![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জ্বীন-তত্ত্ব গবেষক
১০.৫০ মিনিটে আমি বাজার থেকে আসার সময় হঠাৎ একটা আচড় লাগল হাতে। বাসায় ফিরে সূর্যের আলোতে দেখলাম ছোট একটা জ্বিনের আচড়। তেলপরা খাইছি।তিনি বললেন ভাল হয়ে যাবে। সিলেটের এক মাওলানার কাছে পানি পড়া আনতেও লোক পাঠিয়েছি। এখন আল্লাহর খুশি। আর আমার জন্য দোয়া করবেন।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪
ফ্রাবী বলেছেন: নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে প্রমাণিত আছে যে, তিনি খন্দকের যুদ্ধের দিন জনৈক ছাহাবীকে তার স্ত্রীর কাছে যাওয়ার অনুমতি দিয়ে দিলেন। কারণ তিনি নতুন বিবাহিত যুবক ছিলেন।
ঘরে ফিরে যুবক দেখলেন, স্ত্রী ঘরের দরজায় দাঁড়িয়ে আছে। এ দেখে তিনি তার প্রতি মনক্ষুন্ন হলেন। স্ত্রী বললেন, ঘরে প্রবেশ করুন। ঘরে প্রবেশ করে দেখলেন বিছানার উপরে একটি সাপ কুন্ডলী পাকিয়ে বসে রয়েছে। সাহাবীর হাতেই ছিল বর্শা। বর্শা দিয়ে সাপকে আঘাত করার সাথে সাথে সাপটি মারা গেল এবং সাপের পাল্টা আক্রমণে উক্ত ছাহাবীও মৃত্যু বরণ করলেন। সাপ এবং ছাহাবীর মধ্যে কে আগে মারা গেল, তা জানা যায়নি।
এই সংবাদ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর কাছে পৌঁছার পর তিনি ঘরের মধ্যে বসবাসকারী সাপগুলো মারতে নিষেধ করলেন। তবে পিঠের উপরে রেখা বিশিষ্ট এবং লেজহীন ছোট ছোট সাপগুলো ব্যতীত।
{বুখারী, অধ্যায়ঃ বাদউল খাল্ক}
এই ঘটনা থেকে আমরা জানতে পারলাম যে, জিনেরা মানুষের উপরে আক্রমণ করে এবং কষ্ট দেয়। মুতাওয়াতের এবং মাশহুর সনদে বর্ণিত হাদীছে আছে যে, মানুষ কখনো কখনো পুরাতন এবং ধ্বংস প্রাপ্ত বাড়ী-ঘরে প্রবেশ করলে পাথর নিক্ষিপ্ত হয়। অথচ সেখানে কোন মানুষ দেখতে পায়না। কখনো কখনো আওয়াজ এবং গাছের পাতার নাড়াচাড়া শুনতে পায়। এতে মানুষ ভয় পায়। এমনিভাবে আসক্ত হয়ে কিংবা কষ্ট দেয়ার জন্য অথবা অন্য কোন কারণে জিন মানুষের শরীরেও প্রবেশ করে।
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৩
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: 哦!怎么来的?教练吗?
৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভাই "জ্বিনা" ভাষায় করা প্রশ্নের উত্তরান প্লিচ লাগে!
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৭
ফ্রাবী বলেছেন: জ্বিন জাতি নিয়া মশকরা করেন???
৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৫
বান্দরের লাঠি বলেছেন: আসলে আপনাকে কুকুরে আচড় দিছে। টের পান নাই।
৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৭
বিডি আইডল বলেছেন: ঢাকার এইডস রোগীদের একটা দল সিরিন্জে করে ভিড়ের মধ্যে শরীরের রক্ত অন্যের শরীরে ঢুকিয়ে দেয়া...আপনার ক্ষেত্রেও এইরকম কিছু হয়েছে মনে হয়
৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৮
আমিতপু বলেছেন: কিতা মাত মাতলেন বাই????? মাতার উফর দিয়া গ্যালো
৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩১
ইউসুফ আলী রিংকূ বলেছেন:
৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৫
অপরাজেয় বিদ্রোহি বলেছেন: :-& :-& :-& :-&
৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬
rakibmbstu বলেছেন: আন্নেরে আছলে বিলাই আচড় দিছে।তাও মাথায় টুপি দেয়া বিলাই।বিশ্বাস না হলে সর্বডানে উপরদিকে তার ছবি আছে দেখুন।এক্কেবারে প্রমাণ সহ দিছি
১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: আমি তো জ্বীন অস্বীকার করছি না। কিন্তু আপনি কিভাবে বুঝলেন আপনাকে জ্বীন আঁচড় দিয়েছে? এটা তো অন্য কিছুও হতে পারে।
আর ২য় প্রশ্নটার উত্তর তো দিলেন না।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩
ফ্রাবী বলেছেন: হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, প্রত্যেক মানবশিশুর ভূমিষ্ঠলগ্নে শয়তান তাকে খোঁচা দেয়। যার কারণে সেই বাচ্চা সজোরে কেঁদে ওঠে।
এখন আপনি নিশ্চয়ই বলবেন কীভাবে খোচা দিল আমি তো দেখি নাই। অন্য কিছুও হতে পারে।
১১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৯
কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: বাজারে কি টয়লেটে গেছিলেন ফ্রাবী ভাই???
নিশ্চয় এই দুয়াটা পড়েন নাই। সেইখান থেকে আঁচড় দিতে পারে!
হযরত জাযেদ বিন আরকাম (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করেছেন যে, নিশ্চয় জ্বিনেরা [টয়লেটে] উপস্থিত থাকে। তাই তোমাদের মাঝে যে টয়লেটে যায় সে যেন এই দুআটি পড়ে أَعُوذُ بِاللَّهِ مِنَ الْخُبُثِ وَالْخَبَائِثِ [আউজু বিল্লাহি মিনাল খুবুসি ওয়াল খাবায়িস]
{সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-৬,
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-২৯৬,
সুনানে তিরমিযী, হাদীস নং-৬,
সহীহ বুখারী, হাদীস নং-১৪২,
সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-৮৫৭,
সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং-১৪০৮}
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৮
ফ্রাবী বলেছেন: আইচ্ছা তাইলে মনে হয় বাজারে না সকালে বেলায় টয়লেটেই আচড় দিসে। তখন টের পাই নাই। বাজার থেকে ফেরার পর টের পাইছি। আলেম মানুষ তো দুষ্ট জ্বীনেরা সব সময় তক্কে তক্কে থাকে ক্ষতি করার জন্য।
১২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১১
চাঁদ ~ মামা বলেছেন:
১৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৩
কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: আরও একটা কারন হতে পারে!!!
আপনি তো শিশুর মত সরল, তাই ভুল করে .......
হযরত আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, প্রত্যেক মানবশিশুর ভূমিষ্ঠলগ্নে শয়তান তাকে খোঁচা দেয়। যার কারণে সেই বাচ্চা সজোরে কেঁদে ওঠে। কেবল মরিয়ম ও তাঁর পুত্র হযরত ঈসা (আঃ) এ থেকে মুক্ত ছিলেন।
হাদীস বর্ণনার পর আবূ হুরাইরা (রাঃ) বলেন যদি ইচ্ছা হয় তবে এ আয়াতটি পড়ে নাও-
হযরত মরিয়মের মাতা আল্লাহর উদ্দেশ্যে বলেছিলেন, হে আল্লাহ! “আমি মরিয়ম ও তাঁর সন্তানকে অভিশপ্ত শয়তান ও তার অনিস্ট হতে তোমার আশ্রয়ে সঁপে দিলাম।”
{বুখারী কিতাবুল আম্বিয়া, বাব ৪৪, মুসলিম, কিতাবুল ফাযায়িল, হাদীস ১৪৬, মিশকাত ৬৯, কানযুল উম্মাল, ৩৩২৫, (সূরা আলে ইমরান : আয়াত ৩৬)}।
১৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৮
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আমি তো আপনাকে বলসিলাম, এসব বিক্রি করার চিন্তা বাদ দেন। ভাগ্য ভালো যে শুধুমাত্র আচড়ের উপর দিয়ে গেসে, আরো খারাপ কিছু হতে পারতো ||
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৬
ফ্রাবী বলেছেন: এর বেশী কিছু করতে পারবে না। আলেম মানুষ তো তাই
১৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪১
কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: ব্লগের অনেক দুইদিনের যোগী ভাত কে অন্ন বলার চেষ্টা করে!
জ্বিন নিয়া হাসে!!!
জ্বিনের অস্তিত্বের পক্ষে বিস্তারিত বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেখুন এইখানে।
সংক্ষেপেঃ
১। ইসলামের মতে জিন জাতি এক বিশেষ সৃষ্টি। কুরআনের ৭২তম সুরা আল জ্বিন এ শুধু জিনদের নিয়ে কথা বলা হয়েছে। এছাড়া সূরা আন নাস এর শেষ অংশে জিন জাতির উল্লেখ আছে। কুরআনে আরো বলা আছে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে জিন এবং মানবজাতির নবী হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে।
২। আধুনিক পদার্থ বিজ্ঞান জ্বিন জাতির অস্তিত্ব অস্বিকার করে না। অস্বিকার করার মত কোন যুক্তি বা মতবাদও আজ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বরং এ্যন্টি ম্যাটার সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান যত বৃদ্ধি পাচ্ছে জ্বিনের অস্তিত্বের পক্ষে যুক্তি ততই প্রগাড় হচ্ছে।
পার্টিক্যাল ফিজিক্সে এ্যন্টি ম্যাটারেরর ধারণা প্রতিপদার্থের ধারণা রুপ নিয়েছে। ধারণা করা হয়েছে যেভাবে কণা দ্বারা পদার্থ গঠিত হয় ঠিক তেমনিভাবে প্রতিকণা দ্বারা প্রতিপদার্থ গঠিত হয়।
পৃথিবীতে ৬৫০ কোটি মানুষ আছে। এ্যান্টি পার্টিকেল থিওরি অনুযায়ী প্রতিটি মানুষের জন্যে একটি করে প্রতিমানুষ থাকলে সেগুলোর সংখ্যা হবে ৬৫০ কোটি। এগুলো মানুষের মতই কিন্তু অদৃশ্য।
এগুলোকেই জ্বিন বলা হয় যা বিজ্ঞান সম্মত।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০১
ফ্রাবী বলেছেন: দু'পাতা সাইন্স পড়ে সব নালায়েক হয়ে গেছে। বিশ্বের নামকরা বৈজ্ঞানিকরাও এখন জ্বিন স্বীকার করে এটি নিয়ে গবেষনা করছে।
১৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
চারশবিশ বলেছেন: তেল পরা তো মাখার জন্য
আপনি খাইলেন কেমনে
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৭
ফ্রাবী বলেছেন: গায়ে ব্যাথা জ্বর জারি হলে তেল পড়া মাখতে হয়। এর জ্বিনের আচড়ের ক্ষেত্রে খেতে হয়
১৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০০
সানড্যান্স বলেছেন: আমি একটা জ্বীন চাইলাম পালতে,দিলেন না!!
১৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১১
জাতির শ্বশুর বলেছেন: আমার পিঠে প্রায় রাতে অনেক বড বড নখের দাগ থাকে ........তারপর আগে আমি একটা মানুষের মত অন্দকারে কালো ছায়া দেখছিলাম.....যেইটা কালোর মধ্যে কালো ......ভাই প্লিজ জিনিসটা ভালো না খারাপ....কারন বাসায় আমি ছাডা আর কেউ থাকে না....কেউ যদি কিছু জানে প্লিজ জানান......জানি অনেকে হাসবেন.....সত্যি বলতে আমি নিজে ও বিশ্বাস করতাম না.....কিন্তু যখন এ ঘটনা গটে বিশ্বাস না করে পারলাম না
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৪
ফ্রাবী বলেছেন: তাহলে খুব সম্ভব ওটাই জ্বীন ছিল। সাবধানে থাকবেন। ইদানিং বেশ জ্বীনের উপদ্রব সুরু হয়েছে।
১৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২১
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: শয়তান? আপনি না বললেন জ্বীন?
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৮
ফ্রাবী বলেছেন: ব্লগে কমেন্ট করলেই ব্লগার হওয়া যায় না। একটু পড়াশুনা করতে হয়
.......তাদের কতক শয়তান মানুষের মধ্যে এবং কতক শয়তান জ্বিনদের মধ্য থেকে হয়ে থাকে, এরা একে অপরকে ... {সূরা আনআম-১১২}
২০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৭
কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: লা হাওলা আলা কুয়াত ফ্রাবী ভাই,
এরা কি আপনাকে সন্দেহ করার চেষ্টা করছে?
সত্যিই, এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই,
মানুষ নামের মানুষ আছে দুনিয়া বোঝাই
এই মানুষের ভীড়ে আমার সেই মানুষ নাই।
এরা এইটাও জানেনা, শয়তান জ্বিনদের মধ্য থেকে হয়ে থাকে!!
{সূরা আনআম-১১২}
আর এমনিভাবেই আমি প্রত্যেক নবীর জন্যে বহু শয়তানকে শত্রু রূপে সৃষ্টি করেছি, তাদের কতক শয়তান মানুষের মধ্যে এবং কতক শয়তান জ্বিনদের মধ্য থেকে হয়ে থাকে, এরা একে অপরকে কতগুলো মনোমুগ্ধকর, ধোঁকা পূর্ণ ও প্রতারণাময় কথা দ্বারা প্ররোচিত করে থাকে, তোমার প্রতিপালকের ইচ্ছা হলে তারা এমন কাজ করতে পারত না, সুতরাং তুমি তাদেরকে এবং তাদের মিথ্যা রচনাগুলোকে বর্জন করে চল।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৭
ফ্রাবী বলেছেন: কি আর করা এরা একেতো অবিশ্বাসী আবার কোন পড়াশুনাও করে না।
....... তাই এর স্বাদ নাও, আর অবিশ্বাসীদের জন্য রয়েছে আগুনের শাস্তি। ..... হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা যখন অবিশ্বাসীদের সম্মুখীন হবে তখন পালিয়ে যাবে না।
রাজারবাগ শরীফের মামদুহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী ইরশাদ মোবারক ফরমাইয়াছেন যে. মহান আল্লাহ্ পাক-এর তরফ থেকে খাছ গায়েবী মদদ এই জীন এই জীনের সন্মান করেতে হবে..
তিনি আরো বলেন জীনের উসীলায় নিষ্প্রভ
বাতি জ্বলে উঠে দাউ দাউ করে এবং দীর্ঘ প্রায় তিন ঘন্টা আলোদান করে তেলহীন চেরাগ ৭. চোখে বুছা দেয়া সুন্নত স্বপ্নে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বয়ং নিজেই সত্যায়ন করলেন মুজাদ্দিদে আযমের তাজদীদী ফতওয়া ও আমল মুবারক...
২১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৭
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: হ্যালো আবাল
২২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪১
সবুজ মহান বলেছেন: চু চু চু
গোবর খান , ঠিক হয়ে যাবে
২৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৫
জেমস বন্ড বলেছেন: একদিন খুব ভোরে এক মৌলভি ফজর এর নামাজ এর জন্য ওজু করতে গেলেন পুকুর ঘাটে । তখন তিনি দেখলেন অপর প্রান্তে আরেকটা লোক ও হাত পা ধুচ্ছেন । তিনি ভাবলেন যাক সে ও নামাজের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে ।
একদিন খুব ভোরে এক চোর চুরি করে পুকুর ঘাটে আসলেন নিজের গায়ে লেগে থাকা ময়লা পরিস্কার করার জন্য , তখন অপর প্রান্তে সে আরেকটা লোককে দেখলেন হাত পা ধুইতে । সে ভাবল সে ও বুঝি সারারাত চুরি করে এখন গা হাত পা ধুইতে আইছে ।
বিশ্লেষণ - আপনি যেমন জোর করেই একটা দ্বিধা সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন যেমন জীনে আপনাকে কামড়াইছে বা আঘাত করছে তেমনি অপরপ্রান্ত থেকে আপনাকে পাগল বা অন্য কিছু বলাটা অযুক্তিক কিছু নয় ।
মাথায় তো অনেক বুদ্ধি অন্য কিছুতে কাজে লাগান ।
২৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: জ্বিন আছে সেটা মানি, কিন্তু জ্বিনই যে আপনাকে আচঁড় দিয়েছে কিভাবে বুঝলেন। আপনি মোল্লা মানুষ আপনাকেতো জ্বিনের ভয় পাওয়ার কথা। এরপর সাবধান থাকবেন, কবে না থাপ্পড় দিয়া সব দাত ফালায়া দেয়। ভয়ের কথাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৯
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: আপনি কি সিরিয়াসলি এসব লিখেন, ফারাবী?
আর আমার নিকের ব্যাপারটার কি হল?