![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ২৭ মে, ২০১৩ মন্ত্রিসভা প্রথমে পার্বত্য ভূমি কমিশন আইনের খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন করে। পরে ৩ জুন, ২০১৩ তা চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। কিন্তু এই সংশোধনীতে কি আছে, আর তা কার্যকর হলেই-বা কি হবে তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে পার্বত্যাঞ্চলে বসবাসরত বাঙালিরা ভূমিহীন হয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কারণ জেএসএস নেতা সন্তু লারমা পার্বত্যাঞ্চলে কখনোই বাঙালিদের মেনে নিতে পারেননি। অথচ ভূমি কমিশন আইনের সংশোধনী সন্তু লারমার হাতকেই শক্তিশালী করেছে। এককভাবে তার নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে ভূমির কর্তৃত্ব। তাছাড়া এই কমিশন কোন ভুল সিদ্ধান্ত দিলেও তা নিয়ে উচ্চ আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না বলে বিধান রাখা হয়েছে কমিশন আইনে। তাই বাঙালিরা আতঙ্কিত, দ্বিধাগ্রস্থ হয়ে আন্দোলন-সংগ্রাম করছে। আগামীকাল থেকে ৭২ ঘন্টার হরতালের ডাক দিয়েছে বাঙালি সংগঠনগুলো। অথচ সরকার নির্বিকার!
০৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
ফুরামন ২ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, পার্বত্যাঞ্চলের মানুষদের জন্য প্রয়োজন আরও আরও সমর্থন
২| ০৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
হার্ট হ্যাকার বলেছেন: সরকার বিদেশী প্রভুদের মন রক্ষার জন্য দেশের সার্বভৈৗমত্য সন্তু জংলীর হাতে দেশের ভুমি তুলে দিচ্ছে। সরকার কে এট্র চরম মূল্য দিতে হবে। আসুন সবাই পার্বত্য অন্চলের মানুষের পাশে দাড়াই। দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না যে ইচ্ছা হলেই বিলিয়ে দিয়া যাবে। সরকারের এমন কর্মকান্ডের তীব্র নিন্দা জানাই।
Fuck BAL
৩| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বিশালবাংলা বলেছেন: পার্বত্য ভূমি তো আপনাদের বাপ দাদার সম্পতি ছিল তাই না ?
০৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ফুরামন ২ বলেছেন: আপনার কি ধারণা, ইন্ডিয়া, বার্মা থেকে চুরি-ডাকাতি করে পালিয়ে আসা লোকদের বাপ দাদাদের সম্পত্তি পার্বত্য চট্টগ্রাম?
ইংরেজ সরকারের কাছে আরাকান রাজের লেখা চিঠির কথা পড়েন নাই? না পড়ে থাকলে পড়ে নিয়েন।
ক্যাপ্টেন টি এইচ লুইন-এর ইংরেজিতে লেখা বইয়ের বাংলায় অনুবাদ করেছেন, জ্ঞানেন্দু বিকাশ চাকমা। আর প্রকাশ করেছে রাঙ্গামাটি উপজাতীয় সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট।
৪| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
বিশালবাংলা বলেছেন: ক্যাপ্টেন টি এইচ লুইন-এর সময় পার্বত্য ভূমি তো আপনাদের বাপ দাদার সম্পতি ছিল তাই না ?
১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
ফুরামন ২ বলেছেন: এক দল ইন্ডিয়া-বার্মা থেকে পালিয়ে এসে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাস করছে। অন্যদিকে আরেক দলকে বাংলাদেশ সরকার পুনর্বাসন করেছে। আপনার কাছে, এখানে কার অধিকার বেশি বলে মনে হয়?
তাছাড়া ১৯৭১ সালে বাঙালিরা রক্ত দিয়ে এই অঞ্চলটা স্বাধীন করেছে। দু-চার জন পাহাড়ি বন্ধুও মুক্তিযুদ্ধ করেছে, তাদের প্রতি লাল সালাম। কিন্তু মোটাদাগে পাহাড়িরা কি করেছে, আপনার মনে আছে নিশ্চয়। অতএব যারা এ দেশ স্বাধীন করেছে তাদের অধিকার বেশি নাকি যারা রাজাকার ছিল তাদের বেশি?
যাই হোক কোন বাঙালি সেখানে জমি বা অন্য কিছুতেই বেশি অধিকার চাইতে যায়নি। তারা শুধু তাদের জন্য দেশের সংবিধান যে অধিকার দিয়েছে সেটুকুই আশা করেন। কিন্তু আপনারা কি চান? আপনি ঢাকায় এসে জমি কিনে বাড়ি বানাতে পারবেন। ভোটার হতে পারবেন। সংবিধান সম্মত যা খুশি তাই করতে পারবেন। অথচ আমি পাহাড়ে গিয়ে এক বিন্দু জমিও কিনতে পারব না!! ভোটার হতে পারব না!!! এসব মামা বাড়ির আবদার পাইছেন, তাই না?
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: এই হরতাল সকল দেশ প্রেমিক নাগরিকের সমর্থন করা উচিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং অখন্ডতা রক্ষার্থে সারা বাংলাদেশ জুড়ে অনদ্দিষ্ট কালের জন্য হরতাল হলেও সমর্থন দিতে দ্বিধা করবোনা।