নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

✋কইতাম নাহ ☻☻

গেম চেঞ্জার

আগামীকালের দিনটা বাকি আছে। না? ধুর!! আগামীকাল কি হবে ঐটা নিয়া তো যথেষ্ট তথ্য নাই বোকা । ঐটার জন্য হা করে তাকাস না । ঐটা রহস্য । গত হয়ে গেল যে দিনটা ঐটা ইতিহাস । ঐটা নিয়া পড়ে থাকলে চলবে ?? তবে জেনে রাখ আজকে যে দিনটা চলে যাবে এটাই তোর পালা। সো বুঝে নে কি করা দরকার ☺ ☺........... ░░░░░░░░░░░░░░░░░ (gamechangerbd.blogspot.com)

গেম চেঞ্জার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বই নিয়ে আত্মকথনঃ সাতকাহন(সমরেশ মজুমদার)

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭



আচ্ছা! মনোযোগ দিয়ে বই পড়ার সময় একটি নির্দিষ্ট চরিত্রের সাথে কি আপনি নিজেকে বিলীন করে ফেলেন? মোটেই বাড়িয়ে বলছি না- একটি চরিত্র সে নারী হোক/পুরুষ হোক আমি নিজেকে একেবারেই ঐ চরিত্রে এমনভাবে বুঁদ হয়ে যাই যে, পড়ার সময় এবং পরবর্তী দুই-একদিন নিজেকে আর খুঁজেই পাই না। মনে হয় ঐ চরিত্রের লোকটি আমি নিজেই!
আশ্চর্যজনক হলেও এটাই সত্যি! ঐ বইয়ের লেখকের শক্তির ওপর নির্ভর করে সেই বুঁদ হয়ে থাকার সময়সীমা!! এমনকি বাস্তবিক কার্যকলাপে ঐ চরিত্র যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়, একই পটভূমিতে আমারও সেই ব্যাপারটি ঘটে থাকে। প্রগতিবাদি চরিত্র হলে ঐ চরিত্রের ন্যায় আমি দু-এক কথা প্রগতির বাণী ছুঁড়ে দেই, আর্গুমেন্ট দেই অপর বক্তার বিবেকের শাণ পরখ করার চেষ্টা করি। উদ্দেশ্য বেশিরভাগ সময়ই অন্ধত্ব থেকে মুক্তির জন্য প্রচেষ্টা থাকলেও অনেক সময়, নিজেকে যে জাহির করার একটা অপচেষ্টা থাকে না, সেটা মোটেও সত্য কথা না।
এবারের ঈদের ছুটিটা আমি শেষ করতে চাইলাম অন্যভাবে। একগাঁদা বই নিয়ে বাড়িতে ঢুকার সময় বাড়ির সবাইকে চোখ কপালে তুলতে দেখলাম। যাক, সেইসব বলতে গেলে আপতিত প্রসংগ বেড়ে যাবে এমনিতেই আমি মুল প্রসংগ থেকে সরে গেছি!

প্রায় ৯০০ পৃষ্টার একটা উপন্যাস নিয়ে চট করে এক পৃষ্টায় এমন কিছু লেখা আমার দ্বারা সম্ভব নয় যা উপন্যাসটির যথার্থ কোন ধারণা দিতে কিংবা মুল্যায়ণ করতে পারবে। সবচেয়ে বড় কথা আমি বুক রিভিউ লেখার ইচ্ছে নিয়ে বসিনি। অনেকেই ধরে নিতে পারেন, এটাও একটা বুক রিভিউ কিন্তু আদতে সেটা নয়ই। সে যাইহোক, সমরেশের ব্যাপারে আপনারা যারা জানেন কিংবা উনার পাড় ভক্ত আপনাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি কারণ সমরেশ নিয়ে মন্তব্য করার মতো জানাশোনা আমার হয়ে ওঠেনি তবে এটা একান্তই আত্মকথন বলেই বলব সামান্য কিছু। ব্যাপারটা ঠিক এমন আরকি- আমার ইচ্ছের খেরোখাতায় আমি লিখব, যা ইচ্ছে তা লিখব বাঁধা দিতে পারেন, কি লাভ কি ক্ষতি সেটা আমি বুঝব। হাঃ হাঃ হাঃ :)

দুরন্ত আর অবুঝ একটি মেয়ে। সে হলো দীপা! সমাজ ও সংসার তো দূরের কথা যে নিজের অপ্রত্যাশিত/অপছন্দনীয় কিছু পেলে কি প্রতিক্রিয়া দেখাতে হয়, কৌতূহল চেপে রেখে মিশে যাওয়াটা জানে না এককথায় অপ্রাপ্তবয়স্ক একটা মেয়েকে নিয়ে আপনার পড়া শুরু হবে। জলপাইগুড়ির তিস্তার পরে বেশ কয়েকটা চা বাগান আছে যেগুলো ভূটানের পাহাড়ের পরে অবস্থিত। প্রকৃতি দুহাত ভরে এই জায়গায় বিলিয়ে দিয়েছে এইসব জায়গায়। বন্যপ্রাণীরও অভাব নেই, মাঝে মধ্যেই হানা দিয়ে যায় ওরা গ্রামে/টি এস্টেটে! সমস্যা একটা আছে অবশ্য, বেশ প্রকটও। সেটা হলো মেঘেরা!
প্রায়ই হানা দিয়ে ঐ এলাকার জীবনযাত্রায় বিঘ্ন সৃষ্টি করে বৃষ্টিরা। আমার কাছে মনে হয়েছে প্রকৃতির ইচ্ছে নিজস্ব কিছু জায়গা থাকবে যেখানে মানুষেরা তাকে একদম বিরক্ত করবে না। তাই তো একদিন দীপাদের দেখে বিশাল একটা অজগর খুব বিরক্ত হয়েছিল বড়সড় একটা হরিণকে গেলার সময়। যদিও তারা গিয়েছিল পাহাড়ি মাছ ধরতে।
একটু গভীরেই তারা চলে গিয়েছিল যেখানে সচরাচর লোকেরা যায় না। দুরন্তপনা যাকে বলে সেটা পুরোপুরি আপনার মনের পর্দায় ফুটে ওঠবে ঐ জায়গাটা পড়ার সময়।
ছিপ দিয়ে বিশু ভালই মাছ ধরছিল। বেচারা খোকন তেমন একটা সুবিধা করতে পারছিল না। দুজনই দীপার বন্ধু।
অবশ্য এর মধ্যে দীপার সাথে পথে আসার সময়ই খোকনের সাথে দুই পশলা ঝগড়া হয়ে গেছে। মাছ দীপাও ধরছিল এবং খোকনের ক্রমশ জায়গা বদলেও যখন লাভ হচ্ছিল না তেমন, সেইসময় দীপাকে খোঁচা মেরে আবারো কথা বলাতে বেচারি ঠিকঠাক শক্ত জবাবই দিতে পারল কারণ অলরেডি সে বেশ কিছু মাছ ধরে ফেলেছেই।
ঝগড়া শেষ হবার পরে খোকনের ছিপে একটা বাইন মাছ ওঠে, আর এতেই বেচারা খোকন দীপাকে দেখিয়ে বেশ উৎফুল্ল হয়ে ওঠল! কিন্তু দীপা হঠাৎ করে ওকে রিকোয়েস্ট করতে লাগল সে যাতে মাছটা ছেড়ে এ পাড়ে চলে আসে।
খোকন ব্যাঙ করলেও যখন তাকিয়ে দেখলো বুনো হাতির একটা বাচ্চা তার খুব কাছেই এসে পৌঁছে যাচ্ছে ঠিক তখনই তার মনে ভেসে ওঠলো ফুটবলের কথা! হাতিরা তাকে ফুটবল বানিয়ে খেলছে!


“বাজার এলাকার যেসব মানুষ আগে পেছনে যাচ্ছিল তারা দীপাকে খুব লক্ষ্য করছে। দুপাশে আম-কাঠালের সারি, মাঝখানে সরু রাস্তা। অনেকদিন বাদে দীপার হাঁটতে খুব ভাল লাগছিল। হঠাৎ খোকন বলল- এঁই, তোর মনে আছে, আমরা হাতির তাড়া খেয়ে এই জায়গাটা দিয়ে চা-বাগান ছেড়ে উঠে এসেছিলাম।
দীপা ঘাড় নাড়ল, মনে আছে। যাবি সেখানে?
বিশু বলল- না।
দীপা জানতে চাইল- কেন?
এখন তুই বড় হয়ে গিয়েছিস। তোকে নিয়ে চা বাগানের ভেতর ঢোকা ঠিক হবে না। তোর মাথা মোটা তাই বুঝতে পারছিস না।
- সত্যি পারছি না। ছেলেবেলা থেকে আমরা একসঙ্গে খেলেছি, বড় হয়েছি বলে সেসব বেঠিক হয়ে যাবে কেন? তুই ঠাকুমার মত কথা বলছিস।
বিশু জবাব দিল না।”


নারী ও পুরুষ দুইটি ভিন্ন ভাগে রেখে সমাজ একধরণের বৈষম্য সৃষ্টি করে যা জীবনবোধে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। যাইহোক, টিনএজ সময়টা পাড় হবার পর বোধ ও বুদ্ধির অনেক পরিবর্তন আসে। ব্যাপারটা বুঝতে পারে না সবাই, এই যেমন দীপা ব্যাপারটা তখনও সেইভাবে বুঝেনি। এই সময় পারিপার্শ্বিক বাস্তবতা মানুষকে যা মানতে, বলতে, করতে, জানতে দিতে চায় তাতেই বদ্ধ ও নিরাপদে থাকতে হয়। খুব কম সংখ্যক মানুষই এইসময়ের চাপিয়ে দেয়া বোঝা অগ্রাহ্য করে নিজেদের মতো করে ভাবতে পারে। ন্যায় অন্যায়ের ধার না ধরে, বিবেক ও বুদ্ধির কোনরকম খরচা না করেই বড়/অভিভাবকরা চাপিয়ে দেন এমন কিছু যা অতো কম বয়সের মানুষদের এগিয়ে যাবার পথে বিরাট কাঁটা হয়ে দাঁড়ায়।

দীপার মাঝে যদি আপনি ডুব দিতে পারেন তাহলে আপনাকে বেশ কিছু ব্যাপারে নতুন করে ভাবা লাগতে পারে। এই যেমন- একটি মেয়ে কি দুরন্ত ছেলেদের সাথে ডানা ঝাপটে ঠিক ওদের মতই চলাফেরার স্বাধীনতা পেতে পারে? কেবল মেয়ে বলেই কি মা-বাবার উচিত সুপাত্র পেলেই বিয়েতে মত দেওয়া, কিংবা বাল্যবিবাহ? মেয়ে মানেই কি পিতামাতার ঘাড়ের বোঝা? কেবল লিংগ-বিষয়ক কারণেই কী নারীদের ব্যাপারে যেকোন কাজে আস্থা কম রাখা স্বাভাবিক? একা চলাফেরার স্বাধীনতা কি কোন নারীর থাকা উচিত? নারীদের জন্য আলাদা পোশাক থাকা কতটা জরুরী মনে হয় আপনার? নারী বলেই কি এই প্রজাতির মানুষদের পদে পদে বিরম্বনায় পড়া স্বাভাবিক? নারী জাগরণ বলতে আসলে কি বোঝায় আর কি বোঝানো উচিত? কেবলমাত্র ধর্মই কি নারীদের পিছিয়ে রাখার জন্য দায়ী?.....

এইভাবে শতশত প্রশ্ন আসতে পারে। একজন দীপার ব্যক্তিত্ব এখানে কি দারুণভাবেই না ফুটে ওঠেছে সে-ই কৈশোরকাল থেকেই। বাবা বলে একটা জায়গা পৃথিবীর অধিকাংশ সন্তানদেরই পাওয়া হয় কিন্তু কয়জন পারে নিজের বাবাকে ফিল করতে? এখানে একটা বিষয় প্রাসংগিকভাবেই চলে আসবে আর তা হলো বাবা হওয়ার জন্য রক্তের সম্পর্কই হতে হবে এইরকম কোন শর্ত কি জুড়ে দেওয়া চলে?
অমরনাথ মুখার্জী দীপার বাবা! আমার মানসপটে যেটা ভেসে ওঠে সেটা হলো উনি একজন প্রকৃত বাবা। বাবারাও ভুল করতে পারে কিন্তু তারা ঠিকই বাবাই থেকে যান। এই শুন্যস্থান পূরণ করার জন্য ঘুরেফিরে এই বাবাই চলে আসেন। সন্তান বিমুখ হলেও নিজের বাবার কাছে নতি স্বীকার করতে বাধ্য হয়ই।

দীপার ভাগ্য সুপ্রসন্ন ছিল বলতেই হবে, অমরনাথের মতো একজন বাবা যার কপালে জুটে সত্যসাধন মাস্টার যার দীক্ষাগুরু হয়ে আর্শিবাদ দিতে পারেন, তারা ভাগ্যের বিরুদ্ধে লড়াই করে জিততে পারেন। দাদী মনোরমা কিংবা মা অঞ্জলী যতই দেওয়াল তুলেন ভাগ্যরেখায় যতই খারাপ লেখা থাকুক দীপারা বিভ্রান্ত হয়ে পথ হারিয়ে ফেলতে জানে না। আরেঃ ওর নামই তো দীপাবলী!! যে মানবসভ্যতাকে আলো দেখায়!!

পৃথিবীকে মানুষদের জন্য অবাসযোগ্য করতে একেকটা আমি-ই সর্বাগ্রে দায়ী। সমাজ নামক একটা পঁচাগলা আবর্জনাকে আঁকড়ে ধরে থাকতে চায় বেশিরভাগ আমি। হ্যাঁ অনেকেই এই আবর্জনাকে ব্যবহার করে নিজের ছড়ি ঘুড়ানোর জন্য শক্তি ও ক্ষমতা অর্জন করে নেয়।

আপনার পাশ দিয়ে হেঁটে চলা একটা মানুষ চলে গেলে আপনি কেন তার ব্যাপারে ইন্টারফেয়ার করবেন? যতক্ষণ না সে আপনাকে বিরক্ত করছে ততক্ষণ তো একটা অপরিচিত মানুষকে নিয়ে কোন মত-পোষণ/প্রকাশের অধিকার আপনার নেই! এই যেমন দীপা ব্যানার্জির ব্যাপারটাই ধরুন। সমাজের দেওয়া ট্যাগ ব্যবহার করে তাকে বারবার উত্যক্ত করা হয়েছে। উত্যক্তকারীরা যেমন ছিলেন থার্ডক্লাস অশিক্ষিত মুর্খ তেমনি ছিলেন সমাজের উঁচু শ্রেণির মানুষরাও! এমনও দেখা গেছে গ্রাজুয়েট হবে দু-দিন পরে এমন মানুষ, যে প্রগতির সংগ্রাম করে সেও ভেতরে ভেতরে ঠিক গোঁড়ামিটাই পোষণ করছে। সমাজের অযৌক্তিক ব্যাপারগুলোতেই আস্থা রেখে ফিরছে ক্রমাগতই!

উপন্যাসের গুরুত্বপূর্ণ ও কেন্দ্রীয় চরিত্র নির্মাণে উনার শৈশবের দিনকালগুলো সম্পর্কে ভাল রকমের ধারণা পাওয়া যাবেই বলে বোধকরি। কারণ উনার শৈশব-কৈশোরকাল উপন্যাসের পটভূমির সাথে একদম মিলে গেছে। তাছাড়া ডুয়ার্স, জলপাইগুড়ি কিংবা স্কটিশ চার্চ কলেজ সবকটি জায়গাতে যেমন সমরেশ বাবুর পড়াশোনা/শৈশব-কৈশোরের সময় কেটেছে উপন্যাসের নায়িকার বেলায়ও তাই ঘটেছে!

সাতকাহন’ নাম দেওয়াটা একদম যৌক্তিক হয়েছে। প্রকৃতির নিজের ছবিটা তুলে ধরে ভারতবর্ষ বিশেষ করে বাংলা এলাকার মাটি ও মানুষ, মানসিকতা, সুখ, দুঃখ, হা-হুতাশের ছবি ফুটে ওঠেছে বেশ ভালভাবেই। কেবলমাত্র সম্পদের জন্য মানুষ কতটা নীচ হতে পারে সেটা দেখানোর পাশাপাশি মহৎ মানুষদের স্বরুপও ফুটিয়ে তুলতে হয়েছে লেখককে। কিছু খাঁটি মানুষের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরা হয়েছে যারা পৃথিবীকে একটু হলেও দেবার আপ্রাণ চেষ্টা করেন। ঘুনে খাওয়া সমাজটাকে বদলে ফেলার জন্য তৃণমূল থেকে প্রচেষ্টা চালান। কু-সংস্কারাবদ্ধ এই সমাজটাকে বদলে ফেলার জন্য প্রত্যয়ী হন। উপন্যাসে এরা যে চরিত্র নিন না কেন, আমি গত শতকের পরিস্কার একটা ধারণা এই উপন্যাস থেকে পেয়েছি। আমাদের সমাজের কাঠামোর পেছনের কারণ এই উপন্যাসে সমরেশ মজুমদার দারুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।

দীপাকে দীর্ঘসময় ধরে লড়াই করতে হয়েছে অন্ধত্বের বিরুদ্ধে। অন্যভাবে বললে ব্যাপারটা এই হবে- পুরো পৃথিবীর বিরুদ্ধে। থ্রিলিং আছে অনেক! জীবনের চলার পথে নানান মানুষকে ফেলে আসার পর বাঁকে বাঁকে মিলেও যায় হঠাৎ করে এমন ব্যাপার আছে এই বইয়ে।

রমলা সেন এমন একজন মহিলা দীপার কিশোর মনন গড়তে সাহায্য করেছিলেন কিন্তু পথ চলতে গিয়ে কেমন যেন বেচারি ছিটকে পড়েন বলে ধরা পড়ে দীপার কাছে। আবার নাট্যাভিনেত্রী মায়াকে দেখে লড়াইয়ের একটা শিক্ষা যেই মেয়ে পায়, তার কাছেই কি-না সেই লড়াকু সৈনিক লুটিয়ে পড়ে অসহায় হয়ে! তবে এই দুজনের কারণেই দীপা তার লক্ষ্যের দিকে এগুতে বিরাট পরিমাণের সাহায্য পায়।

শমিত। নাটকপাগল একটা লোক। উনি দীপাকে ভালবাসেন। অন্যকথায় ভালবাসতে চেয়েছিলেন। সত্যি কথা বলতে কি, আমিও প্রাণপণে চাইনি দীপার সাথে শমিত নামক এই লোকের প্রণয় হোক। অমল ব্যানার্জীর সাথে একটা প্রণয় হোক চেয়েছিলাম, ব্যাপারটা হয়েছিলো কিন্তু......!

চলার পথে অনেক বাঁধার মুখোমুখি হতে হয়েছে দীপাকে। প্রাপ্তবয়সে সে অনেকটাই আলাদা ছিল। জীবনে একমাত্র বান্ধবী হিসেবে মায়া নামক এক রাজনৈতিক কর্মীকে পেয়েছিল যে তার ভীত শক্ত করতে সাহায্য করেছিল মননে ও টিকে থাকতে। উপন্যাসের স্রোতে পাঠক হিসেবে দীপার ন্যায় একসময় আপনাকে ভাবতে বাধ্য করবে ‘ভালবাসা কারে কয়?’ নীতি অটুট রেখে পথ চলায় যে প্রতিবন্ধকতা আসে সেটা অনুভব করতে এই উপন্যাস সাহায্য করবে আপনাকে।

সত্যি কথা বলতে কি, দীপার চরিত্রে ডুবে গিয়ে আমি অনেক জায়গায় ইমোশনাল হয়ে পড়তে বাধ্য হয়েছি। এতই ভেতরে চলে গিয়েছিলাম যে চোখ থেকে অশ্রু বের হয়ে গিয়েছিল, কন্ঠে আবেগের প্রাবল্য এসে গিয়েছিল। সত্যি কথা বলতে কী, এমন কিছু লেখা আছে, এমন কিছু বর্ণনা আছে, এমন কিছু লেখক আছেন যারা পাঠকের মনের গহীনে ঢুকে পরেন শক্তি দিয়ে। সমরেশ বাবু তেমনই একজন লেখক। বেশ কয়েকবার আবেগের ঢেউ আমাকে ছুঁয়েছিল যেটা সচরাচর হয়ে ওঠেনা। সেই কলেজ লাইফে শরৎবাবুর বইগুলো পড়ে কিংবা রবিন্দ্রনাথ/শেকসপয়র/তারাশংকর আমাকে এইভাবে নাড়া দিয়েছিলেন। ঠিক করেছি সমরেশ বাবুর আরো কিছু লেখা না পড়ে ছাড়ছি না।


লেখকঃ সমরেশ মজুমদার
প্রকাশকঃ আনন্দ পাবলিশার্স, কলকাতা
ঘরানাঃ আধুনিক জীবনধর্মী উপন্যাস

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮

পবন সরকার বলেছেন: সে যাইহোক, সমরেশের ব্যাপারে আপনারা যারা জানেন কিংবা উনার পাড় ভক্ত আপনাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি কারণ সমরেশ নিয়ে মন্তব্য করার মতো জানাশোনা আমার হয়ে ওঠেনি তবে এটা একান্তই আত্মকথন বলেই বলব সামান্য কিছু।

আপনি যাই বলেন তারপরেও আত্মকথন ভালো লাগল।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল পবন'দা!

২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫২

একটি পেন্সিল বলেছেন: আমার সাহিত্য তেমন একটা পড়া হয়না, বলতে পারেন সময় পাইনা। এই বইটা কখনও পড়া হবে কিনা জানিনা, তবে আপনি যে দু একটি কাহিনী বলেছেন, তাতেও বুঝলাম, পড়লে আমিও হয়ত আপনার মত ইমোশনাল হয়ে পড়ব।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: একটু একটু করে পড়ে ফেলেন। ভাল সময় অতিবাহিত হবে!!

৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: এইটা আপনি ভাল লিখেছেন...

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বাকিগুলো সম্পর্কেও বুঝা গেল ;)

৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন:

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: কে কইসে? :||

৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: বই নিয়ে আত্মকথন ভালই লাগল।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ!!

৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪০

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর লেখনি।

ভালোলাগা ++

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :)

৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


বইটি পড়ে আমারো তাই মনে হয়েছিল!

সাতকাহন’ নাম দেওয়াটা একদম যৌক্তিক হয়েছে


সমরেশ বাবুর লেখাগুলো খুব সাধারন কিন্তু অসাধারণ! উনি ডানায় রোদ্রের গন্ধ
বইয়ে যে চিত্র এঁকেছিলেন তা মনে গেঁথে থাকবে আজীবন।


সত্যি কথা বলতে কি, দীপার চরিত্রে ডুবে গিয়ে আমি অনেক জায়গায় ইমোশনাল হয়ে পড়তে বাধ্য হয়েছি

এটা আমারো ক্ষেত্রে হয়েছিল!


খুব সুন্দর রিভিউ! পাঠক হিসেবে আপনাকে প্লাস দিলাম আর লেখক হিসেবে পড়ে দিব!

শুভকামনা!

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: এটা রিভিউ না কিন্তু! ;)

লেখক হিসেবে সেইটা কিন্তু পাওনা রইলো! ;)

৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভালো লেখনি খুব ভালো লাগছে ++

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভকামনা!! :)

৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কাহিনী ভালোই লেগেছে; আপনার বিশ্লেষণটাও ভালো ছিলো । এই ভদ্রলোকের তিন-চারটা উপন্যাস পড়েছি । প্রথম উপন্যাসটা ছিলো "আমাকে চাই" । ওটাতে একজন স্বাধীনচেতা সাহসী মেয়ের কাহিনী সুনিপুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছিলেন ।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সত্যি কথা বলতে এটা কোন বিশ্লেষণ না, আমার অভিব্যক্তির প্রকাশ! অনুভূতির সামান্য হলেও মুখ্য ব্যাপারগুলো তুলে ধরার প্রয়াস! ভাল কথা, সাত কাহন পড়ে ফেলেছেন?

১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৪

বই এর পাগল বলেছেন: বাহ কত সুন্দর করে বর্ণনা করছেন । ধন্যবাদ

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক... শুভকামনা!

১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনার এই লেখাটা আমি গ্রুপে পড়েছি।
যা হোক, এটা নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা আপনার উল্টো। এতো বাজে লেগেছে!!
আসলে সমরেশের কালবেলা পড়ার পর তেমন একটা বই আবার চেয়েছিলাম। তা হয়নি। খুব বোরিঙ লেগেছিল। লাইব্রেরিতে প্রতিদিন যেতাম। কয়েক পৃষ্টা পড়ে পরদিন ফেরত দিতে বাধ্য হয়েছি। আর উত্তর বঙ্গের কথা তার লেখায় এসেছে যে, চর্বিতচর্বন মনে হয় অনেক সময়।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: :|| :||

আমি আসলে অবাক হলাম! এই ধরণের কমেন্ট স্পেশালি উৎস! তোমার কাছ থেকে পাব আশা করিনি!! নিশ্চয়ই কোথাও গোলমাল হয়েছে....... :||

১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আরেকবার সুযোগ পেলে, সময় হলে পড়ার চেষ্টা করবো।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ঠিক আছে!

১৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১২

গাওসেল এ. রাসেল বলেছেন: লেখকের স্বার্থকতা নিজের মনের ভাব সুনিপুণভাবে উপস্থাপনে। সে হিসেবে সমরেশ যেমন স্বার্থক, আপনিও স্বার্থক। আমার পুরনো সেই নেশা ধরানো দিনগুলোর কিছুটা অনুভুতি হলেও আপনি আমাকে মনে করিয়ে দিয়েছেন- সেজন্য আমি কৃতজ্ঞ। এখন আমার মাঝে মাঝেই আফসোস হয়, কোথায় গেলো আমি সেই দিনগুলো? যখন উপন্যাসের চরিত্রগুলোর ভেতরে ডুবে থাকতাম শুধু।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ কি জানি! তবে চেষ্টা তো করি যতটুকু পারা যায় নিজের অনুভূতি প্রকাশে যেন সৎ থাকা যায়!! :)

১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

গাওসেল এ. রাসেল বলেছেন: সমরেশের লেখা অন্যতম স্লো উপন্যাস হলো এটা। হয়তো এ কারনে আরণ্যক রাখালের কাছে উপন্যাসটি বোরিং লেগেছে। নয়তো আর কোনও কারন তো নেই উনার এটি ভালো না লাগার

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: স্লো বলাটা আসলে সাপোর্ট করি না। আমার কাছে মনে হল, জীবন যেভাবে গতিময় ঠিক তেমনি ছিল এই উপন্যাসের এগিয়ে যাওয়া!!

১৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

অপ্‌সরা বলেছেন: আরে গেমু!!!!!!!!!!!! :)

সাতকাহনের দীপাবলি!!!!!!!!!!!!!

গুড গুড গুড ভেরি গুড!!!!!

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: দীপা
দীপাবলী
দীপাবলী ব্যানার্জী
মিসেস দীপাবলী মুখার্জী

হাঃ হাঃ হাঃ

১৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০

দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: ঠিকই বলেছো

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: থেংকু দা! :)

১৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: লেখাটি ভালো হয়েছে !

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ

আপনার প্রোপিকটা জটিল!!

১৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩

কালপুরুষ কালপুরুষ বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ধন্যবাদ!

১৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভাগ্য ভালো যে, বই পড়া হয়ে উঠে না, আমি লেখকদের উপর রেগে যাই; মনে হয়, প্রায়ই লেখকই ভুল টুল লেখে কাহজ নস্ট করছেন, হয়তো ঘোড়া রোগ!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: মোটেই ভাল লক্ষণ নহে!

২০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

সুলতানা রহমান বলেছেন: একটু অবাক হয়েছি। সাতকাহন অনেক বড় বই। সাধাণত মেয়েরাই এক নাগাড়ে বসে বই পড়ার ধৈর্য নিতে পারে। ছেলেরা পারে না তা নয়। তবে কম। ওদের বাইরের জগত থাকে।

বইটা পড়েছি। তাও রিভিশনও দিয়েছি। বই যখন শেষ হয়ে যেতো পড়ার আর কিছু নেই তখন পুরানো বই রিভিশন দিতাম। টিভিতে একবার সাতকাহন শুরু হয়েছিলো। খুব আগ্রহ নিয়ে বিজ্ঞাপনের মতো বিরক্তি নিয়ে দেখেছি। কিন্তু অতটা আর টানে নি।
আপনার একাত্ম হওয়া, তাও দীপাবলীর মতো নারী চরিত্র … খুব ভালো লাগলো!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমিও অবাক হয়েছি! আমার জানামতে মেয়েরাই অধৈর্য্যবান হয় পড়ার ক্ষেত্রে। অবশ্যই সব মেয়ে না। তবে এটেনটিভ ছেলেরা অবশ্যই এটা বেশি পারে।

আরেকটা ব্যাপার! আমি একটানে একবই সাধারণত শেষ করি না। :) ৫-৬ টি বই ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পড়ি একসাথেই! হাঃ হাঃ হাঃ

২১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
পাঠক চরিত্রের ডুবসাঁতারে কতদূর যাবে তা লেখার ধারাপাত কতটা পতনবিমুখী তার উপর নির্ভর করে। পাঠকের গ্রহণযোগ্যতাও দায়ী।
জীবন সম্পর্কিত সবকিছুই ভালো পাই।
অনবদ্য লিখেছেন। +

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভকামনা! :)

২২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৬

জেন রসি বলেছেন: সাতকাহন যখন পড়েছিলাম তখন ভালো লেগেছিল। আপনার পাঠ প্রতিক্রিয়া ভালো লেগেছে। :)

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ ;)

তবে সামগ্রিক ভারতের সমাজব্যবস্থার চেয়ে এখন আমরা এগিয়ে আছি অনেকটাই!!

২৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪

জেন রসি বলেছেন: খুব একটা এগিয়ে আছি কি? আমিত চারপাশে অনেক দীপাদের দেখি।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অতো সন্তোষজনক অগ্রগতি বলছি না, তবে কমপেয়ার করলে আমরাই এগিয়ে আছি সন্দেহ নেই! :) পথ চলতে পেছনে তাকিয়ে সুখবোধ নেয়াটা বোকামি হবে। সামনেই তাকাতে চাই! দীপারা এক দুইজন না, অনেক দীপা আছে আমাদের! এটাই বড় কথা।

২৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

মানিজার বলেছেন: বেশ ভাল!!!

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!

২৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: সে যাইহোক, সমরেশের ব্যাপারে আপনারা যারা জানেন কিংবা উনার পাড় ভক্ত আপনাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি কারণ সমরেশ নিয়ে মন্তব্য করার মতো জানাশোনা আমার হয়ে ওঠেনি তবে এটা একান্তই আত্মকথন বলেই বলব সামান্য কিছু।

সাতকাহন আমার কাছেও অনেক ভালো লেগেছে। আপনার আত্মকথনও ভালো লাগল।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার মন্তব্যও বেশ ভাল লাগল। ;)

২৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পড়েছিলাম অনেক আগে

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন:
:)

২৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

অদৃশ্য বলেছেন:




অনেক বছর আগে বইটি পড়েছিলাম... দারুন... সমরেশের লিখা আমি খুবই পছন্দ করি... অবশ্য অনেকদিন হলো তার কোন বই পড়িনা... আপনার নিজস্ব কথাগুলোও চমৎকার...

শুভকামনা...

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শুভকামনা ভ্রাতা!!

২৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: সুন্দর রিভিউ লিখছো, গেমু ! :`>

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: লাগতাহে তুম আ গেয়া!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.