নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কল্যাণপাটির কল্যাণ হোক।

সুস্থ ধারার রাজনৈতিক সমালোচনা করতে চায়।

হাটহাজারী, চট্ট্রগাম।

হাটহাজারী আমার প্রিয় জন্ম স্থান। ভালবাসি হাটহাজারী।

হাটহাজারী, চট্ট্রগাম। › বিস্তারিত পোস্টঃ

র্ধমীয় আলেম এখন নষ্ট জালেম। আর মেডাম হাটহাজারী আসতেছেন আল্লামা শফিকে পীর ধরতে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

আলেম ওলামার হল ইসলাম সমাজে খুবই গুরুত্ব পুর্ণ ও সম্মানিত ব্যাক্তি, আমরা মুসলমানরা আমাদের জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ, ইসলামের সামাজের যাবতীয় শুভ, ঈদ, কোরবান, ফাতেহা, খতম পড়ানো, জেয়ারত, মিলাদ যাবতীয় সব কাজের জন্য আমরা সবার আগে ছুটে যায় আলেম ওলামারদের কাছে।



আলেমরা হল ইসলাম সমাজের জন্য নির্দশক। মুসলামান সমাজের সর্বোচ্চ সম্মানিত ব্যাক্তি।



আর জালেম হল সামাজের অত্যাচারি ভন্ড, চোর ডাকাত, বাটপার, মিথ্যাবাদী, মোনাফিক আর নাক্তিক ।



কিন্তু দুঃখ জনক আমাদের দেশে এখন কিছু আলেম ওলেমারছদ্ধ বেশ ধরে জালেমের মত অত্যচার আর ভন্ডামী কর্মকন্ড শুরু করেছে।



আমার বাড়ী আল্লাম শফির মাদ্রাসা ( আল্-জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম মাদ্রাসা) যাকে আমরা হাটহাজারী মাদ্রাসা হিসাবে চিনি। এই আল্লাম শফিকে আমি নিজেও ব্যাক্তিগত ভাবে আগে চিনতাম না, বা তার সর্ম্পকে কিছুই জানতা না, তবে হাটহাজরী মাদ্রাসা চিনতাম ও হাটহাজারী মাদ্রাসায় অনেক বার গিয়েছি ও এই মাদ্রাসাটি অনেকবার দেখেছি।



কিন্তু একটি মাদ্রাসার প্রধান যাবে আমরা ইংরেজীতে সাধারণত হেডমাষ্টার বলি। এই হেডমাষ্টার হঠাৎ আলাউদ্দীনের চেরাগের মত হুট করে দেখের বিখ্যাত হয়ে যান কিভাবে তা সত্তি আমাদের কাছে এক আশ্চর্য জনক ঘটনার মত মনে হয়্।





আমাদের একই উপজেলা মানুষ হয়ে যাকে গত এক বছর আগেই কেউ চিনতা ভাল করে চিননা, মাত্র অল্প কিছু দিনের মধ্যে সেই অচেনা মানুষ হয়ে যায় দেশের এক বিখ্যাত আলোচ্য জনপ্রিয় ব্যাক্তি। যে মানুষটি নিজের একটি ভাল গাড়ীতে চড়াড় মত সামর্থ্য ছিলনা সেই হেড মাষ্টার চড়ে হেলিকপ্টারে।





যে মাদ্রাসার ছোট ছোট এতিম শিশুরা মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে ভিক্ষুকের মত ফিতরা, যাকাত, কোরবানী পশুর বিক্রিত চামড়া টাকা তুলে হাটহাজারী মাদ্রাসা জন্য সেই মাদ্রাসার হেডমাষ্টার চড়ে হেলিপ্টারে, কোটি কোটি টাকা খরচ করে ঢাকা অবরোধ করে সরকার বিরুধী আন্দোল করে।





কেউ কেউ বলতেছে আল্লাম শফি নাকি ঐ হাটহাজারী মাদ্রাসার প্রতিষ্টতা। এটা সম্পণূর্ণ ১০০% ডাহা মিথ্যা কথা, হাটহাজারী মাদ্রাসা প্রতিষ্টিত হয়েছিল আজ হতে প্রায় ১১২ বছর আগে, (হাটহাজারী মাদ্রাসার প্রতিষ্টার সময় দেখুন। ) কিন্তু আল্লাম শফির বর্তমান বয়ষ এখন মম্ভবত ৯৩ বছর।





এই হাটহাজারী মাদ্রাসায় আল্লামা শফি ১৯৮৭ সালে শিক্ষক পদে চাকুরী নেন। পাশাপশি ছোট ছোট মিলাদ মাহফিলে মাঝে মাঝে ওয়াস, রমজান মাসে মৃত মানুষের কবরে খতম, দাওয়াত, জিয়ারত, মৃত মানুষের চেহেলাম পড়ে তিনি টাকা রোজগার করে সংসার চালাতেন। একজন মাদ্রাসার শিক্ষক কিভাবে আল্লাম মওলানা হয়ে যান? আল্লাম ওমলানা কি এতই সস্তা?






হঠাৎ করে একজন এতিম মাদ্রাসার মাষ্টার কিভাবে আলাউদ্দীনের চেরেগের জাদুর এর মত দেশের বিখ্যাত হয়ে যান হুট করে তা সত্তি অবার করা মত।



আল্লাম শফির বিখ্যাত হবার কারণ কি?



১) তার র্ধমীয় ও ভাল কর্মকান্ডের জন্য?

২) রাজনৈতিক বিশৃঙ্কলা কারী ও র্ধমীয় উষ্কানী দাতা

হিসাবে ?




আল্লাম শফি নাকি র্ধর্মীয় আলেম ? যে ব্যাক্তি একটি ছোট মহফিলে বক্তব্য দেবার মত যাগ্যতা রাখেনা সে নাকি দেশের বিখ্যাত আলেম,





শুনেছি ইদানিং সেই মাদ্রাসা প্রঙ্গনে প্রতি দিন প্রচুর বি,এন,পি নেতা কর্মী ভীর করে আল্লামা শফির কাছে হতে পানি পড়া ও ঝাড় ফুক নিতে। আমি সত্য কিনা জানিনা শুনেছি খালেদা জিয়া আসবেন আল্লামা শফির হাটহাজারী মাদ্রাসায় , আল্লামা শফিকে সালাম করারও পীর ধরার জন্য।







শুনলে অবাক হবেন । চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে এক ফকির আছেন তার নাম মজু ফকির, সেই মজু ফকির নাকি বিখ্যাত দরবেশ। কিন্তু মজার বিষয় সেই দরবেশ মজুফকির সারক্ষণ উলঙ্গ থাকতন, তার প্রস্রাবের রাস্তা ছিল একটি বড় ফুট বল এর মত লাল টিউমার। তিনি সারাক্ষণ ঐ বলের মত লাল টিউমারটি দেখানোর জন্য উলঙ্গ থাকতেন। কেউ কোন দিন মজুফকিরকে নামাজ পড়তে দেখেনি। মজার ব্যাপার হলো খালেদা জিয়া সম্ভবত ১৯৯৭/৯৮ সালের দিকে বি,এন,পির তৎকালীন পররাষ্ট্র মন্ত্রী র্মোশেদ খানকে নিয়ে গিয়ছিল সেই মজুফকিরকে পীর ধরতে ও মজুফকির কে সালাম করতে। খালেদা জিয়ার সাথে ছিল তার দুই পুত্র বধু, তার নাতনীরা,





এবার আসাযাক আবার আল্লামা শফির বিষয় নিয়ে।



একজন ইসলামের সেবক হয়ে , ইসলামে মৌলবী হয়ে, একজন আলেম কি ভাবে ঢাকায় যান সরকার বিরুধী আন্দোল করতে? একজন আলাম সাধারণত ইসলাম ও হাদীশ কোরআনের কথা বলেন, কিন্তু আল্লাম শফি বলেন রাজনৈতিক কথা, এটি কি রকম আলেম আমার বোধগম্য নয়?



একজন আলেম সাধারণ মিলাদ মাহফিল করেন, কিন্তু আল্লাম শফি করেন রাজনৈতি জনসভা, হাদীস কোরআনের পরিবর্তে আওয়ামীলীগকে গালী দেওয়া হল তার কাজ।





আসুন সাবই এই সব ভন্ডদের ডান্ডা মারি।













মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: এতিমদের দিয়ে ভিক্ষা করে এই চুদির ভাইরা খায় মাছ মাংস । চড়ে বিলাসবহুল গাড়িতে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.