![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘুম থেকে উঠেই টের পেলাম খুব ভালো একটা ঘুম হয়েছে। সর্দির ঔষধ খেলে নাকি ভালো ঘুম হয়। তবে এর একটা সাইড ইফেক্ট ও আছে , যা হলো সর্দি বেশ জমে যায়। যা হোক আপাতত ভালো ঘুমের তৃপ্তি টাকেই মুখ্য মনে হলো।
ঘড়ির কাঁটা টা দেখে ই আত্কে উঠলাম। ম্যাথ প্রাইভেট পড়তে যেতে হবে। কিসের উপর দিয়ে যে হাত মুখ ধুলাম, ত়া আমি নিজেও টের পেলাম না। না খেয়েই রওয়ানা দিলাম জ্ঞান আহরণের উদ্দেশ্যে। যদিও এক্ষেত্রে সুদুর চীন দেশে যেতে হবে না তবুও দুরত্ব টা নেহাত অল্প নয়।
কোনো রিক্সা তো পেলাম ই না বরং রিকশাওয়ালা শ্রেনীর কোনো লোক ও যদি এলোমেলো ভাবে বসে থাকত, তাদের দেখেও মনে হয় ভালো লাগত। মনে মনে রিক্সাওয়ালা দের গালি দিতে দিতে এগিয়ে চললাম।
পেছনে মনে হলো রিক্সা আসছে। ফিরে দেখি হ্যা সত্তি ই একটি রিক্সা আসছে। মনটা পুলকিত হয়ে উঠলো, কিন্তু এই পুলকিত মনে বিষাক্ত বাতাস ঢেলে দিয়ে রিক্সা টি যেন জানান দিল যে সে খালি নেই। সেই বিষাক্ত বাতাসেই আসক্ত হয়ে পরলাম যখন দেখলাম রিক্সা টি আমার কাছেই এসে থামল এবং দেখতে পেলাম আমাদের ক্লাসেরই এক সুন্দরী মেয়ে লোপা সেই রিক্সায়।সে ও ম্যাথ প্রাইভেট পড়তে যাচ্ছে বিধায় আমাকেও তার সাথে রিক্সায় উঠতে বলল। ব্যাপক ভাব নিয়ে না বোধক শব্দ সমূহ উচ্চারণ করলেও দ্বিতীয় বার সাধতেই হ্যা বোধক শব্দ টি উচ্চারণ করতে বেশি সময় নিলাম না। রিক্সায় উঠতেই সেই মেয়েটির মিটি মিটি হাসি আমার নজর কারলো।পরক্ষনেই বুঝতে পারলাম আমার কোনো একটা কিছুও ওর নজর কেড়েছে . তার দৃষ্টি অনুসরণ করেই আমার পায়ের দিকে তাকিয়ে আমি একদম সিধা!! একদম যেন ঠাডা পরা (বাজ পরা ) অবস্থা.!!
আমার বাম পায়ে টয়লেট এ যাওয়ার সেন্ডেল, যা রাবার এর তৈরী এবং ডান পায়ে বাইরে পড়ে যাওয়ার চামড়ার জুতা। তাড়াহুড়ার মধ্যে এত সুন্দর ম্যাচিং এর কাজটি কিভাবে যে এত সুচারু ভাবে করলাম .....বুঝতে পারলামনা।
ব্যাপারটা ইজি করার আগেই আমাদের ম্যাথ টিচার জহিরুল হক স্যার এর বাসার সামনে এসে পৌছুলাম।
আমার বোকামির কথা মনে হতেই লজ্জায় আমি যেন বেগুনি, নীল, আসমানী, .......বেনিয়াসহকলা বর্ণ ধারণ করছিলাম। লজ্জা নারীর ভূষণ .. এইটা ভেবে ভেবে নিজেকে কিছুটা নির্লজ্জ করে নিয়ে যেন বুকে একটু সাহস পেলাম। ঢুকলাম স্যার এর রুমে।
চার জন মেয়ে এবং তিন জন ছেলে নিয়ে আমাদের এই ব্যাচ। সবাই উপস্থিত, স্যার এর পাশের সিট্ টা খালি।
সম্ভবত আমার জন্যই সিট টা খালি। বসলাম স্যার এর পাশেই। প্রতিদিন কারো না কারো খাতা নিয়ে স্যার লিখেন। আমি পাশে থাকাতেই আমার খাতা টা কেই স্যার বেছে নিলেন।
স্যার লিখছেন, কথাও বলছিলেন, এমন সময় ডিম আগে না মুরগি আগে এই টাইপ এর একটা বিতর্ক ও শূরু হলো। সব ই ঠিক মতই চলছিল। একটা মেয়ে কে রীতিমত পঁচানো শূরু করেছিলাম এবং সেই পঁচানো তে বিশেষ করে আমি ই লিড দিচ্ছিলাম.
হটাত এক হাসির জোয়ার উঠলো, ...আমিও সেই জোয়ারে হাসলাম, কিন্তু কি হতে যে কি হয়ে গেল ... আমার নাকের ভেতরেও একটা হটাত জোয়ার এর আবির্ভাব হলো। গত রাতে ঘুমের ঔষধ খাওয়ার ফলে জমে যাওয়া ঘন সর্দির জোয়ার ছিটকে এসে বাইরে পড়ল::: পড়ল আমার সামনে ... সবার সামনে .... আরো নির্দিষ্ট ভাবে বললে বলা যায় ...স্যার যে খাতায় লিখছিলেন ঠিক সেই পেজ এ। চারিদিকে নেমে এলো শুনশান নিরবতা!!!
আমি নির্বাক, আমি ভাবহীন ... আমার চোখের সামনে যেন আলো-আধারির খেলা। সেই খেলায় বেলা শেষ না করে ঝাপিয়ে পরলাম স্যার এর খাতার উপর,খাতার পাতা টি ছিন্ন করে নিয়ে আসলাম হাতের মুঠোয়।
রুম থেকে বের হয়ে সেদিন আর ঢুকা হয় নি।
পরের দুই দিন কলেজে যাইনি। পরে আবার পুরনো তত্ত্বের প্রয়োগ ঘটালাম- আর তা হলো "লজ্জা নারীর ভূষণ ".....
নিজেকে এই ক্ষেত্রে নির্লজ্জ না ভাবলেও মুটামুটি একজন শক্তিশালী পুরুষ হিসেবে ভেবে নিয়ে ই তৃতীয় দিন কলেজের দিকে রওয়ানা দিলাম. চিন্তার সাগরে ডুবে ডুবে একসময় কলেজে পৌছে গেলাম।
ক্লাস এ ঢুকে ঘটনা পর্যবেক্ষণ করলাম এবং এতে বুঝলাম যে, কেউ আমার সেই দিনের ঘটনা টা মনে রাখেনি , শুধুমাত্র সেই সুন্দরী মেয়ে লোপা (যাকে আমি মনে মনে ....একটু একটু ......@#ফিস ফিস ....) আর তার কিছু বান্ধবী ছাড়া, যারা কিনা ক্লাসে ঢুকতেই আমাকে একটা রুমাল ধরিয়ে দিল আর আমার দিকে তাকিয়ে মিটি মিটি হাসছিল......
আমাদের ক্লাসের জিকো নামের ছেলেটি বেশি সুবিধার নয়। সে আবার লোপার প্রতি বেশ দুর্বল। বার বার প্রত্তাক্ষিত হয়ে সে ইদানিং কিছুটা আক্রমনাত্মক। ক্লাসে বসে জিকো তার বন্ধুদের সাথে বসে কাগজে কি যেন উল্টা পাল্টা লিখছিল আর লোপার দিকে তাকাচ্ছিল। ইচ্ছে হচ্ছিল দেই বেটাকে এক ঘা!! যা হোক তারা কি করছিল টা দেখার সুযোগ হলো না ...কারণ ততক্ষণে স্যার এসে ক্লাসে উপস্থিত। ক্লাস শেষে চলে যাচ্ছিলাম .. লোপা আমাকে দাড়াতে বলল,..দাড়ালাম ... সাথে তার বান্ধবিরাও রয়েছে. তারা আমার সাথে দুষ্টামি শুরু করে দিল .. যাকে অনেকটা খুনসুটি ও বলা যেতে পারে. আমাকে খেপানোর চেষ্টা করা হচ্ছিল..তারা বলছিল আমি যেন রুমাল তা সবসময় সঙ্গে রাখি,,.আমি রাগে আমার কলমটা ওদের দিকে ঢিল মারলাম...এরপর তার বান্ধবিরাও আমাকে একটা কলমের ক্যাপ ঢিল মারলো.....এ যেন চলছে ঢিলএর ছড়াছড়ি.. .....
একপর্যায়ে হাতের কাছে কিছু না পেয়ে আমার পায়ের কাছেই পরে থাকা একটা হলুদ রঙের কাগজ মুঠ করে ঢিল মারলাম ওদের দিকে। ঢিল টা গিয়ে পড়ল একদম লোপার মাথায়। সে খুব ভক্তির সাথে যেন কাগজটি তুলে নিল। কাগজটি সে খুলে পড়ল। সাথে সাথেই দেখলাম তার মুখটি অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ল। তার চোখ যেন টলমল করে উঠলো। মুহুর্তের মধ্যে দেখলাম তার চোখ বেয়ে পানি বেয়ে পড়ছে।। আমার কাছে মনে হলো টকটকে লাল গোলাপের গা ঘেষে যেন শিশির কনা বেয়ে পড়ছে। আমি চিন্তিত হয়ে পরলাম, কি লিখা ছিল সেই কাগজে? আমিতো পড়িনি, এক দৌড়এ সে ক্লাস রুম থেকে বের হয়ে গেল। তার সাথে সাথে তার বান্ধবিরাও বের হয়ে গেল...........আমি আবারও চোখে আলো আধারির খেলা দেখতে পেলাম।
ক্লাসের বাইরে এসে আমি সব ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলাম যে কেউ হলুদ কাগজে কিছু লিখেছিল কিনা ? সাথে সাথে জিকো এসে বলল, সে এবং তার বন্ধুরা মিলে লোপাকে নিয়ে নানা রকম আপত্তিকর কথা লিখেছিল সেই কাগজে। কি লিখেছিল তা শুনেই আমি দাড়ানো অবস্থা থেকে ঠাস করে বসে পরলাম. আমার মাথা তখন ঘুরছিল. জিকো ঘটনাটা শুনেই আমাকে বিভিন্ন সরি মূলক বাক্য শুনাতে লাগলো যার কোনটাই আমার কানে ঢুকছিলনা....
সম্বিত ফিরে পেয়ে আমি দ্রুত ছুটে গেলাম লোপাকে খুজতে। পাওয়া গেলনা কোথাও। অবশেষে তার এক বান্ধবী লাবনী কে পেলাম ক্লাসের বারান্দায়। ছুটে গেলাম তার কাছে, সে ও আমার উপর ভীষণ ক্ষিপ্ত মনে হলো। অনেক রিকোয়েস্ট এর পর সে বলল যে লোপা কিছুক্ষণ আগে বের হয়ে গেছে। দ্রুত কলেজের গেট এর কাছে গেলাম এবং লোপা কে পেয়েও গেলাম। তাকে দেখে আমার মুখ থেকে কোনো কথা বের হচ্ছিল না, অনেক কষ্টে তাকে বলতে চেষ্টা করলাম যে আমি দোষী নই. কিন্তু সে এবার আমার কথা না শুনেই আমাকে একটা চড় মারলো !!! এর পর পর ই সে রিক্সায় উঠে কাদতে কাদতে চলে গেল. .... আমি দাড়িয়ে রইলাম ....মনে হচ্ছিল আমি হারিয়ে যাচ্ছি কালের কৃষ্ণ গহ্বরে .... আমি হারিয়ে ফেলছি আমার চিন্তা শক্তি।
শহীদ মিনার চত্তরে বসে আছি। খুব......খুব খারাপ লাগছে। হঠাত বুঝতে পারলাম, আমার সামনে কেউ এসে দাড়িয়েছে। তাকিয়ে দেখলাম লাবনী দাড়িয়ে আছে। বজ্রপাতের মত করে কিছু কথা বলল - " শোন, তোমাকে অনেক ভালো ছেলে বলে মনে করেছিলাম. কিন্তু তুমি এমন একটা নোংরা কাজ কিভাবে করতে পারলে তা ভাবতেই পারছিনা. আসলে মানুষকে কিভাবে মূল্যায়ন করতে হয় তাও তোমার জানা নেই. আর কখনো আমার বান্ধবীর কাছে ঘেষার চেষ্টা করবেনা. "
সেদিন সারারাত ঘুমাতে পারিনি। বাসার ছাদে বিষন্ন আমি একা দাড়িয়ে। অমাবস্যার কালো অন্ধকার আমাকে ঘিরে রেখেছে।। শুন্যে আমি তাকিয়ে আছি. আমি অনুভব করলাম আমি কাদছি। আমার চোখের সামনে ভেসে বেড়াচ্ছে লোপার স্নিগ্ধ চেহারা, তার লাল টকটকে ডাগর চোখ,তার সরু ঠোট ভাঙ্গা কান্না , সবকিছুই আমাকে পাগল করে তুলছিল। আমি কি তবে লোপাকে ভীষণ ভাবে ভালোবেসে ফেলেছি? খুব ইচ্ছা করছে তার কোমল হাত দুটি ধরে রাখি,তাকে বলি- আমি কোনো দোষ করিনি। চিত্কার করে বলতে ইচ্ছা করছে - আমি তোমাকে ভালবাসি.....ভালবাসি.
চোখ মেলে তাকিয়ে দেখি আমি বিছানায় শুয়ে আছি। আমার মাথার কাছে আমার মা বসে আছে। বাবা সামনে দাড়িয়ে। আমার গায়ে ভীষণ জ্বর। তারা বলল আমি ছাদে অগ্জ্ঞান অবস্তায় পড়ে ছিলাম। তার পরদিন আমার অবস্থা আরও খারাপ হতে লাগলো। কলেজে যাইনি দেখে আমার বন্ধুরা আমাকে দেখতে এসেছে বাসায়। তাদের মধ্যে জিকো ও ছিল, সে তো ভীষণ ভাবে অনুতপ্ত এবং সে বলল যে সে ই এই ভুল বুঝা বুঝির অবসান ঘটাবে। আসলে তার অনুতপ্ততার কথা শুনার অবস্থা তখন আমার নাই।
সন্ধার পর আমার জ্বর আরো বাড়লো। আমি বেশ কয়েকবার অগ্জ্ঞান হয়ে পরলাম। আমাকে ভর্তি করা হলো একটা ক্লিনিকে। আমাকে সেলাইন দেয়া হলো। যতক্ষণ জ্ঞান আসছিল আমার কল্পনায় শুধূ লোপাকেই দেখতে পাচ্ছিলাম।
পরদিন সকালে জ্বর অনেকটা কমে এসেছে। এমনিতেই চোখ বন্ধ করে শুয়ে আছি। আমার কেবিনটাতে আর কেউ নেই। সকালের সুর্যের আলো কিছুটা রুমে এসে পড়েছে।বাইরে পাখির কিচিরমিচির আওয়াজ আমার কানে আসছে। হটাথ দরজার দিকে আবছা ভাবে দেখতে পেলাম- লাল টকটকে একটা জামা পড়ে লোপা দাড়িয়ে আছে।তার ফর্সা স্নিগ্ধ চেহারা দেখে বুকের ভেতরে কেমন যেন একটা ঢেউ বয়ে গেল। হ্যা এটা তো আমারই লোপা! কিন্তু আমি ভেবেই নিলাম এটা আমার অবচেতন মনেরই কল্পনা। আমি চোখ টা বন্ধ করে রাখলাম। একটা স্নিগ্ধ ঘ্রাণ আমার নাকে এসে ছুয়ে গেল। তখন আমি মুটামুটি নিশ্চিত ই হয়ে গেলাম আমার সামনে সে এসেছে। খুব ভালো লাগা কাজ করছিল, কিন্তু আমি চোখ খুলছিলাম না, যদি এটা আমার কল্পনা হয়ে থাকে..!!তবে তো চোখ খোলা মাত্রই আমার ভালো লাগাটা কেটে যাবে। তাই চোখ টা বন্ধই করে রাখলাম।
লোপার কান্না জড়িত কন্ঠ আমি শুনতে পেলাম.-" তোমাকে আমি অনেক কষ্ট দিয়েছি, আমি তোমাকে ভুল বুঝেছি, আমাকে তুমি ক্ষমা কর প্লিজ. বিশ্বাস কর আমি এই কটা দিন একদম ভালো ছিলাম না. আমি জানিনা কেন যে আমি তোমাকে এত .........."
আমার গালের উপর এক ফোটা চোখের পানি পড়তেই আমি চোখ মেলে তাকালাম। আমাকে তাকাতে দেখে লোপা মুখ ঘুরিয়ে চলে যাচ্ছিল, অমনিতেই সাহস করে তার হাত টা আমি ধরে ফেললাম। আমি নিশ্চিত হলাম এ তো আমার কল্পনার লোপা নয়, এতো বাস্তব..!!
সে টলমল চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে এক দৃষ্টিতে। আমি প্রশ্ন করলাম ..কথা টা শেষ করবে না ?
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৩
সাজ্জাতুল ইমরান ফয়সাল বলেছেন: আপনার এই ভালো লাগাকে স্বাগত জানালাম.
৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৪
অর্ণব আর্ক বলেছেন: লেখা ভালু পাইলাম দাদা। আপনার বন্ধু ইয়ে মানে ঐ ভাইয়ার কি খবর। আপনাদের কাউকেই দেখিনা দীর্ঘদিন।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:২১
সাজ্জাতুল ইমরান ফয়সাল বলেছেন: ধন্যবাদ অর্ণব ......... তোমার ঐ ভাইয়া ভালো আছে. আমরা দুই জন ই ঢাকাতে থাকি ....
৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫০
স্পীচ থেরাপিষ্ট সুমন বলেছেন: উ মা !!!! লোপা !!!! এইডা কোন লোপা দোস্ত
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:১৭
সাজ্জাতুল ইমরান ফয়সাল বলেছেন: তুই চিনবি না .... এইটা কলেজের লোপা ...:-)
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৩৭
যাযাবর৮১ বলেছেন:
ভালোলাগা নিয়ে নিলাম
শুভকামনা দিয়ে গেলাম।
*+*+*+*+
পূর্ণতার মাঝে জীবন সাজুক
অপূর্ণতার মাঝে পূর্ণতা আসুক।
শুভকামনা সর্বক্ষণ
থাকুক সুস্থ দেহ মন।
৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৫
সাজ্জাতুল ইমরান ফয়সাল বলেছেন: আপনারই এই শুভকামনায়
দু:খ গুলো মোর ঘুচে যায়
পূর্ণতার ই পূর্ণ ছোয়ায়
মনটি যে মোর তাই ভেসে যায়
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৬
আিবর হায়দার বলেছেন: আদর্শ ছোটগল্প। আগে পড়েছিলাম ছোটগল্পের সার্থকতা। যেখানে লিখা ছিল যে গল্পের মাঝে আগ্রহ জাগে আর শেষে কিছু থেকে গেল এমন একটা ভাব থাকে তাকেই ছোটগল্প বলে। এর মধ্যে সেগুলো সবই বিদ্যমান। ফয়সাল চালিয়ে যান। সত্যি সুন্দর হয়েছে। অনেকদিন পর একটা ভাল গল্প পড়লাম। ধন্যবাদ.