![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে সাহিত্যের একনিষ্ঠ পাঠক ভাবি। পড়িই বেশী। মাঝে মাঝে লেখার ব্যর্থ চেষ্টা করি।
প্রকৃতিতে কিছু মানুষ নারী এবং পুরুষের যৌথ বৈশিষ্ট্য নিয়ে জন্মগ্রহন করে। বাংলাভাষায় এই ধরণের মানুষগুলো হিজড়া নামে পরিচিত। মানুষের জীবন যাপনের দিক নির্দেশনা নিয়ে পৃথিবীতে যুগ যুগ ধরে টিকে আছে ধর্মগুলো। পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মে হিজড়াদের সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
সমার্থক শব্দ: শিখন্ডী, বৃহন্নলা,তৃতীয় লিঙ্গ, উভলিঙ্গ
পারিভাষিক শব্দ: ট্রান্সজেন্ডার (ইংরেজী), ইনুখ(হিব্রু), মুখান্নাতুন (আরবী)
সমাজ এবং ধর্মে হিজড়াদের অবস্থানঃ
তারা পৃথিবীর বুকে জন্মেছিলো আর দশটি সাধারণ শিশুর মত। তাদের আগমনে পরিবারে নেমে আসে খুশির বান। দীর্ঘ নয় মাস অপেক্ষার পর মায়ের কোল জুড়ে এলো শিশু। শিশুর আগমনে সবাইকে মিষ্টি মুখ করানো হয়। কেউ মন্দিরে যায় পূজো দিতে। কেউ যায় আকিকার খাসি খুঁজতে। কেউবা যায় চার্চে যিশুর কাছে মোমবাতি জ্বালাতে । কেউ বুদ্ধ মূর্তি ধোয়া পাদোদক তুলে দেয় শিশুর কচি মুখে। বাবা মায়ের সামর্থ্য অনুযায়ী শিশুটি আদর যত্নে বড় হতে থাকে। একসময় বাড়ন্ত শিশুর শরীরে দেখা দেয় কিছু ব্যতিক্রমী পরিবর্তন। কৈশোরে বয়োঃসন্ধিক্ষণে সেই পরিবর্তন আরো ব্যাপকতা লাভ করে। ছেলে শিশুটির দেহে দেখা যায় মেয়েলি গঠন। বুকটা কিছুটা উঁচু হতে শুরু করে, গলার স্বরে হাঁটার ভঙ্গিতে ফুঁটে ওঠে মেয়েলি ভাব। সহপাঠিরা, খেলার সাথীরা এই নিয়ে বিদ্রুপ করে খেঁপায়। অবোধ শিশু বুঝতে শেখে সে আলাদা। চারপাশের মানুষের ডাকা হিজড়া ডাকটা তার কাছে অভিশপ্ত মনে হয়। অসহায় শিশু বলির পাঠার মত করুন চোখে চায়। কারো কারো চোখে সহানুভূতি ফুঁটে ওঠে। কিন্তু সেটা ক্ষনস্থায়ী। বাবা-মাও কিন্তু প্রচন্ড মানসিক কষ্টের ভিতর দিয়ে যায়। হয়তো গভীর রাতে নিরবে কাঁদে। খোদা তায়ালা তাকে কোন পাপের শাস্তিই দিচ্ছেন সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে থাকে। একসময়ে আদরের শিশুটি এখন অনাদরের শিকার হয়। কেউ লক্ষ্য করে না। সমাজের টিকে থাকতে পরিবার তাকে ছুঁড়ে ফেলে দেয় সমাজের বাইরে। মা হয়তো কাঁদেন। বাবা পাথর মুখ করে বসে থাকেন বারান্দায়। ভাই বোনেরা ভাবে সামাজিক লজ্জার হাত থেকে বাঁচা গেলো। সমাজ কি তাদের আদৌ ছুঁড়ে ফেলে দিতে পারে!
পৃথিবীতে সাম্যের বাণী নিয়ে যুগে যুগে এসেছে ধর্ম। ধর্ম মানুষকে ভালোবাসতে উদ্বুদ্ধ করেছে। পৃথিবীর সকল ধর্মবিশ্বাসী মানুষ বিশ্বাস করেন যে একমাত্র তার ধর্মই সঠিক, অন্যসকল ধর্ম মিথ্যা। যদিও আজপর্যন্ত কোন ধর্ম বলে নাই তোমরা চুরি করো, অন্যায়ভাবে মানুষ খুন করো, অন্যের অধিকার হরণ করো। তবুও এই পৃথিবীতে ধর্মের নামেই সব থেকে বেশী রক্ত ঝরেছে। সে পাঠাবলি, নরবলি হোক আর ক্রুসেড বা ধর্মযুদ্ধ হোক ধর্মের নামেই ঝরেছে প্রাণ। অন্যধর্মের মানুষ হত্যা করে আপন ধর্ম প্রতিষ্ঠা করো এরকম বাণী কোন ধর্মগ্রন্থের কোন পাতায় লেখা আছে কিনা তা আজপর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায় নাই। আসুন আমরা খুঁজে দেখি পৃথিবীর মানবতাবাদী ধর্মগুলোতে ট্রান্সজেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ সম্পর্কে কি বলা হয়েছে।
ইব্রাহীমিয় ধর্মে মানুষ সৃষ্টিঃ
হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এর বংশধরদের মাধ্যমে পৃথিবীর বুকে প্রচারিত ধর্মগুলোকে একসাথে বলা হয় ইব্রাহিমীয় ধর্ম। ইসলাম, খ্রিষ্ট ধর্ম, ইহুদি ধর্ম এগুলো সবই ইব্রাহিমীয় ধর্ম। প্রতিটি ইব্রাহিমীয় ধর্ম পুরুষ এবং নারী সৃষ্টির ব্যাপারে আদম এবং হাওয়া (ইভ) এর গল্প বর্ণনা করা হয়েছে। আল্লাহ প্রথমে মাটি থেকে তৈরী করেন আদম (আঃ) কে। আদমের বুকের পিঞ্জিরা দিয়ে তৈরী করেন বিবি হাওয়া কে। তাহলে আল্লাহ তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ কিভাবে তৈরী করেন? নারী পুরুষের পাশাপাশি তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ কিভাবে সৃষ্টি করা হলো এই বিষয়ে পৃথিবীর কোন ধর্মেই আলোচনা করা হয়নি।
ইসলাম ধর্মে হিজড়াঃ
শান্তি এবং সাম্যের ধর্ম ইসলামে তৃতীয় লিঙ্গ বা হিজড়াদের মুখান্নাতুন হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আরবিতে মুখান্নাতুন বলতে মেয়েদের মত আচরণকারী পুরুষদেরকে বোঝানো হয়। এক্ষেত্রে যেহেতু শুধুমাত্র মেল টু ফিমেল ট্রান্সসেক্সুয়ালদের বোঝানো হয় তাই আরবি মুখান্নাতুন হিব্র্যু সারিস বা ইংরেজী ইউনুখ এর সমার্থক শব্দ নয়। পবিত্র আল কোরআনের কোথাও মুখান্নাতুন সম্পর্কে কিছু বলা হয় নাই। কিন্তু হাদিসে মুখান্নাতুনের উল্লেখ পাওয়া যায়।
আন নববী বর্নিত হাদিস থেকে জানা যায়, একজন মুখান্নাতুন হচ্ছে সেই পুরুষ যার চলাফেরায়, চেহারায় এবং কথাবার্তায় নারী আচরণ বহন করে। তারা দুই প্রকারেরঃ প্রথম প্রকারের হচ্ছে তারাই যারা এই ধরণের আচরণ ইচ্ছাকৃতভাবে করেনা এবং তাদের এই ব্যবহারে কোন দোষ নেই, কোন অভিযোগ নেই, কোন লজ্জা নেই যতক্ষন পর্যন্ত তারা কোন অবৈধ কাজ না করে এবং পতিতাবৃত্তিতে না জড়িয়ে পড়ে। দ্বিতীয় শ্রেনীর ব্যক্তি হচ্ছে তারাই যারা অনৈতিক উদ্দ্যেশ্যে মেয়েলি আচরণ করে এবং তারা পাপী ।
ইসলামী দেশগুলোর মধ্যে ইরানে সব থেকে বেশী রুপান্তরকামি অপারেশন করা হয়। তারা তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিকে যে কোন এক লিঙ্গে রুপান্তর হওয়ার সুযোগ দেয়।
হিন্দু ধর্মে হিজড়াঃ
ভারতবর্ষের প্রাচীন ধর্ম হিন্দু ধর্ম। ভারতবর্ষে লিঙ্গ বৈষম্যের পাশাপাশি একদা বর্ণ বৈষম্য প্রবল ছিলো। হিন্দু ধর্ম চারটি বর্ণে বিভক্ত। ব্রাম্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শুদ্র। দক্ষিণ এশিয়ায় তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদেরকে সাধারনত হিজড়া নামে অভিহিত করা হয়। কিন্তু অঞ্চলভেদে ভাষাভেদে হিজড়াকে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। এই অঞ্চলে হিজড়াদেরকে সামাজিক ভাবে মূল্যায়িত করা হয়। তারা সমাজ থেকে দূরে বাস করতে বাধ্য হয়। বাজারে ভিক্ষাবৃত্তি, পতিতাবৃত্তিই তাদের প্রধান পেশা। হিন্দু দর্শনে তৃতীয় লিঙ্গের উল্লেখ পাওয়া যায়। নারী পুরুষের বৈশিষ্ট্য সম্বলিত এই শ্রেণীকে ‘“তৃতীয় প্রকৃতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে’”। প্রাচীন হিন্দুশাস্ত্রে এই ধরণের মানুষকে আলাদা ভাবে পুরুষ বা নারী হিসেবে বিবেচনা করা হতো না। তাদেরকে জন্মসূত্রে তৃতীয় প্রকৃতি হিসেবে গণ্য করা হতো। তাদের কাছে সাধারণ নারী পুরুষের মত ব্যবহার প্রত্যাশা করা হতো না। আরাবানী হিজড়ারা আরাবান দেবতার পূজা করে। অনেক মন্দিরে হিজড়াদের নাচের ব্যবস্থা করা হয়। অনেক হিন্দু বিশ্বাস করেন হিজড়াদের আশির্বাদ করার এবং অভিশাপ দেয়ার বিশেষ ক্ষমতা আছে।
খ্রিস্টান ধর্মে হিজড়াঃ
গ্রীক eunochos থেকে Eunuchs শব্দটি এসেছে। খ্রিষ্ট ধর্মের নিউ টেস্টামেন্টে স্পষ্ট করে তৃতীয় লিংগ ব্যক্তি সম্পর্কে বলা হয়েছে। যদিও এখানে Eunuchs বলতে নপুংশক ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে। বিবাহ এবং বিচ্ছেদ সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দেয়ার প্রাক্কালে জেসাস বলেন, কিছু মানুষ জন্ম থেকেই Eunuchs, আবার কিছু মানুষ অন্যদের দ্বারা Eunuchs এ পরিণত হয় এবং আরো কিছু মানুষ আছে যারা স্বর্গরাজ্যের জন্য নিজদেরকে Eunuchs এ রুপান্তরিত করে।
২০০০ সালে ক্যাথলিক সম্মেলনের ডকট্রিন অফ ফেইথের উপসংহারে বলা হয়, চার্চের দৃষ্টিতে একজন মানুষ ট্রান্সসেক্সুয়াল সার্জিকাল অপারেশনের মাধ্যমে একজন মানুষকে শুধু বাহ্যিকভাবে পরিবর্তন করা সম্ভব। কিন্তু তার ব্যক্তিত্ব পরিবর্তন করা সম্ভব হয় না। “ the transsexual surgical operation is so superficial and external that it does not change the personality. If the person was a male, he remains male. If she was female, she remains female.”
খ্রিস্টান ধর্মে একজন ইথিওপিয়ান ইনুখ সম্পর্কে আলোচনার কথা আছে। বিবাহ এবং তালাক নিয়ে উত্তর দেয়ার সময় যীশু এক পর্যায়ে বলেন, “কিছু মানুষ আছে যারা জন্ম থেকে ইনুখ এবং আরো কিছু মানুষ আছে যাদেরকে অন্যেরা ইনুখ বানিয়েছে এবং আরো এক প্রকৃতির মানুষ আছে যারা স্বর্গরাজ্যের জন্য নিজেদেরকেই ইনুখ বানিয়েছে।" এখানে একজন ইথিওপিয়ান ইনুখকে খ্রিস্টান ধর্মে দীক্ষিত করা হবে কিনা সেই বিষয়েও আলোচনা করা হয়।৭
কিছু খ্রিস্টান সংঘ হিজড়াদের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভূক্ত করেন। ইউনিটারিয়ান একটি উদার ধর্মমত। তাদের মূল খ্রিস্টান ধর্মের সাথে যুক্ত। ১৯৭৯ সালে তারাই সর্বপ্রথম হিজড়াদের পূর্ণ সদস্য হিসেবে গ্রহণ করে। ১৯৮৮ সালে উইনিটারিয়ান উইনিভার্সালিস্ট এসোসিয়েশান প্রথম একজন হিজড়া ব্যক্তিতে মনোনীত করে। ২০২ সালে শ্যন ডেন্নিসন প্রথম হিজড়া ব্যক্তি যিনি ইউনিটারিয়ান ইউনিভার্সালিস্ট মন্ত্রনালয়ে ডাক পান। ২০০৩ সালে ইউনাইটেড চার্চ অফ খ্রিস্ট সকল হিজড়া ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে মত দেয়। ২০০৫ সালে ট্রান্সজেন্ডার সারাহ জোনস চার্চ অফ ইংল্যান্ডের ধর্মযাজক হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৮ সালে ইউনাইটেড মেথোডিস্ট চার্চ জ্যুডিশিয়াল কাউন্সিল রায় দেন যে ট্রান্সজেন্ডার ড্রিউ ফনিক্স তার পদে বহাল থাকতে পারবেন। ঐ একই বছরে মেথোডিস্টদের একটি সাধারণ বৈঠকে একাধিক হিজড়া ক্লারজির বিরুদ্ধে পিটিশান খারিজ করে দেয়া হয়।
বৌদ্ধ ধর্মে হিজড়াঃ
অধিকাংশ বৌদ্ধ লিপিতে ধর্ম প্রতিপালনে কোন লিঙ্গভিত্তিক বিভাজন করা হয়নি। নির্বাণ লাভের জন্য কামনাকে এই শাস্ত্রে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। থাই বৌদ্ধধর্মে কতি বলে একটি শব্দ আছে। মেয়েদের মত আচরণকারী পুরুষকে কতি বলা হয়। এটা সেখানে পুরুষ সমকামীদের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয়। থাইল্যান্ডে কতিদের বিবাহের অনুমতি নেই। তারা কখনোই বিয়ে করতে পারবে না। থাইল্যান্ডে কতিদের নারীতে রুপান্তরিত হওয়া কি পুরুষ বিয়ে করা এখনো আইনত অবৈধ। কিন্তু হিজড়া মহিলারা তাদের ইউরোপীয় সঙ্গীকে বিয়ে করতে পারেন। তবে সেক্ষেত্রে তাকে থাইল্যান্ড ত্যাগ করে তাদের সঙ্গীদের দেশে চলে যেতে হবে।
ইহুদি ধর্মে হিজড়াঃ
মোজেস বা হযরত মুসা (আঃ) এর অনুসারীদের কে বলা হয় ইহুদি। ইহুদি ধর্মে হিজড়া বা ট্রান্সজেন্ডারদের “সারিস” বলে উল্লেখ করা হয়েছে। হিব্রু ‘সারিস’ ইংরেজীতে অনুবাদ করা হয়েছে "eunuch" অথবা "chamberlain" নামে। ‘তনখ’ এ সারিস শব্দটি ৪৫ বার পাওয়া যায়। সারিস বলতে একজন লিঙ্গ নিরপেক্ষ বিশ্বস্ত ব্যক্তিকে বোঝায় যিনি শক্তিমানের প্রতিনিধিত্ব করেন.। “ইশ্বর সারিসদের কাছে এই বলে প্রতিজ্ঞা করছেন, তারা যদি সাবাথ পালন করে এবং রোজা রাখে তাহলে তাদের জন্য স্বর্গে একটি উত্তম মনুমেন্ট তৈরী করবেন।” (ইসাইয়াহ, ৫৬)। “তোরাহ” তে ক্রস ড্রেসিং(যেমন পুরুষের নারীর মত পোষাক পরা) এবং জেনিটাল বা শুক্রাশয় ক্ষতিগ্রস্থ২৩ করার ব্যাপারে নির্দিষ্ট নিষেধাজ্ঞার কথা বলা হয়েছে। সেজন্য অনেক ইহুদি হিজড়াদেরকে ধর্মের বাইরের মানুষ মনে করেন। কারণ হিজড়ারা বিপরীত লিঙ্গের পোষাক পরে।
আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে হিজড়ারা তাদের লিঙ্গ পরিবর্তন করে নারী অথবা পুরুষে নিজেদের রুপান্তর করে নিতে পারবেন। ইহুদি ধর্মের অনেক শাখা বিজ্ঞানের এই অগ্রগতিকে স্বাগত জানালেও জুদাইজমের সকল ধারা এই রুপান্তরকামিতাকে এখনো সমর্থন করে নাই।
বাহাই ধর্মে হিজড়াঃ
বাহাই ধর্মবিশ্বাসে হিজড়াদেরকে sex reassignment surgery (SRS) এর মাধ্যমে একটি লিঙ্গ বেছে নিতে হবে এবং শল্যচিকিৎসকের মাধ্যমে লিঙ্গ রুপান্তর করতে হবে। এসআরএসের পরে তাদেরকে রূপান্তরিত বলে গণ্য করা হবে এবং তারা উপযুক্ত সংগী নির্বাচন করে বাহাই মতে বিবাহ করতে পারবে।.
বইয়ে পড়ুনঃ
ব্যালান্সিং অন দ্যা মেখিতজাঃ ট্রান্সজেন্ডার ইন জুইশ কমিউনিটি লেখকঃ Noach Dzmura (১ জুন ২০১০)
ক্রসিং অভার: লিবারেটিং দ্যা ট্রান্সজেন্ডার খ্রিস্টান লেখকঃ Vanessa Sheridan (অক্টোবর, ২০১১)
ইন্টারনেটে পড়ুনঃ
The workgroup transgender, religion, philosophy of life and ethics
A Church that Cares and Accepts
Soft Minded Men
পুনশ্চঃ লেখাটি বাংলা উইকিপিডিয়ার জন্য তৈরী করেছি। আমার বাংলা উইকিপিডিয়া পাতাঃbn.wikipedia.org/wiki/ব্যবহারকারী:এফ_রহমান
আমার ওয়েবসাইটঃ http://www.frahaman.com
এই নিবন্ধের উইকিপিডিয়া লিংকঃ bn.wikipedia.org/wiki/বিভিন্ন_ধর্মে_হিজড়া
তথ্যসূত্র
* Barford, Vanessa। "Iran's 'diagnosed transsexuals'"। BBC News।
* পট্টনায়েক, দেবদূত (2002)। The Man Who Was a Woman and Other Queer Tales from Hindu Lore। Binghamton, NY: Harrington Park Press। পৃ: 10। আইএসবিএন 978-1560231806।
* "Chapter 3:49"। The Laws of Manu। Translated by George Bühler।
* Wilhelm, Amara Das (2003)। Tritiya-Prakriti: People of the Third Sex। Philadelphia: Xlibris। পৃ: 110। আইএসবিএন 978-1-4535-0317-1।
* Rogers, Jack Bartlett (2009)। Jesus, the Bible, and Homosexuality: Explode the Myths, Heal the Church। Westminster John Knox। পৃ: 132–135। আইএসবিএন 978-0-664-23269-6।
* "Unitarian Universalist LGBTQ History & Facts"। Unitarian Universalist Association। সংগৃহীত 2014-05-02।
* "Lesbian, Gay, Bisexual, Transgender, and Queer Ministries"। Unitarian Universalist Association। সংগৃহীত 2014-05-02।
* "The Unitarian Universalist Association and Homosexuality"। Ontario Consultants on Religious Tolerance।
↑ Jump up to: ১১.০ ১১.১ "Unitarian Universalist LGBTQ History & Facts"। Unitarian Universalist Association। Unitarian Universalist Association। 21 August 2012। |accessdate= প্যারামিটার অজানা, উপেক্ষা করুন (সাহায্য)
* "ONA: It's About Transgender Inclusion, Too!"। UCC Coalition for LGBT Concerns।
* Wenjuan, Angelina (28 February 2011)। JUS News (University of Sheffield) http://archive.today/LAlZ2 |archiveurl= শিরোনাম অনুপস্থিত (সাহায্য)। আসল থেকে 22 Apr 2013-এ আর্কাইভ করা। সংগৃহীত 2 April 2013। |title= প্যারামিটার অজানা, উপেক্ষা করুন (সাহায্য)
* "TREC Speaker - Rev Sarah Jones"। Trans Resource and Empowerment Centre Limited। সংগৃহীত 2 April 2013।
* "Bishop defends transsexual curate"। BBC News। 24 September 2005। সংগৃহীত 2 April 2013।
* Bartolone, Pauline। "Methodists Vote to Keep Transgender Pastor"। Bryant Park Project। NPR। |date= প্যারামিটার অজানা, উপেক্ষা করুন (সাহায্য)
* "The United Methodist Church"। Transgender Christians। |accessdate= প্যারামিটার অজানা, উপেক্ষা করুন (সাহায্য)
* Greenberg, Yudit Kornberg, সম্পাদক (2007)। "Homosexuality in Buddhism"। Encyclopedia of Love in World Religions 2। ABC-CLIO। পৃ: 303। আইএসবিএন 978-1-85109-981-8।
* Matzner, Andrew (2000)। "14 Questions"। Golden Scene।
* Jackson, Peter A.। "Male Homosexuality and Transgenderism in the Thai Buddhist Tradition"।
* "The forty-five occurrences of saris in the Old Testament"। Born Eunuchs Library।
১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
এফ রহমান বলেছেন: ধৈর্য্য ধরে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
ফখরুল আমান ফয়সাল বলেছেন: But whats the verdict brother? I expected some conclusion to your research. And, you didn't mention all religion's view completely, I mean it would be better if you could write in details about the suggested lifestyle for these group of people.
Thanks for such post.
১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
এফ রহমান বলেছেন: এত দীর্ঘ একটা লেখা লিখতে গিয়ে বারবার লাইন হারিয়ে ফেলছিলাম। আর আপনি কিসের ভার্ডিক্ট জানতে চাচ্ছে বুঝতে পারলাম না। তাদের ব্যাপারে আমার ব্যক্তিগত কোন রায় বা মতামত আমি দিতে চাইনি।
৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৫
মদন বলেছেন: ++++++++++
২১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৭
এফ রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৩
নতুন বলেছেন: এদের সামাজে সাধারন মানুষের মতন মেনে নিলেই হিজড়ারা বোঝা থাকবেনা..
আমার দেখা বেশ কয়েকজন বেশ প্রতিভাবান... এবং মানুষ হিসেবেও ভাল...
২১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৬
এফ রহমান বলেছেন: আপনার সাথে আমি সম্পূর্ণ সহমত
৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২২
ফখরুল আমান ফয়সাল বলেছেন: হিজড়ারা মানুষ, আমরাই তারা, তারাই আমরা।
আপনার লিখাটা পড়ার শুরুতে ভেবেছিলাম আপনি শেষটায় তাদের উদ্দেশ্যে কিছু লিখবেন, হয়ত তাদের উপকার হতো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অজানা জানা হলো ।
জানানোর জন্য ধন্যবাদ।