![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আই কুমিল্লার হোলা । আই আর কিতা কইতাম মোর হম্বন্ধে । তয় আই খুব ভালা হোলা । আফনেরা আর লাইগা দোয়া কইরেন।
মাসের শেষ দিন চলে আসলেই আজকাল আতংকে ভুগি। আতংকের কারণ আর কিছুই নয়, ডিপিডিসি! আমি জানি না সবার অভিজ্ঞতাই আমার মত কিনা, কিন্তু একজন নাগরিক হিসেবে আমার বিল শোধ করবো আর তাতেও যদি এত ভোগান্তি পোহাতে হয় তবে মনে প্রশ্ন জাগে, আমরা কি বিল পরিশোধ করছি নাকি বিল তুলছি!!
এই মাসের অভিজ্ঞতাই বলা যাক। বাবার ঝাড়ি খেয়ে, ভোগান্তি অবধারিত জেনেও আতংক পাশ কাটিয়ে বিল দিতে যখন তাদের অফিসে গেলাম তখন দেখি বিশাল লাইন। গেট ছাড়িয়ে সে লাইনের লেজ কোথায় গিয়ে যে ঠেকেছে বোধগম্য হল না। তবুও ভগ্ন-মনে কিছুদূর হেঁটে গিয়ে লাইনে দাঁড়ালাম। বুঝলাম আজ সারাদিন পার হবে এই লাইনে দাড়িয়েই। এরপর দাড়িয়ে থাকতে থাকতে ক্লান্ত হয়ে একসময় প্রায় গেটের কাছে চলে এসেছি এমন সময় আর ক্ষুধা সহ্য করতে না পেরে গেলাম একটু নাশতা করতে। করে এসে দেখি আমার জায়গা দখল! কেউ আর জায়গা দেবে না! অগত্যা আবার গিয়ে পিছনে দাঁড়ালাম।
যাই হোক প্রায় ২ ঘণ্টা লাইনে দাড়িয়ে থাকার উপহার (!!) স্বরূপ মেইন গেইট এর ভেতরে ঢুকতে পারলাম। এরপর শুরু হল আসল যন্ত্রণা! কনুইয়ের গুঁতা আর ধাক্কাধাক্কি করতে করতে জান কাবাব! কে কার আগে যাবে তাই নিয়ে যেন বিশাল প্রতিযোগিতা।
এসব অম্লানবদনে সহ্য করতে করতে একসময় চলে এলাম কাউন্টারের একদম কাছে। ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস ঠিক তখনই হল লাঞ্চ ব্রেক। অফিসে যারা ছিল তারা কাউকে না দেখার ভান করে তাদের লাঞ্চ করতে চলে গেলেন। লাঞ্চ তো আমারও করা দরকার কিন্তু কিভাবে! একবার লাইন থেকে বের হলে আবার গিয়ে দাড়াতে হবে একদম পিছনে। উপায়ান্তর না দেখে মনঃস্থির করলাম এর শেষ দেখে ছাড়ব।
প্রায় এক ঘণ্টা পর উনাদের লাঞ্চ শেষ হল এবং শেষ পর্যন্ত আমি বিলটা দিতে পারলাম। মনে হল বিল দিতে এসে বিরাট কোন অপরাধ করে ফেলেছি! যাই হোক শেষ পর্যন্ত বিলটা তো দিতে পারলাম।
এভাবে প্রতিমাসে ভোগান্তি আর কাঁহাতক সহ্য হয়। মোবাইল ফোনে ফ্লেক্সি করা ছাড়া ব্যাংকের মাধ্যমে কিন্তু লাইনে না দাঁড়িয়ে বিল দেয়ার অন্য কোনও উপায় কি আছে? কারও জানা থাকলে একটু জানাবেন, প্লিজ?
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪২
মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: south east bnk er jekono brnch e dite parben. etao online e dpdc server er shathe connected.
tobe gp te dien na. coz gp agent shop keeper onek shomoy taka payment kore naa.
thnks.
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
টম এন্ড জেরি বলেছেন: ভাই আপনি তো দেখি এখনও মান্ধাতার আমলে পরে আছেন। এত ঝামেলা করার সময় কি এখন কারও আছে? স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের Auto Billspay এর সাহায্যে অটোম্যাটিক প্রতিমাসে আমার যত বিল আছে পরিশোধ হয়ে যায়। এইসব নিয়ে আর দুশ্চিন্তা করতে হয় না।