![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পুঁজিবাদের সবচেয়ে অনিষ্টকর ফল হল মানুষের মনুষ্যত্ব বিকাশের সম্ভাবনাকে পঙ্গু করে দেওয়া। আমাদের সব শিক্ষা পদ্ধতিতে এই অমঙ্গল বর্তমান। বেশিরভাগ ছাত্রের মনে একটি তীব্র প্রতিযোগিতার ভাব জন্মায় এবং তাদের শিক্ষালাভের একমাত্র উদ্দেশ্য হল কী করে প্রতিযোগিতায় সিদ্ধিলাভ করে ভবিষ্যৎ জীবনে কর্মক্ষেত্রে উন্নতির শিখরে আরোহন করা যায়। এরা হল সব ক্যারিয়ারিস্ট, নিজেদের জীবনের উন্নতি করে সুখে ও সম্মানে থাকতে চায়। এদের মন সংকীর্ণ ও স্বার্থপর। - আলবার্ট আইনস্টাইন।
সেক্স এবং জেন্ডার- দুটি শব্দকেই সাধারণভাবে আমরা লিঙ্গ বলে থাকি। আভিধানিকভাবেও জেন্ডার শব্দটির অর্থ লিঙ্গ। ব্যাকরণ পড়তে গিয়ে আমরা দেখেছি জেন্ডার শব্দটির প্রতিশব্দ করা হয়েছে লিঙ্গ, যেমন- পুংলিঙ্গ, স্ত্রীলিঙ্গ, ক্লিবলিঙ্গ ও উভয়লিঙ্গ। জেন্ডার বিষয়টিকে নিয়ে যখন থেকে নড়াচড়া শুরু হয়, তখন প্রথমদিকে জেন্ডারকে লিঙ্গের প্রতিশব্দ বা ইংরেজি শব্দের আক্ষরিক অর্থ হিসেবেই মনে করা হতো। লিঙ্গ শব্দটি দিয়ে যেভাবে জৈবিক বা শারীরিক প্রপঞ্চকে প্রকাশ করা হয়, তাতে এর সামাজিক দিকগুলো সুস্পষ্টভাবে বুঝায় না। তাই পরবর্তী সময়ে এই ধারণা থেকে সরে আসা হয়েছে। বর্তমানে সাহিত্য, আলোচনা বা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে জেন্ডার শব্দটি ভিন্ন ও ব্যাপকতর অর্থে ব্যবহৃত হচ্ছে এবং দুটো শব্দেরই আলাদা ও সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা রয়েছে। উল্লেখ্য যে, সেক্স ও জেন্ডারের মধ্যে এই পার্থক্যের সূচনা কিন্তু নারীবাদীরা করেন নি; কিন্তু জৈবিক বা শারীরিক প্রপঞ্চের প্রকাশ থেকে ভিন্নতর প্রেক্ষাপট তুলে ধরার জন্য মনোবিজ্ঞানীরা সর্বপ্রথম এই শব্দটির ব্যবহার শুরু করেন, পরে নারীবাদীরা এটিকে অনুসরণ করেন।
সেক্স কী?
সেক্স হচ্ছে নারী ও পুরুষের মধ্যকার বৈশিষ্টসূচক ভিন্নতা যা শারীরিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে নারী-পুরুষের স্বাতন্ত্র্য নির্দেশ করে। এটি শারীরবৃত্তীয়ভাবে নির্ধারিত নারী-পুরুষের প্রাকৃতিক প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য বা জৈবিক কারণে সৃষ্ট এবং অপরিবর্তনীয়।
জেন্ডার কী?
জেন্ডার হচ্ছে নারী ও পুরুষের সামাজিক পরিচয় যা একইসাথে সামাজিকভাবে নারী-পুরুষের সম্পর্ক ও ভূমিকাকে নির্দেশ করে। এতে নারী ও পুরুষের সাথে সম্পর্কিত মনস্তাত্বিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বোধটি প্রাধান্য পায় বেশি। ফলে সমাজ, পরিবেশ ও স্থান বদলের সাথে সাথে জেন্ডার-ধারণা পরিবর্তিত হতে পারে।
পার্থক্য কোথায়?
অ্যান ওকলের মতে, সেক্স শারীরিক বৈশিষ্ট্য বহন করে। আর জেন্ডার একটি নির্দিষ্ট সমাজে সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিকভাবে নির্ধারিত বিশিষ্টতা নির্দেশ করে।একজন নারী ও পুরুষের কার কী রকম পোশাক-পরিচ্ছদ হবে; কে কী রকম আচার-আচরণ করবে; আশা-আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশা কার কী রকম হবে; সমাজের নানা ধরনের কাজে একজন নারী বা একজন পুরুষের ভূমিকা কী হবে;মানসিক গঠনের দিক দিয়ে একজন নারী বা পুরুষ কী রকম হবে; সমাজ ও সংস্কৃতি নির্ধারিত এই বিষয়গুলোর ব্যাখ্যাদাতা হচ্ছে জেন্ডার।
উপর্যুক্ত বক্তব্য অনুযায়ী, সেক্স বিষয়টি পুরোপুরি শরীরের উপর নির্ভরশীল কিন্তু জেন্ডার নির্ভরশীল সমাজের উপর। যেহেতু নারী বা পুরুষের দায়িত্ব, কাজ ও আচরণ মোটামুটি সমাজ কর্তৃক নির্ধারিত হয়, তাই সমাজ পরিবর্তন বা সময় পরিবর্তনের সাথে সাথে জেন্ডার ধারণা বদলে যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ- আমরা যখন কাউকে ‘নারী’ বা ‘পুরুষ’ হিসেবে চিহ্নিত করি, তখন সেখানে জৈব-লিঙ্গ নির্দেশ করাটাই মূল উদ্দেশ্য হয়ে দাড়ায়। কিন্তু ‘মেয়েলি’ বা ‘পুরুষালি’ ইত্যাদি শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে জেন্ডার প্রপঞ্চকে যুক্ত করা হয় যেখানে নারী বা পুরুষের লিঙ্গীয় বৈশিষ্ট্যকে ছাপিয়ে স্বভাব-আচরণগত ইত্যাদি বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পায়। আর এ কারণে সেক্সকে জৈবলিঙ্গ এবং জেন্ডারকে সামাজিক লিঙ্গ বলে অনেকে অভিহিত করেন।
মোট কথা সেক্সের সাথে সম্পর্কযুক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো শারীরিক বা জৈবিক, সর্বজনীন, অপরিবর্তনীয় এবং প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট।
অন্যদিকে জেন্ডারের সাথে সম্পর্কিত বিষয়গুলো সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মনস্তাত্বিক; সমাজ ও সংস্কৃতিভেদে তা ভিন্ন হতে পারে এবং এটি পরিবর্তনীয়।
শ্রমবিভাজনেও সেক্স ও জেন্ডারের মধ্যকার পার্থক্যগুলো সুস্পষ্ট। নারী ও পুরুষ তার শারীরিক গঠনের কারণে যে কাজ বা ভূমিকা পালন করে, সেগুলোকে সেক্সভিত্তিক শ্রম বিভাজন বলা হয়। যেমন- বংশরক্ষায় নারী ডিম্বাণু সরবরাহ করে,শিশুকে স্তন পান করায়, অপরদিকে পুরুষ শুক্রাণু সরবরাহ করে। অন্যদিকে নারী ও পুরুষ সামাজিক বা সাংস্কৃতিক রীতিনীতি ও বিশ্বাসের কারণে সে কাজ বা ভূমিকা পালন করে সেগুলোকে বলা হয় জেন্ডারভিত্তিক শ্রম বিভাজন। যেমন- আমাদের দেশে সাধারণ ফেনোমেনা হচ্ছে নারী ঘরের ভিতরে কাজ করবে, পুরুষ কাজ করবে ঘরের বাইরে ইত্যাদি।
সুতরাং শব্দগত দিক দিয়ে দুটো শব্দ পুরোপুরি ভিন্নার্থ বহন করে। বাংলাদেশে একসময় সেক্স ও জেন্ডার- উভয়ক্ষেত্রেই লিঙ্গ শব্দটি ব্যবহার করা হলেও বর্তমানে অর্থগত দিক দিয়ে ভিন্নতা বহন করায় সেক্সের প্রতিশব্দ হিসেবে লিঙ্গ এবং জেন্ডারের জন্য আলাদা কোনো প্রতিশব্দ ব্যবহার না করে জেন্ডার শব্দটি হুবহু ব্যবহার করা হচ্ছে। সুতরাং শারীরিক বা জৈবিক বৈশিষ্ট্যের সাথে সম্পর্কিত কোনো আলোচনায় লিঙ্গ এবং এর বাইরের সব ধরনের আলোচনায় জেন্ডার শব্দটি ব্যবহার করাই শ্রেয় বলে মনে করা হয়।
***
নোট: এনজিওতে কাজ করতে গিয়ে সেক্স ও জেন্ডারের পার্থক্য সম্পর্কে মোটামুটি এই ধরনের কিছু ধারণা পেয়েছি। এগুলোকে কেন্দ্র করে বর্তমানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, উন্নয়ন, পুষ্টি ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে জৈবলৈঙ্গিক বৈশিষ্ট্য থেকে জেন্ডারকে পৃথক করার চেষ্টা করা হচ্ছে এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে জেন্ডারকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে এনজিও জেন্ডার কর্মকাণ্ড বা জেন্ডার চেতনার সাথে অনেকক্ষেত্রে ব্যক্তিগতভাবে আমি একমত নই। উদাহরণস্বরূপ- অনেক এনজিওর জেন্ডার কর্মশালায় নারী-পুরুষ বৈষম্যের জন্য ধর্মকে দায়ী করা হয় না; কিন্তু আমার মতে প্রতিটা ধর্মই প্রবলভাবে পুরুষকেন্দ্রিক, পুরুষ-চেতনা পৃষ্ঠপোষক। এরকম আরও বেশ কিছু ক্ষেত্রে তাদের সাথে ব্যক্তিগতভাবে আমার দ্বিমত রয়েছে। আগামী মাসে জেন্ডার বিষয়ক একটা প্রশিক্ষণে যাচ্ছি। সেখান থেকে ফিরে এ ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনার আশা রাখি।
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:২৩
গৌতম রায় বলেছেন: ঠিক কইছেন। ওইটা আমারই লেখা।
ঘটনা কিছু না। সেক্স ও জেন্ডার নিয়া পড়াশুনা করতেছি। এই পোস্ট তারই প্রতিক্রিয়া।
ধন্যবাদ।
২| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:২১
ফারা তন্বী বলেছেন: নিলাম কাজে লাগবে আমার।+
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:২৬
গৌতম রায় বলেছেন: ধন্যবাদ ফারা তন্বী।
৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:২২
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ভালো আলোচনা। তবে এ বিষয়ে মনে হয় পাঠ্য বইয়ে আলোচনা আছে।
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৩০
গৌতম রায় বলেছেন: পাঠ্য বইয়ে তো প্রচুর আলোচনা আছে। আমি যেটুকু শিখলাম ততোটুকুই শেয়ার করেছি। আর কিছু না।
৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:২৯
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: এটা নিয়ে প্রশ্ন ছিল অনেকদিনের , জানা গেল অনেক কিছু । ধন্যবাদ
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৩১
গৌতম রায় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। তবে এটা খুবই সংক্ষিপ্ত লেখা। এ বিষয়ে যারা পড়ালেখা করেন, তারা আরও ভালো বলতে পারবেন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৪০
মেহবুব রেহমান খান বলেছেন: এনজিও তো জেণ্ডার নিয়া ব্যবসা করে। আপনার কী অভিমত? আর সেক্সের প্রভাব তো জেণ্ডারের উপরেও থাকে। সেক্স ভেদে হরমোন আলাদা নয় কি? ব্যাখ্যা জানতে চাই।
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:০১
গৌতম রায় বলেছেন: এই পর্যায়ে আমার কোনো অভিমত নেই। আমি নিজেও এগুলো শিখছি।
৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:৩৯
ভেবে ভেবে বলি বলেছেন: 'প্রপঞ্চ' শব্দের অর্থ কি?
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৬
গৌতম রায় বলেছেন: সেটা তো ভালোভাবে বুঝাতে পারবো না। তবে ইংরেজি ফেনোমেননকে বাংলায় প্রপঞ্চ বলা হয়। ফেনোমেনন শব্দের অর্থ নিশ্চয়ই বলতে হবে না?
বাপ্রে, মাস্টর আইছে কইত্থন? খালি প্রশ্ন করে!
৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
ফারা তন্বী বলেছেন: পড়াশুনা করছেন কোথায়?
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৯
গৌতম রায় বলেছেন: প্রাতিষ্ঠানিকভাবে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করেছি বেশ আগেই। এখন একটি সংস্থায় কামলা খাটি।
৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১:২০
ফারহান দাউদ বলেছেন: হুম, পড়লাম। জানা গেল।
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:০১
গৌতম রায় বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনি পড়েছেন, আমি আনন্দিত।
৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:৫৫
বাষ্প বলেছেন: আপনে বুঝছেন তো> পড়াশোনায় কামে লাগান>
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:০২
গৌতম রায় বলেছেন: ব্লগে যে যেটা লিখে সে সেটা বুঝে? আমিও বুঝি নাই, তাই বিষয়টা নিয়া লেখা ফাঁদলাম।
১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৭
কৌশিক বলেছেন: অফটপিক। আপনার ইমেইল এড্রেস খুজে পাচ্ছি না। মেসেঞ্জার, ফেসবুক সহ যতধরণের কন্টাক্টে আপনে থাকেন সব একটু আমাকে মেইল করেন প্লিজ। আমার লাস্ট পোস্টে আমার ইমেইল এড্রেস আছে।
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:০৩
গৌতম রায় বলেছেন: পাঠাচ্ছি এখুনি।
১১| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৫৭
ভেবে ভেবে বলি বলেছেন: আচ্ছা, এটা যথেষ্ট ভালো একটা লেখা, এটাকে 'ফালতু পোস্ট' হিসেবে ট্যাগ করার কোনও মানে হয়?
[মাস্টারনি থাকন ভালা, তাইলে সবসময় দৌড়ের উপ্রে থাকপেন! ]
২৪ শে আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ২:০২
গৌতম রায় বলেছেন: আর কতো দৌড়ামু। সারাদিন তো দৌড়ের উপ্রেই থাকি। আপনারে মাইনাস।
যতো দিন যাচ্ছে, নিজের সব লেখাকে ফালতু মনে হচ্ছে। তাই ফালতু পোস্ট ট্যাগ দিলাম।
১২| ২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ৯:৫৪
মন যাযাবর বলেছেন: ভাল লাগল।
২৬ শে আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:৫৩
গৌতম রায় বলেছেন: ধন্যবাদ যাযাবর। ভালো থাকবেন।
১৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:৫৬
নিলআকাশেরদুঃখ বলেছেন: আপনার মেইল এড্রেসটা পাওয়া যাবে কি?আমারটা
[email protected]
২৮ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১:৫০
গৌতম রায় বলেছেন: আমারটা হলো [email protected]
১৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:৩৫
এম এস জুলহাস বলেছেন:
এটা আমাদের বি.এড. প্রশিক্ষনের ES-100 কোর্সের একটা অধ্যায়ে ছিলো। বর্তমানে তা ES-101 নামের স্বতন্ত্র একটা কোর্স নামে পরিচিত। যার নাম জেন্ডার স্ট্যাডিস। এখানে এ বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৪৮
গৌতম রায় বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৪
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: 'মিস্টার জুলহাস' কে বলছি....
Gender Studies নামের বিষয়টি বিএড এর ES-101 এর একটি অধ্যায় আছে, যেটা পড়তে হবে, আবশ্যক বিষয় হিসেবে। এটা আগের বছরও ছিলো।
আর, "Gender Studies" নামে আলাদা একটি বিষয় এসেছে, ২০০৯-১০ শিক্ষাবর্ষে চালু থাকবে, যদিও অনেক কলেজে এখনও শুরু করা হয়নি এটা, কিন্তু, এটা পড়তে হবে। এটি সম্পর্কে আপনার ধারনা স্পষ্ট নয়। বিষয়টির কোড নাম্বার- PS-101( Professional Studies)। আগের বছর, প্রোফেশনাল স্টাডিস এর একটি বিষয়ই ছিলো, এ বছর হতে ২টি- PS-100 & PS-101।
এইখানে যা লিখেছে , তা পড়লেও সেক্স এবং জেন্ডার সম্পর্কে ধারনা স্পস্ট হবে।
ভালো লেখা।
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৫
গৌতম রায় বলেছেন: ধন্যবাদ ইষ্টিকুটুম।
১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৪
সুবিদ্ বলেছেন: বেশ মজার একটা জিনিস জানলাম......এভাবে কখনো ভেবে দেখিনি......
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:০২
গৌতম রায় বলেছেন: হুমমম। খুব কঠিন কিছু না। আমরা অনেকেই বিষয়টি নিয়ে সচেতন না। ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৮
সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: পড়লাম।
১৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৪
গৌতম রায় বলেছেন: ধন্যবাদ সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র।
১৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:২৯
এম এস জুলহাস বলেছেন: PS, ES, RS, TS যা-ই বলুন এই বিষয়গুলো পড়ার জন্যই দেশটা যদি রসাতলে যায় !
টের পাচ্ছেন কিছু ?
পাবেন, একটুউউ ধৈর্য্য ধরেন।
ধন্যবাদ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫২
গৌতম রায় বলেছেন: আপনার কথা বুঝলাম না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:১৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: মনে অইতাছে এমুন একটা লেখা সচল এ দেখছিলাম। ঐ লেখার মালিক কী আপনেই ছিলেন ??
যাউক, মনে হওয়ার উপ্রে কিছু কওয়ার নাইক্কা। তয়, হুদা কামে আবার কিছু মনেও হয় না।
ঘটনা পরিষ্কার করা কর্তব্য।