নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সাধারণভাবে বেঁচে থাকতে চাই!!

কথার_খই

সাধারণ

কথার_খই › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তমনাদের বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলা দেখা উচিত নয়। এমরুল কায়েস ভুট্টো

১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:০৭

মুক্তমনাদের বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলা দেখা উচিত নয়। এমরুল কায়েস ভুট্টো

মুক্তমনা নামক অভিজিৎ গং দের বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলা দেখা উচিত নয়। কারন বাংলাদেশে সব ক্রিকেটারই তাদের ভাষায় ধর্ম নামক ভাইরাসে আক্রান্ত। অথ্যাৎ সবাই আস্তিক। এমন কি সৌম্য সরকার হিন্দু হলেও সে ইশ্বরে বিশ্বাসী। অথ্যাৎ সেও ভাইরাসে আক্রান্ত। Winking

অভিজিৎ কে ইতিমধ্যেই অসাম্প্রদায়িক এবং বিজ্ঞানীমনষ্ক লেখক বলে চালিয়ে দিচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে "বিজ্ঞানী" ও "বিজ্ঞানমনস্ক" টার্ম দুটির মধ্যে পার্থক্য

"বিজ্ঞানী" তাদেরকেই বলা হয় যারা বিজ্ঞানের কোনো বিষয় নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে কিছু একটা আবিষ্কার করেন কিংবা নতুন কোনো সূত্র বা তত্ত্ব বা হাইপোথিসিস প্রস্তাব করেন। যেমন গ্যালিলিও, নিউটন, আইনস্টাইন, লুই পাস্তুর, জগদীশ চন্দ্র বসু প্রমুখ বিজ্ঞানী ছিলেন।

অন্যদিকে "বিজ্ঞানমনস্ক"রা বিজ্ঞানীদের আবিষ্কার করা সূত্র বা তত্ত্ব বা হাইপোথিসিস ব্যবহার করে মিশন্যারী পন্থায় গড/ঈশ্বর/আল্লাহকে "নাই" করে দিয়ে ধর্মের বিরুদ্ধে প্রপাগাণ্ডা চালায়। এই "বিজ্ঞানমনস্ক" গ্রুপের কয়েক জনের নাম বলেন দেখি!

অভিজিৎ রায়ের লেখা যারা পড়ত তারা অবশ্য জানে যে সে কোন বিষয়ে বিজ্ঞানী ছিল। অভিজিৎ ছিল আজগবি গল্প সাজিয়ে ইসলামের বিরোদ্ধে অপ্রচাররে বিজ্ঞানী।

তাছাড়া অসাম্প্রদায়িকতার দিক দিয়ে বিবেচনা করলে অভিজিৎ কে "চরম" অসাম্প্রদায়িক বলা যায় Winking ।কারন সে শুধু মাত্র উগ্রপন্থী মুসলিমের বিরোদ্ধে ছিল না। সে ছিল গোটা বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরোদ্ধে। যখন একজন মানুষ একটি সম্প্রদায়ের বিরোদ্ধে চরম বিদ্ধেষি হয় তখন তাকে অসাম্প্রদায়িক বলা Winking ? সেই অনুসারে অভিজৎ অসাম্প্রদায়িক ছিল।

এই ছবিটিও প্রমান করে সে অসাম্প্রদায়িক


মুকতমনা ব্লগ বা অভিজিৎ ফেইচবুক আইডি (যদিও নামে বেনামে তার অসংখ আইডি ছিল) এবং "বিশ্বাসের ভাইরাস" নামক পেইজে যারা ঢু মারতেন তারা অবশ্য জানেন যে অভিজিতে প্রতিটি লেখাই ছিল ধর্মের বিরোদ্ধে বিশেষ করে ইসলামের বিরোদ্ধে। একজন মানুষ চুরি করলেও তারা ধর্মকে দোষ দিত। এবং ইসলাম বিশ্বাসীদের বিরোদ্ধে বিভিন্ন অপমান জনক এবং উসকানি মূলক কথাবার্ত বলত।

যদিও অভিজিৎ তার মুরিদদের (অনুসারী) কল্যানে অাত্বা উৎসর্গ করেছেকিন্তু তার মুরিদগন এখনো আছে। মানুষের ধর্ম নামক ভাইরাস দূর করতে যেখানে অভিজিৎ গং এত যুদ্ধ করতে হচ্ছে সেখানে ভাইরাস আক্রন্ত মানুষ গুলোর খেলা তারা দেখবে কেন?

তুমি মুক্তমনা! চমৎকার একটা শব্দ, কিন্তু ভাই তুমি কি জানো মুক্তমনা শব্দটার মধ্যে কতখানি উদারতা লুকিয়ে আছে? তুমি নাস্তিক হয়ে কয়টা নাস্তিকের সাথে মিশেছো আমি জানিনা, কিন্তু আমি আস্তিক হয়ে একটা নাস্তিক দেশে থেকে প্রতিদিন অজস্র নাস্তিক মানুষের সাথে মিশছি, কথা বলছি! কিন্তু কই কেউ তো কখনো তোমার মতো নাস্তিকতা প্রকাশ করেনি যে কি না শুধু ইসলাম ধর্মকে নিয়ে প্রচণ্ড নোংরা সব উক্তি দিয়ে সমালোচনা করে যা কোটি কোটি বাঙ্গালী ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের হৃদয় ভেঙে দেয়!

মাশরাফি, মুশফিক, সাকিব, তামিম, মাহমুদ্দোলা সবাই তো মুসলিম। অথ্যাৎ তোমাদের শত্রু। তাহলে শত্রুর খেলা তোমরা দেখবে কেন?

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:২৮

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: কথা ঠিক।


সমস্যা হয়েছি কী জানেন, অন্য ধর্ম নিয়ে বকবক করলে কেউ বকা দেয়না। ইসলাম ধর্ম নিয়ে বকবক করলে বকার সাথে টাকাও মিলে।

ইসলাম ধর্ম তাকে তা দেয় যা সে চায়।
মুসলমানরা আল্লাহর সন্তুষ্টি চাই। আমরা নিশ্চয় তা পাব। আমিন।

১৯ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

কথার_খই বলেছেন: **

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.