নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জেনারেশন৭১

জেনারেশন৭১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারত অনেক চেষ্টা করেও দ্বিমুখী আক্রমণ থেকে রক্ষা পাচ্ছে না।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:০৮



সামু ব্লগে ৪ জন ভারতীয় একটিভ ব্লগার আছেন; এরা সামু থেকে সম্ভাব্য আক্রমণের কথা নিশ্চয় ভারত সরকারকে জানাচ্ছে। সামুতে যেই পরিমাণ জেনারেল আছেন ও যেই পরিমাণ সামরিক এডভাইজার ও গেরিলা যোদ্ধা আছেন, ইহা ভারতের স্বাধীনতার জন্য সুখবর নয়।

কাশ্মীরে সৈন্য পাঠানোর কারণে ভারত শুরু থেকেই পাকিস্তানকে ভয় পেতো। এরপর, আইয়ুব খান পাকিস্তানের ক্ষমতা দখল করে চীনের সাথে বন্ধুত্ব করে; এদিকে চীন ও ভারতের মাঝে লাদাখ ও অরুনাচলের সীমান্ত সমস্যা ক্রমেই শত্রুতায় পরিণত হচ্ছিল। এক সময় ভারত বুঝলো যে, চীন ও পাকিস্তান ভারত আক্রমণ করবে। কিন্তু ভারত তার বিশাল জনসংখ্যাকে ( ৪৫ কোটী, ১৯৫৮ সাল ) মানুষ করার জন্য লড়ছিলো, যুদ্ধে পয়সা খরচ করার মতো বাড়তি পয়সা ভারতের হাতে ছিলো না।

আক্রমণ ঠিকই হলো, চীন আক্রমণ করলো ১৯৬২ সালে, আর পাকিস্তান আক্রমণ করলো ১৯৬৫ সালে। কাশ্মীর, লাদাখ, অরুনাচল ও ২ পাকিস্তানের সীমান্তে সৈন্য লালান-পালন ভারতের জন্য প্রানান্তকর কাজ ছিলো। ১৯৭১ সালে একটা সুযোগ এলো পাকিস্তান ২ টুকরা হলো, নতুন দেশ, বাংলাদেশ ভারতের বন্ধু, ১ সেক্টর শান্ত।

কিন্তু ১৯৭২ সালেই বাংলাদেশের মানুষ দাবী করতে লাগলে, ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশ থেকে চলে যাবার সময় দেশের সবকিছু চুরি করে নিয়ে গেছে। এতে ইন্দিরা ভয় পেয়ে যান, এদের সাথে বন্ধুত্ব কতদিন টিকবে? এরপর তিনি বড় ভুল করেন, শেখের মেয়েকে ইউরোপ থেকে এনে লালন পালন করতে লাগলেন।

১৯৭৯ সালে আরেক ঘটনা ঘটে, ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে কথা বলার জন্য জেনারেল জিয়া এক দুত, এডমিরাল এম এ খানকে দিল্লি পাঠান; এম এ খনা ইন্দিরাকে উনার অফিসে বেশ খরাপ কথা বলেন; খানের রাগ ছিলো, ইন্দিরা কেন শেখ হাসিনাকে লালন পালন করছেন?

তখন ইন্দিরা ভারতের ব্যুরোক্রেটদের বলেছিলেন যে, পাকিস্তান আসলে ভাংগেনি, ২টি পাকিস্তান আবারো জোড়া লেগে গেছে।



মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: গাজী সিরিজের আরেকটি নাম এখনো বাকি আছে। ফুলগাজী। আমি ভাবছিলাম আপনার পরবর্তী আইডির নাম হবে এটা। ফুলগাজীও ফেনী জেলার একটি অঞ্চলের নাম। কখনো যাওয়া হয়েছিল?।নতুন নিজে স্বাগতম।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

জেনারেশন৭১ বলেছেন:



ধন্যবাদ।
সেদিন রাগবশত: এই নিকটি খুলেছি, ব্লগিং করার ইচ্ছে নেই।

২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভারতের প্রতি কি অন্যায় হচ্ছে নাকি ভারত অন্যায় করছে?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩০

জেনারেশন৭১ বলেছেন:



১৯৭১ সাল থেকেই ভারত জামাত-শিবির ও যারা পাকিস্তান চাহেনী তাদের প্রতি অন্যয় করে আসছে: ১ কোটী শরণার্থীকে যায়গা দিয়ে, মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করে ও বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়ে।

এরপর বড় অন্যায় করেছে শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে।

৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নূর আলম হিরণ@ ঠিক বলেছেন। ফুলগাজী নিকে দেখার অপেক্ষায়!

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

জেনারেশন৭১ বলেছেন:



আমি ব্লগিং করবো না; এই নিক খুলেছি সামুটিম ও তাদের পালিত ব্লগারদের অবস্হা বুঝার জন্য।

৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০১

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কারো প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ না করে যদি পরিস্থিতি বর্ণনা করি, ভারতের গদি মিডিয়া শুরু থেকেই অনেক অপপ্রচার চালিয়েছে। এবার যারা আমাদের দেশের ক্ষমতায় এসেছে এরা অনেক উগ্র! কিন্তু গোদি মিডিয়া যেসব ঘটনা ঘটে নাই তাও বলেছে। কোমলমতিরা নিজেদের কলেজে MMA ফাইট করেছে কিন্তু ভারত প্রচার চালিয়েছে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা হচ্ছে। ভারতের তো বুঝা উচিত ইউনূস সরকার একেবারেই কচিকাঁচার সরকার। ইহাকে এত চাপে রাখা ঠিক নয়।

ভারতের যে সব অঞ্চলের মানুষের বাংলাদেশের সাথে বিজনেস আছে তারা ভারত- বাংলাদেশের এই কুতকুত রাজনীতি চায় না। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাও চায় না।

দেশের সাধারণ মানুষ চায় না, ব্যবসায়ীরা চায় না কিন্তু সাম্প্রদায়িক বিজেপি- মোল্লা ইউনূস চায় কাইজ্যা জারী থাকুক।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

জেনারেশন৭১ বলেছেন:



পাকভারতের কোন দেশকে বিশ্ব এখন চেনে, ও কিভাবে চেনে?
ভারত বড় দেশ, এখনো অর্ধেক মানুষ সমস্যায় আছে। ওরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে ভয় করে।

৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি সুস্থ আছেন? ব্লগে শিরোনাম লিখে ভিতরে কিছু নাই!

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬

জেনারেশন৭১ বলেছেন:



পোষ্ট লিখতে চেয়েছিালম; পরে মনে করলাম কি দরকার? কিন্তু ভুলে ইহাকে প্রকাশ করেছিলাম।

৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইহা ঠিক নয়! পুরাতন ব্লগার দের কথায় মনে কষ্ট না নিয়ে আমাদের মতো নতুন ব্লগার দের জন্য ব্লগ লিখেন। আপনার ব্লগ আমি আন্দোলনের একটি ছোট অংশকে দেখিয়েছিলাম। এরপর আমরা সরে আসি। আমরা বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মনে করেছিলাম ইহারা নতুন দিনের কান্ডারী! আবার ভুল প্রমাণিত হইলো বাংলাদেশের মানুষের বিশ্বাস।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

জেনারেশন৭১ বলেছেন:




আমি অন্যদের কথায় মন খারাপ করার মতো মানুষ নই; ফলে, অন্য ব্লগারেরা কি বললো, সেটার ধার আমি ধারি না; আমাকে এডমিনের লোকেরা কতভাবে ভয় লাগিয়ে, আদর করে, বলেছিলো আমার কমেন্ট ষ্টাইল বদলাতে; আমি শুনেছি; কিন্তু ব্লগিং করেছি নিজের মতো করে।

এখন স্বাস্হ্য খারাপ, গার্বেজ পড়লে দেশের মানুষ সম্পর্কে হতাশ হয়ে যাই।

৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশ ও ইউনূস সাহেবের ভবিষ্যত কি হতে যাচ্ছে? নির্বাচিত সরকার এ দেশে আসবে আর?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

জেনারেশন৭১ বলেছেন:





শুরুতে উনি দীর্ঘ সময় থাকতে চেয়েছিলেন; এখন মনে হয়, উনি সরে যাবার জন্য প্রস্তুত।

ড: ইউনুস ছিলো আমেরিকান দুতাবাসের একমাত্র চয়েস; কিন্তু উনি উনার সরকারে শিবিরের ছেলেদের ও এনজি'ওর চোরদের যায়গা নিয়ে সরকারকে ভীতিকর ও অযোগ্য সরকারে পরিণত করেছেন। উনাকে সরায়ে দেয়ার মতো মানুষও নেই। উনি বুঝার শুরু করেছেন যে, উনার জনপ্রিয়তা নেই; উনি ইলেকশান দিয়ে সরে যাবেন শীঘ্রই।

৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৬

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ডোনাল্ড লু শেষ সফরে ভারতে ও নেপালে আসছেন। বাংলাদেশে আসছেন না। কি জন্য আসতে পারে?

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০৭

জেনারেশন৭১ বলেছেন:



ডোনাল্ড লু দক্ষিণ এশিয়ার দেখাশোনা করে, সেজন্য সেই অন্চলে যায়; বাংলাদেশে উনার পদক্ষেপটা সঠিক হয়নি: আওয়ামী লীগকে সরালে হতো; স্বাধীনতা-বিরোধীদের হাতে দেশ দেয়াটা ভয়ংকর ভুল কাজ।

৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪২

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @জেনারেশন৭১ বলেছেন:আওয়ামী লীগকে সরালে হতো; স্বাধীনতা-বিরোধীদের হাতে দেশ দেয়াটা ভয়ংকর ভুল কাজ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০৯

জেনারেশন৭১ বলেছেন:



এখন যেই অবস্হা হয়েছে, এতে জাতির গতিপ্থ বদলে গেছে।

১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৯

নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:

আপনি ফেসবুকে আসুন।
ফেসবুকে চাঁদ যেন আমি একটি পেজ খুলুন।

লাখ লাখ পাঠক আপনার লেখা পড়বে।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০৯

জেনারেশন৭১ বলেছেন:



আমি ফেইসবুকে যাবো শীঘ্রই।

১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:১৭

কামাল১৮ বলেছেন: ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের ফলাফল কি ছিলো।সেই যুদ্ধে সমস্ত বাঙ্গালী পাক আর্মিকে সহযোগিতা করেছে।আমি তখন যশোরে কলেজে পড়ি।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:০০

জেনারেশন৭১ বলেছেন:



পাকিস্তান অতর্কিতে আক্রমণ করে কাশ্মীরে ও লাহোর সেক্টরে সামান্য যায়গা দখল করেছিলো; ভারত করাচী বন্দর দখল করার জন্য সিন্ধুতে অনেকটুকু এগিয়ে গিয়েছিলো; শাস্ত্রী যুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতি দেখে সোভিয়েতের মধ্যস্হতায় শান্তিতে ফিরে যায়; যে যার অবস্হানে ফিরে যায়। কিন্তু আইয়ুব খান পাকীদের কাছে বিশাল বীরে পরিণত হয়; মেজের জিয়া সিতারা-ই-খিদমত উপাধি পেয়েছিলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.