পার্বত্য ভূমিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন নিয়ে এক নতুন খেলা শুরু হয়েছে।ইতিপূর্বে ভূমিকমিশন আইনের ১৩টি ধারা সংশোধন করে কমিশনকে পার্বত্যচট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ তথা পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির অধীনকরার পাঁয়তারা হয়েছিল। কিন্তু সংশোধনীর বেশ কিছু ধারা ছিল সংবিধান ওসংবিধান স্বীকৃত বিভিন্ন আইনের পরিপন্থী। ফলে এসব সিদ্ধান্ত কার্যকর হলেপার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত বাঙালিরা ভূমিহীন হয়ে পড়ার আশঙ্কা ছিল। একই সাথে দেশের সার্বভৌমত্ব হয়ে পড়তো বিপন্ন। তাই সচেতন দেশবাসীর পক্ষ থেকে প্রবল প্রতিরোধ গড়ে তোলায় সে সময় সরকার এবং জেএসএস তাদের সিদ্ধান্ত স্থগিত রাখতে বাধ্য হয়।কিন্তু আগামী সংসদ নির্বাচনে জেএসএস-এর সমর্থন আদায়ের উপলক্ষ্য হিসেবে আবারওতাদের চাহিদা মত ভূমিকমিশন আইন সংশোধন করার তোড়জোর শুরু হয়েছে। চলতি বছরঅর্থাৎ ২০১৩ সালের এপ্রিল থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় খুবইগোপনীয়ভাবে এ ব্যাপারে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে। আর এসবের পেছনেপার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মহোদয় কলকাঠি নাড়ছেন বলেজানা গেছে।
১| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২১
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: আম্লীঘের সদস্যরা বেশ ভাল লাভবান হবে।
full version
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২১
শফিক১৯৪৮ বলেছেন: আম্লীঘের সদস্যরা বেশ ভাল লাভবান হবে।