নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নীচু মানের পোষ্ট প্রমাণ করছে যে, বেশীরভাগ ব্লগার দরকারী পরিমাণ জ্ঞান অর্জন করেননি।

জেন একাত্তর

জেন একাত্তর › বিস্তারিত পোস্টঃ

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার ভাবনাচিন্তা লিপিবদ্ধ হয়েছে ব্লগে। আজকে ১৮ মাস পরেও আপনি সামুতে আপনার ভাবনাচিন্তা লিপিবদ্ধ করছেন। পুরো পরিস্হিতি নিয়ে আপনি ঠিক আগের লেভেলে আছেন, নাকি বড় ধরণের গরমিল দেখছেন নিজের মাঝে?

বেপ্লবের সময় আমার নিক ছিলো "সোনাগাজী" উহা ব্যান খেয়েছে "বেপ্লবকে ক্যু বলায়"; এখন সোনাগাজী নেই; সোনাগাজীর পর, আরো ১২টা নিক ব্যান খেয়েছে; ১৩ নং নিক এখন পংগু অবস্হায় আছে। কিন্তু আমি মনে করি, আমার ভাবচিন্তা ১০০ ভাগ আগের মতো আছে।

এই "বেপ্লব" নিয়ে যেই নিকটি সবচেয়ে বেশী পোষ্ট করেছেন ও পাঠক পেয়েছেন, সেটা হচ্ছে, "সৈয়দ কুতুব"; আজকে, উনার ভাবচিন্তা ১৮০ ডিগ্রী বদলে গেছে "বিপ্লবী সমন্বকদের" (এনসিপি ) ব্যাপারে।

এই বেপ্লবের সময়, ব্লগারদের গণরোষের শিকার হয়েছেন ব্লগার রাজিব নুর; তবে, উনি উনার ভাবনায় অটল আছেন। এই মহানবেপ্লব নিয়ে নিয়মিত লিখেছেন ব্লগার মহাজাতক; আমি উনার পরিবর্তন দেখছি ইউনুসের দক্ষতার উপর ও দল হিসেবে এনসিপির উপর।

বাংগালীর ফরাসী বেপ্লব ১ জন ব্লগারকে উজ্বিবিত করেছে; তিনি ব্লগার "দফাদার"; উনার লেখা পানি কিংবা বিয়ারের মতো, যখন যেই বোতলে রাখা হয়, উহা বোতলের সাথে কাত বা চিত হয়; দেখা যাক, উহা কতদিন কাঁসার থালি-বাটি ও থাই মেয়েদের গল্প বলেন!

ব্লগার মশিউর রহমান এখনো শেখ হাসিনা ও ভারত নিয়ে আছেন; এখন বরং আগের থেকে উনার ক্রোধ বাড়ছে শেখ হাসিনা ও ভারতের বিপক্ষে; কিন্তু পুরো জাতির অবস্হান ভারত ও হাসিনা সম্পর্কে বদলে গেছে; বিশাল পরিমাণ মানুষ বলছে, "হাসিনার সময়েই ভালো ছিলো"; উনি প্রায়ই বলছিলেন যে, ভারত বাংলাদেশ আক্রমণ করবে, এবং ভারতকে বাংলাদেশের মানুষ বড় ধরণের শিক্ষা দিবে; কিন্তু উনার এই চিন্তা যে গার্বেজ ইহা সময়ের সাথে পরিস্কার হয়েছে।

ঢাবিয়ান, মেঠোপথ, নকিব, জুল ভার্ণ, ভুয়া, অপু, জটিল ভাই, প্রমুখ "বেপ্লব" নিয়ে আর খুব একটা লিখছেন না; কারণ কি? ব্লগার শ্রাবনধারা ইউনুস নিয়ে পোষ্ট না দিয়ে, সোনাগাজী/চাঁদগাজী/জেন একাত্তরকে নিয়ে পোষ্ট পোষ্ট দিচ্ছেন; ইহা কিন্তু বিশাল ব্যাপার!

যাক, আপানর নিজের কথা বলুন, আমি শুনতে চাই।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যুদ্ধপরাধীদের বিচারের বিরোধী করেছিলেন মাওলানা ভাসানী। দালাল আইন থেকে ‘দালাল’ শব্দটি তুলে দিতে চেয়েছেন। তার দল ন্যাপ পাকিস্তানের পক্ষে এই যুদ্ধে যুদ্ধাপরাধে জড়ায়। অনেক লেখাতে আগেও বলেছি ভারত থেকে ট্রেনিং নিয়ে এসে ভাসানীর চ্যালারা দেশে ঢুকে ভারতীয় অস্ত্র নিয়ে হিন্দু ও আওয়ামী লীগের বাড়িঘরে ডাকাতী করেছিলো। ন্যাপের মশিউর রহমান যদু মিয়া ছিল একটা যুদ্ধাপরাধী। এরা চীনের হয়ে এখানে যুদ্ধ করেছে পাকিস্তানের পক্ষে। মুক্তিযুদ্ধে ভাসানী ঠিক কেন ভারত চলে গিয়েছিলেন এটি এখনো আমার মাথায় আসে না। চীনের পরম বন্ধু ভাসানীকে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যদি ভদ্রভাবেও কুশল জিজ্ঞেস করতো তাহলেও তাদের চীনের কাছে কৌফিয়ত দিতে হতো। তাহলে কেন তিনি ভারত গিয়েছিলেন?

এটা বুঝা যায় যখন ভাসানী কোলকাতায় গিয়ে ‘জাতীয় সরকার’ গঠনের জন্য চাপ দিতে থাকে তাজউদ্দীনকে। এটি ছিল চীনের এজেন্টের সরকারে ঢুকে একের পর এক মুক্তিযুদ্ধকে স্তব্ধ করে দেয়ার মত পদক্ষেপ নেয়ার চেষ্টা। ভাসানীকে সরকারে নিলে মুক্তিযুদ্ধ কোনদিন স্বাধীনতায় রূপ নিতো না। তবে ভাসানী সাপেবর করেছিলেন ভারতে আশ্রয় নিয়ে। না হলে ঢাকায় থেকে তিনি বহু সর্বনাশ ঘটাতে পারতেন।

স্বাধীন বাংলাদেশে ভট্টোর সঙ্গে শেখ মুজিবের সফর নিয়ে এখনো অনেক সমালোচনা হয়। কিন্তু ভাসানীর সঙ্গে ভুট্টোর বন্ধুত্ব নিয়ে এখন কেউ কথা বলে না। ভূট্টোকে উদ্দেশ্য করে ভাসানী তখন বলেছিলেন-

“মি. ভুট্টো, আপনি কেন আমাদের স্বীকৃতি দিচ্ছেন না? আপনি যদি স্বীকৃতি দেন, তা হলে আমাদের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবেন। এই সে দিন পর্যন্ত এদেশ পাকিস্তানি মালপত্রের সবচেয়ে বড় বাজার ছিল এবং আবারও তাই হবে” (দি স্টেটসম্যান, কলকাতা; ১৫ মে, ১৯৭৩)।

বঙ্গবন্ধু দেশে ফেরেন ১০ জানুয়ারি ১৯৭২। দেশের ফেরার মাত্র ২ সাপ্তাহের মধ্যে ২৪ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য ‘বাংলাদেশ কোলাবোরেটর্স ট্রাইব্যুনাল অর্ডার ১৯৭২’ অধ্যাদেশ জারি। ফলে তাঁর সরকারের যুদ্ধপরাধীদের বিচারের জন্য কতখানি আগ্রহী ছিল এ থেকে বুঝা যায়। কিন্তু তখন পরাজিত আন্তর্জাতিক শক্তি চীন সৌদি আরব পাকিস্তান মার্কিন চাপে সেটি সম্ভব হয়নি! সৌদি আরব মেসেজ পাঠিয়ে পরিস্কার জানিয়ে দিয়েছিল, পাকিস্তান সৌদি আরব একই কথা। তাদের ও তাদের সহযোগীদের বিচার করা মানে মুসলিম উম্মহার বিরোধীতা করা। এদিকে চীন তার বন্ধু পাকিস্তান ও তাদের স্বার্থরক্ষাকারী বন্ধুদের বিচার করলে তারা নাখোশ হবে সেটি বুঝিয়ে দিয়েছে তাদের এজেন্ট ভাসানী দালাল আইনের বিরোধীতা থেকে। ফলে যে ১৭২ জন (সংখ্যাটা সম্ভবত আমি সঠিক লিখলাম না, এই মুহূর্তে মনে পড়ছে না) যুদ্ধপরাধীদের বিচার করতে বাংলাদেশের কোন বাধা ছিলো না তাদেরকেও বঙ্গবন্ধু সরকার বিচার করতে পারেনি এই দেশের ভেতর ভাসানীর চাপ ও বাইরে থেকে চীন সৌদি আরবের চাপে। ভাসানী ১৯৭৩ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুকে দালাল আইন বাতিল করতে আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন।

কতখানি চাপ দিয়েছিল এই ভাসানী সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশকে তার একটি প্রমাণ ছিল জাতিসংঘে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে চীন ভেটো দিলে চীনের দালাল ভাসানী একটি বিবৃতি দিয়ে দায় সেরেছিলেন। অথচ মুজিব সরকারের বিরুদ্ধে তিনি তখন রাস্তা গরম করে ফেলছেন। ভারত ও হিন্দুদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সাম্প্রদায়িক হুমকি দিচ্ছেন।

ভাসানীর প্রো-পাকিস্তানী রাজনীতি এই সময়ে প্রকাশ্যে বেরিয়ে আসে। তিনি ‘মুসলিম বাংলা’ নামের যে আন্দোলন শুরু করেন সেই প্লাটফর্মে এসে যোগ দেয় আল বদর রাজাকাররা পরিচয় ভিরিয়ে। ভাসানীর গঠন করা ‘খোদাই খিদমতগার’ নামে একটা সংগঠন হয়ে উঠে আল বদর রাজাকারদের আশ্রয়স্থল। ভাসানী এ সময় বলেন-

‘মুসলিম বাংলার জন্য যারা কাজ করছে, তাদের আমি দোয়া করি, আল্লাহর রহমতে তারা জয়যুক্ত হবে (গণকণ্ঠ; ১৫ জুন, ১৯৭১)।

যে ভারতের আশ্রয় ভাসানী নয় মাস থেকেছিলেন, যাকে ইন্দিরা গান্ধী ভিআইপি মর্যাদা দিয়ে বাড়ি চিকিত্সা ও ভাতার ব্যবস্থা করেছিলেন সেই ভারতকে তিনি বাংলাদেশের এক নম্বর শত্রু ঘোষণা করেন-

“আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক ভারত ও রাশিয়ার সঙ্গে বন্ধুত্বের ভুলনীতি অনুসরণ করার ফলে উক্ত পরিণতি অবশ্যম্ভাবী। …এই দু’টি দেশ এ দেশের সবচেয়ে বড় শত্রু। …বর্তমানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের অত্যধিক মূল্যের জন্য ভারত দায়ী। …বাংলাদেশ ভারতের গোলাম পরিণত হোক তা আমরা চাই না। …আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ যদি ভারতের ক্রীড়নক থাকার নীতি অব্যাহত রাখে, তা হলে আজ যারা পাকিস্তানের সঙ্গে সহযোগিতার অভিযোগে বিচারাধীন রয়েছে, তারাই ভারতের সঙ্গে সহযোগিতার অভিযোগে তাদের বিচার করবে।” (দি স্টেটসম্যান, কলকাতা; ১৫ মে, ১৯৭৩)

এ সময় বহুল ব্যবহৃত ভাসানীর সাম্প্রদায়িক শ্লোগান-

‘হরে কৃষ্ণ হরে রাম, মুজিববাদের অপর নাম’, ‘হিন্দুরা যদি বাঁচতে চাও, বাংলা ছেড়ে চলে যাও’ (সাপ্তাহিক একতা; ০৬ এপ্রিল, ১৯৭৩)

“তারা (হিন্দুরা) যদি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে তাদের নিরাপত্তা এবং স্বার্থরক্ষার নিশ্চয়তা পাবে বলে ভেবে থাকে, তাহলে তাদের ভাগ্য বিহারীদের মতো হবে। …জয় বাংলা অথবা আওয়ামী লীগ তোমাদের রক্ষা করতে পারবে না, তোমাদের ভাগ্য বিহারীদের মতোই হবে।” (দি স্টেটসম্যান, কলকাতা; ১৫ মে, ১৯৭৩)

“…অতি শিগগিরই আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হবে এবং ঢাকার বাড়িঘরের উপর মুসলিম বাংলার পতাকা উড়বে।” (দি স্টেটসম্যান, কলকাতা; ১৫ মে, ১৯৭৩)

ভাসানী কর্তৃক প্রকাশিত ‘জ্বেহাদ’ বুলেটিনে ভাসানীর চরম সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ প্রচার করেন হিন্দুদের প্রতি-

“যে মুসলমান সমাজ এককালে বিশ্বের সেরা জাতি ছিল, দিল্লিতে সাতশ বছর জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের ন্যায়পরায়ণ বাদশা ছিল, আজ তাহারাই পথের কাঙাল হইয়া পড়িয়াছে। বিধর্মীরা কতিপয় হিন্দুস্থান সরকারের দালাল মুসলমানদের সহায়তায় রাস্তাঘাটে যেখানে সেখানে নিরপরাধ মুসলমানদিগকে অপমান, অপদস্ত ও মারপিট করিতেছে। …আমাদের ধর্মের বিধান ও আল্লাহর আদেশ- বিধর্মীরা যদি মুসলমানদের প্রতি অন্যায়ভাবে প্রথমে আক্রমণ না করে তাহা হইলে তাহাদের কখনও আক্রমণ করা যাইবে না। তাহাদের ধর্মের কোন প্রকার বিঘ্ন ঘটানোও যাইবে না। কিন্তু যদি তাহারা অন্যায়ভাবে মুসলমানদিগকে আক্রমণ করে, তাহা হইলে উহা কিছুতেই বরদাস্ত করিবে না, পাল্টা আক্রমণ করিয়া সমুচিত শাস্তির ব্যবস্থা করিতেই হইবে।… …আমি কঠিন রোগে আক্রান্ত হইয়া অনেকদিন ঢাকার পিজি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলাম। বর্তমানে সন্তোষে ফিরিয়া আসিয়া জানিতে পারিলাম,টাঙ্গাইল জেলার এক শ্রেণীর ‘হিন্দুস্তানের দালালরা’ মুসলমানদের উপর নানাভাবে নির্যাতন চালাইতেছে। কিছু সংখ্যক উগ্রপন্থী হিন্দু আওয়ামী লীগ ইলেকশানে জয়লাভ করিবার পর হইতে মুসলমানদের উপর প্রকাশ্যভাবে নির্যাতনের স্টিম রোলার নির্বিবাদে চালাইয়া যাইতেছে। জানিতে পারিলাম, তাহারা একজন প্রবীণ মুসলমানের দাড়ি পর্যন্ত টানিয়া তুলিয়াছে।’’

৪.
আজকাল অনেক ফটোকার্ড ফেইসবুকে দেখি যেখানে ভাসানীকে অসাম্প্রদায়িক রূপে প্রচার করা হয়। তার মধ্যে একটা এরকম: শুনো, ধর্ম আর দেশকে মিলাইতে যেয়ো না। এরপর ফুলের নাম কি দিবা, ফাতেমাচূড়া?

ভাসানী লাভারদের কাছে চ্যালেঞ্জ এই কথা ভাসানী কোথায়, কবে বলেছেন সেটির দলিল হাজির করবেন!

©সুষুপ্ত পাঠক


এগুলো কি সঠিক? তাহলে তো ভয়ংকর ব্যাপার ! নাকি উক্ত লেখ ভাসানী মুস্লিম ছিলেন বলে বিদ্বেষ দেখাচ্ছেন?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

জেন একাত্তর বলেছেন:



এটা কার লেখা, কোন পরিচিত লেখক, নাকি আগডুম বাকডুম?

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ১ম কমেন্টের লেখা টা পড়ে ভালোভাবে তারপর কেটে দিবেন। এত বড়ো লেখা কমেন্টে শেয়ার করা উচিত হয় নি। ২য় কমেন্টে উত্তর দিবেন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১১

জেন একাত্তর বলেছেন:




১ম কমেন্ট তো আপনার লেখা নয়, কেহ না কেহ লিখেছিলো; থাকলে ভালো হবে, ২/৪ জন যারা পড়বেন, তারা চিন্তা করার সুযোগ পাবেন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

জেন একাত্তর বলেছেন:



মুক্তিযুদ্ধের সময় চৌ এনলাই ছিলেন ছিলেন প্রাইম মিনিষ্টার, খুবই জ্ঞানী সোস্যালিষ্ট; পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ভালো ছিলো চীনের; কিন্তু চৌ এন লাই এই ধরণের গৃহযুদ্ধ (চীনের ভাষায় ) পছন্দ করেনি।

ভাসানীর সাথে চৌ'এর ভালো জানাশোনা ছিলো। ভাসানীকে শেখ ও তাজউদ্দিন ব্যতিত বাকী আওয়ামী নেতারা ও ইন্দিরা পছন্দ করতো না; সেজন্য ভাসানীকে সরকারে ( প্রবাসী সরকার ) নেয়া হয়নি; নিলে অনেক ভালো হতো।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

জেন একাত্তর বলেছেন:




চরমপন্হী বামদের ( চোর-ডাকাত-জল্লাদ ) সাথে চীনের তেমন যোগাযোগ ছিলো না; তাদের মুল কেন্দ্র ছিলো পশ্চিম বাংলার নক্সালরা। চরমপন্হীরা মুক্তিযুদ্ধে গিয়ে অস্ত্র সংগ্রহ করে, তাদের আগের ব্যবসা চুরি, ডাকতী ও হত্যায় লিপ্ত হয়; তবে, তারা রাজাকার ও পাকী বিরোধী ছিলো।

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২১

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:

ইন্দিরা,‌স্যাম মানিকের ছকে ৭১ সংঘঠিত "ভারতীয় কূ" এর সম্মুখভাগের হোতা আপনি.....
সেই অভিজ্ঞতা থেকে ২৪ যে আমেরিকান কূ আগে থেকেই বেশ ভালোই বুঝতে পেরেছেন।
এখন দেখেন শেখের মতো দুর্ভিক্ষ, বাকশাল ইউনুস শাসনামলে হয় নাকি?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫১

জেন একাত্তর বলেছেন:



আমি ১৯৫৮ সাল থেকে বাংগালী জাতির রাজনীতি, সমাজ ব্যবস্হা ও আচরণগত বিবর্তন দেখে আসছি; বাংগালীরা শেখ থেকে এগিয়ে ছিলো জাতীয়তাবাদে। আওয়ামী লীগ মানুষকে টেনে নেয়নি, মানুষ শেখকে আকর্ষণ করেছিল জাতীয়তাবাদের দিকে। এসব বুঝার ক্ষমতা আপনি ও আপনার জেনারেশনের থাকার কথা নয়; ফলে, পাকীদের আক্রমণ (২৫ শে মার্চ ) নিয়ে ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আপনার ধারণা কখনো গড়ে উঠবে না।

ইন্দিরা, ওবামা, চৌ এনলাই, কামাল পাশার মত লোকদের সততা অনুভব করার মত জ্ঞান আপনার থাকার কথা নয়।

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:২৫

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
ব্লগার কামালের ১৯৫৮ সাল থেকেই কলকাতার "আকাশ বীণা" রেডিও চ্যানেলের হরিপদ বাবুর অনুষ্ঠান শুনে দেশ স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠে। "ইন্দিরার" কোন পদক্ষেপ আপনি প্রথম পাকিস্তান থেকে‌ আলাদা/ বাংলা মুক্তির স্বাদ পান?

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩৭

জেন একাত্তর বলেছেন:



বাংলাদেশের সাধারণ চাষী পরিবার, শ্রমিক পরিনারগুলোর ( জুল মিল। রেলওয়ে ও পোর্ট ) বেঁচে থাকার সংগ্রাম দেখতে দেখতে বড় হয়েছি; আইয়ুব কি রে পাকিস্তানকে তাঁবেদার ও লতাপাতার দেশে পরিণত করেছে, সেটা সেখেছি, আইয়ুবের পতন দেখেছি; ভোটে বাংলাগাীদের বিজয় দেখেছি ও ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চের আক্রমণ দেখেছি।

এগুলো পদে পদে বাংগালী জাতিকে স্বাধীনতার দিকে নিয়ে গেছে।

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩০

আলামিন১০৪ বলেছেন: হাসিনার কথামতো অস্ত্র হাতে আন্নেও আইয়া পড়েন, দেরি করতাছেন কেন? দেহেন না যুদ্ধ শুরু হয়া গেছে.

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৪০

জেন একাত্তর বলেছেন:



আমি হাসিনা দুর থাকুক আল্লাহের ডাকেও নিজ জাতির বিপক্ষে অস্ত্র হাতে নেবো না; আমি পড়ালেখা করেছি, কি করতে হবে, সেটা আমি পরিস্হিতি অনুযায়ী ভাবতে সমর্থ হবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.