পুরুস্কার দিবেন তিনি যদি চান যে পুরুস্কার পাবে সে নিজেই খুঁজে বের করুক কে সত্যবাদী? তবে যে পুরুস্কারের নেশায় ছুটছে তিনি হয়ত তাকে খুব একটা সহায়তা করবেন না। আমি এ বিষয়ে পুরস্কার পেতে আশাবাদী বিধায় আমি আমার সময় ইনবেষ্ট করছি। আমার এযাবৎ অনুসন্ধানে যারা বলছে আল্লাহ আছেন আমি তাদের পক্ষে। যারা বলছে আল্লাহ নাই আমি তাদের পক্ষে নাই। কারণ যারা বলছে আল্লাহ নাই তাদের লজিক জোরালো নয়।

১১| ১১ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০২

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: এর বিপক্ষে মূলত কোন লজিক নাই। সেজন্য নাস্তিক সংখ্যা নেহায়েত কম।


দুনিয়াতে ধর্ম বিশ্বাসীর সংখ্যা অনেক কমে যাচ্ছে।

আল্লাহের কোন প্রমান নাই, আসবেও না।

আগের দিনে কিছু মানুষের হেলুসিনেসন বা কল্পনা কেই সৃস্টিকর্ত বানিয়ে নিয়েছে মানুষ।

পৃথিবিতে অনেক কাজ ঘটে সেটা প্রমান করে যে চলিত ঘটনার উপরে বাইরের কোন হস্থক্ষপ হয় না। তাই সৃস্টিকর্তার কোন কিছু করেছে এমন প্রমান পৃথিবিতে পাবে না ।

১১ ই জুন, ২০২৫ রাত ৯:১২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি ভাঙ্গা টেপরেকডার বাজিয়েই চলছেন। আপনার স্ত্রীকেও আপনি আপনার অবিশ্বাসকে বিশ্বাস করাতে পারছেন না। আপনি অপর পক্ষের প্রমাণ খুঁজছেন, অথচ আপনার স্বপক্ষে কোন প্রমাণ নাই। হুমাউন আজাদ তো তাঁর অবিশ্বাস বিষয়ে পুস্তক লিখলেন। কিন্তু তাতে কেউ কি তার অবিশ্বাসের যোক্তিকতা বুঝতে পারলো? অবিশ্বাসীরা কিছু ওজনহীন কথা বলে যা বিশ্বাসীরা ফূ দিয়ে উড়িয়ে দিতে পারে। প্রমাণ যখন কোন পক্ষেই থাকে না তখন আসে লজিকের কথা। সেই লজিকে বিশ্বাসীরা অনেক এগিয়ে। অবিশ্বাসীরা এখনো প্রমাণের একধাপ পিছনে পড়ে আছে। অথচ বিশ্বাস/অবিশ্বাসে প্রমাণের বিষয়টি অকার্যকর প্রমাণিত। তাহলে সে ভাঙ্গা টেপরেকর্ডার বাজিয়ে লাভকি? তারা যখন তাদের কথাকে প্রমাণ বলে তখন আমিও আমার কথাকে প্রমাণ বলি। এটা কাউন্টার কথা। বিতর্কে এসব হয়। কিন্তু প্রমাণের কথায় এক পক্ষ অন্য পক্ষকে চেপে ধরার পর সে উঠে পড়ছে বিধায় সে চ্যাপ্টার ক্লোজ করে লজিকের পথে হাঁটা ভালো। সেকেন্প ন্টেপ হিসাবে এটা চলতে পারে।

১২| ১২ ই জুন, ২০২৫ রাত ৩:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

নতুন বলেছেন: সৃস্টিকর্তা একটা আইডিয়া মাত্র। যেটা সম্ভব না।

১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নতুনের কথা বড়ই আচানক কথা যা তাঁর ঘরের স্ত্রী পর্যন্ত মানেন না- আসতাগফিরুল্লাহ।

১৩| ১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৪:৩৫

Sulaiman hossain বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা সর্বত্র বিরাজমান,এই বিশ্বাস রাখা চরম বিভ্রান্তি।ব্লগার মহাজাগতিক চিন্তার একটি আর্টিকেলে দেখেছি তিনি নিজেও এই ভুল বিশ্বাসে জড়িত।তিনি নিজে পূর্ববর্তী দের তাফসির গ্রন্থ পরেছেন বলে মনে হয়না।অথবা মেশকাতুল আনোয়ার কিতাবটি পাঠ করলেও তিনি এই বিভ্রান্তিতে পরতেন না। ব্লগার মহাজাগতিক চিন্তা সূরা নূরে যে আলোর কথা বলা হয়েছে,সেই আলোকে নিজের মনগড়া অর্থে ধরে নিয়েছেন, এই আলোর সরুপ আসলে কি,এই আলো কোন আলো বুঝানো হয়েছে তা তিনি জানেন না।তাছাড়া আয়াতের পরক্ষণেই আলোর উপমাও দেওয়া হয়েছে সেই ব্যাখা তিনি করেন নি।যেমন তার আলোর উপমা বা মেছাল হল একটি তাকে রাখা প্রদীপ। উল্যেখ্য যে সূরা নূরের যে আয়াতে আল্লাহ তায়ালা নিজেকে কাচ আবৃত প্রদিপের সাথে তুলনা দিয়েছেন,এর অর্থ এটা হয়না যে তিনি সর্বত্র বিরাজমান।বরং কথাটার উল্টো অর্থ সঠিক হবে, সঠিক কথা হল,সবকিছু আল্লাহর সামনে বিরাজমান।

আমি এখন এই বিষয়ের কুরআন হাদিসের সাথে সামঞ্জস্য রেখে যুক্তিসংগত ব্যাখা করব।
প্রথমেই বলে রাখি,সূরা নূরে যে বলা হয়েছে আল্লাহ হলেন আসমান এবং জমিনের আলো।এর অর্থ হল আসমান এবং জমিন হল একপ্রকার নূর যার উৎস সয়ং আল্লাহ তায়ালা।
এই আয়াতটি প্রমান করে না যে আল্লাহ তায়ালা সর্বত্র বিরাজমান। আমি ব্যাপারটি বুঝিয়ে দিব।
বলে রাখা প্রয়োজন নূর শব্দের অর্থ আমরা আলো মনে করি।কিন্তু আলোর মধ্যেতো অনেক প্রকারভেদ আছে।সব আলোকে একত্রে গুলিয়ে ফেললে বিভ্রান্ত হওয়া ছাড়া কোনো উপায়ান্তর থাকেনা। যে কথাটা জুরুরি তা হল,আল্লাহর আলো এবং সৃষ্টি জগতের আলো এক জিনিস নয়।তার সত্ত্বার নূর এবং তার আমর এবং খলকের নূর আলাদা,এক নয়।

এখানে আরেকটু ক্লিয়ারলি ব্যাখ্যা দিতে চাই,যেন আমার মত কম বুঝের লোকেরাও বুজতে পারে।
১।সূর্য এবং সূর্যের আলো এক জিনিস নয়।
২।অনুরুপভাবে প্রদীপ এবং প্রদীপের আলো ভীন্ন জিনিস।
৩।প্রদীপ থেকে আলো চারদিকে ছড়িয়ে পরে,প্রদীপ নিজে চারদিকে ছড়িয়ে পরেনা। ৪।অনুরুপভাবে সূর্য থেকে আলো চারদিকে ছড়িয়ে পরে,☀ সূর্য নিজে চারদিকে ছড়িয়ে পরেনা।
৫।আল্লাহ তায়ালা যেহেতু সূরা নূরে নিজের আলোর উদাহরন দিয়েছেন প্রদীপের সাথে। মেছাল দিয়েছেন,সুতরাং চিরাচরিত নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহর আলো চারদিকে ছড়িয়ে পরে,তিনি নিজে চারদিকে ছড়িয়ে পরেননা,এটা তার নিয়ম নয়।আর তিনি নিয়ম কানুনের বাইরে কোনো কাজ করেন না।
আশা করি উপরের ব্যাখা থেকে সঠিক বিষয়টি পরিষ্কার হয়েছে।
পরিশেষে যা বলতে চাই তা হল,এই সমস্ত আলোচনা আমাদের মতো সাধারন মানুষের করা উচিৎ নয়,এই আয়াতের যে ব্যাখা ইমাম রাজী (রহমাতুল্লাহি আলাইহি) যা করেছেন তা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকা উচিত।
তাছাড়া কুরআন শরীফের বাতেনি এবং জাহেরী দুইটা অর্থ রয়েছে।সুতরাং মনগড়া ব্যাখা এরিয়ে চলাই সাবধানতা।আল্লাহ তায়ালা সর্বত্র বিরাজমান এমন কথা কুরআন হাদীসের কোথাও বলা হয়নি আমার জানামতে,আপনার জানা থাকলে,স্পষ্ট উদ্ধৃতি দেন কোনো ব্যাখা বিশ্লেষণ নয়।কারন ব্যাখা বিশ্লেষণ একেকজনের একেকরকম হতে পারে।যেখানে আল্লাহ সম্পর্কে চিন্তা করাই হাদীসে নিষেদ করা হয়েছে,সেখানে আপনি তার সত্তা নিয়ে কিভাবে আলোচনা করতে পারেন।আরো কত জুরুরি আলোচনা রয়েছে সেগুলো করতে পারেন।

উল্যেখ্য যে ব্লগার মহাজাগতিক চিন্তা সুন্নি মতবাদে বিশ্বাসি,আর আমি আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জমায়াতের মতবাদে বিশ্বাসি।সুতরাং মতভেদ থাকাটাই স্বাভাবিক।সুতরাং দুনিয়াতে যেহেতু মতভেদ সমূহের ফয়সালা হবেনা, তাহলে আমাদেরকে কেয়ামতের দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।

* সুস্পষ্ট প্রমাণের বিরুদ্ধে মতভেদ কুফুরী। সর্বত্র হলো আকাশ ও পৃথিবী। তাতে আল্লাহর কুরসী বিদ্যমান। কুরসী মানে পাদানী। পাদানী থেকে এর সত্ত্বা বড় হয়। প্রত্যেক আজানে বলা হয় আল্লাহ সবচেয়ে বড়। সুতরাং কুরসী থেকে আল্লাহ বড়। সুতরাং আল্লাহ সবর্ত্রের পরেও বিদ্যমাণ। তারমাণে আল্লাহ সর্বত্র বিদ্যমাণ থাকার পর এর পরেও বিদ্যমাণ। সুতরাং আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা সুস্পষ্ট কুফরী। লাইছা কামিছলিহী সাইউন। আল্লাহর কোন তুলনা নাই। আপনি আল্লাহর প্রদীপের সাথে অন্য প্রদীপের তুলনা করার সাহস কোথায় পেলেন? আর আহলে সুন্নাত দাবী করলেই কি কেউ আহলে সুন্নাত হয়? আপনি তো আহলে কাফের।

১৪| ১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৪:৩৭

Sulaiman hossain বলেছেন: আমাি একটি পোস্ট লিখেছি এই বিষয়ে ,যেটা সরাসরি উল্যেখ করলাম উপরে পেষ্ট করে

১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৯ তাওবা, ১১৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
১১৯। হে মুমিনগণ! আল্লাহকে ভয় কর এবং সাদেকীনদের (সত্যবাদী) সাথে থাক।

* আপনি কি করেছেন সেটা আপনার বিষয়। কিন্তু আপনার বক্তব্য মিথ্যা হলে আপনার সাথে থাকা যাবে না।

১৫| ১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:১৩

Sulaiman hossain বলেছেন: উপরে যে ব্যাখা আমি দিয়েছি তা রুপক এবং মেছাল হিসেবে,আল্লাহ তায়ালা নিজেও মেছালই দিয়েছেন।প্রকৃত হাকিকত খোলোমেলা বলে দেননি,সুধু বলেছেন
তোমরা তাকে জ্ঞান দ্বারা আয়ত্ব করতে পারবেনা।
সুতরাং আমার উক্ত ব্যাখা মেছাল সরূপ ধরে নিতে হবে,তিনি মূলত অতুলনীয় এবং আমাদের জ্ঞান বুদ্ধি র বাইরে।শরিয়ত স্পষ্ট করে এসমস্ত রহস্য উদঘাটন করেনি,সুধু বলেছে তোমরা একদিন তাকে অবশ্যই দেখতে পাবে।
সূরা ত্বহার মধ্যে তিনি বলেছেন,
তিনি আরশে ইস্তিওয়া গ্রহন করেছেন।

১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৫:২১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ আকার ধারণ করে দেখো দিবেন। এর জন্য তাঁর আকার থাকা জরুরী নয়। তবে আল্লাহর মেছাল দেওয়া কুফুরী। কোনভাবেই সেটা করা যাবে না। এমন করলে দায়েমঅ জাহা্ন্নামী হতে হবে।

১৬| ১২ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৬:৩৬

Sulaiman hossain বলেছেন: লেখক বলেছেন: সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
[
বিশ্বস্ত তাফসির গ্রন্থ থেকে এই আয়াতের তাফসির পেশ করেন।আর আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কুরআন হাদীস থেকে স্পষ্ট উদ্ধৃতি দেন।
সিহাহ সিত্তাহ হাদীস গ্রন্থ সমূহ থেকে হতে হবে

১২ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৫৪, কামার ১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৭। কোরআন আমি সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেউ আছে কি?

* আল্লাহ বলেছেন তিনি উপদেশ গ্রহণের জন্য কোরআন সহজ করে দিয়েছেন। সুতরাং কোরআন বুঝার জন্য তাফসিরের প্রয়োজন নাই।তথাপি আপনি বলায় তাফসির ও দিচ্ছি।

# সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের তাফসির - তাফসিরে ইবনে কাছির
১০৫। মুসনাদে আহমাদে রয়েছে যে, মুয়াবিয়া ইবনে আবু সুফিয়ান (রা.) হজ্জের উদ্দেশ্যে মক্কায় আসেন। যোহরের নামাজের পর তিনি দাঁড়িয়ে বলেন, রাসূল (সা.) বলেছেন, আহলে কিতাব তাদের ধর্মের ব্যাপারে মতানৈক্য সৃষ্টি করে ৭২ দল হয়ে গেছে। আর আমার এ উম্মতের ৭৩ দল হয়ে যাবে।অর্থাৎ সবাই প্রবৃত্তির অধীন হয়ে পড়বে।কিন্তু আরো একটি দল রয়েছে এবং আমার উম্মতের মাঝে এমন লোকও হবে যাদের শিরায় শিরায় কূপ্রবৃত্তি এমনভাবে প্রবেশ করবে যেমন কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত ব্যক্তির শিরায় শিরায় বিষক্রিয়া পৌঁছে যায়। হে আরববাসী! তোমরাই যদি তোমাদের নবি (সা.) কর্তৃক আনিত জিনিসের উপর প্রতিষ্ঠিত না থাক, তবে অন্যান্য লোক তো আরও অনেক দূরে সরে পড়বে।

* সুতরাং মতভেদ ইসলামে গৃহিত নয়।

১৭| ১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৮:০১

Sulaiman hossain বলেছেন: আপনার সাথে তর্ক বিতর্ক করার ইচ্ছা আমার নেই,আমার ব্যাখা মানা অথবা না মানার স্বাধীনতা আপনার রয়েছে।আপনি আমার দ্বীনি ভাই হিসেবে এসব কথাবার্তা বলেছি।আর মানুষের মধ্যে মতভেদ থাকবেই,প্রত্যেকেই নিজ নিজ মতবাদকে সঠিক জেনে বসে আছে। সময়ই বলে দিবে কার মতবাদ সঠিক।
মেছাল দেওয়া কুফরি, আপনার এই ধারনা সঠিক নয়, কারন সূরা নূরের ৩৫ নম্বর আয়াতে তিনি নিজেই তার আলোর মেছাল দিয়েছেন।

আর আপনি যে আয়াত দিয়ে মেছাল কুফরি সাব্যাস্ত করেছেন, সেটা হল লাইছাকা মিছলিহি শাইয়্যুন
অর্থাৎ তার অনুরুপ কোনোকিছু নেই।অথবা তার মত কোনো কিছু নেই।
আর সূরা নূরে যে মেছাল দেওয়া হয়েছে,সেটা উদাহরন হিসেবে।দুই মেছালের অর্থের পার্থক্য রয়েছে। আরবী একটা শব্দের দুইটা অর্থ হতে পারে।

১২ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:০৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি তাঁর আলোর মেছাল তাঁর সৃষ্টি প্রদীপের সাথে দেননি। কারণ তিনি তাঁর সৃষ্টির মত নন।

১৮| ১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৮:৩৪

কলাবাগান১ বলেছেন: পশ্চিমা বিশ্বে জ্ঞানী লোকেরা আলাপ করে যে লেভেলে সেটা শুনলে আপনাদের লজ্জা হবে যে আপনাদের আলাপের লেভেল এর অবস্হা দেখে.... বায়বীয় আলাপ... এই আলাপ থেকে মানব জাতির কোন উপকার হবে???? পশ্চিমা বিশ্ব আলাপ করছে কিভাবে AI দিয়ে digital superintelligence তৈরী হবে যা এখন মানুষ যা করতে পারছে না তার চিন্তার সীমাবদ্ধতার জন্য সেটা মেশিন/রোবট এআই ইউজ করে করে দিবে।
AI এর 'জনক' স্যাম অল্টম্যান আজ লিখেছেন "
The Gentle Singularity
We are past the event horizon; the takeoff has started. Humanity is close to building digital superintelligence.........
https://blog.samaltman.com/the-gentle-singularity

১২ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:০৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাস/অবিশ্বাস বিষয়ে তাদের আলাপটা আসলে কি? বিষয়টা আগে বুঝি লজ্জার বিষয় পরেও ভাবা যাবে। বিশ্বাস/অবিশ্বাস প্রত্যেকের নিজস্ব। বাপের বিশ্বাস ছেলের নাই ছেলের বিশ্বাস বাপের নাই। সেখানে পশ্চিমাদের কথা দিয়ে কি হবে? আপনি বিষয়টাকে অনেক দূরে নিয়ে যাচ্ছেন। অথচ এটি সবার অতি কাছের একটি বিষয়।

১৯| ১২ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ দুনিয়া বানিয়েছেন।
তারপর আমাদের দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন। আমাদের বসবাসের জন্য ঘরবাড়ি করে দিয়েছেন। গাড়ি বাস, প্লেন, জাহাজ বানিয়ে দিয়েছেন। সব আল্লাহ অলৌকিক ভাবে করে দিয়েছেন। মানুষ কিছু করে নাই।

১২ ই জুন, ২০২৫ দুপুর ১২:২২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সব আল্লাহ অলৌকিক ভাবে করে দিয়েছেন। মানুষ কিছু করে নাই। এমন কথা কেউ বলেছে কি? অবান্তর কথা কেন বলেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.