নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপাততঃ ঢাকা থেকে

উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা

ফেরদাউস আল আমিন

সুন্দর এই পৃথিবীতে আগমন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। স্কুল ........... সে অনেক.. মিশনারি স্কুল, ডি এন হাই স্কুল চাঁদপুর, চাকলালা বাংলা মিডিয়াম রাওয়ালপিন্ডি, ইংলিশ মিডিয়াম মুযাফ্ফরাবাদ, ক্লাশ সিক্স বাদ শেষমেষ এবোটাবাদ পাবলিক স্কুল। চিটগাং কলেজ ও বুয়েট

ফেরদাউস আল আমিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

"খাওয়া" --- কত প্রকার ও কি কি = ১৫৫

১৮ ই মে, ২০১২ সকাল ৮:০২

মহান একুশে উপলক্ষে হাসান মাহমুদের ব্লগ থেকে নেয়া, (ওনার ব্লগে এই লেখা পূণমুদ্রনের জন্য অনুমতি নিতে হবে কি - না খুঁজে পেলাম না, আশা করি দিয়ে দিবেন।) ওনার এটা যোগাড় করতে দের বছর লেগেছে।



"হাসান মাহমুদ

১লা ফেব্রুয়ারী ৪২ মুক্তিসন (২০১২)"



১। ভাত খাওয়া

২। বিড়ি-সিগারেট খাওয়া

৩। পানি খাওয়া

৪। বিষম খাওয়া

৫। নুন খাওয়া (কৃতজ্ঞতা)

৬। মাথায় বাড়ি খাওয়া (আশ্চর্য হওয়া)

৭। কামড় খাওয়া

৮। ল্যাং খাওয়া

৯। গোল খাওয়া

১০। গোল্লা খাওয়া (বোকাটা অঙ্কে গোল্লা খেয়েছে)

১১। লাল-হলুদ কার্ড খাওয়া (ফুটবল খেলায়)

১২। ডিম খাওয়া (গায়ক কাল শ্রোতাদের ডিম খেয়েছে)

১৩। চিমটি খাওয়া

১৪। গুঁতো খাওয়া

১৫। কানমলা খাওয়া

১৬। চড়-থাপ্পড় খাওয়া (খোলা হাত দিয়ে আঘাত)

১৭। ঘুষি খাওয়া (মুষ্ঠিবদ্ধ হাত দিয়ে আঘাত)

১৮। লাথি খাওয়া (পা দিয়ে আঘাত)

১৯। রাম-ধোলাই খাওয়া

২০। জুতা খাওয়া (জুতার প্রহার খাওয়া)

২১। প্যাঁদানি খাওয়া

২২। ঝাঁটা খাওয়া

২৩। গণ-পিটুনি খাওয়া

২৪। চাবুক খাওয়া

২৫। লাঠির বা ডাণ্ডার বাড়ি খাওয়া

২৬। ঢিল খাওয়া

২৭। ঠোকর খাওয়া

২৮। ধাক্কা খাওয়া

২৯। বেত খাওয়া

৩০। সুর খাওয়া (গান গাইবার সময় সুরে ভুল করা)

৩১। গালি খাওয়া

৩২। ধমক খাওয়া

৩৩। বকুনি খাওয়া

৩৪। দাবড়ি খাওয়া

৩৫। আছাড় খাওয়া

৩৬। হোচট খাওয়া

৩৭। “উষ্টা” খাওয়া (হোচট-এর ভিন্ন প্রকাশ)

৩৮। হুমড়ি খাওয়া

৩৯। ঝাঁকি বা ঝাঁকুনি খাওয়া

৪০। চক্কর খাওয়া

৪১। ডিগবাজি খাওয়া

৪২। গোত্তা খাওয়া

৪৩। কান্নি খাওয়া (কাটা ঘুড়ি কান্নি খায়)

৪৪। ঘুরপাক খাওয়া

৪৫। দোল খাওয়া

৪৬। ঝুল্লু খাওয়া (জোরে জোরে দোল খাওয়া)

৪৭। মোচড় খাওয়া

৪৮। বাকি খাওয়া

৪৯। ভালোমন্দ খাওয়া

৫০। মাল খাওয়া (মদ্যপান করা)

৫১। চুমু খাওয়া

৫২। পুলিশের টিকিট খাওয়া

৫৩। ঘুষ খাওয়া

৫৪। টাকা খাওয়া

৫৫। থতমত খাওয়া

৫৬। খাবি খাওয়া

৫৭। ভিরমি খাওয়া

৫৮। ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া

৫৯। হিমশিম খাওয়া

৬০। লুটোপুটি খাওয়া

৬১। গড়াগড়ি খাওয়া

৬২। চোখের মাথা খাওয়া

৬৩। ধরা খাওয়া

৬৪। ধোঁকা খাওয়া

৬৫। কাঁচকলা খাওয়া (ব্যর্থ অর্থে)

৬৬। খাপ খাওয়া

৬৭। ভয় খাওয়া

৬৮। বিয়ে খাওয়া

৬৯। দাওয়াত খাওয়া

৭০। সিন্নি খাওয়া

৭১। প্রসাদ খাওয়া

৭২। জামাই খাওয়ানো

৭৩। মিসকিন খাওয়ানো

৭৪। বৈদ্যুতিক শক খাওয়া

৭৫। গুলি খাওয়া

৭৬। ঘাস খাওয়া (জনগণ ঘাস খায় না, সবই বোঝে)

৭৭। ধাওয়া খাওয়া

৭৮। টাস্কি খাওয়া (চমকে যাওয়া)

৭৯। কসম খাওয়া

৮০। হালাল-হারাম খাওয়া

৮১। প্রেমে ছ্যাঁক খাওয়া

৮২। তপ্ত কিছুতে ছ্যাঁক খাওয়া

৮৩। ঘোল খাওয়ানো (বোকা বানানো)

৮৪। তেল খাওয়া (পুরানো গাড়ি তেল বেশি খায়?)

৮৫। পাঠকের চটুল সংবাদ, উপন্যাস বা সংবাদ খাওয়া

৮৬। শ্রোতাদের গান খাওয়া

৮৭। নাকানিচোবানি খাওয়া (আক্ষরিক অর্থে পানিতে)

৮৮। নাকানিচোবানি খাওয়ানো (সমস্যায়)

৮৯। হাওয়া খাওয়া (বেড়ানো অর্থে)

৯০। হাওয়া খাওয়া (অনাহার অর্থে)

৯১। হাবুডুবু খাওয়া (আক্ষরিক অর্থে পানিতে)

৯২। হাবুডুবু খাওয়া (প্রতীকী অর্থে সমস্যায়)

৯৩। যাঁতা খাওয়া (দুই বস্তুর চাপ)

৯৪। যাঁতা খাওয়া (শক্তিশালী প্রতিপক্ষের চাপ)

৯৫। মার খাওয়া (দৈহিক প্রহার)

৯৬। মার খাওয়া (পরাজিত হওয়া “জগৎ জুড়িয়া এমনি করিয়া মার খাবে দুর্বল ?” নজরুল)

৯৭। মার খাওয়া (ব্যবসায়ে ব্যর্থ হওয়া)

৯৮। ঠাণ্ডা খাওয়া (ঠাণ্ডা খেয়ে গায়কের গলা বসে গেছে)

৯৯। ঠ্যালা খাওয়া (নেতারা জনগণের ঠ্যালা খেলে বুঝবে)

১০০। পাল্টি খাওয়া (নেতারা দলবদলের পাল্টি খায় কেন)

১০১। ঝাড়ি খাওয়া (অফিসে বস্-এর বা বাড়িতে বৌয়ের...)

১০২। চাক্কু খাওয়া (গুণ্ডাদের বাধা দিতে গিয়ে চাক্কু খেয়েছে)

১০৩। দিব্যি খাওয়া (দিব্যি খেয়ে বলো, সিগ্রেট ছেড়ে দেবে ?)

১০৪। ধুলো খাওয়া (বই মেলা’র...)

১০৫। ঝাল খাওয়া (ছেলেটা ঝাল খেতে পছন্দ করে)

১০৬। কচু খাওয়া (“কাঠবেড়ালী”- নজরুল)

১০৭। গুলে খাওয়া (মাস্টার এত করে পড়ালো, ছাত্রটা

পরীক্ষা হলে সব গুলে খেয়েছে)

১০৮। ছ্যাঁচা খাওয়া (দরজার ছ্যাঁচা খেয়ে ওর আঙুল থেঁতলে গেছে)

১০৯। পোকায় খাওয়া (পোকায় খাওয়া আম)

১১০। সম্পত্তি খাওয়া (এতিম ভাস্তি’টার সব সম্পত্তি ওর চাচা খেয়ে ফেলেছে)

১১১। চাকরি খাওয়া (বেশি বাড়াবাড়ি বরলে বস্ তোমার চাকরি খেয়ে ফেলবে)

১১২। কলা খাওয়া (কোলকাতার সাংসদ অভিধান- চেষ্টা করে ব্যর্থ হওয়া)

১১৩। মুখ খাওয়া (সমাজে অপদস্থ হওয়া)

১১৪। বাতাস খাওয়া (গরমে অতিষ্ঠ হয়ে ছেলেটা পাখার সামনে বসে বাতাস খাচ্ছে)

১১৫। ঝাপটা খাওয়া (বাতাসের ঝাপটা খেয়ে ফুলদানিটা উল্টে গেছে)

১১৬। ড্রাগ-এ খাওয়া (ছেলেটা এত ভালো গাইতো, ড্রাগই ওকে খেলো)

১১৭। ছাই খাওয়া (“ছাই খা” নাকচ বা গালি অর্থে)

১১৮। মাথা খাওয়া (মাথা খাও - দোহাই অর্থে)

১১৯। মাথা খাওয়া (নষ্ট করা - বেশি আদর দিয়ে ছেলেটার মাথা খাওয়া হচ্ছে)

১২০। লজ্জাশরমের মাথা খাওয়া (নির্লজ্জ অর্থে)

১২১। পিট্টি খাওয়া (আদরের)

১২২। চাপড় খাওয়া

১২৩। চিড় খাওয়া

১২৪। বেড়ার বাগান খাওয়া (রক্ষক যখন ভক্ষক)

১২৫। দিল্লী কা লাড্ডু খাওয়া

১২৬। দিন এনে দিন খাওয়া

১২৭। লাভের গুড় পিঁপড়ে খাওয়া

১২৮। ঠাকুর ঘরে কে রে - আমি কলা খাই না (সাফাই গাওয়া)

১২৯। ডুবে ডুবে পানি খাওয়া (গোপনে কিছু করা)

১৩০। হিসেবের কড়ি বাঘে খায় না (লিখিত দলিল ব্যর্থ হয় না)

১৩১। ঘ্রানেন অর্ধম্ ভোজনম্ (খাবারের সুগন্ধে অর্ধেক খাওয়া হয়ে যায)

১৩২। ডুডুও খাব টামাক-ও খাব (দুই দিকেই লাভবান হবার চেষ্টা)

১৩৩। গাছেরও খাব তলারও কুড়াব (দুই দিকেই লাভবান হবার চেষ্টা)

১৩৪। কাঠমিস্ত্রিরা বলে কাঠ ঘুণ খেয়েছে

১৩৫। কাঠমিস্ত্রিরা বলে কোন কাঠ কোন রং ভালো খাবে

১৩৬। “বাবা’য় খাবে’নে”(বাবা ধরে পেটাবে- বরিশালের ভাষা)

১৩৭। ধরে খাওয়া (বেশি করে খাওয়া মাগুরা’র ভাষা ?)

১৩৮। খেয়ে না খেয়ে কিছু করা (একাগ্রতার সাথে)

১৩৯। ভাত দে হারামজাদা নইলে মানচিত্র খাবো (কবি রফিক আজাদ)

১৪০। বুলবুলিতে ধান খেয়েছে (বিদেশিরা দেশের সম্পদ লুণ্ঠনে প্রাচীন কবির অভিব্যক্তি)

১৪১। নদীটা অমুক গ্রাম খেয়ে ফেলেছে

১৪২। সিনেমার নাম “খাইছি ত’রে”(বিপদে ফেলা অর্থে)

১৪৩। “খাইছে আমারে” (বিপদে পড়া অর্থে)

১৪৪। মধু খাওয়া (লাম্পট্য অর্থে)

১৪৫। ত্যালানি খাওয়া (স্তুতিবাক্য পছন্দ করা - আমার বস্ ত্যালানি খেতে খুব পছন্দ করে)

১৪৬। ব্যাকগ্রাউণ্ড মিউজিক আবৃত্তিকারের কণ্ঠ খেয়ে ফেলেছে

১৪৭। ফ্রিজ খাওয়া (নাটকে)

১৪৮। ডায়ালগ খাওয়া (নাটকে)

১৪৯। ইজ্জত খাওয়া

১৫০। বাউন্স খাওয়া (পালটক-এর রুমগুলোতে অনেকে বাউন্স খায়)

১৫১। রেড ডট খাওয়া (পালটক-র রুমগুলোতে অনেকে রেড ডট খায়)

১৫২। ডি-সি খাওয়া (ডিস্কানেক্ট পালটক-এর রুমগুলোতে অনেকে ডি-সি খায়)

১৫৩। লাড্ডু খাওয়া (পরীক্ষায় ছেলেটা লাড্ডু খেয়েছে অর্থাৎ ফেল করেছে)

১৫৪। “লোকটা মরতে মরতেও মরছে না, ওর এখনো খাওয়া বাকি আছে” (পশ্চিম বঙ্গের ভাষা)

১৫৫। লম্পট-টার খাই-খাই ভাব দেখলে গা জ্বলে যায়



হাসান মাহমুদের লিংকটি

আশা করি আপনাদের ভাল লাগবে!

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০১২ সকাল ৮:৩৭

অপু তানভীর বলেছেন: ৫১ :!> :!> :!> :#> :#> :#> :#> :#>

১৮ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:০৭

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: হাসান মাহমুদকে ধন্যবাদ।

২| ২১ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:৪১

রূম্মান বলেছেন: ১২৫ :P :P :P :P

৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫১

মুদ্রাগণক বলেছেন: খা খা খা
বক্ষিলারে খা...,
কিপটিজ্ঞারে খা...

৪| ২২ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০২

মুদ্রাগণক বলেছেন: আমার একটি পছনদের কবিতা...

খাই খাই
সুকুমার রায়

খাই খাই করো কেন, এসো বসো আহারে—
খাওয়াব আজব খাওয়া, ভোজ কয় যাহারে।
যত কিছু খাওয়া লেখে বাঙালির ভাষাতে,
জড় করে আনি সব— থাক সেই আশাতে।
ডাল ভাত তরকারি ফল-মূল শস্য,
আমিষ ও নিরামিষ, চর্ব্য ও চোষ্য,
রুটি লুচি, ভাজাভুজি, টক ঝাল মিষ্টি,
ময়রা ও পাচকের যত কিছু সৃষ্টি,
আর যাহা খায় লোকে স্বদেশে ও বিদেশে—
খুঁজে পেতে আনি খেতে— নয় বড়ো সিধে সে!
জল খায়, দুধ খায়, খায় যত পানীয়,
জ্যাঠাছেলে বিড়ি খায়, কান ধরে টানিয়ো।
ফল বিনা চিঁড়ে দৈ, ফলাহার হয় তা,
জলযোগে জল খাওয়া শুধু জল নয় তা।

ব্যাঙ খায় ফরাসিরা (খেতে নয় মন্দ),
বার্মার ‘ঙাপ্পি’তে বাপ্ রে কি গন্ধ!
মান্দ্রাজী ঝাল খেলে জ্বলে যায় কণ্ঠ,
জাপানেতে খায় নাকি ফড়িঙের ঘণ্ট!
আরশুলা মুখে দিয়ে সুখে খায় চীনারা,
কত কি যে খায় লোকে নাহি তার কিনারা।
দেখে শুনে চেয়ে খাও, যেটা চায় রসনা;
তা না হলে কলা খাও— চটো কেন? বসো না—
সবে হল খাওয়া শুরু, শোনো শোনো আরো খায়—
সুদ খায় মহাজনে, ঘুষ খায় দারোগায়।
বাবু যান হাওয়া খেতে চড়ে জুড়ি-গাড়িতে,
খাসা দেখ ‘খাপ্ খায়’ চাপ্‌কানে দাড়িতে।
তেলে জলে ‘মিশ খায়’, শুনেছ তা কেও কি?
যুদ্ধে যে গুলি খায় গুলিখোর সেও কি?
ডিঙি চড়ে স্রোতে প’ড়ে পাক খায় জেলেরা,
ভয় পেয়ে খাবি খায় পাঠশালে ছেলেরা;
বেত খেয়ে কাঁদে কেউ, কেউ শুধু গালি খায়,
কেউ খায় থতমত— তাও লিখি তালিকায়।
ভিখারিটা তাড়া খায়, ভিখ্ নাহি পায় রে—
‘দিন আনে দিন খায়’ কত লোক হায় রে।
হোঁচটের চোট্ খেয়ে খোকা ধরে কান্না
মা বলেন চুমু খেয়ে, ‘সেরে গেছে, আর না।’
ধমক বকুনি খেয়ে নয় যারা বাধ্য
কিলচড় লাথি ঘুঁষি হয় তার খাদ্য।
জুতো খায় গুঁতো খায়, চাবুক যে খায় রে,
তবু যদি নুন খায় সেও গুণ গায় রে।
গরমে বাতাস খাই, শীতে খাই হিম্‌সিম্,
পিছলে আছাড় খেয়ে মাথা করে ঝিম্‌ঝিম্।

কত যে মোচড় খায় বেহালার কানটা,
কানমলা খেলে তবে খোলে তার গানটা।
টোল খায় ঘটি বাটি, দোল খায় খোকারা,
ঘাব্‌ড়িয়ে ঘোল খায় পদে পদে বোকারা।
আকাশেতে কাত্‍‌ হ’য়ে গোঁত্‍‌ খায় ঘুড়িটা,
পালোয়ান খায় দেখ ডিগ্‌বাজি কুড়িটা।
ফুটবলে ঠেলা খাই, ভিড়ে খাই ধাক্কা,
কাশীতে প্রসাদ খেয়ে সাধু হই পাক্কা।
কথা শোনো, মাথা খাও, রোদ্দুরে যেও না—
আর যাহা খাও বাপু বিষমটি খেয়ো না।
‘ফেল্’ ক’রে মুখ খেয়ে কেঁদেছিলে সেবারে,
আদা-নুন খেয়ে লাগো পাশ করো এবারে।
ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ো নাকো; যেয়ো নাকো ভড়্‌কে,
খাওয়াদাওয়া শেষ হলে বসে খাও খড়্‌কে।
এত খেয়ে তবু যদি নাহি ওঠে মনটা—
খাও তবে কচুপোড়া খাও তবে ঘণ্টা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.