নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

চকবাজারের ইফতার, ঐতিহ্য-বাস্তবতা-অপপ্রচার এবং কিছু প্রাসঙ্গিক আলোচনা।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪





“বড় বাপের পোলায় খায়

ঠোঙ্গায় ভইরা লিয়া যায়”

এযে ডাহা মিছা হায়

এই জিনিষ মাইনসে খায়?



কি একটু অবাক হচ্ছেন? অবাক হওয়ার কিছু নেই। প্রতি বছর রমজান এলেই প্রথম রমজান এবং দ্বিতীয় রমজান এ থাকবে চকবাজারের ইফতার নিয়ে প্রতিটি নিউজ মিডিয়ায় ফ্রন্ট পেইজ কাভার ফটো উইথ নিউজ। আর চকবাজারের ইফতার বলতে গত কয়েক বছর জুড়ে প্রাধান্য পাচ্ছে এই উদ্ভট খাবার ‘বড় বাপের পোলায় খায়’। কিন্তু আসলে চকবাজারের ইফতার বাজারের ঐতিহ্য কি এবং বর্তমান বাস্তবতা কি?



আমার জন্ম এবং বেড়ে ওঠা পুরাতন ঢাকার চকবাজার এলাকার পাশের এলাকায়। ফলে ছোট বেলা থেকে চকবাজারের ইফতার বাজার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল ছিলাম। আর মাতুতালয়ের কল্যাণে চকবাজারের দুটো বিখ্যাত খাদ্য বিক্রেতা তথা দোকান ছিল খুবই নিকট আত্মীয়ের, তাই কমবেশী কিছু ব্যাপার জানি এবং নিজ চোখে দেখেছি। আমি যখন অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে পড়ি, প্রায় এক যুগ আগের ঘটনা, তখন রমজানে ফ্রি টাইম থাকায় আমার এক আত্মীয়, যার চকবাজারের ইফতার বাজারে ইফতারি বিক্রির একটা দোকান ছিল, আমাকে বিকেল বেলা তার দোকানে তাকে সাহায্য করার জন্য অনুরোধ করেন। আমি সানন্দে রাজী হই এবং নিজ চোখে প্রত্যক্ষ করি কীভাবে ইতিহাস আর ঐতিহ্য হারিয়ে যায়।



আমার ঐ আত্মীয়ের দোকানটি ছিল তার বাবা’র। স্বাধীনতার পর থেকে ঐ জায়গায় প্রতি বছর তার বাবা ইফতারির দোকান দিতেন রমজান এলে। বাবা মারা গেলে ছেলেরা সেই ধারা অব্যাহত রাখেন। রাস্তার উপরে বসা সেই দোকানের কর্মযজ্ঞ নিজ চোখে না দেখলে বুঝানো যাবে না। তাদের বেশীরভাগ আইটেম এর মূল যোগাড়-যন্ত্র হত নিজ বাসায়, প্রতিদিন শুধু আলু ব্যাবহার হত দুই মন! বিশাল সেই বাজার যতদিন তারা নিজেরা করেছে ততদিন সবঠিক ছিল, যখন থেকে সাব কন্ট্রাক্ট এ বাজার কেনা শুরু করলেন তখন থেকে কোয়ালিটি মেইনটেইন করা হয়ে পরে দুস্কর।



তাদের কোয়ালিটি নিয়ে দুটো কথা বলি। আমি প্রথম রোজায় তাদের দোকানে গেলাম, প্রথম অভিজ্ঞতা, এতো এতো মানুষের ভিড়ে প্রথম দোকানি সেজে দাঁড়ানো। তাই একটু নার্ভাস ছিলাম, আমার হাত লেগে কিছু খাবার আইটেম রাস্তার পিচে পরে যায়, যা ছিল দোকানের ভেতরের দিকে। আমি সেগুলো তুলে দেখি কোন ময়লা তাতে তেমন নেই, দু একটিতে একটু ধুলো লেগেছে। দোকান শুরুতেই ভালো করে রাস্তার যে অংশে দোকান বসে তা পরিস্কার করে নেয়া হয়, ফলে কোন ময়লা দোকানের ভেতরের রাস্তায় থাকে না। কিন্তু আমি ওগুলো তুলে সেখানে রাখতে গেলে উনি আমাকে বাঁধা দিয়ে একটা ঝুড়ি দেখিয়ে দেন, বলেন ওখানে রাখো। আমি অবাক হলাম, কেন? উনি উত্তরে যা বললেন তার সারমর্ম হল তার বাবা তাদের শিখিয়ে গেছেন... তুমি সেই জিনিষই বিক্রি করবে যা তুমি নিজে এবং তোমার পরিবার খেতে পারবে।



আরেকটা ঘটনা বলি, তাদের দোকানের সিঙ্গারা আর সমুচা ছিল খুব বিখ্যাত। সিঙ্গারা মুখে দিলে গলে যেত, এতই সফট এন্ড টেস্টি ছিল যে তা না চাখলে বোঝানো যাবে না। আর সমুচা! মাংস’র দাম বেড়ে যাওয়ায় সমুচা বিক্রি বন্ধ করে দেন, কারণ? কিমার (মাংসের কিমা) সমুচা বলে অন্য কিছু বিক্রি করতে পারবে না তারা। আমি বললাম দাম বাড়ান তাহলে...। উনি হেসে দিলেন, বললেন তুমি নিজে কয়েকদিন থাকলেই বুঝতে পারবে। বুঝতে পেরেছিলাম। ভুঁইফোঁড় সব অতিথি খাদ্য বিক্রেতারা কীভাবে চকবাজারের ঐতিহ্যবাহী খাবারের সুনাম ধুলোয় মিটিয়ে দিচ্ছিল তা নিজ চোখে দেখেছি। ঢাকা শহরের পাড়া গলির খাবার হোটেলের আলুচপ, পেয়াজু, বেগুনীও সেগুলোর থেকে অনেক ভালো। আমার ঐ আত্মীয় চকবাজারের ইফতারর বাজারে শেষ তার দোকান দিয়েছেন প্রায় দশ বছরে আগে।



এখন আসি মূল কথায়। আপনি যদি চকবাজারে যান ইফতারি কিনতে তো কি করবেন? আপনি অবশ্যই বোম্বে কনফেকশনারি, আনন্দ কনফেকশনারি, আমানিয়া হোটেল ইত্যাদির মত ঐতিহ্যবাহী দোকান থেকে ইফতার কিনবেন। কোন রাস্তার উপর বসা দোকান থেকে নয়। না হলে আপনি ঠকবেন। আর ‘বড় বাপের পোলায় খায়’ যদি কেউ খেতে চান, খেয়ে দেখেন, একবার খেলে আর দ্বিতীয়বার খাবেন না। এই খাবারের কথা ইতিহাসে কোথাও পাবেন না। হাকিম হাবিবুর রহমান বা এরকম কোন ইতিহাসবেত্তার লিখনিতো বাদ দিলাম, পুরাতন ঢাকার অরিজিনাল আদি বাসিন্দা যারা চকবাজারের ইফতার সম্পর্কে খোঁজ রাখেন, তারা কেউ এই খাবারের কথা বলবে না আপনাকে। এই খাবারের ইতিহাস হল, একজন মুড়ি ভর্তা (পুরাতন ঢাকায় মুড়ি মাখানোকে মুড়ি ভর্তা বলে) বিক্রেতার উর্বর মস্তিস্কের ফসল এই ‘বড় বাপের পোলায় খায়’ খাবারটি।



আপনি চক বাজার গেলে কাবাব কিনবেন, নামেই সেগুলো কাবাব। রেশমি কাবাব, সুতি কাবাব, জালী কাবাবা, বটি কাবাব ইত্যাদি নামের কাবাবগুলো আসলে কোন কাবাবের কোয়ালিটিতে পরে না। আপনি একান্তই যদি কিনতে চান, তবে আনন্দ বেকারি যা চকবাজার মসজিদের নীচে অবস্থিত সেখানে ঢুকে পড়েন। চকবাজারে জিলাপি কিনবেন বোম্বে কনফেকশনারি থেকে, আর না হয় চকবাজার শাহী মসজিদের পেছনে ‘চুড়িহাট্টা’ নামের যে গলি আছে সেখানকার ‘নিয়াজের জিলাপি’ থেকে। ভুলেও রাস্তার উপরের ‘দই বড়া’ কিনবেন না, না হলে বাসায় গিয়ে নিজেকে গালি দিবেন, আর গালি দিবেন পুরাতন ঢাকার খাবার দাবার’কে।



দোষ কি আসলে পুরাতন ঢাকার খাবারের? আপনি নান্না আর হাজীর বিরিয়ানি নাম শুনলেই ঢুকে পড়ছেন লোভনীয় কোন খাবারের আশায়। নান্না বিরিয়ানি নামে এখন যে বিরিয়ানি বিক্রি হয় তার যাত্রা ২০০০ সালের দিকে লালবাগ চৌরাস্তায়, অরিজিনাল নান্না মিয়া’র আত্মীয়র দ্বারা। তখনো বেচারাম দেউড়ীর অরিজিনাল নান্না’র মোরগ পোলাও টিকে ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে নান্না মিয়ার ছেলেদের কোন্দল এবং আর্থিক ঋণের কারণে তাদের ব্যাবসা গুটিয়ে নেয় এবং এই নতুন নান্না তা কিনে নেয়। যদিও এই নতুন নান্না মিয়ার বিরিয়ানি’র মানও খুব ভালো। কিন্তু তা সব শাখায় পাওয়া যায় না, আসল স্বাদ পেতে হলে আপানাকে লালবাগ চৌরাস্তার নান্না বিরিয়ানি’র মূল দোকানে আসতে হবে।



আচ্ছা আপনি কি ‘পালোয়ানের পোলাও’ এর নাম শুনেছেন? অথবা চকবাজারের ‘শাহ্‌ সাহেব এর খাসির বিরিয়ানি’র নাম? আপনি অধুনা প্রতিষ্ঠিত রয়েল, আফতাব, মামুন, শমসের এদের খাবার খেয়ে পুরাতন ঢাকার সেই ঐতিহ্যবাহী খাবারের স্বাদ খুঁজতে যাবেন না যেন। পুরাতন ঢাকায় দোকান দিলেই তা পুরাতন ঢাকার ঐতিহ্যবাহী খাবার হয়ে যায় না। এই সব কয়টি দোকান আমার চোখের সামনে গড়ে উঠেছে। এর মধ্যে রয়েল সবচেয়ে নাম করেছে, বিশেষ করে রয়েলের বাদামের শরবত। কিন্তু ১৯৯৮ এর দিকে যখন এরা যাত্রা শুরু করে সে সময়কার বাদামের শরবতের কাছে এখনকারটা নস্যি।



তাই শেষ কথা যেটা বলতে চাই, পুরাতন ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ইফতার নামে যে সব অখাদ্য এবং কুখাদ্য এখন চকবাজারে বিক্রি হচ্ছে তা নিয়ে হাইলাইট করে ইতিহাসকে নষ্ট করবেন না। পুরাতন ঢাকার খাবার সম্পর্কে জানতে হাকিম হাবিবুর রহমান সহ অনেক ইতিহাসবেত্তার বই পড়ে দেখেন, কিন জৌলুশ আর জাঁকজমকপূর্ণ ছিল সেই খাবারের আয়োজনগুলো। ঢাকার রমজান ও ঈদের বড় আকর্ষণ ছিল খাবার। রোজায় ঘরে অনেক রকম ইফতারি থাকলেও সবাই একবার চকে ছুটে যেতেন। চক সেই মুঘল আমল থেকেই ব্যবসা-বাণিজ্য, খাবার-দাবার আড্ডার কেন্দ্র। চকের ইফতারির কিছু বিবরণ রেখে গেছেন আবু যোহা নূর আহমেদ। খাবারগুলো ছিল_শিরমলি, বাকেরখানি চাপাতি, নান রুটি, কাকচা, কুলিচা, নানখাতাই, শিক কাবাব, হান্ডি কাবাব, মাছ ও মাংসের কোফতা, শামী ও টিকা কাবাব, পরাটা, বোগদাদী রুটি, শবরাতি রুটি, মোরগ কাবাব, ফালুদার শরবত ও নানারকম ফল।



একদিন চকবাজার গিয়ে খুঁজে দেখতে পারেন এই হারিয়ে যাওয়া খাবারের ইতিহাসকে, কোথাও খুঁজে পেলে জানাবেন প্লিজ। নামে পেলে চলবে না কিন্তু, স্বাদেও পেতে হবে।

মন্তব্য ৯৮ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (৯৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১২

অপার্থিব ছায়া বলেছেন: কামের পোষ্ট। ধন্যবাদ আপনাকে

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ অপার্থিব ছায়া আপনাকে। একেবারে ঢাকাইয়া ভাষায় বলেছেন, 'কামের পোস্ট' :P :P :P

২| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: আপনার লেখাটা পছন্দ হইলরে ভাই।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আনার নিক এবং কমেন্ট দুটাই পছন্দ হইলরে ভাই;)

৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২

রাহুল বলেছেন: আফনে কই ভাই..আফনের লগে একদিন গুরবার চাই আর খাইতে চাই আরিজিনাল পুরানঢাকার খাবার। :P

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমিতু বাই রিডি, আফনে কুই? এইহানে আইসসা একবার খালি চিক্কুর দিয়া ডাক পাইরেন। ;)

৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: প্রতি বছর প্ল্যান করেই পুরান ঢাকায় যাই !
শুভকামনা জানবেন !

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্বপ্নবাজ অভি।

৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩

শেরজা তপন বলেছেন: সেজন্যই ওমুখো কখনো হইনি ভাই! :)
নিঃসন্দেহে ভাল পোষ্ট। ধন্যবাদ আপনাকে।
'পালোয়ানের পোলাও' টা কোথায়?

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এটা কোন কথা হল ভাই তপন, খাবার না কিনতে হোক, একবার এই বিশাল ইফতার বাজার দেখতে প্রত্যেকের উচিত রমজানে একবার চকবাজার আসা।

পালোয়ানের পোলাও আর নেইরে ভাই। আমি নিজে চাখার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারি নাই। আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের চিলেকোঠার সেপাই বইতে পাবেন সাইনু পালওয়ানের মোরগ পোলাও এঁর উল্লেখ। লায়ন সিনেমা হলের পাশে ছিল পালোয়ানের মোরগ পোলাওয়ের দোকানে। বড়দের কাছে শুনেছি, একবার খেলে দীর্ঘদিন সেই স্বাদ মুখে লেগে থাকত। দাম ফুল প্লেট দেড় টাকা। হাফ বারো আনা। দিনের বেলা পালোয়ানের দোকানে এক মজার ব্যবস্থা ছিল। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ছিল স্টুডেন্ট কনসেশন। প্রতি প্লেটে আট আনা কম। :-*

৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪

বাবেষ্ট বলেছেন: Very beautiful- perfect post.
Salam & Respect!!!

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: A lot of thanks bro.

৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩

পেংগুইন বলেছেন: Lov dhoray dilen mia!

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এই যে মিয়া পেংগুইন, রমজানের দিনে এইসব কি বলেন? রোজা ছিলেন তো? :)

৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১

বোকা মামা বলেছেন: ভাই আমিও পুরান ঢাকার ছেলে এবং আপনার কথার সাথে আমি একমত। পুরান ঢাকার নাম কে পুজি করে অনেক নতুন ব্যবসায়িরা প্রতারনা করছে, আবার কেউ কেউ সফলতার সাথে নিয়ে আসছে নতুন স্বাদ।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বোকা মামা পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯

ইমাম হাসান রনি বলেছেন: অনেক আগ্রহ নিয়ে বড় বাপের পোলায় খায় খাইছিলাম তেমন আহমরি কিছু না /:) /:) আরেকটা জিনিস খায়া আশাহত হইছিলাম সেইটা হল সিলেট শ্রীমঙ্গলের সাত রং এর চা /:)

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যত গর্জে তত বর্ষে নারে পাগল... ;) :)

১০| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: একদম সত্যি কথা,'বড় বাপের পোলায় খায় ' মুখে দেয়ার মতো না। পোষ্টের প্রতিটা কথাই সত্যি।(আমিও পুরান ঢাকার)

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পোষ্টের প্রতিটা কথাই সত্যি

আমিতো দেখি তাহলে মহা সত্যবাদী!!! :P

১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬

কৈশর বলেছেন: হ ভাই ঠিক!!

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ;) :)

১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: চকবাজারের খাবারের বিশাল প্রচারণা এবং তার বিপরীতে ভোক্তাদের অসন্তুষ্টির সমীকরণটা মেলাতে পারছিলাম না। আপনার লেখায় তা পরিষ্কার হলো।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাইরে আসলেই চকবাজারের খাবার এখনো ভালো। আপনি একটু খোঁজ খবর করে জায়গা মত যেতে পারলেই হল। কিন্তু এখানেই সব গণ্ডগোল। যে কোন ওয়ারকিং ডে'তে চকবাজার শাহী মসজিদের মেইন গেইটের সামনে গিয়ে যে কাউকে জিজ্ঞাসা করেন, শাহ্‌ সাহেব (সাসাব স্থানীয় উচ্চারণে) এঁর বিরিয়ানির দোকান কোনটা, এরপর চেখে দেখেন, ওয়াও ছাড়া আর কিছু বেরুবে মুখ দিয়ে।

ইটস রিয়েলি টোটালি ডিফ্রেণ্ট...

১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৪

এইচ তালুকদার বলেছেন: আমরা সবাই ভেজাল,আমাদের এই ভেজাল রাজত্বে........ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: :( :( :(

১৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৯

পাগলাগরু বলেছেন: দারুন লিখা। ধন্যবাদ

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: শেরজা তপন বলেছেন: সেজন্যই ওমুখো কখনো হইনি ভাই! :|

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: শেরজা তপনকে বোকা মানুষ বলতে চায় কি বলেছেন প্লিজ পড়ে নেন ;) :P :) =p~

১৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

একেবিশ্বাস ( আব্দুল কুদ্দুস বিশ্বাস) বলেছেন: বেশ ভালো পোস্ট। ধন্যবাদ আপনাকে :-)

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রসঙ্গত এটি কথা বলতে ভুলে গেছি। আমার অফিসের কলিগেরা প্রতি বছরে রমজান আ্লেই বলে চকবাজার আসবে ইফতার করতে। কিন্তু আমি কখনো রাজী হই নাই। এমনও হয়েছে তারা এসেছে, কিন্তু আমি সাথে থাকি নাই। কারণ এই অখাদ্যগুলো তাদের খাওয়াতে মন চায় নাই।

এমনিতে তারা নান্না, রয়েল, নিরব, হাজি, হানিফ, আমানিয়া, আল রাজ্জাক যে কোনটাতে খেতে আসতে চাইলেই রাজী হয়ে যাব আমি, কারণ এরা এখনো একটা মান বজায় রেখেছে তাদের খাদ্যে।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এই তুমি কমেন্ট করছো ক্যান?


নিজেরে কেম্নে নিজে রিপ্লাই দিমু... :(

১৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

এম এম করিম বলেছেন: খুব ভালো ও সময়োপযোগী পোস্ট।

০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এম এম করিম। আচ্ছা আপনি কি জানেন বলিউডে খুব নামকরা একজন সুরকার আছেন যার নাম এম এম ক্রিম (জখম তার অন্যতম একটি, মাস্টারপিস মিউজিক ছিল এই মুভিটির) :)

১৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:১৯

আবু শাকিল বলেছেন: আজকাল চক বাজারে ইফতারের নামে যা বিক্রি হয় তা আসলেই অখাদ্য এবং কুখাদ্য তবে এই অখাদ্য এবং কুখাদ্য প্রতি রমজানে হাইলাইট করেন সংবাদ খোঁজে না পাওয়া হাম্ম দিকরা ।
এখনো চক বাজারের ইফতার তদারকির মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা সম্ভব বলে আশা করছি এ মিডিয়া লোকদের বড় বাপের পোলায় খায়,ঠোঙ্গা ভইরা লিয়া যায় এই স্লোগান থেকে বেরিয়ে ভাল ইফতার তৈরি হয় কিনা সে ব্যাপারে নজর দেয়া উচিৎ ।

খুব ভাল পোস্ট। সময়পযোগী।
অনেক ধন্যবাদ রইল।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: গতকাল রাতের বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রথম ম্যাচ শেষে সংবাদ দেখতে গিয়ে প্রায় চ্যানেলেই দেখলাম চকবাজারের ইফতার নিয়ে রিপোর্ট করেছে কমবেশী। অনলাইনে দেখলাম প্রিন্ট মিডিয়ারও একই দশা। তখন মনে হলে এ নিয়ে কিছু লেখা দরকার, আর সেই বোধ থেকেই আজ দুপুরে এই লেখা লিখলাম।

পুরাতন ঢাকা আসলে নতুন আগুন্তুকদের দখলে চলে গেছে। হ্যাঁ, এজন্য অবশ্যই অনেকাংশে দায়ী পুরাতন ঢাকার বাসিন্দারাও।

আপনার পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা রইল।

২০| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩২

ডি মুন বলেছেন: হাসান মাহবুব বলেছেন: চকবাজারের খাবারের বিশাল প্রচারণা এবং তার বিপরীতে ভোক্তাদের অসন্তুষ্টির সমীকরণটা মেলাতে পারছিলাম না। আপনার লেখায় তা পরিষ্কার হলো।

আমারও একই কথা।

দারুণ একটা পোস্ট দিয়েছেন। আমি মডারেটর হলে আপনার পোস্টটা স্টিকি করে রাখতাম রমজান মাসব্যাপী।

সময়োপযোগী পোস্টের জন্য আবারো ধন্যবাদ । ভালো থাকুন নিরন্তর।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: :-* :-* :-*

:)

আপনার প্রতিও রইলো শুভকামনা।

২১| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩৩

তাহসিন মামা বলেছেন: ভাল লাগলো। এবার পুরান ঢাকার ইফতারের ছবি তোলার ইচ্ছা আছে।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইফতারের ছবি তুইলেন, কিন্তু ইফতার কিন্নেন না। ঠিক আছে? ;) :)

২২| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৯

হু-কেয়ারস বলেছেন: আমার বাসা ও চকবাজারে............... কিন্তু আমার বাসায় কোনদিন নিয়াজের জিলাপি, ডিসেন্টের হালিম, বোম্বের সমুচা (কিমা, পনির), কাচুরি (বছরে রোজার এই একমাসই পাওয়া যায়) ছাড়া কোন ইফতার কিনতে দেখি নাই, কারন আপনি যা বললেন সেই কারনেই। যদি ও কোন আত্নীয় বাসায় নিয়া আসে ঐসব যেসব ছবিতে দেখেন কেউ-ই খেতে পারে না কুখাদ্য হওয়ার কারনে।

তাই যেসব অখাদ্য এবং কুখাদ্য এখন চকবাজারে বিক্রি হচ্ছে তা নিয়ে হাইলাইট করে ইতিহাসকে নষ্ট করবেন না। ;)

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে এখনো পুরাতন ঢাকার কিছু হোটেলের কিছু আইটেম অসাম। বোম্বের সমুচা আর কাচুরি'র কথা মনেই ছিল না। লালবাগ চৌরাস্তার রয়েলের হালিমও কিন্তু ভালো। হৃদয় কনফেকশনারিও ভালো খাবার বানায়, যদিও তাদের মান দিন দিন পরতির দিকে। কেল্লা পার হয়ে রহমতউল্লাহ স্কুলের কাছে 'মদিনা'র খাবারও খুব ভালো। কিন্তু এসব হোটেলের কথা পাবলিক জানবে না, জানবে কিভাবে? নব্য সাংবাদিকেরা নিউজ করে কপি পেস্ট স্টাইলে, খুব বেশী সময় দিয়ে অনুসন্ধিৎসু লেখনীর সাংবাদিকের বড় অভাব বর্তমান সময়ে।

২৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪১

ভারসাম্য বলেছেন: ভেজালের দুনিয়ায় আসলের সন্ধান পেলাম কুছুটা আপনার লেখায়। প্রিয়তে রইল।

+++

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪২

ভারসাম্য বলেছেন: * কিছুটা :#>

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: :)

২৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

নস্টালজিক বলেছেন: দারুন লিখসেন। পুরান ঢাকার বিখ্যাত খানা-খাদ্যর ক্রমশ স্বকীয়তা হারানোর আগেই ঠিক জায়গার ঠিকানা দিয়েছেন ভোজন রসিকদের।

আচ্ছা, নান্না বিরিয়ানির আসল দোকান কি বেচারাম দেউরিরটাই? মানে সেটাই কি লালবাগের চৌরাস্তা?

সাতরওজায় কোলকাতার কাচ্চির একটা দোকান আছে, অপুর্ব স্বাদের কাচ্চি আর বাদামের শরবত পাওয়া যায় সেখানে। আমার ধারণা এখনও খুব বেশি মানুষ এক্সপ্লোর করেনি।

প্রিয়তে রেখে দিলাম।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হ্যাঁ, বেচারাম দেউড়ীতেই ছিল অরিজিনাল নান্না মিয়ার মোরগ পোলাও এঁর দোকান। এখন যে নান্না আছে তারা পরে শুরু করেছে ব্যাবসা। এব্যাপারে পোষ্টেও বলেছি,

নান্না বিরিয়ানি নামে এখন যে বিরিয়ানি বিক্রি হয় তার যাত্রা ২০০০ সালের দিকে লালবাগ চৌরাস্তায়, অরিজিনাল নান্না মিয়া’র আত্মীয়র দ্বারা। তখনো বেচারাম দেউড়ীর অরিজিনাল নান্না’র মোরগ পোলাও টিকে ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে নান্না মিয়ার ছেলেদের কোন্দল এবং আর্থিক ঋণের কারণে তাদের ব্যাবসা গুটিয়ে নেয় এবং এই নতুন নান্না তা কিনে নেয়। যদিও এই নতুন নান্না মিয়ার বিরিয়ানি’র মানও খুব ভালো। কিন্তু তা সব শাখায় পাওয়া যায় না, আসল স্বাদ পেতে হলে আপানাকে লালবাগ চৌরাস্তার নান্না বিরিয়ানি’র মূল দোকানে আসতে হবে।

২৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: যাক চক বাজারের ভুয়া ব্যবসায়ীদের মুখোশ উন্মোচন করলেন।
ধন্যবাদ। আমার এলাকার আসল চিত্র তুলে ধরার জন্য অভিনন্দন। অন্য কেউ এরকম নেপথ্য তথ্য প্রকাশ করলে গ্লানি বোধ করতাম।
আমাদের নেতিবাচক ব্যাপার আমরাই প্রকাশ করলাম তাই আবার ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছা জানবেন।

চকবাজারে বাজার করা ছেড়ে দিয়েছি ১০ বছর।
বাড়ী ওখানেই। অথচ চকবাজার ছাড়া অন্য যায়গা থেকে নিত্য বাজার / মাসিক বাজার / রমজানের বাজার করি এবং নিশ্চিত ভাবে ঠক থেকে রক্ষা পাই।

যে কোন মৌসুমি ফল চকে অত্যধিক মূল্য ও মানে নিম্ন। দোকানিদের ব্যবহার ও উদ্ধত্ব দেখে বাড়ী ফিরে মাথায় পানি ঢালি। ১০ বছর আগেও যে সব বহিরাগত দোকানীকে ম্রিয়মান ভাবে দোকান করতে দেখেছি আজ তাদের অহংকার, দূর্ব্যবহার দেখে অবাক হই।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একেই বলে নিজ দেশে পরবাসী।


পুরাতন ঢাকা নিয়ে আমাদের আরও বেশী বেশী লেখা দরকার। কারণ আর দুয়েক প্রজন্ম পরে সব ইতিহাস ঐতিহ্য বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যাবে।

ভালো থাকবেন।

২৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: জল পড়ছে :) আমি খাব :)

০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দেরী না করে দৌড় দেন, তবে সাবধান... ;)

২৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:


তিন বছর আগে একবার গিয়ে শিক্ষা অর্জন হয়েছে তাই আর যাওয়ার সাহস করিনি X(


পোষ্ট পড়ে বুঝলাম আমার মুখের রুচি নষ্ট হয়নি নষ্ট হয়েছে চকের মান।


সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ শোভন।

তবে এখনো কিন্তু আনন্দ, বোম্বে, আমানিয়া'র মত ভালো খাবার বিক্রেতা চকবাজারে বিদ্যমান রয়েছে। আশা ভঙ্গের জন্য পুরাতন ঢাকাবাসী হিসেবে দুঃখিত।

২৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৪৫

অতঃপর জাহিদ বলেছেন: এখনও সৌভাগ্য হয়নি চকবাজারে ইফতার করার আফসোস .....

০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যে কোন একদিন চলে আসেন। তবে সাবধান...

৩০| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:৩৯

কাঠ পাতা বলেছেন: টিভি তে দেখাইতো চকবাজার এর ইফতারির বাজার তখন দেখতাম আর ভাবতাম যদি একবার খাইতে পারতাম !
ভাবছিলাম কোনো এক রমজানে টাকা পয়সা জমায়া চকবাজারে ইফতারি খামু কিন্তু এখন আর তেমন ইচ্ছা নাই।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আহালে... চলে আসেন, আমানিয়ায় বসে ইফতার করে যাবেন। খুব আহামরি না হলেও, অখাদ্য-কুখাদ্য খেতে হবে না। সাথে খেয়ে দেখতে পারেন 'শাহ সাহেব' এর বিরিয়ানি। (পুরাতন ঢাকার ভাষায় বলে সাসাব পোলাওওয়ালা')

৩১| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:৫১

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: না জানার কারনে দেশে থাকতে একবারই গিয়ে ধরার খাওয়ার পরে আর ওমুখো হইনি :( । তবে আপাতত প্রিয়তে রাখলাম.....দেশে যদি কোন রমজানের সময়ে আসা হয়.......তবে দেশের যেখানেই থাকিনা কেন, একবারের জন্য হলেও ইফতারী খেতে যাবো পুরান ঢাকায়।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অবশ্যই আসবেন এবং ঢুঁ মারবেন আনন্দ, বোম্বে, আমানিয়া, রয়েল, আল রাজ্জাক এর মত দোকানগুলোতে। (যদি তারা ততদিন মিনিমাম কোয়ালিটি বজায় রাখতে পারে)

৩২| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০৫

হাসান বিন নজরুল বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই ভুল ভাঙ্গিয়ে দেয়ার জন্য...প্রিয়তে রইল :)

০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল কৃতজ্ঞতা এবং শুভকামনা।

৩৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৪৪

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ভিতরের অনেক খরব জানা গেল।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর।

এতদিন কোথায় ছিলেন? মিস ইউ...

৩৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬

করিম কাকা বলেছেন: চকের ইফতারি থেকে নবাবগঞ্জ এর ইফতারি তার ঐতিয্য আছে আমি খেয়ে বলছি।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই চকবাজার ইজ চকবাজার। চকবাজারের ঐতিহ্য মোঘল আমলের। আর আপনি কোন নবাবগঞ্জের কথা বলছেন? দোহার নবাবগঞ্জ নাকি ঢাকার হাজারীবাগের পাশের এলাকা নবাবগঞ্জ? যে নবাবগঞ্জই হোক না কেন, চকবাজারের সাথে তুলনা মেনে নিতে পারলাম না বলে দুঃখিত।


পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: চমৎকার ও সময়োপযোগী পোস্টে অনেক সত্যিটা জানতে পারলাম।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৩৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

বিজন শররমা বলেছেন: xxxxx

০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মানে কি ভাই? :-* :(

৩৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

আমার কাছে আল-রাজ্জাক ভাল লাগে। প্রতিবারেই খাওয়া হয় আল-রাজ্জাকে।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই আল-রাজ্জাক এখনো তার মান ধরে রেখেছে। চকবাজারে 'মোঘল দরবার' নামে একটা রেস্টুরেন্ট খুলেছিল বছরে দশেক আগে। তাদের নেহারি ঢাকা কেন, সারা বাংলাদেশের মধ্যে সেরা আমার মতে। কিন্তু জাস্ট দুই বছরও টেকে নাই। খুব মিস করি ভালো এবং মানসম্মত খাবার রেস্টুরেন্টগুলোকে।

৩৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

টেকনিসিয়ান বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম। ঢাকা গেলে আপনার দেওয়া আসল দোকানে খেতে হবে।

প্রায় ৪ বছর আগে অনেক নাম ডাক শুনা হাজী বিরিয়ানী (পাতায় মুড়ানো) খেয়ে সাংবাদিকদের গুস্টি উদ্ধার করেছিলাম। (মনে মনে)।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইহা সত্য। হাজীর বিরিয়ানি'র চাইতে ঠিক তার উল্টো দিকে 'হানিফের বিরিয়ানি' বেশী ভালো। যদিও তাদের মানও আজ থেকে দশ বছর আগে খাওয়া বিরিয়ানি থেকে অনেক খারাপ।

৩৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৯

অজানামন বলেছেন: পুরান ঢাকার এই ইফতার বানিজ্য ঘুরে দেখতে মন চায়। নান্না(লালবাগ,বেচারাম দেউড়ি) দুইটাতেই খাইছিলাম জাস্ট অসাম। রয়েলএ ও খেয়ে ভাল লাগছে♥

০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুম। ধন্যবাদ অজানামন।

৪০| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
বোকা মামা বলেছেন: ভাই আমিও পুরান ঢাকার ছেলে এবং আপনার কথার সাথে আমি একমত। পুরান ঢাকার নাম কে পুজি করে অনেক নতুন ব্যবসায়িরা প্রতারনা করছে, আবার কেউ কেউ সফলতার সাথে নিয়ে আসছে নতুন স্বাদ।

০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মুদ্‌দাকির কিছু বললো না কেন? X((

;) :P =p~ =p~ =p~

৪১| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
আর চাঁনপুরি আর বরিশাইল্লারা যা করতাসে পুরান ঢাকার নাম ভাঙ্গায়া দেখলে কষ্ট লাগে!!!! আরে বাবা তোগো ঐতিহ্য আছে এমন কিছু খাবার বিক্রি কর কে না করসে তোগোরে !!!!!!!!!!!!!

০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অই মিয়া আমি কিন্তু কিচ্ছু কমু না এইগুলা লিয়া... ;)

৪২| ০২ রা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫

রাজিব বলেছেন: আল-রাজ্জাক এর খাবারের কথা আমার এখনো মনে আছে। আমার মনে হয় ঢাকার সেরা খাবারের দোকান এটি- অন্তত বাংলাদেশী খাবারের সেরা দোকান মনে হয়েছে আমার। কেন যে এরা ধানমন্ডি বা মোহাম্মদপুরে শাখা খোলে না।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজিব।

৪৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৬

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। অনক আগে থেকেই ছবি দেখে দেখে যাবার ইচ্ছে ছিল, ভাগ্যিস যাইনি। 'পুরানো ঢাকার ঐতিহ্যবাহী' খাবারের স্বাদ আর নেয়া হলো না।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এবার দেশে ফিরে এসে 'পুরানো ঢাকার ঐতিহ্যবাহী'
খাবারের স্বাদ চেখে নিবেন…লিস্ট দিয়ে দিব উইথ প্রপার ডিরেকশন …সো নো টেনশন।

শুভকামনা জানবেন।

৪৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২২

ইমরান আশফাক বলেছেন: পুরানো ঢাকার খাবারের ঐতিয্য স্হানীয়রা ধরে রাখতে না পারলে আমদের শুধু ইতিহাসের পাতায় তার বর্ননা দেখে আফসোস করে যেতে হবে।

আপনার পোস্ট টি আমাদের অনেক উপকারে আসবে, অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কেউ একজন আমার পুরোনো পোস্টগুলো পড়ছে আগ্রহ নিয়ে, ভাবতেই ভালো লাগে, মনটা অজানা ভালো লাগায় ভরে যায়। অনেক ভালো লাগা জানবেন ইমরান আশফাক। :)

৪৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪৩

ল্যাটিচুড বলেছেন: আপনার পুরোনো পোষ্ট শুধু নয় - প্রত্যেকটি কমেন্ট ও তার উত্তর গুলো পড়লাম। সত্যিই অসাধারণ।

শুধু একটু ঘাটতি যেন রয়েই গেল - পোষ্টটা একটু এডিট করে শেষ অংশে যদি পুরানো ঢাকার সত্যিকার ভালো খাবারের দোকানের একটা লিষ্ট আর লোকেশন দেওয়া থাকতো - তাহলে সত্যিই খুব চমৎকার একটা কাজ হত।

হাজারো ভেজালের ভিড়ে সত্যিকার পুরানো ঢাকার খাবার স্বাদ অনেকেই একবারের জন্য হলেও আস্মদন করতে পারতো।

ভালো থাকুন সবসময়।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৪৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এতো পুরনো পোস্ট পড়ে কমেন্ট করার জন্য। আপনি যদি একটু লক্ষ্য করেন দেখবেন আমি কিন্তু কিছু প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করেছিঃ বোম্বে কনফেকশনারি, আনন্দ কনফেকশনারি, আমানিয়া হোটেল, লালবাগের নান্না বিরিয়ানি, চকবাজারের শাহ সাহেব এর খাসীর বিরিয়ানি ইত্যাদি।

তারপরও আপনি যখন বললেন, চেষ্টা করবো অদূর ভবিষ্যতে এখনো মান ধরে রেখেছে এমন কিছু খাদ্য এবং তার বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের নাম-ঠিকানা দিয়ে একটা পোস্ট দেয়ার।

অনেক অনেক ভালো থাকুন।

৪৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:০৫

উড়াল পঙ্খী সজল বলেছেন: প্রত্যেকটা কমেন্ট অনেক মনযোগ দিয়ে পরলাম।
ভালো লাগলো অনেক।

শেষ রমজানে অনেক কস্ট করে টাকা জমিয়ে জীবনের প্রথম বার চকের থেকে ইফতার কিনলাম।
অনেক ইচ্ছা ছিল বাবা মা সবাই মিলে চকবাজার এর ইফতার দিয়ে ইফতার করব।

কিন্তু যতটা এক্সপেকটেশন ছিল তার কানাকড়ি ও পুরন হয় নি।

আমি তো মান দেখে রিতিমত অবাক।

দইবড়া, বাপের বড় পোলা খায়, সুতি কাবাব, জালি কাবাব চোখের সামনে যা পাইছিলাম কিন্সি।


ইফতারের পর মা বলে এগুলা কি????

আমি বলি এগুলার সাদ ই এমন।
ভাবলাম আমাদের মুখের রুচিতেই বুঝি সমস্যা।



কিন্তু এ লিখাটা পড়ে বুঝতে পারলাম সমস্যা টা কোথায়।

অনেক অজানা জানানোর জন্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে :-)

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার এবং আপনার পরিবারের প্রতি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি, পুরাতন ঢাকার খাবারের নামে অখাদ্য কিনে প্রতারিত হওয়ার জন্য। :(

অনেক ধন্যবাদ সময় করে এতো পুরানো একটা পোস্ট পাঠ এবং মন্তব্য করার জন্য।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা জানবেন। :)

৪৭| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:১৭

বোকামানুষ বলেছেন: আমানিয়া হোটেলটা কোথায় ভাইয়া?

এর আগে একবার রোজার সময় বন্ধুরা মিলে রয়েল এ ইফতার করতে গিয়ে বিশাল ধরা একটা খাবারও ভাল লাগেনি যে বাদামের শরবতের এত নাম শুনেছি সেটাও খুব এভারেজ খুব মেজাজ খারাপ হইছিল

এইবারও পুরান ঢাকায় কয়েকজন মিলে ইফতার করার প্ল্যান আছে ভাইয়া আপনাদের পরিচিত কোন যায়গা বা হোটেল যদি সাজেস্ট যেখানে ভাল ইফতার পাওয়া যায় মানে সবাই মিলে বসে ইফতার করা যাবে এবং রাতের খাবার পুরান ঢাকার বিখ্যাত তেহারি বা বিরয়ানী জাতীয় আইটেম পাওয়া যায় অথবা যেখানে ইফতার ভাল পাওয়া যায় সেখানে ইফতার করে খাবার যদি অন্য কোথাও ভাল হয় সেখানে গিয়ে খাবার খেলাম সেটাও হতে পারে ।
কমেন্টে অনেকেই আল-রাজ্জাক এর কথা বলল সেটা কি ভাল হবে প্লিজ সাজেস্ট ভাইয়া

২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:২০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমানিয়া হোটেলটা চকবাজার শাহী মসজিদের কাছে, ওখানে গিয়ে কাউকে জিজ্ঞাসা করলে দেখিয়ে দিবে। তবে সবচেয়ে বেটার এখনো আল-রাজ্জাক। সেখানে ইফতার করে বিরিয়ানি দিয়ে ডিনার করতে পারেন "হানিফ বিরিয়ানি"তে। কাজী আলাউদ্দিন রোড (বঙ্গবাজার ফায়ার সার্ভিস ভবনের লাগোয়া যে গলিটা গেছে, সেইটার একটু ভেতরের দিকে), হাজীর (প্রধান শাখা) বিরিয়ানির বিপরীতে। এছাড়া সাতরওজা'র কলকাতা কাচ্চি খেতে পারেন, ওদের খাবার ভালো, যদিও খুব ঐতিহ্যবাহী না কিন্তু অল্প সময়ে খুব সুখ্যাতি অর্জন করেছে।

আশা করি ভাল একটা খানাপিনা হবে এবার।

৪৮| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:১৭

সেনপাই বলেছেন: ভাই পুরান ঢাকায় ভালো কোন কোন খাবার আছে বিস্তারিত লিখে একটা পোস্ট চাই। চকে গিয়ে করেকবার প্রতারিত হয়েছি

২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:২৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পুরো পোস্ট, মন্তব্যগুলো এবং প্রতিত্তরগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়লে বেশ কিছু ভালো দোকানের খোঁজ পেয়ে যাবেন। চকবাজারে এখন ভালো খাবার বিক্রি করে এমন দোকানের মধ্যে আছে শাহ সাহেবের বিরিয়ানি (সকাল দশটা পর্যন্ত বিক্রয় হয়), ইমামের বিরিয়ানি (চকবাজার শাহী মসজিদের পেছন), হানিফের বিরিয়ানি, আমানিয় হোটেল, আনন্দ কনফেকশনারি, বোম্বে কনফেকশনারি, ডিসেন্ট বেকারি এইগুলো। এদের খাবার এখনো ভালো বলেই আমি মনে করি।

৪৯| ২৬ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৪০

জুন বলেছেন: আমার একবার বড় বাপের পোল মুখে দেয়ার অভিগগতা হয়েছিল । চেহারা দেখে মনে হলো সব বেচা বিককিরির পর নীচে পড়ে থাকা ঝড়তি পড়তি গুড়োগুলোর এক সংমিশ্রন। খেতেও ভালোলাগেনি ।
যাক বোকা মানুষ তোমার পোষ্ট পড়ে কোথা থেকে কি কিনতে হবে তার একটা ভালো আঈডিয়া হলো ।
+

২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ১:৫১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপু এটা গতবছরের পোস্ট, আজ বিকেল থেকে হঠাৎ করেই এই পোস্টে পঠিত আর ফেসবুক নাম্বারগুলো বাড়তে শুরু করে দিল। কেউ কোন পেইজে শেয়ার দিয়েছে বুঝি। :)

সত্যি বলতে কি জানেন, আমি আজও বড় বাপের পোলায় খায় মুখে দেই নাই। ওটা দেখেই আমার খাওয়ার রুচি হয় নাই। নানান পদের মিশেলে কিম্ভূতকিমাকার এক খাবার!!!! :(

আর পোস্টে এবং মন্তব্যের প্রতিত্তরে যে সকল দোকানের নাম বললাম, আসলেই তাদের খাবারগুলো এখনো খুব ভালো। আপনি জানেন কিন জানিনা, আনন্দ কনফেকশনারি এখনো ইলিশ মাছের কাবাব বিক্রি করে, তবে তা আগে থেকে অর্ডার করে যেতে হয়। বিশ্বাস হয়?

ভালো থাকুন প্রিয় আপুটা, অনেক অনেক শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.