![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতীয় পার্টি নির্বাচনে যাবে না বলে ঘোষণা দিয়েছেন দলের চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীতে দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ ঘোষণা দেন।
এরশাদ জানান, সব দল নির্বাচনে গেলে তিনি নির্বাচনে অংশ নেবেন বলেছিলেন। এখন যেহেতু সব দল নির্বাচনে যাচ্ছে না, তাই তিনিও যাবেন না। জাতীয় পার্টির যেসব সদস্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, তাঁদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আহ্বান জানান তিনি। এরশাদ নিজেই গতকাল ঢাকা-১৭ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
সর্বদলীয় সরকারে থাকা তাঁর সাত মন্ত্রীর কী হবে, এ বিষয়ে জানতে চাইলে এরশাদ বলেন, এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে। তিনি বলেন, নির্বাচন করার জন্য এই সাতজন সরকারে যোগ দিয়েছিলেন। এখন দল নির্বাচনে যাচ্ছে না। আর নির্বাচন না হলে তাঁরাও চলে আসবেন।
মানুষ মরণশীল = Man is Mortal
মানুষ পরিবর্তনশীল = Man is Ershad
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হাসিনার নাক বাঁচাতে এরশাদের ট্রাম্প কার্ড ইউজ করছে নাতো
তবুও ভাল্
একটা সুস্ঠু নির্বাচন হয়ে দেশটা স্থিতিশীল হোক।
কারো ইগোর জন্য, ১৬ কোটি জনতা ভুগতে রাজী নয়!
৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
ফারুক3655 বলেছেন: কারো ইগোর জন্য, ১৬ কোটি জনতা ভুগতে রাজী নয়!
৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: জাতে মাতাল তালে ঠিক,
তার নাম এরশাদ জি এরশাদ জি
৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০১
নিজাম বলেছেন: পল্টি বন্ধু এরশাদ জিন্দাবাদ।
৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
এরশাদের মতো পলিটিশিয়ান এই পৃথিবীতে আছে কি? একটা নজির দেখান তো কেউ?
হাসিনা এরশাদের গলায় ছুড়ি ধরে ইলেকশনে নিল। ২৪ নভেম্বর জেনারেল মঞ্জুর হত্যা মামলার তারিখ ছিল। এরশাদকে বলা হলো, কথা না মানলে ফাঁসি দিয়ে দেব। এরশাদ মেনে নিল কথা- ইলেকশনে যোগ দিল, ৭টা মন্ত্রী নিল, কয়েক’শ কোটি টাকা নিল। তবে জনগনের থুথু খেল।
হাসিনাকে বলল- মামলায় খালাস দেন। হাসিনা দিল না, ঝুলিয়ে রাখলো। তবে নির্বাচনের সুবিধার্থে এরশাদের অনুরোধমত মামলার তারিখ নিয়ে গেলো ২১ জানুয়ারী। ব্যস, এরশাদ ২ মাসের জন্য খেলার সময় পেয়ে গেলো। এখন নিজের কোমড় শক্ত করে হাসিনার গালে বসিয়ে দিল এক চড়!
বেশীরভাগ নেতাকর্মীর অমতে এরশাদ ইলেকশনে যাওয়ার দল ভেঙ্গে গেলো। বড় অংশটা চলে গেলো কাজী জাফরের সাথে। তবে রইলো কি? তাই দল ঠিক রাখতে হলে নির্বচন থেকে বের হয়ে এসে তাদেরকে আবার একসাথে নেয়া যাবে।
এরশাদের ধারনা ছিল বিরোধী দল কিছুই করতে পারবে না। কিন্তু সপ্তাহ ধরে সারা বাংলায় যা চলছে, তাতে সে পরিস্কার বুঝে গেছে- ইলেকশন করা যাবে না। কাজেই আগে ভাগে সরে আসলো। মোট কথা ১৮ দলেল কোমড়ের জোরটা পরীক্ষ করে নিল।
জাতিসংঘ, আমেরিকা, ইইউ, কানাডা, চীন, জাপান এরা কেউই সরকারের মতের সাথে নাই। তাহলে হাসিনার কোনো আশা নাই। কেবল ভারতের উপর ভরসা করে থাকা যায় না।
মিলিটারী হাসিনার ইলেকশন করতে মাঠে নামতে রাজী নয়। এটাও একটা সিগনাল।
আগামীতে কোনো অবস্থাতেই আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসবে না। বিএনপি ক্ষমতায় এলে এরশাদকে ৮২ সালের ক্যু-এর জন্য ফাঁসি রজ্জু গলায় নিতে হবে, খায়রুল হক তেমন নির্দেশনা রেখে গেছেন। কাজেই বাঁচতে হলে বিএনপির পিছেই থাকতে হবে। নির্বাচন থেকে সরে দাড়ানোর সিদ্ধান্তের আগে বিএনপি চেয়ারপারসনের সাথে তার ফোনে কথা হয়েছে।
অতএব, যা করার তাই করলেন এরশাদ। সে যখন আপাতত বিপদমুক্ত, তাই নির্বাচন থেকে সরে আসলে দলের ভাঙ্গন রক্ষা করলো, নগদ কিছু টাকাও পেলো, কয়েকজনকে মন্ত্রীর স্বাধ দিল, সামনে যে ইলেকশন হবে তখন জনগনের কাছে যাওয়ার পথটাও খোলা রাখল।
সারাক্ষণ ধানইপানাই করলেও সে কিন্তু হাসিনার বড় ভাই!
৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
হাসিব০৭ বলেছেন: @আশরাফ মাহমুদ মুন্নাঃ জটিল বিশ্লেষন রে ভাই। ব্যপক মজা পাইলাম
৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪
ম্যাংগো পিপল বলেছেন:
৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: @আশরাফ মাহমুদ মুন্নাঃ কোমড়ের জোর ব্যাপারটা কি?
১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
মসন বলেছেন: আশরাফ মাহমুদ মুন্না . boss comments.
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
রেজা সিদ্দিক বলেছেন: সম্ভবত কোনো নতুন খবর আছে।
হয়তো এটা নতুন কৌশল।