নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শুষ্ক হাসির অন্তরালে একলা আমি

আমি সব সময়ই একটু অদ্ভুত ধরনের। কখন যে মন খারাপ হয় আর কখন যে মন ভাল হয় আমি নিজেই বুঝিনা। সবাইকে খুব সহজে বিশ্বাস করি, সবাইকে নিজের মত ভাবি। আর এ কারণে অনেক অনেক কষ্ট পাই।

মুহাম্মদ ফজলুল হক

অতি সাধারন একটা ছেলে। গ্রামে থাকি। স্বপ্ন দেখি একদিন বড় সাংবাদিক হবো। সে প্রচেষ্টায় থাকি প্রতিটা মুহুর্ত। আপাতত একটি অনলাইন মিডিয়ায় সম্পৃক্ত।

মুহাম্মদ ফজলুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভালোলাগার কিছুক্ষণ B-)

০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম ফলো করছি শুরু থেকেই। অনেকটা ভালো লাগা থেকেই নিয়মিত একবার হলেও ঢুঁ মারি ঢাকাটাইমস'এ। হঠাৎ করেই চোখে পড়ে ঢাকা টাইমসের পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। ফেসবুকের মাধ্যমে কুইজে অংশ নেই তৎক্ষনাত। মাত্র পাঁচটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিতে হয়



উত্তর দিতে পেরে আমি অনেকটা আশাবাদী ছিলাম বিজয়ী হওয়ার। আর শেষমেষ ভাগ্যদেবতা আমার উপর সুপ্রসন্ন হওয়ায় উইনার হিসেবে মনোনিতও হয়ে যাই।



গতকাল যখন আমাকে বিজয়ী হওয়ার খবর জানানো হয়, তখন অনেক আনন্দিত হয়েছিলাম। আর সেই আনন্দ আর গভীরভাবে উপভোগ করলাম আজ। দুপুর দুইটায় রিক্সাযোগে পৌছে গেলাম ৪৪, ইস্কাটন গার্ডেনস্থ ঢাকা টাইমস এর অফিসে।



অন দ্যা ওয়েতেই বেশ কয়েকবার ফোন করা করা হলো অফিস থেকে। আমি আসছি কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য। তাদের ফোন পেয়ে যারপর না খুশি হয়েছি। অফিসে যেতেই তাদের অসাধারণ বন্ধুত্বপুর্ণ আচরণে মুগ্ধ হয়েছি আমি। ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ফারহানা নাজনীন ম্যামের সৌহাদ্যপূর্ণ ব্যবহারে পুলকিত হয়েছি বারবার। মাননীয় সম্পাদক আরিফুর রহমান এর চেম্বারে যেতেই হাসিমুখে অভিবাদন জানিয়ে বরণ করে নেন আমাদের। বসতেই চোখে পড়লো দেশবরেণ্য সাবেক ফুটবলার খন্দকার রকিবুল ইসলামকে। অবাক হয়ে শুনলাম উনার কৃতিত্বপুর্ণ খেলোয়ার জীবনের সেই স্মৃতিময় দিনগুলোর কথা।





মুক্তমনে বেশ কিছুক্ষণ আলোচনাও হলো মাননীয় সম্পাদক , মাননীয় অতিথি আর আমাদের মাঝে। আমরা একেকজন ভিন্ন পেশার মানুষ হলেও বেশ হাসি-তামাশা হচ্ছিল আন্তরিকতাপূর্ণ পরিবেশে। এরপরে মুল পুরুস্কার বিতরণী শুরু হয়। গুলশানের ফুড ফ্যাক্টরী রেস্টুরেন্ট এর বুফে ইফতার ও ডিনার করার কুপন হাতে তুলে দেন দেশবরেণ্য কৃতি ফুটবলার খন্দকার রকিবুল ইসলাম। পরে ফুলের তোড়া দিয়ে আমাদের অভিনন্দন জানান মাননীয় সম্পাদক আরিফুর রহমান।





এরপরে চলে ফটোসেশণ। একের পর এক ক্যাপশন নিতে থাকেন ঢাকা টাইমসের ফটোগ্রাফার। নেয়া হয় গ্রুপ ফটো। ফটো তোলা শেষে অনুভুতি জানিয়ে ছোট্ট এক সাক্ষাতকার দেয়ার মাধ্যমে শেষ হয় পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। আসার সময় আবারো বেশ কয়েকমিনিট কথা হয় মাননীয়া ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এর সঙ্গে। অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে কথা বলেন উনি।



আনন্দ তো জীবনে এক দুবার নয়, বার বার বহুবার এসেছে। তবে যা কিছু নতুন তার আনন্দই আলাদা। পুরুস্কার কি পেয়েছি এটা আমার কাছে মুখ্য নয়, আজ আমি পেয়েছি জীবনের নতুন এক অভিজ্ঞতা, পেয়েছি বেশ কিছু বড় মানের মানুষের স্বান্নিধ্য, পেয়েছি আনলিমিটেড আনন্দ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

মুহাম্মদ ফজলুল হক বলেছেন: ঢাকা টাইমসে পুরুস্কার বিতরণী নিয়ে লেখা রিপোর্ট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.