![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফিলিস্তিনিদের সামনে সশস্ত্র বিপ্লব ছাড়া আর কোন পথ খোলা নেই
……………………………
স্যাটলার কলোনিয়াজম থেকে মুক্তি পাওয়া এতটা সহজ নয় যতটা সহজ কলোনিয়াজম থেকে মুক্তি পাওয়া। তার পর ও ভারতবর্ষের প্রায় দুইশ বছর লেগেছিল ভারতকে বৃটিশ কলোনী মুক্ত করতে। কলোনিয়াজম সম্মন্ধে আমাদের একটা ধারণা আছে কেননা আমারা কলোনিয়াজম পার করে এসেছি।স্যাটলার কলোনিয়াজম সম্মন্ধে আমাদের প্রত্যাক্ষ কোন ধারনা নেই। স্যাটলার কলোনিয়াজম কলোনিয়াল শাসন থেকে হাজারোগুন ভয়াবহ একটি পদ্দতি যা বুঝতে পারছে ফিসিস্তিনিরা।
পশ্চিমা শক্তি তাদের নিজেদের দেশ থেকে ইহুদিদের তাড়াতে গিয়ে আরবদের ভূখণ্ড গায়ের জোরে দখল করে নিয়েছে, আর সেখানে তাদের দেশের ইহুদিদের বসতি স্থাপন করেছে। অতএব রাষ্ট্র হিসেবে ইসরাইলের কোনো নৈতিক ন্যায্যতা, কিংবা আইনি বৈধতা নাই। তাকে মেনে নেয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। এরপর রয়েছে বর্ণবাদ ও ইসরাইলের জাতিবৈষম্য চর্চা।
সসস্র বিপ্লব ছাড়া কেউ কলোনিয়াল অভিশাপ থেকে মুক্তি পায় নি যেখানে, সেখানে তার থেকে হাজার গুন ভয়াবহ স্যাটলার কলোনিয়াজম থেকে সসস্র বিপ্লব ছাড়া মুক্তি পাওয়ার প্রস্নই উঠেনা। ইতিহাস অন্তত তাই বলে।
যারা ফিলিস্তিনিদের এই মুক্তির আন্দোলনকে জংগীদের আন্দোলন বলে আখ্যা দিচ্ছে তারা সরাসরি স্যাটলার কলোনিয়াজমের পক্ষে বলছে। তারাও ইসরায়েলের মতোই মানবতার শত্রু। এখানে একটি কথা আমি সবাইকে মনে করিয়ে দিতে চাই, ভারতবাসী যখন ইংরেজদের বিরুদ্ধে সসস্র আন্দোলন করেছিল তখন তাদেরকেও অনেকেই জংগী উপাদি দিয়েছিল। ভারতবাসী যদি তখন দমে যেত তাহলে হয়ত ভারতের সাধীনতা অর্জন করতে আরো অনেক সময় লেগে যেত। ফিলিস্তিনিরাও না দমে সসস্র আন্দোলন করে যাচ্ছে এই আশায় যে, একদিন হয়ত মুক্তি মিলবে তাদের এই জায়নবাদী ইসরায়েলের হাত থেকে।
আর কিছু না হোক অন্তত এই ভেবে তারা সান্তনা পাচ্ছে, ধুকে ধুকে না মরে প্রতিবাদ করে বীরের মর্যাদা নিয়ে শহীদ হওয়াটাই বেশী মর্যাদার্।
আর এই মর্যাদার লড়াইয়ে নেতৃত্ব দানকারী হামাস কোন জংগী সংগঠন নয়,গাজার জনগণ কতৃক নির্বাচিত প্রতিনিধি যারা লড়ছে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের স্যাটলার কলোনিয়াজমের বিরুদ্ধে।
রাজিবুল হাসান
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
হাসান রাজিবুল বলেছেন: লাভ আছে কি নেই তার জন্য স্যাটলার কলোনিয়াজমকে সাপোর্ট করা বিবেকবানদের কাজ নয়।
২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যারা ফিলিস্তিনিদের এই মুক্তির আন্দোলনকে জংগীদের আন্দোলন বলে আখ্যা দিচ্ছে তারা সরাসরি স্যাটলার কলোনিয়াজমের পক্ষে বলছে। তারা ইসরায়েলের মতোই মানবতার শত্রু
+++
প্রতিবাদ তা যে ভাষায়ই হোক, যত ক্ষুদ্র বা বৃহত হোক চলমান রাখতে হবে। নিরব থাকা যেমন যুদ্ধাপরাধ, তেমনি এই নিমর্মতার কি হবে বা কিছূ হবেনা ভেবে নিরব থাকাও তেমনি তাকেই সমর্থন করা। যা বিবেকবানদের কাজ নয়।
++
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০১
হাসান রাজিবুল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:১৮
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: সহমত
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৪৯
হাসান রাজিবুল বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৪৯
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: আমি যে কেোনো জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে কিন্তু নির্যাতিত ও নিপীড়িত স্বাধীনতা সংগ্রামীদের পক্ষে । এখানে হামাস, ফাতাহ ইসলামিক কি অনৈসলামিক, কমিউনিস্ট কি সেক্যুলার আমার বিবেচ্য বিষয় নয়। সেটা বুঝবে ফিলিস্তিনি জনগণ । যারা ফিলিস্তিনি জনগণের ন্যায়সংগত অধিকারকে সমর্থন করতেছে না তারা নি:সন্দেহে জায়নিস্টদের সমর্থক আর জায়নিস্টরা হল বিশ্ব মানবতার সবচেয়ে বড় শত্রু ! এই জায়নিস্টদেরকে বাঁচিয়ে রেখেছে আমেরিকার নেতৃত্বাধীন পুজিবাদী বিশ্ব । তাই ফিলিস্তিনি জনগণ শুধু জায়নিস্টদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতেছে না করং তারা একই সাথে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বিরদ্ধেও যুদ্ধ করতেছে । আর দীর্ঘ ৬৬ বছরের অভিজ্ঞতা বলে জায়নিস্টরা শান্তি আলোচনায় বিশ্বাসী নয়। যে যেমন ভাষা বুঝে তার সাথে সেই ভাষাই কথা বলতে হয়। তাই এটা এখন বলার অপেক্ষা রাখে না যে ফিলিস্তিনিদের সামনে সশস্ত্র বিপ্লব ছাড়া আর কোন পথ খোলা নেই
৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৪৮
হাসান রাজিবুল বলেছেন: : মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
লেখোয়াড় বলেছেন:
লাভ নাই।
সমগ্র বিশ্বের সমর্থন আগে দরকার।