নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ginipig bolchi

my country creat me a ginipig

গিনিপিগ

গিনিপিগ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এনজিও ব্যুরো ও নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের তদারকি নেই! পার্বত্য জেলাসমূহে উন্নয়নের নামে এনজিও’কর্মকর্তাদের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ

০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫

এনজিও ব্যুরো ও নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের তদারকি নেই!

পার্বত্য জেলাসমূহে উন্নয়নের নামে এনজিও’কর্মকর্তাদের

কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ



চৌধুরী হারুনুর রশীদ, রাঙামাটি : পার্বত্য জেলা সমূহের কাজ করছে দেশী- বিদেশী ও স্থান্নীয় নিবন্ধন প্রাপ্ত কয়েকশত এনজিও। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৭ সালে শান্তিচুক্তির পর আন্তর্জাতিক দাতাসংস্থা ও এনজিও গুলো উন্নয়নের নামে হরিলুট শুরু করেছে। পার্বত্য জেলাসমূহে উন্নয়নের নামে এনজিও’কর্মকর্তাদের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ । এনজিও ব্যুরো ও জেলা নিবন্ধন কর্তৃপক্ষসমূহের তদারকি নেই !

খোজ নিয়ে জানাগেছে,২০১০-২০১১ সালে ৩০টি এনজিও’র একবছরে ৩৬ কোটি ৮৮ লক্ষ বরাদ্ধ পেয়েছে। এসব এনজিও নামে মাত্র কাগজে কলমে উপকার ভোগী দেখিয়েছে ৭ লক্ষ ৬৬ হাজার ৮৬০ জন। এডিবির অধিনে দুই ভাগে ২০১২-২০১৩ সালের জন্য ৫০ কোটি টাকা বরাদ্ধ পেয়েছে।

সম্প্রতি দাতা সংস্থা ইউএনডিপি ও জেলা পরিষদের যৌথ আয়োজিত অনুষ্ঠানে পার্বত্য অঞ্চলের চরম দারিদ্র-ক্ষুধা দূরীকরণ ও সার্বজনীন শিক্ষাকে প্রাধান্য দিয়ে দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। শিশু মৃত্যুর হার ও সার্বজনীন শিক্ষা থিম্যাটিক টাস্ক ফোর্স-এমজিডি এ্যাডভোকেসি এবং সচেতনতা প্রচারভিযানের বাজেট ধরা হয় দুইভাগে ৪৫ লক্ষাধিক টাকা । চলতি অর্থ বছরে এডিবি উন্নয়ন খাতে দুই ভাগে ৫০ কোটি বরাদ্ধ পেয়েছে।

এদিকে জাতীয় এনজিও বুরো, জেলা সমাজ সেবা বিভাগ, যুব উন্নয়ন ও মহিলা অধিপ্তর কতৃর্ক প্রদত্ত আর্ন্তজাতিক ৬টি জাতীয় ১৮টি ও স্থানীয় ৪৩টি এনজিও মানব সেবার নামে লুটপাট চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানা যায়। এসব ছাড়াও প্রায় তিনশতাধিক এনজিও রয়েছে যাদের কার্যক্রম বলতে কিছুই নেই।

জানাগেছে,সরকার এনজিও’দের কার্যক্রম নিবিড় ভাবে তদারকি ও সমন্নয় করার নির্দেশনা থাকলেও রাঙামাটি পার্বত্যজেলায় ও কার্যক্রম নাই বলে চলে। এবং তিন মাস পর পর এনজিও’দের কার্যক্রমের সমন্নয়ের নামে জেলাপরিষদে সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় অধিকাংশ এনজিওরা অংশগ্রহণ করে না। অনুরূপভাবে জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে এনজিও’দের কার্যক্রম মনিটরিং সভা অনুষ্ঠিত হয়।

স্থানীয় ভাবে জেলার শিক্ষা,স্থাস্থ্য,সমাজ উন্নয়ন ও পয়নিস্কাশন,প্রতিবন্ধিদের সহায়তা,জল বায়ু পরিবর্তন,বৃক্ষ রোপন,বনায়ণ,পরিবেশ ও সংরক্ষিত বনাঞ্চল রক্ষা ইত্যাদির কর্মসুচী দেখিয়ে নিত্য নতুন চমকপ্রদ নামে কিছু এনজিও কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। অনেকে এনজিও’র বিধি বিধান না মেনে অবৈধ ভাবে প্রকাশ্যে ঋণ কার্যক্রম করে যাচ্ছে। যা সরকারী ভাবে নিষেধজ্ঞা রয়েছে।

অনুসন্ধানে জানাগেছে,অনেক এনজিও’র কার্যক্রমের দুর্নীতির কালো তালিকাভুক্ত থাকলেও এদের বিরুদ্ধে সমাজসেবা বিভাগ ও জাতীয় এনজিও ব্যুরো আইনানুগ ব্যবস্থা না নেওয়ার ফলে অবৈধভাবে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি অধিকাংশ এনজিও আদিবাসী ভাষা নিয়ে প্রকল্প গ্রহণ করেছে। একটি উপজাতী অন্য উপজাতীর ভাষা বুঝে না । কিন্তু কমন বাংলা ভাষা ১২ টি উপজাতী বলতে ও বুঝতে পারে। রাঙামাটি শহরে রাঙাপানি ও মনোঘর এলাকায় চাকমা,মারমা ও মুরুং ভাষায় আংশিক শিক্ষা দেয়া হয় দুইটি এনজিও। যেই সমস্ত শিক্ষক উপজাতীয় ভাষার ওপর শিক্ষা প্রদান করেন তাদেরকে বিশেষ ব্যবস্থায় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। যেই সমস্ত শিক্ষক বিভিন্ন উপজাতীয় তথা ুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ভাষার ওপর কোন প্রকার ধারণা নাই ,তারাও এনজিও’দের অর্থায়নে শিক্ষকতা করে যাচ্ছে। এই ভাবে অনেক গুলো এনজিও উপজাতীয় ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বহু ধরনের প্রকল্প গ্রহণ করেছে। বাস্তবে দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে তার কোন প্রতিফলন দেখা যায়নি। বিলাইছড়ি ফারুয়ায় হিমেল তংচংঞ্চ্যা,রীতা তংচংঞ্চ্যা ও কাঞ্চনা প্রভা তংচংঞ্চ্যাসহ অনেকেই রাঙামাটি শহরে বাসা ভাড়া করে প্রাথমিক শিক্ষাসহ লেখা পড়া চালিয়ে যাচ্ছে ৩/৪ বছর ধরে। অথচ তারা কোন ধরনের আদিবাসী শিক্ষার সুযোগ পাইনি বলে রাঙামাটি শহরে এসে লেখা পড়া চালিয়ে যাচ্ছে। এই ভাবে রাঙামাটি, বান্দরবাণ ও খাগড়াছড়ি বিভিন্ন দুর্গম এলাকার ুদ্র নৃ-গোষ্ঠীরা শহরে বসবাস ইতিমধ্যে বৃদ্ধি পেয়েছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে দীর্ঘদিন ধরে শর্ট কোর্সের নামে ইউএনডিপির অর্থায়নে বিভিন্ন দেশে প্রমোদ ভ্রমণ প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইউএনডিপি! এসব প্রকল্পের সাথে যেইসব রাজনৈতিক নেতা,আমলা ও এনজিও’র জড়িত কর্মকর্তারা তাদের লাভবান হয়েছে?

পার্বত্য জেলায় এনজিও গুলোর দুর্নীতির আখড়া পরিণত হয়েছে অথচ সংশ্লিষ্ট এনজিও ব্যুরো নিয়ন্ত্রণ নেই। মানব সেবার আর্দশ নিয়ে গঠিত হলেও বাস্তবে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছে এসব এনজিও গুলো। এ কারনে দরিদ্র জনগোষ্ঠির ভাগ্য পরিবর্তন না হলেও এনজিও প্রতিষ্ঠাতাদের আর্থ-সামাজিক ও অবস্থানগত মর্যাদার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়েছে। আন্তজার্তিক সাহ্যপুষ্ট ৫০টি অধিক এনজিও গতবছর ৩রা নভেম্বর নিবন্ধন বাতিল করেছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্য্যলয়ের অধীন এনজিও বিষয়ক ব্যুরো ।

অনুসন্ধানে জানা গেছে,দীর্ঘদিন ধরে পার্বত্য এলাকায় পৃথককোন সুনিদিষ্ট নীতিমালা প্রনয়নের বিষয়টি সরকারের নজরদারী না থাকার ফলে এনজিও গুলোর দর্নীতি সীমাহীন বৃদ্ধি পেয়েছে। এনজিও গুলোর স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য নিবন্ধন প্রক্রিয়া কঠোর করা হয়নি।এসব এনজিও রেজিস্ট্রশন হয় দ্য সোসাইটিজ রেজিস্ট্রশন আক্ট,১৯৮০ এর অধিনে। এ আইনে স্বচ্ছতা, জবাবদিতিা নিশ্চিতকরণও দুর্নীতিরোধের কোন দিকনির্দেশনা নেই।

সুত্রে জানায়, আন্তজাতিক সাহায্যে সাহায্যেকারী এনজিও গুলো দ্যা ফরেন ডোনেশনস রেগুলেশন রুলস-১৯৭৮ এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্য্যলয়ের ২০০১ সালের ২৯ মে জারিকৃত পরিপত্রের অনুয়ায়ী চলে আসছে। উক্ত আইনে নিবন্ধনের পর হতে পাচঁ বছর পর্যন্ত প্রত্যেক বেসরকারি এনজিও কে নিবন্ধন নবায়নের আবেদন করার বিধি নিষেধ রয়েছে।এবং আবেদনের সঙ্গে এনজিও’র পাঁচ বছরের কার্যক্রম,বার্ষিক প্রতিবেদন ও নিরিা প্রতিবেদন দাখিল করার বিধান রাখা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে বছরের পর বছর পার্বত্য এলাকার এনজিও গুলোর সামগ্রিক কার্যক্রম মনিটরিং ও তদারকি হচ্ছে না।

স¤প্রতি রাঙামাটিতে কয়েকজন এনজিও’র নিবার্হী পরিচালক মিলে আয়োজন করেছে পার্বত্য উদ্যেক্তা মেলা ২০১৩। বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগিতায় ২৩ টি ব্যাংকসহ বিভিন্ন শতাধিক ষ্ঠল ভাড়া ও ৪৪জন সদস্য অন্তভুক্তির প্রায় ৮০ লক্ষাধিক টাকা সংগ্রহ করেছে ব্যাপক অভিযোগ উঠেছে। পার্বত্য উদ্যেক্তা মেলা ২০১৩ এর সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব চাকমা বলেন, প্রথম বারের মত এই মেলায় ১৩/১৪ লক্ষ টাকা ব্যয় হয়েছে সাংবাদিকদের জানায়।

এ ভাবে পার্বত্য এলাকা এনজিও গুলো দুর্নীতির আখড়া পরিণত করেছে। টাউট বাটপার ও দুর্নীতিবাজদের নিয়ে গভর্নিং বডি গঠন,সিদ্ধান্ত গ্রহন,প্রক্রিয়া,আর্থিক স্বচ্ছতা,মানব সম্পদ উন্নয়ন,তদারকি ও সেবাগ্রহীতাদের কাছে জবাবদিহিতাসহ নানা বিষয়ে অসংখ্যা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এসব দুর্নীতি অনিয়মের বিরুদ্ধে রাঙ্গামাটি থেকে কোন জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশ করা হয় না। কারণ জাতীয় পত্রিকার অধিকাংশ প্রতিনিধি গভর্নিং বডির কর্মকর্তা ও সদস্য।

পার্বত্য অঞ্চলের দুর্গম এলাকায় দরিদ্র জনগোষ্ঠির মানবকি দাবী পুরুনের ব্রত নিয়ে নামে এসবএনজিও গঠিত হলেও বাস্তবে তার প্রতিফলন ঘটেনি। প্রশাসনের দুর্বলতার সুযোগে জবাব দিহিতা না থাকায়-সেবার প্রদানের নামে সীমাহীন অনিয়ম দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে এনজিও গুলোর গভনিং বর্ডির ভুমিকা অত্যান্ত রহস্যজনক ও ভয়াবহ রুপ নিয়েছে।একক ব্যক্তি সকল সিদ্ধান্ত গ্রহন,প্রকল্প বাস্তবায়ন সংক্রান্ত দুর্নীতি,ভুয়া ভাউচার,কর্মকর্তাদের মোটা অংকের বেতনভাতা, বিলাস বহুল বেতন ভাতা ও জালানী খাতে ব্যয়বহুল অপচয়। সময় অসময়ে দাতা সংস্থার সাথে যোগাযোগ করার নামে দেশ-বিদেশ ভ্রমনে প্রচুর অর্থের অপব্যবহার।। এভাবে আন্তজার্তিক দাতাগোষ্ট্রীর আর্থিক সহাতায় কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের নামে শুরু করলেও আজ নানা অনিয়ম দুর্নীতির কারনে মুখ থুবড়ে পড়েছে।

এই সমস্ত এনজিও’দের দুর্নীতি ও লুটপাটের কোন আইনগত ব্যবস্থা না নেওয়ার ফলে স¤প্রতি ইউনিপেটুইউ নামে রাঙ্গামাটি শহরে অধিক লোভ দেখিয়ে প্রায় ৫০ কোটির অধিক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে স্থানীয় এজেন্ট। ইউনিপেটুইউ উদ্দীপন চাকমা রাঙ্গামাটি এজেন্ট তিনি এক সময় হোমল্যান্ড নামে একটি ইন্সুরেন্স স্থানীয় কর্মকর্তা ছিলেন। তার আগে একই স্থানে মরিচাবিল মহিলা সমিতির নামে কল্পতরু চাকমা কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে উদাও হয়ে যায়। এসব দুর্নীতিবাজ এনজিও গুলো আর্থিক সহায়তা দিয়েছে পার্বত্য এলাকার সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের।

পার্বত্য চট্টগ্রামে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন,পয়নিস্কাশন,বিশুদ্ধপানি সরবরাহ,শিক্ষা,বনায়ণ,জলবায়ু পরিবর্তন ও দারিদ্র বিমোচনের নামে কতিপয় এনজিও দীর্ঘদিন ধরে দেশী-বিদেশী দাতাগোষ্ঠীর সহাতায় প্রাপ্ত কোটি কোটি টাকা আত্বসাত করছে। তাছাড়া বিদেশী টাকা আত্বসাতের জন্য নিত্য নতুন নামে এনজিও গঠনের হিড়িক পড়েছে। ফলে নিয়ন্ত্রনহীন হয়ে পড়েছে এসব এনজিও’র কার্যক্রম। দীর্ঘদিন ধরে পার্বত্য চট্টগ্রামে এনজিওগুলোর কার্যক্রম পরিচালনার সুনিদিষ্ট কোন নীতিমালা ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ না থাকায় জটিলতা সৃষ্ট্রি হয়ে আসছে। এই সুযোগে বেশ কিছু এনজিও কর্মকর্তা, সংগঠনের নাম ব্যবহার করে অত্র অঞ্চলে উন্নয়ন ও মানব সেবার নামে প্রতারনার আশ্রয় নিয়েছে। বেশকিছু এনজিও,র কার্যক্রমে যেমন জাতিগত বৈষম্যতা তেমনি সা¤প্রদায়িকার ইস্যু সৃষ্ট্রির কাজে লিপ্ত রয়েছে।এই ভাবে এনজিও গুলোর পার্বত্য অঞ্চলে দারিদ্রতার সুযোগে প্রতারনার মাধ্যমে অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠী বিভিন্ন হয়রানীর স্বীকার হচ্ছে। বাংলাদেশ বাংকের ছাড়পত্র ব্যতীত কোন সংগঠন বা এনজিও সঞ্চয় আমানত কার্যক্রম গ্রহন করার আইনগত বৈধ কিনা তা মনিটরিং ও তদারকি করার জন্য নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট বিভাগ ও কর্তৃপক্ষ নীরব।



খোজ নিয়ে জানাগেছে,সরকারের সমাজকল্যাণ অধিদপ্তর কর্তৃক রাঙামাটি জেলায় কর্মরত এবং দেশী ও বিদেশী সাহায্যে পুুষ্ট ২০টি এনজিওকে আর্থিক অসচ্ছতা,বার্ষিক অডিট এবং কার্যক্রমের সঠিক প্রতিবেদন সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের নিকট প্রদান করেননি। এমতাস্তায় উক্ত এনজিও গুলোর কয়েকটির নিবন্ধন বাতিল ও কিছু সংখ্যাক এনজিওকে তাদের কার্যক্রমের জন্য সর্তকরণের বিষয়ে জেলা সমাজসেবা বিভাগ,যুব উন্নয়ন এবং মহিলা অধিদপ্তর উপ-পরিচালককে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নিদের্শনা প্রদান করলেও অদ্যবদি তা বাস্তবায়ন হয়নি।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬

পাপীতাপী নালায়েক বলেছেন: আপনি যে বিষয়গুলো বা অভিযোগ গুলো তুলে ধরেছেন তা আসলে সারা দেশের এমনকি তৃতীয় বিশ্বের অনেক NGO - এর ক্ষেত্রেই সত্যি। আসলে র্দুনীতি হল একটা system । system এর সাথে সংযুক্ত সব গুলো part
সক্রিয় না হলে র্দুনীতি সম্ভব না। ঠিকই বলেছেন যে মনিটরিং এর অভাব রয়েছে। তবে আমাদের দেশে যারা মনিটরিং করেন বা মনিটরিং বলতে যা বুঝেন তা হল খবরদারী করা। ভুল সংশোধন নয়। আর ভুল করলে তাদেরই লাভ। টাকা চাওয়া যায়। আবার যেসব সরকারী সংস্থার কথা বললেন, তাদের দক্ষতার সমস্যা রয়েছে। তারা NGO - দের কাজের ধরন বোঝেন না। আর লোক বলের সমস্যা তো রয়েছেই। আবার ডোনার এজেন্সিদেরও নিজস্ব এজেন্ডা রয়েছে। সরকারী সংস্থার উপর তাদের আস্থা নেই। বরং তারা NGO - দেরকেই বেশী বিশ্বস্ত বলে মনে করে । তার অবশ্য যথাযথ কারনও রয়েছে। মুল কথা, তৃতীয় বিশ্বের অনেক NGO - ই NGO শুরু করে টাকা আয়ের জন্য। সত্যিকারের সমাজ সেবার উদ্দেশ্য নিয়ে খুব কম লোকেই NGO প্রতিষ্টা করেন। এমনকি ডোনার এজেন্সিরাও খুব একটা আলাদা নন। সেখানে যারা কাজ করেন তাদের বেতন দেখলেই বুঝতে পারবেন। তবে তারা কাজ করেন একটা নিয়মের মধ্যে এবং নিয়মটা তারা define করে অনুমোধন করে লিগাল করে নিয়েছে। ধন্যবাদ আপনার লেখার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.