![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নবীজি (সা.) হেরাগুহায় ধ্যান-সাধনা করে হৃদয়কে আলোকিত করেছেন। তিনি কালবের সর্বোচ্চ মাকামে আল্লাহর দর্শন লাভ করেন। আল্লাহর পক্ষ থেকে তাঁর নিকট প্রথম ওহী নাজিল হওয়ার পর সাহাবাদের ১২ বছর পর্যন্ত মোরাকাবার শিক্ষা বা প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। প্রথমে তাদেরকে এ শিক্ষা দিয়ে অন্তর আলোকিত করার পদ্ধতি শিখিয়েছেন। .. . সে আলোকিত অন্তরে সাহাবাগণও আল্লাহ পাকের দিদার লাভ করে ধন্য হয়েছেন। হযরত আলী (রা.) বলেছেন, “আমি এমন মাওলার ইবাদত করি না, যাকে আমি দেখি না।” হযরত ওমর (রা.) বলেছেন, “আল্লাহর নুর দ্বারা আমার হৃদয় আল্লাহর দর্শন লাভ করেছে।” (সিররুল আসরার, পৃষ্ঠা: ৯৮)।
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
নিরীহ বালক বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা মুসা (আঃ)এর সাথে তূর পর্বতে পর্দার অন্তরাল থেকে সরাসরি কথা বলেছিলেন। আর আমাদের নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর সাথে মেরাজে গিয়ে আরশে পাকে হয়েছিল। আল্লাহ দর্শন না দিয়ে পর্দার অন্তরাল থেকে তাঁদের সাথে কথা বলেছেন এবং ওহী করেছেন আর সে সময় পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরয করেছেন
আপনি কি বলতে পারেন , কোন নবী অথবা রাসূল আল্লাহর দেখা পেয়েছেন ???
আর , কোরআন হাদীস মানুন । কোন পীর-ফকিরের অনুসারী হওয়ার প্রয়োজনয়ীতা নাই ।
কালেমা বিশ্বাস করুন অন্তর থেকে , ভাতৃত্বের বন্ধন সঠিক রাখার জন্য নিয়মিত ৫ ওয়াক্ত নামাজ জামায়াতে পড়াই যথেষ্ট , নিজেকে নিয়ন্ত্রন করতে ১ মাসের রোজা ও প্রতি মাসে ২ টি করে নফল রোজা রাখাই যথেষ্ট , সমাজে অর্থনীতির সাম্যবস্থার জন্য যাকাত আদায় এবং আল্লাহর প্রতি ভালবাসা আনুগত্য প্রকাশের জন্য হজ্ব আদায় করে আসুন যদি শরীর ও আর্থিক সামর্থ থাকে ।
আল্লাহ আমাদের সঠিক পথে থাকার তৌফিক দান করুন ।
৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
বংশী নদীর পাড়ে বলেছেন: কলার চুকলায় যদি কলার স্বাদ পাওয়া যেতো আর ডিমের খোশায় যদি ডিমের ভিতরকার লাল কুসুমের স্বাদ ও গন্ধ পাওয়া যেতো তা হলে আপনার কথা মানা যেতো আর চুকলা আর খোশাতেই সন্তষ্ট হতে পারতাম @কষ্টবিলাসী ভাই।
৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @বংনপা ভাই.. কি কইলেন?
কিন্তু অবুঝরে যতই বোঝান মিরাজে কি স্বাদ! সেকি তা মানবে? তাদের চাই ইয়াজিদি আরোপিত বিধান! যা তাদের মূল কেটে উপরে জলসিঞ্চনে বাঁচিয়ে রাখার ভাণ মাত্র!!!!
ধন্যবাদ আপনার গভীরতায়!
@কষ্টবিলাসী এবং নিরীহ বালক আপনারা কি নবীজির মিরাজকে মিথ্যা বলছেন?
যদি মিরাজ সত্য হয়-লেখকের কথা সত্য।
যদি মিরাজকে মিথ্যা বলেন-তবে আপনারা সত্য।
বলুন কোনটা সত্য?
৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১১
কষ্টবিলাসী বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ভাই, আমি মিরাজকে মিথ্যা বলি নাই। আমি বলছি আল্লাহ্ পাকের সাথে কারও সাক্ষাৎ ঘটে নাই। কথা হয়ে থাকতে পারে, তবে আড়ালে। নবী করিম (সাঃ ) এর সাথে কথা হয়েছে কিনা আমি জানি না।
বংশী নদীর পাড়ে ভাই, আমি আপনার কথা বুঝি নাই।
৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৫
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: সীতাকুন্ড পাহাড়ে গুহা আছে, এসে কিছুদিন থেকে যান, নবী হয়ে যাবেন।
৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৭
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: মুসার সাথে আল্লাহ কথা বলেনি। মুসা মানুষ মেরেছিল, সেটা থেকে বাঁচার জন্য এইসব গল্প জুড়ে দিয়েছিল।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
কষ্টবিলাসী বলেছেন: কোন নবী-রাসুলই আল্লাহ্র দর্শন পান নাই। শুধু মাত্র মুসা (আঃ ) নবী আল্লাহ্র সাথে কথা বলেছেন। ভ্রান্তি ছড়াবেন না।
সুফী/পীড়/কবর/মাজার বাদ দেন। ইসলাম মানলে শুধুমাত্র কালেমা-নামাজ-রোজা-হজ্জ্ব-যাকাত দেন আর ভাল কাজ করেন। পবিত্র কোর'আনে এবং হাদিসে কি বলা হয়েছে সেটাই করেন।