নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামু ব্লগে ৪ জন ভারতীয় একটিভ ব্লগার আছেন; এরা সামু থেকে সম্ভাব্য আক্রমণের কথা নিশ্চয় ভারত সরকারকে জানাচ্ছে। সামুতে যেই পরিমাণ জেনারেল আছেন ও যেই পরিমাণ সামরিক এডভাইজার ও গেরিলা যোদ্ধা আছেন, ইহা ভারতের স্বাধীনতার জন্য সুখবর নয়।
কাশ্মীরে সৈন্য পাঠানোর কারণে ভারত শুরু থেকেই পাকিস্তানকে ভয় পেতো। এরপর, আইয়ুব খান পাকিস্তানের ক্ষমতা দখল করে চীনের সাথে বন্ধুত্ব করে; এদিকে চীন ও ভারতের মাঝে লাদাখ ও অরুনাচলের সীমান্ত সমস্যা ক্রমেই শত্রুতায় পরিণত হচ্ছিল। এক সময় ভারত বুঝলো যে, চীন ও পাকিস্তান ভারত আক্রমণ করবে। কিন্তু ভারত তার বিশাল জনসংখ্যাকে ( ৪৫ কোটী, ১৯৫৮ সাল ) মানুষ করার জন্য লড়ছিলো, যুদ্ধে পয়সা খরচ করার মতো বাড়তি পয়সা ভারতের হাতে ছিলো না।
আক্রমণ ঠিকই হলো, চীন আক্রমণ করলো ১৯৬২ সালে, আর পাকিস্তান আক্রমণ করলো ১৯৬৫ সালে। কাশ্মীর, লাদাখ, অরুনাচল ও ২ পাকিস্তানের সীমান্তে সৈন্য লালান-পালন ভারতের জন্য প্রানান্তকর কাজ ছিলো। ১৯৭১ সালে একটা সুযোগ এলো পাকিস্তান ২ টুকরা হলো, নতুন দেশ, বাংলাদেশ ভারতের বন্ধু, ১ সেক্টর শান্ত।
কিন্তু ১৯৭২ সালেই বাংলাদেশের মানুষ দাবী করতে লাগলে, ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশ থেকে চলে যাবার সময় দেশের সবকিছু চুরি করে নিয়ে গেছে। এতে ইন্দিরা ভয় পেয়ে যান, এদের সাথে বন্ধুত্ব কতদিন টিকবে? এরপর তিনি বড় ভুল করেন, শেখের মেয়েকে ইউরোপ থেকে এনে লালন পালন করতে লাগলেন।
১৯৭৯ সালে আরেক ঘটনা ঘটে, ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে কথা বলার জন্য জেনারেল জিয়া এক দুত, এডমিরাল এম এ খানকে দিল্লি পাঠান; এম এ খনা ইন্দিরাকে উনার অফিসে বেশ খরাপ কথা বলেন; খানের রাগ ছিলো, ইন্দিরা কেন শেখ হাসিনাকে লালন পালন করছেন?
তখন ইন্দিরা ভারতের ব্যুরোক্রেটদের বলেছিলেন যে, পাকিস্তান আসলে ভাংগেনি, ২টি পাকিস্তান আবারো জোড়া লেগে গেছে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
ধন্যবাদ।
সেদিন রাগবশত: এই নিকটি খুলেছি, ব্লগিং করার ইচ্ছে নেই।
২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভারতের প্রতি কি অন্যায় হচ্ছে নাকি ভারত অন্যায় করছে?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩০
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
১৯৭১ সাল থেকেই ভারত জামাত-শিবির ও যারা পাকিস্তান চাহেনী তাদের প্রতি অন্যয় করে আসছে: ১ কোটী শরণার্থীকে যায়গা দিয়ে, মুক্তিযোদ্ধাদের সাহায্য করে ও বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়ে।
এরপর বড় অন্যায় করেছে শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে।
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: নূর আলম হিরণ@ ঠিক বলেছেন। ফুলগাজী নিকে দেখার অপেক্ষায়!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আমি ব্লগিং করবো না; এই নিক খুলেছি সামুটিম ও তাদের পালিত ব্লগারদের অবস্হা বুঝার জন্য।
৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কারো প্রতি পক্ষপাতমূলক আচরণ না করে যদি পরিস্থিতি বর্ণনা করি, ভারতের গদি মিডিয়া শুরু থেকেই অনেক অপপ্রচার চালিয়েছে। এবার যারা আমাদের দেশের ক্ষমতায় এসেছে এরা অনেক উগ্র! কিন্তু গোদি মিডিয়া যেসব ঘটনা ঘটে নাই তাও বলেছে। কোমলমতিরা নিজেদের কলেজে MMA ফাইট করেছে কিন্তু ভারত প্রচার চালিয়েছে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা হচ্ছে। ভারতের তো বুঝা উচিত ইউনূস সরকার একেবারেই কচিকাঁচার সরকার। ইহাকে এত চাপে রাখা ঠিক নয়।
ভারতের যে সব অঞ্চলের মানুষের বাংলাদেশের সাথে বিজনেস আছে তারা ভারত- বাংলাদেশের এই কুতকুত রাজনীতি চায় না। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাও চায় না।
দেশের সাধারণ মানুষ চায় না, ব্যবসায়ীরা চায় না কিন্তু সাম্প্রদায়িক বিজেপি- মোল্লা ইউনূস চায় কাইজ্যা জারী থাকুক।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
পাকভারতের কোন দেশকে বিশ্ব এখন চেনে, ও কিভাবে চেনে?
ভারত বড় দেশ, এখনো অর্ধেক মানুষ সমস্যায় আছে। ওরা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে ভয় করে।
৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি সুস্থ আছেন? ব্লগে শিরোনাম লিখে ভিতরে কিছু নাই!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
পোষ্ট লিখতে চেয়েছিালম; পরে মনে করলাম কি দরকার? কিন্তু ভুলে ইহাকে প্রকাশ করেছিলাম।
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইহা ঠিক নয়! পুরাতন ব্লগার দের কথায় মনে কষ্ট না নিয়ে আমাদের মতো নতুন ব্লগার দের জন্য ব্লগ লিখেন। আপনার ব্লগ আমি আন্দোলনের একটি ছোট অংশকে দেখিয়েছিলাম। এরপর আমরা সরে আসি। আমরা বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মনে করেছিলাম ইহারা নতুন দিনের কান্ডারী! আবার ভুল প্রমাণিত হইলো বাংলাদেশের মানুষের বিশ্বাস।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আমি অন্যদের কথায় মন খারাপ করার মতো মানুষ নই; ফলে, অন্য ব্লগারেরা কি বললো, সেটার ধার আমি ধারি না; আমাকে এডমিনের লোকেরা কতভাবে ভয় লাগিয়ে, আদর করে, বলেছিলো আমার কমেন্ট ষ্টাইল বদলাতে; আমি শুনেছি; কিন্তু ব্লগিং করেছি নিজের মতো করে।
এখন স্বাস্হ্য খারাপ, গার্বেজ পড়লে দেশের মানুষ সম্পর্কে হতাশ হয়ে যাই।
৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশ ও ইউনূস সাহেবের ভবিষ্যত কি হতে যাচ্ছে? নির্বাচিত সরকার এ দেশে আসবে আর?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
শুরুতে উনি দীর্ঘ সময় থাকতে চেয়েছিলেন; এখন মনে হয়, উনি সরে যাবার জন্য প্রস্তুত।
ড: ইউনুস ছিলো আমেরিকান দুতাবাসের একমাত্র চয়েস; কিন্তু উনি উনার সরকারে শিবিরের ছেলেদের ও এনজি'ওর চোরদের যায়গা নিয়ে সরকারকে ভীতিকর ও অযোগ্য সরকারে পরিণত করেছেন। উনাকে সরায়ে দেয়ার মতো মানুষও নেই। উনি বুঝার শুরু করেছেন যে, উনার জনপ্রিয়তা নেই; উনি ইলেকশান দিয়ে সরে যাবেন শীঘ্রই।
৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ডোনাল্ড লু শেষ সফরে ভারতে ও নেপালে আসছেন। বাংলাদেশে আসছেন না। কি জন্য আসতে পারে?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০৭
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
ডোনাল্ড লু দক্ষিণ এশিয়ার দেখাশোনা করে, সেজন্য সেই অন্চলে যায়; বাংলাদেশে উনার পদক্ষেপটা সঠিক হয়নি: আওয়ামী লীগকে সরালে হতো; স্বাধীনতা-বিরোধীদের হাতে দেশ দেয়াটা ভয়ংকর ভুল কাজ।
৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪২
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @জেনারেশন৭১ বলেছেন:আওয়ামী লীগকে সরালে হতো; স্বাধীনতা-বিরোধীদের হাতে দেশ দেয়াটা ভয়ংকর ভুল কাজ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০৯
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
এখন যেই অবস্হা হয়েছে, এতে জাতির গতিপ্থ বদলে গেছে।
১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৯
নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:
আপনি ফেসবুকে আসুন।
ফেসবুকে চাঁদ যেন আমি একটি পেজ খুলুন।
লাখ লাখ পাঠক আপনার লেখা পড়বে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:০৯
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আমি ফেইসবুকে যাবো শীঘ্রই।
১১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:১৭
কামাল১৮ বলেছেন: ১৯৬৫ সালের যুদ্ধের ফলাফল কি ছিলো।সেই যুদ্ধে সমস্ত বাঙ্গালী পাক আর্মিকে সহযোগিতা করেছে।আমি তখন যশোরে কলেজে পড়ি।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:০০
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
পাকিস্তান অতর্কিতে আক্রমণ করে কাশ্মীরে ও লাহোর সেক্টরে সামান্য যায়গা দখল করেছিলো; ভারত করাচী বন্দর দখল করার জন্য সিন্ধুতে অনেকটুকু এগিয়ে গিয়েছিলো; শাস্ত্রী যুদ্ধে ক্ষয়ক্ষতি দেখে সোভিয়েতের মধ্যস্হতায় শান্তিতে ফিরে যায়; যে যার অবস্হানে ফিরে যায়। কিন্তু আইয়ুব খান পাকীদের কাছে বিশাল বীরে পরিণত হয়; মেজের জিয়া সিতারা-ই-খিদমত উপাধি পেয়েছিলো।
১২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আগামী ১০০ বছরে এই ভারতবর্ষের কি হবে?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
ভারত বিশ্বের ৩য় শক্তিতে পরিণত হবে; পাকিস্তান থেকে বেলুচিস্তান আলাদা হবে। বাংলাদেশের অবস্হা আজকের থেকে সামান্য ভালো হবে।
১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮
নতুন বলেছেন: কিন্তু ১৯৭২ সালেই বাংলাদেশের মানুষ দাবী করতে লাগলে, ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশ থেকে চলে যাবার সময় দেশের সবকিছু চুরি করে নিয়ে গেছে। এতে ইন্দিরা ভয় পেয়ে যান, এদের সাথে বন্ধুত্ব কতদিন টিকবে?
আমার বাবার বন্ধু যিনি মুক্তিযুদ্ধে আর্মির ক্যাপটেন হিসেবে যুদ্ধ করেছিলেন তিনি বলেছিলেন।
মেজর জলিলের ভারতীয়দের ট্রাক আটকানোর ঘটনা সত্য।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৩
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আপনার বাবার বন্ধু ও মেজর জলিল ২ জনেই ইডিয়ট ছিলো; আটকানো ট্রাকগুলো ২দিন ছিলো, শেষে ওসমানীর অর্ডারে ভারতে গিয়েছে; সেগুলোতে কি ছিলো আপনি জানেন?
সেগুলোতে ছিলো পাকিস্তানী বাহিনীর পরিত্যক্ত অস্ত্র ও গোালাবারুদ, যা ব্যবহার করার পারমিশন বাংলাদেশ সরকারের ছিলো না।
১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৪
নতুন বলেছেন: আপনার বাবার বন্ধু ও মেজর জলিল ২ জনেই ইডিয়ট ছিলো; আটকানো ট্রাকগুলো ২দিন ছিলো, শেষে ওসমানীর অর্ডারে ভারতে গিয়েছে; সেগুলোতে কি ছিলো আপনি জানেন?
সেগুলোতে ছিলো পাকিস্তানী বাহিনীর পরিত্যক্ত অস্ত্র ও গোালাবারুদ, যা ব্যবহার করার পারমিশন বাংলাদেশ সরকারের ছিলো না।
দেশের জিনিস ভারত নিতে চাইলে দেশপ্রেমিকের কস্ট লাগতেই পারে।
জেনারেল ওসমানী অর্ডার দিয়েছিলেন কারন তিনি উপর থেকে অর্ডার পেয়েছিলেন।
আর আপনি যার সম্পর্কে না জেনেই ইডিয়ট বলছেন তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি ক্যাপটেন ছিলেন।
আর মেজর জলিল কে ইডিয়ট আপনি বলতেই পারেন।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
যুদ্ধের সময় আমি মেজর জলিলকে দেখিনি; পরে তার কাজকর্ম বুঝেছিলাম যে, সে ইডিয়ট! ভারত আমাদের সব মুক্তিযো্ধকে আধুনিক অস্ত্র দিয়েছিলো; স্বাধীন ঃোয়ার পর দেশের বাহিনীকে ফ্রি বেসিক অস্ত্র দিয়েছিলো, বর্ডার রক্ষীদের দিয়েছিলো। জেনেভা কনভেসনশন অনুসারে, সেনাবাহিনীর অস্ত্র নিয়ে নিয়ম আছে, দখল করা অস্ত্র কোন দেশ ব্যব হার করতে পারে না; সেগুলোকে সেইফলী ধ্ংস করতে হয়; সেই কাজ ভারত করেছে।
আমাদের বাহিনী তালেবান বাহিনী ছিলো না।
১৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৩১
রাকু হাসান বলেছেন:
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে একটি সিরিজ লেখার অনুরোধ করছি।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:০৫
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
ধন্যবাদ।
আমি ব্লগে এসেছি ২০১২ সালে; তখন থেকে আমার মনে হয়েছে যে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কথা বলার যায়গা সামু নয়।
১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫০
নতুন বলেছেন: জেনেভা কনভেসনশন অনুসারে, সেনাবাহিনীর অস্ত্র নিয়ে নিয়ম আছে, দখল করা অস্ত্র কোন দেশ ব্যব হার করতে পারে না; সেগুলোকে সেইফলী ধ্ংস করতে হয়; সেই কাজ ভারত করেছে।
যুদ্ধে পরাজিত হইলে কি করতে হবে সেটা বলা আছে। এবং বিজয়ী বাহিনি ঠিক করবে ঐ অস্র নিয়ে কি করবে। যদি ক্যামিক্যাল অস্র বা ক্ষতিকর কিছু থাকে সেটা ধ্বংস করতে পারে।
আমাদের যুদ্ধের চুক্তিতে ছিলো পাকিরা ভারতীয় এবং মুক্তিবাহিনির কাছে অস্র জমা দেবে।
ভারত সেটা গাড়ীতে করে নিয়ে যাবে এমনটা ছিলো না। যখন সেটা গাড়ী ভইরা ভারত নিয়ে চাইছে তখনই মেজর জলিলের মতন মানুষেরা প্রশ্ন করছে।
Weapons of War Upon Surrender:
Disarmament of Troops:
Article 4 of the Third Geneva Convention (1949) requires that prisoners of war be disarmed upon capture.
Surrendered forces must hand over all arms, ammunition, and military equipment to the capturing power.
Control by the Capturing Power:
The weapons and equipment become the property of the capturing power.
These weapons can be retained for military use, destroyed, or otherwise disposed of at the discretion of the capturing power, as long as they adhere to international law.
Demilitarization and Destruction:
Weapons that are deemed a threat to security, such as chemical or biological arms, must be destroyed or rendered harmless under disarmament agreements.
Treatment of Surrendered Personnel:
Surrendering soldiers are to be treated humanely as POWs. Their rights and responsibilities are protected under the Third Geneva Convention.
২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
এসব অপ্রয়োজনীয় অস্ত্রের দায়িত্ব জেনারেল ওসমানী নেননি; সেগুলোকে নষ্ট করার দায়িত্ব নিলে, সেগুলো ভারতীয় বাহিনী নিতো না।
১৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৩
নতুন বলেছেন: এসব অপ্রয়োজনীয় অস্ত্রের দায়িত্ব জেনারেল ওসমানী নেননি; সেগুলোকে নষ্ট করার দায়িত্ব নিলে, সেগুলো ভারতীয় বাহিনী নিতো না।
সেই গুলি নস্ট করার দরকার হইলে ভারত ট্রাকে উঠাতো না।
১৯৭১ এর যুদ্ধে ভারত পাকিস্তানকে পরাজিত করেছে তারা এতো ভালো মানুষ না যে জেনারেল ওসমানীকে ডেকে এনে যৌথ বাহিনিরর প্রধান হিসেবে আত্নসমার্পনের দলিলে সাক্ষর করাবে।
তারা বাংলাদেশকে নিজেদের সার্থেই সাহাজ্য করেছিলো। আমাদেরও তাদের সাহাজ্য দরকার ছিলো।
কিন্তু আয়ামীলীগের নতজানু নীতি ভারতের লোভ বাড়িয়ে দিয়েছে।
আর এখন তো অনেক ভারতীয় পারলে সেনা পাঠিয়ে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসাতে সরকারকে অনুরোধ করে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৪০
জেনারেশন৭১ বলেছেন:
আপনার ধারণা, ভারতীয়রা শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের ক্ষমতায় দেখ্তে চায়? ভারতীয়রা বাংলাদেশের রাজনীতির সাথে কোনভাবে যুক্ত?
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: গাজী সিরিজের আরেকটি নাম এখনো বাকি আছে। ফুলগাজী। আমি ভাবছিলাম আপনার পরবর্তী আইডির নাম হবে এটা। ফুলগাজীও ফেনী জেলার একটি অঞ্চলের নাম। কখনো যাওয়া হয়েছিল?।নতুন নিজে স্বাগতম।