![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই দেশে বিভিন্ন সমস্যা আছে। খুন, ধর্ষন ইত্যাদি। ইসলাম যে সঠিক পথ - টা কম বেশী সবাই জানি। দেশে পুরোপুরি নেই ইসলামি আইন। এখন তাহলে এই সমশ্যর জন্য দরকার ইসলামি আইন। ইসলামি রাষ্ট্র বেবস্থা। এবং তার জন্য দরকার একটি সঠিক ইসলামি দল। আছে কি? আর থাকলেও কিভাবে হবে,কেমনে হবে? দিল্লি দুর অস্ত। তেমন অবস্থা আসতে আসতে না জানে কত যুগ/ শতাব্দী লাগবে। তাহলে বর্ত মানের এই সমস্যা নিয়ে কেউ ভাবলে - সেটাকে আমি প্রহসন মানতে নারাজ। আপাতত নাহয় পায়ের কাটা টা খোলা যাক, পরে ক্যান্সার নিয়ে ভাবা যাবে। আমি দেখেছি অনেক বিধর্মি ও ইসলামের অনেক জিনিস (specifically) মানে। (যদিও ইসলাম মানে না)। কারন তারা তার জীবনের একটি সমস্যার সমাধান ওখানে পেয়েছে। যে তাকে ওই সমাধান টি দিয়েছে - সেটা কখনোই প্রহসন হতে পারে না।
ইদানিং স্বল্পবসনা বা যৌন উত্তেজক পোশাক পরিহিতা নারীদের ধরে জেলে পুরছে সোয়াজিল্যান্ডের পুলিশ। কারন, এরা দেখেছে, এই কারনেও ধর্ষন হচ্ছে। এই সমাধান টি ইসলামে আছে। এখন ইসলাম প্রনয়ন না করে এই আইন টি প্রনয়ন করা নিশ্চয়ই ভুল না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: দেখেন, সরাসরি শরীয়া আইন প্রয়োগ করা বর্তমানে সম্ভব নয়। কারণ এখন ধর্ষিতার ফরেনসিক টেষ্টের মাধ্যমে ধর্ষণের সত্যতা নির্ণয় সম্ভব, চারজন সাক্ষীর প্রয়োজন এখন আর নাই। তারপরে কোন পিতৃপরিচয়হীন সন্তানের পরিচয় নির্ণয়ের জন্য মজলিশে বসে জ্ঞানী ব্যাক্তিদের মতামত নেওয়ার কোন প্রয়োজন এখন নাই, ডি এন এ টেষ্ট করলেই সন্তানের পিতৃপরিচয় পাওয়া যায়। মানুষ খুনের শাস্তি খুনীর মৃত্যুদন্ড, ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদন্ড। এর জন্য শরীয়া আইন লাগে না। তেমনি স্বল্পবসনাদের জেলে ভরতে শরীয়া আইন লাগে না, শরীয়া আইন ছাড়াই তাদের জেলে ভরা যায়। কারণ সোয়াজিল্যান্ডের ৯৮% লোকই খ্রীষ্টান।
কিছু লোক আছে যারা সুযোগ পাইলেই শরীয়া আইন প্রয়োগের ছুতা খুজে। ফরেনসিক আর ডিএনএ টেষ্টের মত আধুনিক প্রযুক্তি থাকতে চারজন স্বাক্ষী খুজতে যাব কেন?