![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সেদিন বহুদিন পর সেই বালকের সাথে নীলক্ষেতে বইয়ের দোকানে দেখা হল।আমি ভেবেছিলাম,বালক বোধহয় বিষ খেয়ে মারা গিয়েছে।কিন্তু বালককে দেখলাম,বহাল তবিয়তে বইয়ের দোকানদারের সাথে ঝগড়া করছে।প্রথমে চিনতে পারিনি।কিন্তু পরে তাকে চিনতে পেরে পুরোনো কথা মনে পরে আমার হাসিতে ফেটে পড়ার দশা।আমাক্র সাথে চোখাচোখি হতেই দেখলাম,বালক না চেনার ভান করে পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছে।আমি তাকে বললাম, “খবর কি?আছো কেমন?”সে আমাকে কেবল “ভাল আছি” বলেই ফুড়ুত করে পালিয়ে গেল।আমি আবার একটু হেসে নিলাম।
বালক আর আমি একই সাথে ভার্সিটি এডমিশনের জন্য কোচিং করতাম।ক্লাসে দুই ধরনের ছেলে-মেয়ে ছিল।এক ধরনের ছেলেমেয়ের কাজ ছিল শুধু আসানং আর যাওয়ানং।তারা সেইরকমের স্মার্ট।ক্লাসে বসেই ছেলে-মেয়ে সব একত্র হয়ে হৈ-হল্লা শুরু করে,টিচার কিছু বললেও কানে দেয় না,ক্লাস শেষ হলে পাশের ফাস্টফুডের দোকানে বসে আড্ডা মারে,এইসব আরকি!আরেক দল ছিল-ভীষন আনস্মার্ট।চেহারায় সবসময় আতংকিত একটা ভাব।দেখলে মনে হয়,ভার্সিটি এডমিশন না,তারা আসলে পুলসেরত পার হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে!
যাই হোক,বালক ছিল,প্রথম দলভুক্ত।সবসময় কুচপরোয়া নেহি ধরনের ভাব নিয়ে তার চলাফেরা।আমাদের মত ক্ষ্যাত পোলাপানদের নিয়ে আবার একটু ইয়ার্কি না মারলে চলেই না।দেখলেই মেজাজ খিচড়ে ওঠে।
যাই হোক,একদিন অন্যমনস্ক থাকার কারণে টিচার যে আমার রোল কল করে চলে গিয়েছে,তা খেয়াল করিনি।একটু পর লাফ দিয়ে উঠে বললাম, “স্যার আমি প্রেসেন্ট দিতে পারিনি!”
স্যার খুব রাগী চেহারা নিয়ে বললেন, “কেনো?যখন রোল কল করছিলাম তখন কি করছিলেন?”
আমি বললাম, “স্যার অন্যমনস্ক ছিলাম।”
আমার কথা শুনে স্যার হেসে আমার প্রেসেন্ট দিয়ে দিলেন।স্যার একটু রাগী ছিলেন।সচরাচর হাসতেন না।আমার দিকে তাকিয়ে হাসাটাই যেন কাল হল।ঐ দিন ছুটির সময় ফাজিল বালক আমার পথ রোধ করে বলল, “কি ব্যাপার,স্যার তোমার দিকে তাকায়ে এত মিষ্টি করে হাসি দেয় ক্যান?”
পাশ থেকে মিলা নামে আমার এক কলেজ ফ্রেন্ড যে কিনা কোচিং-এ এসে এই ফাজিল বালকের প্রিয় বন্ধুতে পরিণত হয়েছে,সে আমাকে টিপ্পনি কেটে বলল, “মনে হয়,স্যাররে ও তাবিজ খাওয়াইছে,এই কারনে স্যার ওর দিকে তাকায়ে হাসি মারে!”
আমি তাদের কথায় বিব্রত বোধ করলেও কিছু না বলে চলে আসলাম।তার পরদিন থেকে প্রতিদিন ঐ ফাজিল বালকের একই কথা।আমি নাকি স্যারকে তাবিজ করেছি।প্রতিদিন এক কথা শুনতে শুনতে আমি খুবই বিরক্ত।একদিন যেই বলল, “স্যার কেন আমার দিকে তাকিয়ে হাসে” অমনি আমি বালকের উপর ঝাপিয়ে পড়লাম।বললাম, “এতই যদি তোমার ইচ্ছা হয় যে স্যার তোমার দিকে তাকায়ে হাসবে,তাইলে চিড়িয়াখানায় বান্দরের খাচায় ঢুইকা স্যাররে ইনভাইট কইরো।তুমি যে তামশা কর,তাতে তোমারে ঐখানেই ভালো মানায়।”
বালক সম্ভবত আমাকে খুব সুশীল নারী ভেবেছিল।কিন্তু আমার এহেনো ভয়াবহ চেহারা লুকিয়ে আছে তা সে ভাবতেও পারেনি।আমার কথা শুনে বালক একদম চুপসে গেল।ঐদিন রাতে কেবল পড়তে বসেছি তখনি দেখি আননোন নাম্বার থেকে ফোন এসেছে।ফোন রিসিভ করে ঐ পাশের ব্যক্তির পরিচয় শুনে খানিকটা অবাক হলাম।সেই বালক আমার কাছে মাফ চাইতে ফোন দিয়েছে।নাম্বার কই পেয়েছে কে জানে?আমি তাকে তাড়াতাড়ি মাফ করে দিলাম যাতে তার সাথে বেশি কথা বলতে না হয়।কিন্তু বালক খাজুইড়া আলাপ বন্ধই করে না।আমিও কিছুক্ষণ ভদ্রতার খাতিরে চুপচাপ তার কথা শুনলাম।শেষে বললাম, “আমার নাম্বার কই পাইছো?”
সে আমাকে জানালো আমার সেই মিলা বান্ধবি তাকে আমার নাম্বার দিয়েছে।যাই হোক,সেদিনের মত সে ফোন রেখে দিল।কিন্তু প্রতিদিন সে ফোন দিতেই লাগল।প্রতিদিনই সে ক্লাসে কি পড়ানো হয়েছে তা জানতে ফোন দেয়।অথচ সে প্রতিটা ক্লাসে উপস্থিত থাকে।আমি একদিন তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, “তুমি ক্লাসে থেকেও পড়া বোঝোনা কেনো?” সে আমার কথা শুনে আমাকে উলটা ঝাড়ি দিয়ে বলল, “আমি কি তোমাদের মত আতেল নাকি যে মনযোগ দিয়ে ক্লাস করব?”আমি আর কথা বাড়ালাম না।ওদিকে একদিন মিলা আমাকে ফোন দিয়ে আবার টিপ্পনি কেটে বলল, “ঐ রাব্বির সাথে কি তোর প্রেম হইছে নাকি?তোদের মধ্যে নাকি মাঝে মাঝেই ফোনে কথা হয়?”এই কথা শুনে আমার মাথায় আগুন ধরে গেল।আমি আর ঐ বালকের ফোন ধরি না।তার তিন চার দিন পর রোজার ঈদ এসে পড়ল।ওদিকে বালকও আমি ফোন ধরিনা দেখে ম্যাসেজের পর ম্যাসেজ পাঠিয়েই চলেছে।অবশেষে তার ফোন ধরলাম।সে ফোন ধরতেই বলল, “এই চল আশুলিয়া থেকে ঘুরে আসি”।আমি বালকের সাহস দেখে হতভম্ব।কত্ত বড় সাহস।আবার আমি তাকে আক্রমন করলাম।বললাম, “দেখো রাব্বি,তুমি আমার এমন কোনো ভাল বন্ধু না যে তুমি বলবা আর আমি লাফাইতে লাফাইতে তোমার সাথে আশুলিয়ার বাতাস খাইতে যাবো।আর কোনো দিন তুমি আমারে ফোন দিবানা।খবরদার!”বালক আমার কথা শুনে ফোন কেটে দিল।একটু পর মিলা ফোন দিয়ে আমাকে জেরা করা শুরু করল যে কেনো আমি এত ভালো একটা ছেলের সাথে খারাপ ব্যবহার করেছি!আমি বললাম, “ইচ্ছা হইছে তাই খারাপ ব্যবহার করছি!”আমার কথা শুনে মিলাও ফোন কেটে দিল।
তারপর বালক আর ফোন দেয় নি।কোচিং-এ দেখা হলেও আর আগের মত ফাজলামি করে না।আবার মিলাও আমার সাথে একটু মুড নিয়ে থাকে।আমি তার প্রিয় বন্ধুর সাথে খারাপ ব্যবহার করেছি কিনা!কিন্তু কিছুদিনের মাথায় আমাকে অবাক করে দিয়ে মিলা আমার কাছে ফোন করে ঐ বালকের নামে নানান বাজে কথা আমাকে বলতে শুরু করল।তার ভাস্যমতে, “দোস্ত আমারই বুঝার ভুল হইছিল।রাব্বি একটা আস্তো লুইচ্চা!সে আমার সাথে ফ্লাট করতে চায়।আমারে উল্টা-পাল্টা কথা বলে”।
আমি বললাম, “তো সমস্যা কি?প্রেম করবি!এত ভাল ছেলেরে হাত ছাড়া করিস না”।
মিলা আমাকে একটা ঝাড়ি মেরে বলল, “হারামি তোর চেহারা দেখলে কে বুঝবো তুই এত বিটলা?আমার এতো বড় বিপদে তুই আমার লগে ফাইজলামি করস!!!!!”
এইসব কথা বার্তা বলে সে ফোন রেখে দিল।তারপর আমি পড়াশুনার চাপে তাদের কথা ভুলে গেলাম।কিছুদিন পর আবার মিলা ফোন দিল।হাহাকার করে বলল,দোস্ত,রাব্বি বিষ খাইছে!”
আমি বললাম,”কার জন্য?তোর জন্য নাকি আমার জন্য বিষ খাইছে?”
সে আমাকে বলল, “ফাইজলামি করিস না।রাব্বি আসলেই বিষ খাইছে”।
এবার আমি একটু সিরিয়াস হলাম।মিলার কাছে জানতে পারলাম, “মিলার কাছ থেকে বাশ খেয়ে নাকি সে কোন এক মেয়ের সাথে খাতির করেছিল।মেয়েও তাকে কিছুদিন ঘুড়িয়ে তারপর ছ্যাকা দিয়েছে।ছ্যাকার কারণ হিসাবে নাকি বলেছে-রাব্বির চরিত্র খারাপ।রাব্বি তার প্রমান চাওয়ার পর মেয়ে মিলাকে হাজির করেছিল।মিলা আবার সবিস্তারে সব কাহিনী বলে রাব্বির মুখোশ খুলে দিয়েছে।আর তাতেই লজ্জায় অপমানে রাব্বি বিষ খেয়েছে!এখন মিলার ভয় রাব্বি যদি মরার আগে কোনো নোট লিখে মিলার উপরেই আত্মহত্যার দায়ভার চাপিয়ে দেয় তাহলে মিলার কি হবে?”
আমি সব শুনে মিলাকে বললাম, “তুই নিশ্চিন্তে থাক!কিছুই হবে না।সামনে পরীক্ষা।ছলাকলা বন্ধ করে ভালোমত পরীক্ষা দে”।
মিলা ফোন রেখে দিল।এর কিছুদিন পর,ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার পর কে কোথায় হারিয়ে গেল!বালকের খোজ নিতেও ভুলে গেলাম।বালক বেচে রইল নাকি মরে গেল তারও কোনো খবর রাখলাম না।
তবে সেদিন নীলক্ষেতে বালককে দেখে আবার সেই কথা মনে পড়ে গেল।যা হোক বালক বেচে আছে।বালক বিষ খেয়ে অন্তত প্রমান করেছিল যে তারও লজ্জা-শরম আছে!!এটাই বা কম কিসে?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সে আর কইতে!!!!!!!
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১
বোকামন বলেছেন:
হূম ..... এটাই বা কম কিসে!
ভালো লিখেছেন সম্মানিত লেখক।
অ।ট।
“ক্ষ্যাত” বাবা ক্ষেতে কাজ করে আমাদের বড় করেছেন .. আমারাও ক্ষেতে কাজ করছি .... তাই আমি নিজেকে ক্ষ্যাত বলতে ভালোই লাগে ....
শুভকামনা ....
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ক্ষ্যাতের সজ্ঞাটা বেশ পছন্দ হইল।এককালে নিজের এই ক্ষ্যাত-ক্ষ্যাত দশা নিয়া খুব পেরেশানে থাকতাম।কিন্তু একদিন মনে হইল,আরে,এইটাই তো আমার ব্র্যান্ড।সেদিন থেকে নিজেকে ক্ষ্যাত ভাবতে এত ভাললাগে!কি আর বলব!
ভাল থাকবেন বোকা ভাই।আপ্নার জন্যেও শুভকামনা।
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
পেন্সিল চোর বলেছেন: লিখা ভালো হয়েছে
প্লাস নিন ফ্রম পেন্সিল চোর
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ চোরা ভাই।
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বোকামন বলেছেন:
হূম ..... এটাই বা কম কিসে!
ভালো লিখেছেন সম্মানিত লেখক।
অ।ট।
“ক্ষ্যাত” বাবা ক্ষেতে কাজ করে আমাদের বড় করেছেন .. আমারাও ক্ষেতে কাজ করছি .... তাই আমি নিজেকে ক্ষ্যাত বলতে ভালোই লাগে ....
শুভকামনা ....
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: বোকামন ভাইয়ের সাথে সহমত পোষন করছি।ভাল থাকবেন অথর্ব ভাই!
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: মজা পাইসি !
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ মারুফ ভাই!!!!
৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: মেয়েরা যে কেন এমন হয়
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: উরি আল্লাহ,ভাইয়া লুল বালকের জন্য আপনার এত দরদ কোথা থেকে আসল?কাহিনী কি?খুইল্যা কন।
৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: বালক কি সত্যিই বিষ খেয়েছিল......????
যাইহোক লেখা ভাল হয়েছে...... ছ্যাকা দেওয়া কত সহজ ....
উপস্থাপনা প্রশংসনীয় .....+++++
ধন্যবাদ ..... ভাল থাকবেন.....।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আবার জিগায়!বিষ খাইছিলোই তো!!!
ভাই ছ্যাকা মারা আসলেই সহজ যদি মানুষের ছ্যাকা খাওয়ার ইচ্ছা থাকে!
তাইনা?
যাউক গা,প্লাসের জন্য এবং কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।আমার ব্লগ স্বাগতম।
৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: মনে পইড়া গেলো সেই দুর্বিষহ দিনগুলার কথা
তয় আমি প্রথম প্রজাতির ছিলাম কিনা.।.।।।
ধুমায় আড্ডা চলতো বন্ধুরা মিলে। এখন চলে
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপ্নে তো আমারে চিন্তায় ফালায় দিলেন।প্রথম প্রজাতির মানুষ।কি কি আকাম করছিলেন কন তো!!!!
৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: বিষ খেয়ে ছিল না নাটক করে ছিল তা কে জানে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাল কথা মনে করছেন তো!!!এইটা তো ভেবে দেখি নাই!!
১০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার, ব্যাপক মজা পাইসি।
এই চল আশুলিয়া থেকে ঘুরে আসি ||
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ মুন ভাই!
যান ভাই,লুল বালকের সাথে আশুলিয়া থেকে একটু ঘুরে আসেন!!!!!!!!!
১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
শুভ্রনীল_প্রতীক বলেছেন: এতদিন জানতাম বিষে বিষক্ষয়... এখন তো দেখি বিষে লুলক্ষয়!!!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হেহেহেহে!!!!!!
ভাল কইছো গো বস!!!!!!
১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
ক্ষণিক বলেছেন: ”কার জন্য?তোর জন্য নাকি আমার জন্য বিষ খাইছে?”
খুব সুন্দর উপস্থাপনা!
দুইটা প্লাস দিলাম! ++
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: মাত্র দুইটা প্লাস?আরো কয়টা দেয়া যাইতো না
১৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: হা হা হা ধুর আপা পুরান কথা খালি মনে করায়া দেন!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধুর মিয়া,আপ্নে আমারে চিন্তায় ফেলে দিলেন।কি কি আকাম করছেন বলেন।ঝাইড়্যা কাশেন।
১৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বলে আর কি হবে! মেয়েরা এই কষ্টের কি বুঝবে! অন্যের কাছে যেটা জীবন মরণ সমস্যা তাদের কাছে সেটা শুধুই মজা
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: বুঝছি ভাই,ঘষা তাইলে ভাল মতই খাইছেন!!থাঊক আর দুঃখ কইরা কি হবে?মেয়েরা তো ঐ রকমই।খালি ফান করে!ঠিক কইছি না?
১৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: দেখেছেন, আমার কমেন্টের রিপ্লাইয়ে এখানেও ফান করলেন। সত্যি কথা বলতে কি মেয়েরা কখনও ছেলেদের মন বুঝতে চায়না। মেয়েই দেখি এক রকম
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: জিহবা বের করছি দেখে ভাবছেন নাকি যে আমি ছিড়িয়াছ না?শিট ম্যান!!আমার তো কষ্টের চোটে জিহবা বের হইছে।বুঝেন না ক্যান ভাই?
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: জিহবা বের করছি দেখে ভাবছেন নাকি যে আমি ছিড়িয়াছ না?শিট ম্যান!!আমার তো কষ্টের চোটে জিহবা বের হইছে।বুঝেন না ক্যান ভাই?
১৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: *সব মেয়েই দেখি এক রকম
১৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
১৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২২
দি সুফি বলেছেন: লুল বালক বড়ই বাটপার! ভেজাল বিষ খাইছিল
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আসল হঊক আর ভেজাল হউক,বিষ তো খাইছিল!যদি না খাইতো তাইলে আমরা কেমনে বুঝতাম যে তেনার লইজ্যা আছে?
১৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: নাহ, কষ্টটা আপনি আসলে কখনও মন থেকে বুঝতে পারবেন না। কারণ আপনিও তো মেয়ে। মেয়েদের মন বলে কিছু নেই।
যাইহোক, ভালো থাকবেন। অনেক শুভ কামনা রইল আপনার প্রতি।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কি আর কইবাম!!!!!!!!
যাউক গা,ভালো থাকিয়েন!!!!!
২০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
২১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৩৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ও আপু আমিও আপ্নের মতোই একজন মাইয়া। সেইম বিষয় নিয়া পড়ি।
এইরাম ঘটনা তো পুলাপানেরা করেই! তাই পুরান ঘটনা মনে পৈড়া গেচে! আকাম তো করচিই! আকামডা হৈল ফোন নাম্বার বদলাই ফেলচি!
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: উরিমা!!!!আমি তো তুমারে পুলা মনে করছিলাম!তোমার সাথে দেখি আমার মেলা মিল আছে।তা বইন কই পড়ো কওয়া যাইব?
২২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
ত্রাহী বলেছেন:
ইতিহাসে আমিই একমাত্র ক্ষ্যাত যে সানরাইজ কোচিং এর ধানমন্ডি শাখা থেকে ফার্মগেট শাখায় হিজরত করেছিলাম দঙ্গল মেয়েদের অত্যাচারে টিকতে না পেরে।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: মিয়া এই কাম করছেন,সেইটা আবার খোলা ময়দানে কইতেছেন?আপ্নের তো লুলবালকের কাছ থেকে একটু চাল্লুগিরি শিখা দরকার!!!!!!
২৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: আহারে আপচুস পুলাডার জন্য +
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাইসাহেবের দেখি মেলা দরদ!!!!!!
২৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
যোগী বলেছেন: হি হি হি ..............। আজব!
দেখি নাম বলেন এই ফুলটার । তবে অবশ্যই মনে করবেন না, আপনাকে এই ফুলটা দিয়েছি। এটা জাস্ট আইকিউ টেষ্ট
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাই,আপ্নার প্রতিভা দেখে আমি বিস্মিত!!!সব জায়গাতেই ফুল ছিটিয়ে আর শিষ দিয়ে ছ্যাচরামি করে বেড়ান নাকি?আসলে আমার এই ব্লগটায় একটা লুলের কথা বলেছিলাম।তবে আমার এবং পাঠকদের সৌভাগ্য যে তারা সতিকারের একজন লুলকে দেখতে পেয়েছে।আপ্নার লুলায়িত আচরণ সত্যিই অসাধারন!!আপ্নি এর আগেও বেশ কয়েকটা ব্লগে বেশ উত্যক্ত করেছিলেন।আমিও সাধ্যমত চেষ্টা করেছিলাম সহনশীল হওয়ার ।তবে আর পারলাম না।আপনার আজকের আচরন দেখে অবাক হলাম!যাই হোক,আপনি ছ্যাচড়া পুরুষ বলে কথা।মেয়েদের ব্লগে একটু উত্যক্ত না করলে তো আপনার স্ট্যাটাস নিচে নেমে যাবে।সুতরাং যেভাবে চলছেন,তা চালিয়ে যান।দেশে মেয়ে মানুষের অভাব নেই,তাই আপনারও সমস্যা হবে না।তবে জুতার বাড়ি যে খাবেন না সেই গ্যারান্টি দিতে পারছি না।
২৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
অদ্ভুত_আমি বলেছেন:
হাসতে হাসতে শেষ ... .. .
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
২৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০০
শুভ্রনীল_প্রতীক বলেছেন: ফুল রিজেক্ট কইরো না শুঁটকি, যোগী তাইলে বিষ খাবে
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সমস্যা নাই।লুলদের হজম শক্তি আবার ভালো।বিষ কেনো গু খাইলেও হজম হবে!!! :-< :-<
২৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৭
ত্রাহী বলেছেন:
ব্লগ আর্কাইভাররা যোগীর কমেন্ট এবং তার জবাবটার স্ক্রীনশট নিয়ে রাখতে পারেন।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আরো কিছু উগ্র কমেন্ট ছিল যেগুলো এতটাই ফালতু ছিল যে ডিলিট করতে বাধ্য হয়েছি!!!!
২৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৬
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: শুটকি আফা কিতা খবর?
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: খবর কেডা রাখে?ভুইল্যাই তো গ্যাছো!
২৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: ভুলি নাই শুটকি, ভুলি নাই
৩০| ০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হুমম...
০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হুমম আবার কি?
৩১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্ট লেখার প্রায় নয় বছর পর লেখাটা পড়লাম। চমৎকার উপস্থাপনা। + +
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা বালক বিষ খেয়ে অন্তত প্রমান করেছিল যে তারও লজ্জা-শরম আছে