![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পবিত্র বাইবেল। ১৮০৮ সালের ব্রিটিশ উপনিবেশিত ওয়েস্ট-ইন্ডিয়া দ্বীপের 'নিগ্রো স্লেইভ'-দের জন্য খাসভাবে বানানো। স্লেইভ বাইবেল-ও বলা হয়। আদি ইঞ্জিলের মতন (Text) কী ছিলো সেই তর্কে না গিয়ে অন্তত রাজা জেইমসের সংস্করণও যদি ঘাটা হয়, তাহলে দেখা যাবে এই স্লেইভ বাইবল থেকে মুক্তিকামনা জাগ্রত হয় এমন যেকোন ঘটনা বা আয়াত (নিদর্শন, ভার্স) নাই করে দেয়া হয়েছে। যেমন: এক্সোডাসের গল্প, যেখানে মিশরের দাসত্ব শৃঙ্খল থেকে ইস্রায়েলীদের পালিয়ে যাবার ঘটনা বর্ণিত আছে। পুরো স্লেইভ বাইবল আনুগত্য, বশ্যতাস্বীকার, এবং অ-বিদ্রোহী আচার সংক্রান্ত ভার্স ও প্যাসেজ দিয়ে ভর্তি করা হয়েছিল। উপ-মানুষদের জ্ঞানতত্ত্ব বিনাশকরণকল্পে (epistemicide) উপনিবেশী মিশনারিদের খৃষ্টীয় প্রোজেক্টের একটি নমুনা হলো এটি।
#ব্ল্যাক_হিস্ট্রি_মান্থ
কর্টেসি: Zaman MD Asaduz / ফেসবুক
২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কুরআন ছাড়া আর কিছুই এখন আর অবিকৃত নেই...
৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০২
আবু তালেব শেখ বলেছেন: কুরআন ছাড়া সব আসমানি গ্রন্হ বিকৃত। এটা শয়তানের প্ররোচনায় সম্পন্ন হয়েছে
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: সব ধর্ম গ্রন্থেই ভালো ভালো কথা লেখা হয়েছে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২
কুকরা বলেছেন: বুঝে বললেন নাকি না বুঝে বললেন?
৫| ৩০ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৫:০৬
কুকরা বলেছেন: কি
৬| ৩০ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩
শের শায়রী বলেছেন: ব্যাপারটা জানা ছিল না। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৭
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: আহমএদ দিদাতের লিখা বইগুলোতে এর খুব সুন্দর বিশ্লেষণ আছে। সকল চুরিচামারির মুখোশ উন্মোচন করেছিলেন এই মহান জ্ঞানী ব্যক্তি।