| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
েহলাল খান
রক্তের উৎস ধারা কারা আনে...কারা গাই আল্লার বিজয়....আমার সালাম শুধু বলে দিও .....বলো নির্ভয় ..ভয় নেই হে অবিনাশী আত্মার.....
![]()
ওরা আমাকে মেরেই ফেলতে চেয়েছিল। টর্চার সেলে নিয়ে নখ আর জিহ্বায় সুচ ফুটিয়ে দিনে দুই-তিনবার ইলেক্ট্রিক শক দিতো। বাঁশ আর লোহার রড দিয়ে চাপ দিতো আঙুলসহ সমস্ত শরীরে। ক্রসফায়ার করতে গিয়েও পারেনি। হাত থেকে অস্ত্র পড়ে গিয়েছিল তাদের। এরপর আমাকে বি-ভাইরাসের জীবাণুযুক্ত ইনজেকশন দেয়া হয়। ক্রসফায়ারে মারতে না পেরে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে আমাকে। আমার চেয়ে বেশি নির্যাতন করা হতো তারেক রহমানকে। টর্চার সেলে তারেকের চিৎকারে আকাশ-বাতাস ভারি হয়ে উঠতো। নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও
সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জসিমউদ্দিন মল্লিক বলেছেন, এসব কথা। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি। ক্রসফায়ার থেকে ভাগ্যগুণে বেঁচে আসা জসিমউদ্দিন বলেছেন, এখনও সেইসব নির্যাতনের চিত্র চোখের সামনে ভাসে। চোখ বুজলেই তারেক রহমান, মামুন আর ওবায়দুল কাদেরের চিৎকার শুনতে পাই। মনে হয় চিৎকার করে তারা বাঁচার আকুতি জানাচ্ছে আর পানি চাচ্ছে। মৃত্যু পথযাত্রী নির্যাতিত এই আওয়ামী লীগ নেতা হাসপাতালের বেডে শুয়ে মানবজমিন-এর সঙ্গে একান্ত সাৰাৎকারে বলেছেন এসব কথা। তিনি আরও বলেন, বনানীর ওই ভবনটি ছিল রাজনীতিবিদদের টর্চার সেল। তারা মেধাবী রাজনীতিবিদদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল।
খুব বেশি নির্যাতন করতো তখন তিনি ওহ্ আলৱাহ্, মাগো-বাবা বলে ভীষণ জোরে জোরে চিৎকার
করতেন। মাঝে- মধ্যে তিনি বলতেন আমাকে মেরে ফেলবেন না, আপনারা যা বলবেন আমি তাই শুনবো। শুধু আমাকে বাঁচিয়ে রাখেন। আমার মায়ের কাছে যেতে দিন। শুনেছি রশি দিয়ে হাত পা বেঁধে উঁচু থেকে ফেলে দেয়া হতো তাকে। সে কারণেই মের্বদণ্ড ভেঙে যায় তারেক রহমানের। নির্যাতিত এই আওয়ামী লীগ নেতা আরও বলেন, একদিন
গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের ওপর যখন নির্যাতন করা হতো তখন তিনিও ভীষণ জোরে চিৎকার করতেন। অন্যের কাছে শুনেছি, দুই কানের উপরে শুকনো সুপারি রেখে মেশিন দিয়ে চাপ দেয়া হতো তাকে। এ সময় চিৎকার করে জ্ঞান হারাতেন তিনি। এভাবে একদিন চাপ দেয়ার সময় রক্তারক্তি কান্ড ঘটে।
লোমহষক পুরো কাহিনী পড়তে হলে ক্লিক করুন-http://www.mzamin.com/index.php?option=com_content&task=view&id=3041&Itemid=83
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১০
েহলাল খান বলেছেন: আপনার সাথে সহমত
২|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১০
কানা-বাবা বলেছেন: বেশ করেছে। আরও বেশি বেশি করা দরকার ছিলো।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১২
েহলাল খান বলেছেন: যখন আপনাকে বা আপনার কাউকে ধরবে তখন বেশ ভাল হবে!!!!
৩|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১১
রাজিয়েল বলেছেন: শয়তানগুলারে তো বাইরাইবোই! এতে অবাক হওনের কি আসে? শুকরিয়া করেন বাইরাইসে। যদি কিসু শিক্ষা হয় অসাধু রাজনীতিকদের।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২০
েহলাল খান বলেছেন: ভাই সমস্যা হলো কোন দিন কারে ধরে সেটার কোনো নিশ্চয়তা নেই, যদি আমি বা আপনি!!!!
৪|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১২
চিকনমিয়া বলেছেন: রাজপুত্তুরে নিকি চোর? হাচানি? চোরেরে মাইর দেওন ভালা
মাইনাচ
৫|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১২
পথে-প্রান্তরে বলেছেন: আহারে আহারে............... !
৬|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১২
প্রশাসন বলেছেন: রিমান্ডের নামে রাষ্ট্রীয় নির্যাতন বন্ধ হোক। অপরাধীর বিচার চাই, নির্যাতন নয়
৭|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১২
হতবুদ্ধি বলেছেন: নির্যাতন করে কি লাভ হলো? দেশ তো আগের মতই চলছে এবং ভবিষ্যতেও চলবে।
৮|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৩
মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান বলেছেন: নির্যাতনই তাদের প্রাপ্য। কথায় আছে, যেমন কর্ম তেমন ফল। তারা কাজ যেমন করেছে সে তুলনায় এগুলো কিছুই না। এমন দূষ্কর্ম নেই যা তারা করেননি। মেধাবী রাজনীতিবিদের অভাব বাংলাদেশে নেই। আর এরা মেধাবীতো বটেই, রাজনীতির কুটকৌশলে দেশকে ধংসের ক্ষেত্রে।
৯|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৩
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: টীকা দিবস
১০|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৪
াহো বলেছেন: রিমান্ডের নামে রাষ্ট্রীয় নির্যাতন বন্ধ হোক।
১১|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৫
াহো বলেছেন: রিমান্ডের নামে রাষ্ট্রীয় নির্যাতন বন্ধ হোক। অপরাধীর বিচার চাই, নির্যাতন নয়
১২|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৭
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: kanababa cannot see the regulations. He believes in the sound of crying.
১৩|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৮
সাজিদ বলেছেন: মঈন উদ্দীনের বিচার একদিন হবেই। তারেক এর ৪৬ হাজার কোটি টাকা দূর্ণীতির সুষ্ঠু বিচার চাই। আর প্রমান ছাড়া যারা কথা বলে তাদেরকও একদিন প্রমান ছাড়া রিমান্ডের দাবি জানাই। এটাই শেষ সরকার নয়।
১৪|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২০
রেফিন বলেছেন: একজন আওয়ামী লীগের নেতা যখন বলে এসব কথা, তখন তো বিশ্বাস না করে উপায় নাই।
একজন মানুষ অন্যায় করতে পারে, সেটার জন্য শাস্তির ব্যাবস্থা আছে। কিন্তু এটা কি ধরনের অত্যাচার। তবে হ্যা, এই ঘটনাটা আজকে হাইলাইট হইছে, কারন কিছু রুই-কাতলা এর শিকার হয়েছে। কিন্ত এরকম যে কত নিরীহ সাধারন মানুষ এই রিমান্ডের শিকার হচ্ছে - আল্লাহ ই ভাল জানেন।
১৫|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩০
মিথুন-১ বলেছেন: রিমান্ডের নামে রাষ্ট্রীয় নির্যাতন বন্ধ হোক। অপরাধীর বিচার চাই, নির্যাতন নয়।
১৬|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩২
মো: মোফাচ্ছির হোসেন বলেছেন: অপরাধী যেই হোক না কেন তার যথাযথ আইন অনুযায়ী বিচার হওয়াটাই যথোপযুক্ত ব্যবস্থা। কিন্তু রিমান্ডের নামে বিচারের পূর্বেই কারো উপর নির্যাতন কোন ক্রমেই কাম্য নয়। তারেক, মামুন এদের কথা ভিন্ন কিন্তু অনেক নিরপরাধ মানুষকেও রিমান্ডের নামে নির্যাতন করে না করা অপরাধের স্বীকারোক্তি আদায়ের নজীর আমাদের দেশে ভুরি ভুরি বিদ্যমান।
১৭|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: উনাদেরকে যে অত্যাচার করলো সেটাই আপনারা চিন্তা করলেন, মানে ওই তিন জনের অত্যাচারে আপনার চিন্তা হচ্ছে, আর উনাদের অত্যাচারে যখন দেশের ১৫ কোটি মানুষ এর ভোগান্তি হয়েছে তার কি কোন চিন্তা করছেন? ভুলে গেছেন সেই মেধাবী শিক্ষক যাদেরকে হ্ত্যা করা হয়েছে তাদের ইশারায়, ভুলে গেছেন তাদের অত্যাচারে কত মেধাবী ছাত্র পৃথীবিতে অকালে বিদাই নিয়েছে, ইতিহাস স্বাক্ষী। আপনি উনাদেরকে মেধাবী বলছেন - হ্যা উনাদের মেধা আছে যে মেধা দিয়ে আমাদেরকে ভালোবাসার চেয়ে অত্যাচারই বেশী করেছে, আর উনাদের মেধার উতকৃষতায় আমরা দুনিয়াতে দুর্নীতির চ্যাম্পিয়নশীপ পেয়েছি আর আপনারা তাদের কথা বলছেন?
শুধু একবার আপনার রাজনীতির বৃত্ত থেকে বেরিয়ে একজন সাধারণ মানুষ হয়ে চিন্তা করুন, তারপর জবাব পাবেন। কতভাবে যে মানুষ তাদের নির্মমতার স্বীকার হয়েছেন তা হয়তো আপনি জানেনা । সেই হাওয়া ভবন আর সুদা সদন এই দেশের উন্নতি কতটুকু করেছে তা আপনি ও জানেন আমি জানি। আপনি স্বীকার করেন আর নাই করেন যে কর্মকান্ড ফকরুদ্দিন করেছে একদিন এটাই মডেল হবে বাংলাদেশে। যে উন্নতির ধারবাহিকতার চেষ্টা উনি করেছেন তা যদি সবাই উপলব্ধি করতো তাহলে হয়তো এই দেশের মানুষ এর সত্যিই ভাগ্যের উন্নতি হতো।
আপনি তাকিয়ে দেখুন সেই দুই বছরের খুন, হত্যার নিউজ কি পরিমাণ চেপেছে পত্রিকায় এবং তুলনা করেন আগের একবছর এবং পরের একবছর, তাতেই বুঝতে পারবেন কতটা পরিবর্তন।
আসলে জাতি হিসেবে আমরা ও এখন দুর্নীতিবাজ হয়ে গেছি, তাই ভালো কিছুই আমরা সহজেই গ্রহণ করতে পারিনা, ঘুষ বা দুর্নীতি না করলে আমাদের এখন আর ভালো লাগেনা।
ধন্যবাদ সবাইকে -
১৮|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৫২
নাজমুল আহমেদ বলেছেন: এতে আমার কোন আপত্তি নাই আর যারা এই হারামীগুলোর জন্য মায়া কান্না করে তাদেরও এই রকম শাস্তি কেউ দিলে আমার কোন আপত্তি থাকবে না।
১৯|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০১
ইশতে আশিক বলেছেন: ওই গুলোরে ছাড়ল কেডা!!!? এইটাই তো সবচেয়ে বড় ভুল হয়েছে। এরপর যখন ১০% নিতে চাইবে তখন মনে করিয়ে দিবে এই ১০% ওরে কতো মজা দিয়েছিল।
২০|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০১
সাজিদ বলেছেন: @কানাবাবা
আপনার কমেন্টগুলা পড়ি। আপনাদের মতো কানাদের জন্যই দেশের এই অবস্হা। দূর্নীতি নিয়ে সবার যেই বড় বড় কথা মনে হয় সব ফেরেশতা। নিজের নামে লিখি তাই অনেক কিছু লিখতে পারি না। আমার লিখা দিয়ে কেউ বিব্রত হোক সেটা চাই না। মহাত্মা গান্ধীর মতো রাজনৈতিকরা শতবছরে হয়ত একবার আসে। আর বাংলাদেশ এ দূর্ণীতির কথা বলে পুরা দেশের অর্থনীতিকে পিছিয়ে দেয়া হয়েছে।
২১|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০২
ইশতে আশিক বলেছেন: সন্ত্রাসী চান্দাবাজ গুন্ডা এবং দুর্নীতি বাজ ব্যাক্তির জন্য দরদ উতলাইয়া পরিবার জন্য কইস্যা মাইনাস।
২২|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:০৭
০০৭৭৭৭৭ বলেছেন: এক জন আম-জনতার কথা হলে মেনে নেওয়া যায় তবে তরেকের কথা হলে অন্য।দেশের সম্পদ লুটাইয়া খাইছে।১২০০ কোটি টাকা বিভিন্ন খাতে দেওয়া হলে ১১৯০ কোটি টাকা লুট করি খইছে।হাজারো মানুষকে মারি খাইছে।তরেকের কস্ট কেন দেখেন? এ সব লোকের কথা চিন্তা করেন..দেশ লুটরাজ দের কথা না লেখে একজন সাদা মানুষের কথা লেখেন এতে কষ্টা কিসু টা লাগোব হবে।
২৩|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:১০
রাজিয়েল বলেছেন: @এমদাদ হোসেন জাবেদ: ++++
২৪|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:২৩
০০৭৭৭৭৭ বলেছেন: বি-ভাইরাস মানে ভ্যকসিন।মানে মরা ভাইরাস।এসব এন্টি ভাইরাস।মাইনসে জানে না মনে করসেন???নিজে লেখছেন নাকি ফটোকপি???আর হাত থেকে গুলি পরে,মনে করেন মানুষ এত বোকা।গুলি কেন পরলো মানে তাকে ছেরে দেওয়া হইচে??? মানুষকে এত ছাগল পাইচেন...... হতবাগ হইতেছি মানুষ দিন দিন ছাগল হইতেচে।যদি আপনে লেখেন আপনে ছাগল বলমুনা অন্য কেউ হলে তার মতন ছাগল কেউ নাই....
সরি(sorry)
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০০
েহলাল খান বলেছেন: ব্রাদার এটা মানবজমিন আজকের ইস্যু থেকে নেয়া হয়েছে।
২৫|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৩০
মো:হাফিজুর রহমান তরফদার বলেছেন: "রিমান্ডের নামে রাষ্ট্রীয় নির্যাতন বন্ধ হোক। অপরাধীর বিচার চাই, নির্যাতন নয়।"
এক মত..........................
২৬|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৩৫
এস এইচ খান বলেছেন: হিসাব মেলাতে পারি না। আঁতাতটা কত জঘণ্য হিসাবের ছকে আঁকা ছিল। তারেক, মামুনদের নাসতা গরম ডিম দিয়ে হবে, সে সমিকরণতো খুবই সহজ। মাঝ থেকে জলিল, মখারা গরম ডিম উল্টা দিক দিয়া খেল। মাঝে মাঝে ওদের লাফালাফি দেখলে হাসি । কি আর করা, দলের বৃহত্তর সার্থে এটুক সেকরিফাইস তো থাকতেই হবে । অন্ধ আউয়ামীরা সাত পাঁচ চিন্তা না করেই ছাগলের ৩নং বাচ্চার মত লাফিয়েছে বিভ্রান্ত করেছে কানা পাবলিকরে। তখন বুজে নাই, একজনের কাছে হিসাব নিকাশের খাতা ইতিমধ্যে ক্লোজড হয়েছে। সত্যি, শেখ হাসিনা পারে এবং তাকে যে পারতেই হবে। এতকিছুর পরেও মখা, আঃ কাদেররা কি বুঝেনা? বুঝে, কিন্ত পরিণতির ইতিহাস সামনে এসে দাড়ায় । শামসুল হক, ভাষানী, একালের জলিলরা অথবা আওয়ামী ছেড়ে যাওয়া আসাফুদ্দৌলা, আবুল হাসান চৌধুরীরা। তখন আবার হিসাব মিলায়। গরম ডিম খেয়ে কোন মতে বাচলুমরে বাবা, শেষে নিজেকে নিজে পাগল সাব্য¯ত করেও কুল পাবনা । তার চেয়ে ভাল, আউয়ামী লেংগুরটা ধরে ইহ জিন্দেগী শেষ করি। অতএব, ঐ আউয়ামী চেয়ারম্যানের এটা হচ্ছে ঘটনার ১ম অংশ আর ২য় অংশ আমার উপরোক্ত বক্তব্য
----------------
সাজিদ বলেছেন: মঈন উদ্দীনের বিচার একদিন হবেই। তারেক এর ৪৬ হাজার কোটি টাকা দূর্ণীতির সুষ্ঠু বিচার চাই। আর প্রমান ছাড়া যারা কথা বলে তাদেরকও একদিন প্রমান ছাড়া রিমান্ডের দাবি জানাই। এটাই শেষ সরকার নয়।
মিঃ সাজিদ মনে রাখবেন, নাথিং গোজ আনপেইড। অবশ্যই এই জঘণ্য মিথ্যাচারের প্রতিফলের জন্য পরকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করেত হবে না, এ আমার বিশ্বাস।
২৭|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩০
এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: তর্কের খাতিরে তর্ক আর বাস্তবতা কিন্তু একনা, অনেক সময় আমরা তর্কের খাতিরে তর্ক করতে গিয়ে বাস্তবতাকে অনেক দূরে সরিয়ে দিই, আমাদের ভুলে গেলে চলবে না আমরা বর্তমান রাজনীতিবিদ দের কাছ থেকে কি পেয়েছি আর কি পাওয়ার কথা ছিলো, আমি বলবো না সবাই খারাপ, কিনতু একবার তুলনা করে দেখুন আমাদের রাজনীতিবিদ এর সাথে পাশের কোন দেশের, তুলনা করুন পাশের কোন দেশের অবস্থান যারা আমাদেরই মতো ছিলো ২০ বছর আগে, তাদের আজকের অবস্থান। উপরে একজন বলছেন দুর্নীতির কথা বলে আমাদের অর্থনীতিতে সমস্যা হয়েছে,,, ভাই আপনি কি বলতে চান যে আমাদের দেশে দুর্নীতি নাই? ভাই সরকারী অফিসগুলো কতটা দুর্নীতিবাজ তা হয়তো আপনি বাস্তবে কোনদিন মুখমুখি হননি। যদি হতেন তা হলে এমন কথা অন্তত আপনার মুখ থেকে আসতোনা।
সবচেয়ে দুঃখজনক হলো আমার সার্টিফিকেট যখন আমি তুলতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই সেখানেও আমাকে ঘুষ দিতে হয়েছে, না হলে আমাকে ঢাকা শহরে ২য় বার আসতে হতো। ভাই কি বলবো- বাংলাদেশের প্রতিটি বৃন্তে যেনো দুর্নীতি, আর সেটাকে দূর করতে গত সরকার কিছু পদক্ষেপ নিয়েছিলো যে পরিকল্পনার উপর ভর করে আজকে দেশে ই-প্রকিউরম্যান্ট সিস্টেম এর কথা বলছেন। যাইহোক, কথা হলো রাজনীতিবিদরা আমাদের কে নেতা হয়ে আমাদের রক্ষা করাই তাদের কাজ, আর তারা যখন রক্ষক হয়ে বক্ষক এর ভূমিকা পালন করেন তখন আমাদের অবস্থান আমরা জানি।
আপনি জানেন না যখন কোন বিচার এর উপর যখন রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ হয়, যেখানে ন্যায় এর বিপরীতে উল্লেখিত রাজনীতিবিদদের কথাই চলে বিচার তখন বাদীর অবস্থান একবার যদি অনুভব করতে পারতেন তখন মনে হয় এমন ভাবে এদের প্রতি চিন্তা করতাম না। সত্যি বলতে কি আমাদের রাজনীতিবিদর আমাদের কে কি দিয়েছে তা যদি চিন্তা করি তাহলে সেখানে ভালোর চেয়ে খারাপ এতো বেশী যে ভালো খুজে পেতেই কষ্ট হয়। উনার আমাদের সাথে করছে এক ব্যবসা আর করছে অত্যাচার ।
তবে হ্যা পাশাপাশি আমাদেরও চিন্তা করা উচিত আমরাও দেশকে কি দিচ্ছি,,,,,
যখন ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা লালা দল সাদা দল করে তখন আমাদের আর কি,,,, সত্যিই বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ আর বুদ্ধিজীবিদের প্রতি হৃদয়ের মধ্যে ঘৃণা ধরে গেছে। এবার বোধহয় নতুন কাউকে স্বাগতম জানানো দরকার যাদের সত্যিই যোগ্যতা আছে। ..........
ধন্যবাদ সবাইকে -------
২৮|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩৩
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: পইড়া পৈশাচিক আনন্দ পাইলাম। এই কুত্তাগুলারে আরো বেশি কইরা টর্চার করা দরকার ছিল। আমার কাছে একদিন দিতো... টেংরি ভাইঙ্গা হাতে ধরায়া দিতাম।
উচিত কাম হইছে।
২৯|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪১
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: তারা মেধাবী রাজনীতিবিদ দের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল।
তবে হ্যাঁ,রিমান্ডের নামে পাশবিক নির্যাতন কে নিন্দা।
৩০|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪২
ও.জামান বলেছেন: "রিমান্ডের নামে রাষ্ট্রীয় নির্যাতন বন্ধ হোক। অপরাধীর বিচার চাই, নির্যাতন নয়।"
সহমত
৩১|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৪৬
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: মেধাবী রাজনীতিবিদ?? খ্যাক খ্যাক
৩২|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৪৫
লড়াকু বলেছেন: কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: পইড়া পৈশাচিক আনন্দ পাইলাম। এই কুত্তাগুলারে আরো বেশি কইরা টর্চার করা দরকার ছিল। আমার কাছে একদিন দিতো... টেংরি ভাইঙ্গা হাতে ধরায়া দিতাম।
উচিত কাম হইছে।
প্রত্যেকটা মানুষের ভেতরে একটা প্রতিহিংসাপরায়ণ দানব থাকে। এই পোস্ট সত্য মিথ্যা যাই হোক আমার ভিতরের দানবটা এই পোস্ট পড়ে খুশি হইছে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
েহলাল খান বলেছেন: ভাল
৩৩|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৫০
কৌতুহলি ব্লগার বলেছেন: "রিমান্ডের নামে রাষ্ট্রীয় নির্যাতন বন্ধ হোক। অপরাধীর বিচার চাই, নির্যাতন নয়।"
সহমত
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৮
েহলাল খান বলেছেন: সহমত সহমত সহমত
৩৪|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:১৬
মনুমনু বলেছেন: আমার যতদুর বিশ্বাস, তারেক মামারে কষ্ট দেয়ার প্রতিশোধ নেয়া হয়েছে
পিলখানা'র হত্যাকান্ডের মাধ্যমে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
েহলাল খান বলেছেন: কন কি?
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
েহলাল খান বলেছেন: কন কি?
৩৫|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৩০
ধূসর মানচিত্র বলেছেন: রাজনৈতিক নেতারা মেধাবি হয় নাকি? ছাত্রদলের প্রেসিডেন্ট-সেক্রেটারির বয়স কত?? এই টার্মের ছাত্রলীগের আগে কিছু নেতা ছিল যাদের দেখে আব্বা এবং আম্মা দেখতে মন চাইত।
যদি এই নেতারা মেধাবি হয়ে থাকত তাহলে দেশের এই অবস্থা কেন?? আর কিছু শিক্ষিত চামচার দল।
আমার ভিতরে দানব খুশি হইছে আরও খুশি হইতাম যদি দেখতাম হিটলারিয় কায়দায় টর্চার করত এই সব ভন্ডদের।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
েহলাল খান বলেছেন: মেধাবী সব শিবিরে......সভাপতি ডক্টরেট করা, সেক্রেটারী ব্যারিস্টার।
৩৬|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬
ত্রিশোনকু বলেছেন: তারা মেধাবী রাজনীতিবিদদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিতে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছিল।
জন্য: মেধাবী রাজনীতিবিদ।
পরুন: মেধাবী চোর।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৭
েহলাল খান বলেছেন: হা হা হা হা
৩৭|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪০
সাজিদ বলেছেন: @ এমদাদ হোসেন জাবেদ, আপনার কমেন্টগুলো পড়ে মনে হচ্ছে আপনি ১/১১ থেকে পেপার পড়েন নাই অথবা দেশ এ ছিলেন না। আপনি তত্বাবধায়ক সরকারের অনেক প্রসংশা করছেন।
প্রথম কথা হলো ফখরুদ্দীনের প্রধান উপদেষ্টা হবার যোগ্যতা ছিলো না। কারন তিনি ৩ বছরের মধ্যে সরকারী চাকরি করতেন। মঈন-মাসুদের প্রথম পছন্দ ছিলো ডঃ ইউনুস। উনি রাজি না হয়ে ফখরুদ্দীনের নাম প্রস্তাব করেন এবং উনি রাজি হয়ে যান। প্রথম দিন থেকে শেষ দিন পর্যন্ত উনি ছিলেন পাপেট। আসল ক্সমতা ছিলো সামরিক বাহিনীর কিছু অফিসারের হাতে।
এখন আসি দূর্নীতির কথায়। বাংলাদেশ এ কে দূর্নীতে করে নাই। আপনার মত আমারও অভিগ্গতা আছে। মাসখানেক আগেই আমার পিতা-মাতা দেশ এ গিয়েছিলেন তখন আমি একটা পুলিশ ভেরিফিকেশান রিপোর্ট আনতে বলেছিলাম। উনারা কাউকে বিরক্ত না করে নিজেরা করতে চেয়েছিলেন। চট্টগ্রামের চান্দগাও থানায় পরপর ৩ দিন যাবার পরও কোনো কাজ হয় নাই। বিদেশ থেকে আসছেন তাই অকল্পনীয় ঘুষ চেয়ে বসে। তখন পুলিশে কর্মরত একজন উচ্চপদস্হ কর্মকর্তা আত্নীয়ের পরামর্শে তাদেরকে কিছু চা খাবার টাকা দিয়ে উনারা ঢাকায় চলে আসেন। আর কিছু করতে হয়নি। আত্নীয়ের শায়তায় আসার আগে সেটা হাতে পেয়ে যান। এর আগে ২০০৪ এ আমি যখন বোর্ড অফিসে সার্টিফিকেটে নাম ঠিক করতে গিয়েছিলাম তখনও একই রকম অভিগ্গতা হয়েছিলো। তাহলে দেশের পরিস্হিতির কি কোনো পরিবর্তন হয়েছে? আমি বলি নাই দেশ এ দূর্নীতি নাই বা আগে ছিলো না। কিন্ত যারা দূর্নীতি দমনের নামে তারা রাজনৈতিক অন্ধ। যেসব আর্মি অফিসার তখন ব্যাবসায়ীদের থেকে টাকা আদায় করেছে তাদেরকে আপনি সমর্থন করছেন? অনেকের নামসহ অনেক ঘটনা বলতে পারি যারা এখন অনেক জায়গায় বসে আছে। তাহলে একা তারেকের উপর কেনো অত্যাচার? বাংলাদেশের সব ট্রেডইউনিয়নে বাকির হোসেনের মত কেউ না কেউ আছে। শাহজাহান খান নামের একজন আজকে মন্ত্রী। খুনের মামলাও বাতিল হয়ে যাচ্ছে। তাহলে একা বাকির হোসেনকে কেনো বিনা চিকিতসায় জেল এ মারা যেতে হলো? যারা দর্নীতি করেছে তাদের বিচার করুন, দূর্তীর মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যাবহার করুন। ৯১-৯৬ এর বিএনপি সরকার অনেক কম দলীয়করন ও আরো খারাপ কাজ কম করেছিলো। ৯৬ এরপর ডঃ মোশারফদেরকে ধরে নিয়ে নর্যাতন করা হলো তারা বিদ্যুতের টাওয়ার ফেলে দেয়েছেন। কোটিপতি মোর্শেদ খানের বিরুদ্ধে ২০ হাজার টাকার চাদাবাজির মামলা করেছে। বিএনপিও সাবের হোসেনের বিরুদ্ধে ফেরীতে প্লেট চুরির মামলা দিলো। former Air Force Chief Jamaluddin hosen এর নামে পুলিশের ঘড়ি ছিনতাইয়ের মামলা করে। এগুলোই খারাপ উদাহরণ। এখনও এসব খারাপ কাজের জন্য ভবিষ্যতের আরও খারাপ দিনের দিক নির্দেশ করছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৫০
েহলাল খান বলেছেন: এখানে একমাত্র আপনার কমেন্টস গুলাই নিরেপক্ষ বলে মনে হয়েছে।
৩৮|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৯
বিডি আইডল বলেছেন: লড়াকু বলেছেন:
প্রত্যেকটা মানুষের ভেতরে একটা প্রতিহিংসাপরায়ণ দানব থাকে। এই পোস্ট সত্য মিথ্যা যাই হোক আমার ভিতরের দানবটা এই পোস্ট পড়ে খুশি হইছে।
এই পোষ্টে কিছু "দানবের" দেখা মিলছে
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৫১
েহলাল খান বলেছেন: এই পোষ্টে কিছু "দানবের" দেখা মিলছে
জটিল আবিষ্কার
৩৯|
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৫
সাজিদ বলেছেন: আমি নিরপেখ্খ নই। কিন্তু খারাপটাকে খারাপ স্বিকার করি। সমস্যা হলো বিএনপি আসলেও কিভাবে যেনো বাবর টাইপের কিছু মানুষ ড: মঈন খানদের থেকে বেশী ক্সমতাবান হয়ে যায়। এই সরকার যা ডেখালো। মন্ত্রি সাজেদা চৌ: এর ছেলে সাজা পেয়েও রাষ্ট্রপতির ক্সমা পায় আর একজন বাকির হোসেনকে বিনা বিচার এ মরতে হলো। তবে এটাও ঠিক বাংলাদেশের ইতিহাস বলে বিএনপি পরের বার আসলে এর থেকে শিখে এরকম কিছু একটা করবে। তখন আবার আন্তর্জাতিক কুখ্যাতিসম্পনন ড: কামাল হোসেনরা শহীদ মিনারে মানব বন্ধন করবে। আমার মত সাধারন ভোটাররা বিব্রত হব। আমরা যারা যেই দলকই পছন্দ করি না কেন দেশকে আর মানবিয় ব্যপারগুলোকে সম্মান করা উচিত।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৫
েহলাল খান বলেছেন: হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন।
৪০|
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৪৬
এমদাদ হোসেন জাবেদ বলেছেন: সাজিদ ভাই, অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। অনেক বিষয়ে আপনার সাথে সহমত প্রকাশ করছি। আসলে আমার বক্তব্য কিনতু এই নয় যে তত্তাবধায়ক সরকার আমি চাই। বক্তব্য হলো যাদের জন্য এই বল্গ টি লিখা তাদের জন্য। তাদের কৃতকর্মের জের আমাদের ১৫ কোটি মানুষকে দিতে হচ্ছে সুতারং তাদের সাফার করা দরকার। আর শুধু তাই নয় তাদের জন্য অনেক মানুষকে আইনের উদ্ধেও অনেক তীক্ততার স্বীকার হয়তো সেটা আপনিও জানেন। বাংলাদেশে ফেরেস্তা কেউ আছে সেটা আমি বলছিনা, আমি আগেও বলছি, শুধু সরকার বা রাজনীতিবিদ গণই আমাদের বর্তমান অবস্থার জন্য দায়ীনা, পাশাপাশি আমরা সাধারণ জনগণও দায়ী। কিনতু আমি সার্বিক পরিস্থিতির কথাটা শুধু বলে বুঝানোর চেষ্টা করছি, আপনি তাকিয়ে দেখুন বর্তমানে টেন্ডার বাজী আর ফখরুদ্দিন বা সেনাবাহিনী থাকা অবস্থান। দেখুন আমাদের সিস্টেমটাই খারাপ, যারা পলিসি ক্রিয়েট করে তারাই তো বক্ষকের ভূমিকা পালন করছেন।
আমরা কথা বলছি রিমান্ডের নামে নির্যাতন - আপনি কি ভুলে গেলেন রুবেল বা এমন অন্য অনেকর কথা যাদের কে এই গনতান্ত্রিক সরকার অত্যাচার করে সিস্টেমটা তৈরী করেছেন?
যাইহোক, তৃতীয় মাত্রার মতো বসে বসে ভাই যুক্তি অনেক খন্ডানো যাবে, বাস্তব আমি আপনি সবাই জানেন।
আপনি ১/১১ এর কথা বলছেন, ভাই একবার কি বলবেন এই পরিস্থিতির হোতা কারা? লগি কার জন্য আর কাছি কার জন্য?
পৃথিবীর সবগুলো মিডিয়াতে আমাদের কি ভাবে প্রমাণ করেছে তা হয়তো সহজেই আপনি ভুলে গেছেন, সেখানে সেনাবাহিনী বলেন বা ফখরুদ্দিনই বলেন তাদের সেদিন এর হাত বাড়িয়ে দিয়ে দেশকে কি রণক্ষেত্র থেকে বাচিয়েচে তা হয়তো আপনি উপলব্ধি করেননি।
সহজ কথা, নোংরা রাজনীতিবিদ সে যেই হোক তাদের কে উচিত শিক্ষা দেওয়া দরকার। যে অত্যাচার তারা করেন বা করেছেন তাদের কে সেই ভাবেই শিক্ষা দেওয়া উচিত যাতে তারা উপলব্ধি করতে পারে। তা হলে আর বাবর রা কালে কালে জন্মাবে না।
ধন্যবাদ সবাইকে -
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৮
েহলাল খান বলেছেন: তবে ভাউ এ পরিস্থিতিটা সৃস্টি করে দেয়ার পেছনে আমাদের পাশপাশি বিদেশী ষড়যন্ত্র যে ভূমিকা রেখেছে এটা আমি বিশ্বাস করি।
আপনার মন্ত্যব্যর জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: রিমান্ডের নামেএই রকম নির্যাতন প্রতিটি থানাতেই প্রতিরাতে চলে। দিনের পর দিন এই বিভৎসতা চলে এলেও কেউ এর প্রতিকার করেন না। যারা রিমান্ডের নামে এই নির্যাতনের শিকার হন, তারা আম-জনতা বলে তাদের কথা কোন মিডিয়ায় প্রকাশিত হয় না, কেবল রুই-কাতলাদের নিয়া আহা উহু চলে।
রিমান্ডের নামে রাষ্ট্রীয় নির্যাতন বন্ধ হোক। অপরাধীর বিচার চাই, নির্যাতন নয়।