![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘শিবির দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিই নি’। যারা এটা প্রচার করেছে তাদেরই দায়িত্ব তা প্রমাণ করা।’’
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার বেনজির আহমেদ।
ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০১৩
ঢাকা: জামায়াত-শিবির শান্তিপূর্ণভাবে তাদের কর্মসূচি পালন করলে, ফৌজদারি কোনো অপরাধ না করলে কিংবা সহিংসতা না ঘটালে পুলিশ তাদের কর্মসূচিতে বাধা দেবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার বেনজির আহমেদ।
এছাড়া শিবির দেখামাত্র গুলি করতে পুলিশকে নির্দেশ দেওয়ার কথাও অস্বীকার করেছেন ডিমপি কমিশনার।
রোববার সকালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের কাছে একথা বলেন তিনি। ডিএমপি কমিশনার বেনজির আহমেদ ট্রাইব্যুনালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সরেজমিনে খতিয়ে দেখেন এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেন। আধা ঘণ্টা ট্রাইব্যুনালে অবস্থানকালে তিনি বলেন, ‘‘আমরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। এজন্য পরিদর্শনে এসেছি। ট্রাইব্যুনালে চলমান বিচারিক কার্যক্রম নির্বিঘ্ন করা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের সুরক্ষা দেওয়ার লক্ষ্যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরো শক্তিশালী করা হয়েছে। একে ঘিরে কাউকে কোনো রকম আইন-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করতে দেওয়া হবে না।’’
ট্রাইব্যুনাল থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ডিএমপি কমিশনার বেনজির আহমেদ। ‘শনিবার নারায়ণগঞ্জে জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে আর ঢাকায় তাদের মিছিলে পুলিশ নিরাপত্তা দিয়েছে’-- এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘জামায়াত-শিবির যদি তাদের কর্মসূচি এমন শান্তিপূর্ণভাবে পালন করে যে, তাদের দ্বারা কোনো ফৌজদারি অপরাধ সংঘটিত না হয়, তাহলে পুলিশ তাতে বাধা দেবে না। সহিংস কোনো ঘটনা না ঘটালে তারা পুলিশি নিরাপত্তা পাবে।’’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে গত ২৮ জানুয়ারি তিনি শিবিরকর্মীদের দেখামাত্র পুলিশকে গুলির নির্দেশ দিয়েছেন বলে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, তা-ও অস্বীকার করেন ডিএমপি’র কমিশনার। তিনি বলেন, ‘‘এ ধরনের নির্দেশ বা বক্তব্য আমি দিই নি। যারা এ সংবাদ প্রচার করেছেন, তাদের জিজ্ঞেস করুন।’’
‘তাহলে আপনি এর প্রতিবাদ করেননি কেন?’-- এ প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘‘আমি যেহেতু এ ধরনের নির্দেশনা দিই নি বা মন্তব্য করি নি, তাই প্রতিবাদ করার প্রয়োজন মনে করি নি। যারা এটা প্রচার করেছে তাদেরই দায়িত্ব তা প্রমাণ করা।’’
উল্লেখ্য, ২৮ জানুয়ারি দুপুরে শিবিরের হামলায় আহত পুলিশ সদস্যদের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে দেখতে যান পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার। তার সঙ্গে ছিলেন ডিএমপি’র কমিশনার বেনজির আহমেদ। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন পুলিশ সদস্যদের খোঁজ-খবর নেওয়ার সময় তাদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘‘অস্ত্র ছিলো না, গুলি করতে পারো নি? এখন থেকে শিবির দেখামাত্র গুলি করবা।’’
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
সািকল খান বলেছেন:
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
মোমের মানুষ বলেছেন: উনারে জাতিয় মিথ্যাবাদী পদকে ভূষিত করার তীব্র দাবী জানাই
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
াহো বলেছেন: শিবির দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিই নি’। যারা এটা প্রচার করেছে তাদেরই দায়িত্ব তা প্রমাণ করা।’’
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার বেনজির আহমেদ।
ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০১৩
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
অরিয়ন বলেছেন: খোদ পুলিশ প্রধান আইজিপির সামনে তিনি এ নির্দেশ দেন। সোমবার ২৮ জানুয়ারি ২০১৩ দুপুরে শিবিরের হামলায় আহত পুলিশ সদস্যদের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে দেখতে যান পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার। সঙ্গে ছিলেন ডিএমপি কমিশনার বেনজির আহমেদ। তিনি হাসপাতালের তিন নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন কনস্টেবল মোকলেছুর রহমানকে (কং: ৭১৪৭) বলেন, 'অস্ত্র ছিলো না? গুলি করতে পারোনি? এখন থেকে শিবির দেখামাত্র গুলি করবে।' এর পর চার নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন পায়ে আঘাত পাওয়া কনস্টেবল জিয়াউরকে (কং: ২৭২৯) উদ্দেশ্যে করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, 'পায়ের আঘাত সুস্থ হয়ে ওদের পা ভেঙ্গে দেবে'।
অবশ্য সরকারই এখন ব্যাক গিয়ারে চলছে। পুলিশতো সরকারের কর্মচারী, পুলিশের কি করার আছে? গতকালের অবস্থা দেখে মনে হয় সরকার জামাত-শিবির এর সাথে একটা আপোস ও সমজোতার চেষ্টায় আছে।
সরকারের বর্তমান অবস্থা দেখে পুড়োনো একটা কথা মনে পড়ে গেল, " সেইতো নাচ দেখালি, তবে কেন লোক হাসালি।"
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
াহো বলেছেন: যারা এটা প্রচার করেছে তাদেরই দায়িত্ব তা প্রমাণ করা।’’
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
াহো বলেছেন: শিবির দেখামাত্র গুলি’ এমন কথা
পুলিশ কমিশনার বলেননি
.amadershomoy
lastpage
Click This Link
শিবির ক্যাডার দেখামাত্র পুলিশকে গুলির নির্দেশ দিলেন ডিএমপির কমিশনার। এই শিরানামে ২টি অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ ও অস্বীকার করেছেন দুই উপকমিশনার। রমনা জোনের উপকমিশনার নুরুল ইসলাম ও গোয়েন্দা বিভাগের মিডিয়ার উপকমিশনার মাসুদুর রহমান বলেছেন, কমিশনার মহোদয় এধরনের কোনো কথাই বলেননি।
রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে শিবিরের হামলায় আহত ২১ পুলিশ সদস্য দেখতে গিয়ে ‘শিবির দেখামাত্র গুলি’Ñ এমন কোনো কথা ডিএমপি কমিশনার গণমাধ্যমে বলেননি। কিছু অতিউৎসাহী সাংবাদিক এসব কথা লিখে তাদের গ্রহণযোগ্যতা নষ্ট করছে।’
একই সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন পুলিশের আইজি হাসান মাহমুদ খন্দকার। তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যুদ্ধাপরাধের বিচারকাজ চলছে। তাই পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী একটি মহলের হামলার লক্ষ্য।’ পুলিশের পর্যাপ্ত প্রস্তুতির কারণে শিবিরকর্মীরা তাদের বেশি ক্ষতি সাধন করতে পারেনি। হামলা চালিয়ে যে নাশকতা চালানো হয়েছে, তা ফৌজদারি অপরাধ। দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ সময় হাসপাতালে আরো উপস্থিত ছিলেন, পরিচালক আবু মুসা মোহম্মাদ ফকরুল ইসলাম, ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আনোয়ার হোসেন, রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশানর সৈয়দ নুরুল ইসলাম।
গতকাল সোমবার সকালে থেকে শিবিরকর্মীরা রাজধানীর দৈনিক বাংলা, মতিঝিল, স্টেডিয়াম এলাকা, জিরো পয়েন্ট ও সচিবালয় এলাকায় তাণ্ডব চালান। এ সময় পুলিশের সঙ্গে শিবিরকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সে সময় মতিঝিল থানার অফিসার ইনচার্জ হায়াতুজ্জামান, পেট্রোল ইন্সপেক্টর সানোয়ার, অপারেশন অফিসার সাজ্জাদ হোসেন, সার্জেন্ট গোলাম সারোয়ারসহ ১৮ পুলিশ সদস্য আহত হন। তাদের কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
টাইটান ১ বলেছেন: পুলিশ হঠাৎ এরকম হয়ে গেল! বুঝলাম না। সব পুলিশ কি জামায়াত হয়ে গেলো নাকি? শিবির দেখলেই গুলি_কথাটা খারাপ হলেও একেবারে ফেলে দেওয়ার নয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ওরা গুলি খাওয়ার মতোই কাজ করে।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
রিওমারে বলেছেন: ভিডিও চিত্র থাকার পরেও অস্বীকার করে কিভাবে। তার মানে দাঁড়াইল পুলিশ মানেই মিথ্যাবাদী মাদারচোদ।।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
াহো বলেছেন: যারা এটা প্রচার করেছে তাদেরই দায়িত্ব তা প্রমাণ করা।’’
video link ?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
াহো বলেছেন: সংবাদপত্রে বক্তার বিকৃত উদ্ধৃতি
মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর | তারিখ: ১৬-০৬-২০১২
http://www.prothom-alo.com/detail/news/266028
কয়েকটি সংবাদপত্রে একজন বক্তার বিকৃত বা ভুল উদ্ধৃতি কী তুলকালাম কাণ্ড ঘটাতে পারে, সম্প্রতি অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদকে নিয়ে ঘটনাটি তার সর্বশেষ নজির। ঢাকা থেকে প্রকাশিত কয়েকটি দৈনিক পত্রিকায় অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের বক্তৃতার একটি ভুল বা বিকৃত উদ্ধৃতি প্রকাশ করায় জাতীয় সংসদের অধিবেশনে কয়েকজন সাংসদ অধ্যাপক সায়ীদের কঠোর সমালোচনা করেছেন। শুধু সাংসদেরাই নন, ওই দিনের অধিবেশনে যিনি স্পিকারের দায়িত্ব পালন করছিলেন, তিনিও এই সমালোচনায় অংশ নেন। সংবাদপত্রগুলোতে লেখা হয়েছিল: অধ্যাপক সায়ীদ টিআইবি আয়োজিত এক সেমিনারে বলেছেন, ‘মন্ত্রী-এমপিদের কোনো নীতি নেই, তাঁরা চোর-ডাকাতের মতো আচরণ করেন।’ এই বক্তব্যের সমালোচনা করে কয়েকজন সাংসদ বলেছেন, ‘এই বক্তব্য সংসদ অবমাননা ও সংসদ সদস্যদের বিশেষ অধিকার ক্ষুণ্নে০র শামিল।’ (সূত্র: ইত্তেফাক, ৪ জুন, ২০১২)
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
াহো বলেছেন: শিবির দেখামাত্র গুলির নির্দেশ ----সাংবদিাক ভাই , আপনার কাছে কোন অডিও প্রমান থােক প্রকাশ করুন ,অথবা ক্ষমা চান
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৮
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: সাংবাদিক মুসা সাহেবের বক্তব্যও খন্ডিত আকারে প্রকাশ করার কারনে আরেকটি তুলকালাম কাণ্ড ঘটেছে ।সংবাদপত্রে বক্তার বিকৃত উদ্ধৃতি প্রকাশ এবং এর জের ধরে সৃষ্ট ঘটনাবলী থেকে প্রতিবারের লাভ নিয়েছে একটি গোষ্ঠী ।
মুসা সাহেব মূলত বলেছিলেন ঃ ৬ দফার সময় মুজিব ছিলেন বয়সের দিক থেকে ৩য় স্তরের নেতা । কিন্তু তিনি তার যোগ্যতা এবং প্রতিভার গুনে ৩য় স্তরের নেতা থেকে ২য় স্তরের সিনিয়র নেতাদের ডিঙ্গিয়ে সরাসরি ১ম স্তরের জেষ্ঠ নেতায় পরিনত হন শুধুমাত্র তার অসাধারণ নেতৃত্বগুনে । এসময় ২ স্তরের নেতারাও তাদের জুনিয়র শেখ মুজিবের ম্যাজিক নেতৃত্বকে মেনে নেন ।কেননা ছেলেটি বয়সে নবীন হলেও তার নেতৃত্বগুণ অসাধারণ ।
বাংলাদেশ প্রতিদিন এ ব্যাপারে মুসা সাহেব বলেছেন
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২
াহো বলেছেন: ‘শিবির দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিই নি’
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
Click This Link