![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্রম্মপুত্র নদ যেখানে শীতলক্ষ্যা নদীতে রুপান্তরিত হয়েছে ঠিক সেই যায়গাটিতে যদি এরিয়াল ভিউতে দেখি তাহলে লকলকে সাপের মতো সুতিয়া নদী এসে মিশেছে..
আর তাই পাকিস্তান আমল থেকে লোকমুখে ঢাকা নদিয়া সংগম থেকে আজকের নান্দিয়া সাংগুন গ্রাম। সেই সাথে তিন নদীর মোহনা হওয়ায় ত্রিমোহনী বলা হয় জায়গাটিকে।নদীর ধারে সবুজ সতেজ ও সাধারন একটি গ্রাম।নিরিহ গ্রামবাসীর জিবনও ছিল সাদামাটা..
তবে সুতিয়া নদী পেরুলেই ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার শুরু,
গফরগাঁও নামটির সাথে পেরেকের গাথা দুটি শব্দ ছিল চোর ও ডাকাত।তবে তারা প্রকাশ্যে আসার সাহস পায়নি কোনদিন,
শেখ হাসিনা প্রথমবার ক্ষমতায় আসার সাথে সাথে তারা গোলন্দাজের শক্তিতে শক্তিমান হয়ে প্রকাশ্যই শুরু করল তাদের এই তামজাম।যার আগুনে প্রকাশ্যে পুড়া শুরু হল গাজীপুর জেলার সর্বশেষ এই গ্রামটি। আর শ্রীপুর উপজেলার হাসপাতালের বেডে বছর জুড়ে শুয়ে থাকা এমপির বখাটে সন্তান দিল তাদেরকে সায়।সেই মদদ নিয়ে চুরেরা এই এলাকাতেই বাস করা শুরু করল।যার মধ্যে শ্রীপুর উপজেলার যুবলীগ সভাপতি বাইট্টা রফিক আছে বিষেশ ফর্মে।যার কানেকশন নাকি বুবু পর্যন্ত,
তারই পালিত চুর মারজানের নির্দেশ মতে আরফান,আরস,মনা হামলা চালায় মুক্তিযোদ্ধা শামসুজ্জামান ঢালীর কন্যা শামসুন্নাহার শাহীনের উপর্।যে এখন পুংগ হাসপাতালে চিকিতসাধীন আছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে দেখতেও গিয়েছিলেন। যথারীতি তিনি একে শিবিরের আক্রমণ বলে উনাকে চোখের জল ফেলতেও দেখলাম।
প্রধানমন্ত্রী যখন টিভিতে বলছিলেন তিনি অপরাধীদের শাস্তি দিবেন তখনই বাইট্টা রফিকের মদদে জামিনে বের হয়ে আসে মারজান।
আর কেঊ না জানুক এই গ্রামবাসী হাসিনার প্রকৃত রুপটি দেখতে পেয়েছে।
এই ভাবে আর কতদিন ধোকা দিয়ে টিকে থাকতে পারবে এই সরকার??
রাজিবুল হাসান
©somewhere in net ltd.