নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
Never Underestimate Anybody: জীবন থেকে নেয়া একগুচ্ছ প্রেরণার গল্প সিরিজের সব লেখা
মেয়েটা আমাকে হাত নেড়ে ইশারা করছে! আমি বসেছি বাসের একটু পেছনের দিকে, আর মেয়েটা একেবারে সামনের সিটে। সেখান থেকে এই মেয়ে আমাকে কেম্নে দেখলো, আর দেখলই যদি ইশারায় ডাকছে কেন? মেয়েটাকেতো চেনা মনে হচ্ছে না অথবা কোথাও দেখেছি এমনো মনে পড়ছে না। হাইকোর্ট পার হওয়ার পর থেকে গাড়ী স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে আছে, কোন এক মহাজ্যামের খপ্পরে পড়েছে নিশ্চয়ই আজ। এখন দুপুর বারোটা, মতিঝিল থেকে মোহাম্মদপুরের এই সিটি বাসে প্যাসেঞ্জার তেমন একটা নেই। মেয়েটা এবার আমার নাম ধরে ডাক দেয়ায় আমি খুব বিস্মিত হলাম, আরে এই মেয়ে দেখি আমার নামও জানে।
আমি অনিচ্ছাসত্ত্বেও আমার সিট ছেড়ে সামনে গেলাম, মেয়েটার পাশের সিটটা ফাঁকা ছিল, সেখানে বসে পড়তে ইশারা করলো। আমি কিছুটা অবাক আর কিছুটা জড়তা নিয়ে বসলাম। এখন মেয়েটাকে কোথায় যেন দেখেছি এমন মনে হচ্ছে। গোল পানপাতার মত মুখ,বাম পাশে একটা গজ দাঁত, একটু হাসলেই গাল টোল পড়ছে। কোথায় দেখেছি এই মুখ মনে পড়ছে না, কিন্তু আমি শিওর এই মেয়ে আমার পূর্ব পরিচিত। এরকম সিচুয়েশনে আমি খুব নার্ভাস ফিল করি। এক ধরনের অপরাধবোধ আমার মধ্যে কাজ করে, খুব লজ্জা লাগে এই ভেবে যে আমি মানুষটাকে চিনতে পারছিনা এটা যদি সে জেনে ফেলে কেমন একটা লজ্জার ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে। এবং প্রতিবার মজার যে ঘটনাটা ঘটে তা হল প্রতিবারই সবাই বুঝে যায় যে সে মানুষটাকে চিনতে পারছে না।
‘আমি শায়মা, শায়মা আপু’
আমি আমার স্মৃতির জগত হাতড়াতে লাগলাম। শায়মা, তাও আবার আপু... অনেকক্ষন হাতড়ে উদ্ধার হল এ যে সেই শায়মা আপু। আমাদের পাশের ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকতেন উনারা। বহুদিন ছিলেন, প্রায় আট বছর হল উনারা বাসা পাল্টে চলে গেছেন। কিন্তু একি পরিবর্তন শায়মা আপুর! সেই শান্ত, স্নিগ্ধ মিষ্টি মেয়েটার জায়গায় এ কোন এক স্মার্ট, ড্যাশিং সেইরাম মেয়েকে দেখছে। এযে আমূল পরিবর্তন।
শায়মা আপু আমার চেয়ে তিন বছরের সিনিয়র ছিলেন। মিষ্টি, লাজুক আর দেখতে অসম্ভব সুন্দরী এই আপুটি কোন এক অজানা জাদুতে আমায় সেই কলেজ জীবনে তন্ময় করে রাখতেন। আপু তখন ভার্সিটি সেকেন্ড ইয়ারে পড়েন, আমি ছিলাম আপুর ‘জ্বী হুজুর’ টাইপের ভক্ত। কিন্তু আপু ছিল খুব শান্ত আর চুপচাপ প্রকৃতির, এমনো হয়েছে এলাকার অনেক ছেলেপুলে হঠাৎ আপুকে দেখলে জিজ্ঞাসা করতো, ‘দোস্ত মাইয়াটা মনে হয় নতুন আইছে রে...’। এই শায়মা আপুর এই রূপ দেখে আমি সত্যি চিনতে পারছিনা। কার্লি করা রঙিন একগোছা চুল ঝুলছে কানের পাশ দিয়ে তার উজ্জ্বল আভা ছড়ানো গোলাপি গাল বেয়ে। মাথার বাকি চুলগুলো স্ত্রেইট করা কিন্তু তার দৌরাত্ম্য ঘাড় ছাড়িয়ে কাঁধ অবধি। আমি একটু ধাক্কা খেলাম, আপুর সিল্কি লম্বা চুলের আমি মহা ভক্ত ছিলাম যে!
‘কিরে সুমন? এখনো কি চিনতে পারছিস না?’
‘না আপু, চিনবোনা কেন? কিন্তু তুমি দেখতে কেমন বদলে গেছোতো তাই...’
‘বদলে গেছি মানে কি? কুৎসিত হয়ে গেছি?’ বলে গালে টোল ফেলে শায়মা আপু হাসতে লাগলো।
আমি অবাক হয়ে সেই হাসি দেখতে লাগলাম। এই সেই শায়মা আপু, যে হঠাৎ করে একদিন গায়েব হয়ে গেল। সকালবেলা ভার্সিটির উদ্দেশ্যে বের হয়ে আর ফেরার নাম নেই, সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত, রাত পোহালে ভোর হল। শায়মা আপার বাবা আমার আব্বুকে সাথে নিয়ে থানায় গেলেন জিডি করতে। জিডি-পুলিশ, হাসপাতাল-মর্গ কত ছোটাছুটি! পরেরদিন বিকেল বেলা শায়মা আপু বাসায় ফোন করলো, উনি উনার পছন্দের এক মানুষের সাথে পালিয়ে বিয়ে করেছেন। তাদের বাসায় যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ল, অবশ্য শুধু তাদের বাসায় না... পুরো পরিচিত মহল যেন স্তব্ধ হয়ে গেল। শায়মার মত শান্ত-শিষ্ট, ভদ্র-নম্র মেয়েটি এ কাজ কীভাবে করতে পারলো।
‘কিরে তুই আছিস কেমন?’
‘ভাল। আপু তোমার খবর কি? বহুদিন পর দেখা’
‘এই তো ভাল আছি। এই দুপুর বেলা বাসে কেন? এখনো কি বেকারই ঘুরছিস?’
‘না, আমি একটা মার্কেটিং এজেন্সিতে আছি। এখন অফিসের একটা কাজে শঙ্কর যাচ্ছি। তুমি কোথায়?’
‘আমি যাচ্ছি মোহাম্মদপুর, বাসাতো এখন ঐখানেই।’
মধ্যদুপুরের আলোয় শায়মা আপুকে খুব অদ্ভুত সুন্দর দেখাচ্ছে, উনি এমনিতেও সুন্দর। কিন্তু এই আলোয় অন্য এক ভালো লাগা মিশে আছে উনার মুখখানিতে। শায়মা আপুর সেই ফোন কলের প্রায় একমাস পর একদিন উনি তার হাসবেন্ড নিয়ে বাসায় আসেন। সে কি চিৎকার, মান-অভিমান, হট্টগোল! একসময় সব থিতু হয়ে আসলে পরের সপ্তাহে দুই পক্ষের যৌথ আয়োজনে একটা রিসিপশন পার্টি হয়ে যায়। বছর না ঘুরতে শায়মা আপুর একটা ছোট্ট ফুটফুটে ছেলে বাবু হয়। এর কিছুদিনপর থেকে শুর হয় আপুর জীবনে টানাপোড়ন।
‘এই সুমন তোর আব্বু কেমন আছেন? অনেকদিন আঙ্কেলকে দেখি না...’
‘আব্বু তেমন ভালো নেই। মাঝখানে মাইনর একটা স্ট্রোক করে একপাশ প্যারালাইজড...’
‘উফ... আঙ্কেলের কথা খুব মনে পড়ে রে... উনি আমায় খুব আদর করতেন।’
আড় চোখে দেখি শায়মা আপু টিস্যু দিয়ে খুব কায়দা করে চোখের জল মুছলেন। শায়মা আপুর বেবি হওয়ার বছরখানেকের মাথায় তাদের ডিভোর্স হয়ে যায়। শায়মা আপু যে ছেলেটাকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিল সে ছিল এক প্রতারক, নেশাখোর, ধনীর বখাটে সন্তান। আপু কিছুই বুঝতে পারে নাই। ছেলেটি তার ভার্সিটি পড়ুয়া এক ফ্রেন্ডের সাথে প্রতিদিন ইউনিতে আসতো, পরিচয় এক বান্ধবীর মাধ্যমে। ছেলেটি আপুকে বলেছিল সে এনএসইউতে পড়ে, বাবা ব্যাবসা করে ইত্যাদি। সহজ সরল আপু তাকে বিশ্বাস করেন, এক সময় বন্ধুত্ব হয় এবং সেই বন্ধুত্ব একসময় প্রেমে রুপান্তর হয়ে যায়। শায়মা আপু খুব সহজ সরল মেয়ে ছিলেন। তাকে যে কোন কিছু বিশ্বাস করানো ছিল খুবই সোজা। একটু কাচুমাচু মুখ করে তার সামনে কিছু খুব সিরিয়াসলি বললেও উনি বিশ্বাস করে নিতেন। আর এই সহজ সরলতার মাশুল তাকে কি ভয়ঙ্করভাবে গুণতে হয়েছিল।
বিয়ের মাসখানের পর আপু জানতে পারেন ছেলেটি ফেন্সিডিলে আসক্ত। শুধু তাই নয় সাথে আরও বিভিন্ন নেশাও করে। আপু পরিবারের কাউকে কিছু জানতে দেন নাই। অনেক চেষ্টা করেন তাকে ফেরাতে, এ নিয়ে তাদের মধ্যে শুরু হয় কলহ, বিবাদ, ঝগড়া। একসময় ছেলেটি আপুকে টর্চার করা আরম্ভ করে। আপু যখন পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা, ছেলেটি তাকে খাট থেকে পেটে লাথি মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। আল্লাহ্র লাখো দয়া যে আপুর তেমন কোন ক্ষতি হয় নাই। এমন মারের কারণ, আপু ছেলেটিকে নেশার জন্য টাকা যোগাড় করতে উনার গহনা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। ততদিনে ছেলের পরিবার তার নেশার কথা জানতে পেরে তাকে টাকা পয়সা দেয়া বন্ধ করে দিয়েছিল। দুঃখজনক এবং মজার ব্যাপার হল, আপুর শাশুড়ি সারাক্ষণ আপুকে দোষারোপ করতেন। বলতেন, আপুর জন্য নাকি তার ছেলে নেশা ধরেছে, আপু কেমন মেয়ে মানুষ যে স্বামীকে তার নেশায় বুদ করে রাখতে পারে না।
এসব ভাবতে ভাবতে কোথায় হারিয়ে গিয়েছিলাম, শায়মা আপুর কথায় সম্বিৎ ফিরে পেলাম যেন,
‘তো তোর দিনকাল কেমন চলছে? বিয়ে শাদী করেছিস?’
‘নাহ আপু, বিয়ে... এখন আব্বু প্যারালাইজড... আমার বেতন তেমন বেশী না... সংসার চালাতেই হিমশিম খেতে হচ্ছে... আর বিয়ে...’
‘ওমা তাই বলে বিয়ে করবি না?’
‘বিয়ে করে কি লাভ? বল, তুমিতো আমার চেয়ে ভালো জানো...’
কথাটা বলেই বুঝলাম বড় ভুল কথা মুখ ফস্কে বের হয়ে গেছে। আপু একটু গম্ভীর হয়ে গেল, কিন্তু পর মুহূর্তেই নিজেকে সামলে নিল।
‘এই শোন ভালো কথা, তোর একটা জিনিস কিন্তু আমার কাছে রয়ে গেছে।’
‘কি?’ আমি খুব অবাক হলাম।
‘ভেবে দেখ...’ আপু একটু দুষ্টুমির হাসি দিল।
‘আমি ভেবে দেখলেও মনে করতে পারবো না। আমার স্মৃতিশক্তি খুব দুর্বল।’
‘হুম... তোর একটা গল্প বই... আমায় পড়তে দিয়েছিলি... ‘সাতকাহন’...’
এখন বুঝতে পারলাম, মনে পড়ল। আপু যখন তার হাসব্যান্ড এর সীমাহীন অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে বাবার বাসায় চলে আসলো, তখন উনি খুব ভেঙ্গে পড়েছেন। সারাদিন বাসায় শুয়ে থাকেন, কোথাও বের হন না, কারো সাথে কথা বলেন না। একদিন আমাদের বাসায় নিয়ে আসলেন মা তাকে, অনেকটা জোর করে। আমি আবার প্রচুর গল্প বই পড়তাম, আপু দেখলেন আমি আমার রুমে গল্প বই পড়ছি। উনি কথার ছলে বলেছিলেন, ‘সুমন আমাকে কিছু বই এনে দিস তো...’। আমি পরেরদিনই উনাকে আমার অলটাইম ফেভারিট সমরেশ মজুমদারের ‘সাতকাহন’ বইটি পড়তে দেই। কিন্তু বইটি আর ফেরত আনা হয় নাই, উনারা মাসখানেক পর বাসা পাল্টে কোথায় যেন চলে যান, আমারও আর বইটির কথা মনে ছিল না।
‘জানিস সুমন, তুই আমার জীবনটা পাল্টে দিতে অনেক বড় ভুমিকা রেখেছিস’
‘আমি?’ অবাক হয়ে প্রশ্ন করলাম।
‘হ্যাঁ তুই। তুই কিছুটা আর বাকিটা ঐ সমরেশ বাবু।’
আমি জিজ্ঞাসু চোখে আপুর দিকে চেয়ে রইলাম আপুর দিকে।
‘সাতকাহন পড়ে আমি আমার নিজের মাঝে এক অদ্ভুত শক্তি অনুভব করি। এত্তটুকুন দীপাবলি যদি এতো প্রতিকুলতা সহ্য করে ঘুরে দাড়াতে পারে, আমি কেন পারবো না? ঐ সময়টায় আমি পুরোপুরি মানসিকভাবে ভেঙ্গে পরেছিলাম। নিজের পছন্দে বিয়ে করেছি পালিয়ে গিয়ে, তাই কারো কাছে কোন অভিযোগ, অনুযোগ করতে পারছিলাম না। কাউকে কষ্টের কথা শেয়ার পর্যন্ত করতে পারতাম না। সেই সময়টায় সমরেশ বাবুর এই দীপাবলি আমায় নতুন করে আশার আলো দেখালো। আমি আমার গহনাগুলো সব বিক্রি করে প্রাইভেটে আবার নতুন করে বিবিএ শুরু করলাম। বিবিএ শেষ করে ঢাকা ইউনিভার্সিটি’র আইবিএ ফ্যাকাল্টিতে এমবিএ করলাম ফাইন্যান্স এ। এমবিএ শেষ করতেই একটা মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে ভালো পোষ্টে জয়েন করলাম...’
আপু একনাগাড়ে কথাগুলো বলে আপু একটু রেস্ট নিলেন। চৈত্রের এই মধ্য দুপুরে বাসে খুব গরম, তার মধ্যে বাস আছে জ্যামে আটকে।
‘আপু তোমার বাবু কেমন আছে?’
‘শিপন? ও ভালো আছে। ও এখন ক্লাস ফোর এ পড়ে। ও তোকে আরকেটা নিউজ দেয়া হয় নাই, আমি আবার বিয়ে করেছি, বছরখানেক হল। আমার অফিসের সিনিয়র কলিগ, রেহান, রেহানউদ্দিন চৌধুরী। খুব ভালো একটা লোক। একদিন আয় আমার বাসায়। এক কাজ কর, তোকে ঠিকানা লিখে দিচ্ছি, একদিন সময় করে আমার বাসায় চলে আয়, রেহানের সাথে তোর পরিচয় করিয়ে দেব। হাজার হলেও তুই আমার জীবন পরিবর্তনকারীদের একজন...’ বলে আপু গালে টোল ফেলে হাসতে লাগলো।
আমি অবাক হয়ে আপুকে দেখতে লাগলাম। এমনও হয়, এই পৃথিবীতে এমনও হয়। এতো সিনেমা... নাহ, সিনেমাকেও হার মানায়। হার মানাবে না কেন, সিনেমার গল্পগুলো যে জীবন থেকেই ধার নেয়া। একটা গল্প বই, গল্প বইয়ের একটা চরিত্র বাস্তবের কোন একটা মানুষের জীবন যে এমন আমূল বদলে দেয় তা ভেবে অজানা এক শিহরন বয়ে গেল আমার সারা শরীর বেয়ে।
(ইহা একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত। গল্পাকারে সত্যঘটনাটা তুলে ধরা হল, গল্পের প্লটের প্রয়োজনে কিছুটা মডিফাই করা হয়েছে।)
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কারণ, বইয়ের গল্পগুলো যে বাস্তব থেকে ধার করা।
২| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২
বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: অসাধারণ। পড়ে খুব ভালো লাগল। আরো ভালো লাগলো আমি নিজেও এক সময় সাতকাহন পড়ে নিজের মধ্যে শক্তি সঞ্চয় করতাম।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সাতকাহন আমারো খুবই প্রিয় উপন্যাস। 'সাতকাহন' আর 'কালপুরুষ' আমার সর্বাধিকবার পঠিত উপন্যাস।
৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভালো লেগেছে, চমৎকার একটা ঘটনা আরও চমৎকার করে ফুটিয়ে তোলেছেন। অনেক ইন্সপায়ারিং, আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শান্তির দেবদূত।
৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার লাগল। সাতকাহন আমারও খুব প্রিয় একটি বই। সত্য ঘটনার বর্ণনা বেশ হয়েছে।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর। এই সিরিজের সব ঘটনাইতো সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা।
অফ টপিকঃ সুমন কর একজন মডু
৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আসলেই খুব ইন্সপায়ারিং। ভালো লাগলো।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই।
৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: চমৎকার ।।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯
উড়াল পঙ্খী সজল বলেছেন: ভালো লাগলো.............।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০
মুদ্দাকির বলেছেন: হুম, বাস্তবের গল্পগুলো বইয়ের চেয়ে উন্নত মানের হয়