![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পার্বত্যাঞ্চলে চাঁদাবাজির মহোৎসবে এবার নতুন মাত্রা নিয়ে এসেছে ‘বিশ্ব আদিবাসী দিবস’ উৎযাপন। চাঁদাবাজির ভয়াবহ বিস্তারে এমনিতেই পাহাড়ের সর্বস্তরের মানুষ দিশেহারা। আসন্ন ঈদে সেই চাঁদাবাজি এমনিতেই ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। তার উপর গোদের উপর বিষ ফোঁড়ার মতো আবির্ভূত হয়েছে তথাকথিত আদিবাসী দিবসের চাঁদাবাজি।সম্প্রতি মাটিরাঙ্গা উপজেলার বড়নালসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধি ও ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে সাধারন কৃষকদের কাছ থেকেও চাঁদা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে।ঈদ, পূঁজা, বড়দিনের মতো চাঁদাবাজির আরেকটি উপলক্ষ পাওয়ায় পাহাড়ের সন্ত্রাসীরা একে হাতছাড়া করতে নারাজ। তাই যে সকল উপজাতীয় সশস্ত্র সংগঠন আদিবাসী কনসেপ্টে বিশ্বাস করে না তারাও চাঁদাবাজির সুযোগ কাজে লাগাতে আদিবাসী ইস্যু নিয়ে এবার মাঠে নেমেছে বেপরোয়া চাঁদাবাজিতে।
আদিবাসী দিবস পালনে সরকারী নিষেধাজ্ঞা থাকলেও প্রতি বছর ৯ আগষ্ট আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস পালন করে থাকে পাহাড়ের চাকমা-ত্রিপুরা থেকে শুরু করে বিভিন্ন উপজাতীয় গোষ্ঠির কিছু চিহ্নিত ব্যাক্তিবর্গ। এবছর ৯ আগষ্ট পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর হওয়ায় তারা কর্মসুচী এগিয়ে এনে ৩ আগষ্ট আদিবাসী দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর সে লক্ষকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্থানে চাঁদা আদায় করছে বলে সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে।
©somewhere in net ltd.