২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১১

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম দাদা। এটিই বাংলা সাহিত্যের প্রথম এমন প্যালিন্ড্রোম কবিতা। আন্তরিক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইলো

২১ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:১৭

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। আন্তরিক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইলো প্রিয়জন।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৫

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম। আন্তরিক ভালোবাসা রইলো প্রিয়জন

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:২৯

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আপনার ভালো লাগা আমার প্রেরণা যুগিয়েছে। আন্তরিক ভালোবাসা রইলো হে প্রিয়জন।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩৮

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আন্তরিক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইলো হে প্রিয়জন

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩৩

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আপনার ভালো লাগা আমাকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করেছে। আপনার আগামীর উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনায় শুভাশিস রইলো

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩৭

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আপনার ভালো লাগা আমাকে দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করেছে প্রিয়জন। আন্তরিক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইলো

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪১

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আপনার মুখে কবিতাটি প্রশংসিত হওয়ায় দারুণভাবে উৎসাহিত হলাম প্রিয় কবি। অন্তহীন ভালোবাসা ও উজ্জ্বল আগামীর জন্য শুভ কামনা রইলো

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৮

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: জ্বি দাদা

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৫৩

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: জ্বি দাদা সেটিও আমার ছিলো।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৩

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আন্তরিক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইলো প্রিয়জন

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪০

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: আন্তরিক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইলো দিদি

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৩

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: হুম। একদম ঠিক বলেছেন। এবার কবিতা, গান, ছড়া, লিমেরিক, লতিফা, সনেট, প্যানগ্রাম ও বহুমুখী প্যালিন্ড্রোম সহ বিভিন্ন কবিতা লিখেছি৷ আপনাদের ভালোবাসায় এই গবেষণা অব্যাহত থাকবে। আন্তরিক ভালোবাসা ও শুভকামনা রইলো প্রিয়জন

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪৬

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে আন্তরিক ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা জানবেন। বইতে সম্পূর্ণ কবিতাটির ব্যাখ্যা থাকবে। ধন্যবাদ প্রিয়জন ❤

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩৭

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: মরম কথার থাক মরম

কথা লাভের ভেলা থাক
মধু রথের ধুম
মেরু তার বারতা রুমে
মরু শাঁ শাঁ রুম।

জীবনের সকল রূপকথা ও মধুর অর্জনগুলোর জাঁকজমকপূর্ণ ভেলা আজ এখানেই থাক। কারণ জীবন মেরু এখন তাঁর প্রস্থানের মরু কক্ষে বা সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছে।


খালি বিদায় দাবি লিখা
দীন রবের নদী

নিয়তির মাঝে জীবনের যে প্রস্থানের সময় লিখা আছে, শরীরের অসহ্য যন্ত্রণা যেন সে দাবিতে এখন চরম সরব হওয়ার ঈঙ্গিত করছে। তাই জীবনের দুঃখ নদীতে সীমাহীন কষ্টের দুর্বার ধ্বনি শোনা যাচ্ছে।


নম নম এমন মন
ধী মন জনম ধী।

শরীরের এমন ঈঙ্গিতের পরও দুনিয়া পূজারী এমন জ্ঞানী মন এখনও স্মৃতিতে বাঁচার দীপ্ত কৌতুহল ধারণ করে আছে।

মেঘে মেঘে ঘেমে ঘেমে
তহু কেনা নাকে হুত

জীবনের সমস্ত অর্জন রেখে শূন্য হাতে বিদায়ের লগ্নে কপালের ভাজে জমে থাকা কালো মেঘ আরো কালো হচ্ছে। সেই সাথে শরীর ও মনের কষ্টে হোমের আগুন দাউ দাউ জ্বলে উঠছে আর আগুনে পুড়ে কপালের মেঘলা ভাজ বেয়ে বেয়ে বৃষ্টির ন্যায় ঘাম ঝরছে।


জাতা কঠিন ঠিক তাজা
তবু জম মজবুত।

এ কঠিন মৃত্যু যন্ত্রণা ধীরে ধীরে দুনিয়া পূজারী মনকে বুঝিয়ে দিতে সক্ষম হলো যে, শেষ বিদায়ের ক্ষণে জীবনের সকল অর্জন দিয়েও মৃত্যুর ভয়াবহ পরিনতি এড়িয়ে যাওয়া অসম্ভব।