নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাদা রং এর মনের বিষ..

দেশকে ভালবাসি, কিন্তু দেশের জন্য কিছুই করতে পারি নাই বলে, নিজেকে খুব ছোটলোক ভাবি

নারিকেল-জিন্জিরা

খুবই সাধারন একজন মানুষ। ভাল লাগে গান শুনতে, সমুদ্র দেখতে আর ঝুম বৃষ্টিতে ভিজতে।

নারিকেল-জিন্জিরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডোরেমন নিয়ে কিছু কথা

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫২

আজ পত্রিকায় দেখলাম, ডোরেমন বন্ধ করবার জন্য সংসদে বিষয়টি উথ্থাপিত হয়েছে

Click This Link







ডোরেমন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলছেন। হ্যা এটা অবশ্যই ভাবনার বি‌ষয় যে জাপানিজ এই কার্টুনটি হিন্দিতে এবং শুধুমাত্র হিন্দি চ্যানেল গুলোতেই দেখান হচ্ছে। তাই জনপ্রিয় কার্টুনটি বাচ্চারা হিন্দিতেই দেখতে পাচ্ছে। এমনিতেই আমাদের দেশে শিশুদের জন্য ভাল কোন বিনোদনের ব্যাবস্হা নেই তার উপর শুধু হিন্দি ভাষার দোহাই দেয়াটা আসলেই কতটুকু যুক্তিযুক্ত? টিভি খুল্লেই যেখানে হিন্দি চ্যানেল গুলোর দাপট সেখানে একটা কার্টুনকেই কেন শুধু শুধু বেছে নেয়া হবে? কেন সব হিন্দি চ্যানেল গুলোকে নয়। বাসা বাড়িতে যখন মা-খালারা বাচ্চাদের নিয়ে হিন্দি সিরিয়াল গুলো দেখছে তখনও কি তারা হিন্দি শিখছে না? আমিতো অনেক বাড়িতেই দেখেছি মায়েরাই তাদের সন্তানদের নিয়ে হিন্দি মুভি থেকে শুরু করে হিন্দি সিরিয়াল, নাচ-গানের অনুষ্ঠান সব এক সাথে বসে দেখছে। তাতেকি তারা হিন্দি শিখছে না। আজকালতো মায়েই এই বিষয়ে বেশি অগ্রগন্য। তারা নিজেরাও দেখে, সাথে সাথে বাচ্চারাও দেখে। ঈদ পার্বনে বাচ্চাদের হিন্দি নাম ওলা জামা কিনে না দিলেতো ঈদই হয়না।



ব্যাবস্হা যদি নিতেই হয় তবে গোড়া থেকেই নেয়া উচিৎ। একটা কার্টুন বন্ধকরে এর প্রতিকার আদও কতটুকু হবে তা সময়ই বলে দেবে।



ছবি: ইন্টারনেট

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

নক্ষত্রহৃদয় বলেছেন: ডোরেমন বাংলায় দেখানো উচিৎ

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

মদন বলেছেন: বন্ধ করার কথা বলে কিন্তু নিজেরা এমন জনপ্রিয় বাংলা কার্টুন দেখার ব্যবস্থা করে দেয় না।

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

আজিমুল হক খান বলেছেন: বিষয় টি ভাষাগত ব্যপার না। ডোরেমন শেখাই কিভাবে ফাকি দেওয়া যায়. এটার আনন্দ দেয় কিন্তু আনইথিক্যল।

৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

পাপাই বলেছেন: মদন বলেছেন: বন্ধ করার কথা বলে কিন্তু নিজেরা এমন জনপ্রিয় বাংলা কার্টুন দেখার ব্যবস্থা করে দেয় না।

আমার এই পোস্ট টা পড়ুন প্লিজ।

Click This Link

৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

জাহান শাহ বলেছেন: ভারতে বাংলাদেশের একটি চেনেলও চলে না। কিন্তু আমাদের দেশে তাদের টিভির এতো কদর কেন?

৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

সায়লা বলেছেন: ডোরেমন দেখানোই উচিৎ না। ডোরেমন বাচ্চাদের নষ্ট করে দিচ্ছে। লেখাপড়া@ পাকিঁ দেয়া, মায়ের কথা না শোনা, সারাক্ষণ খেলায় মন দেয়া আর যখন তখন রাগ করা , বন্ধুদের সাথে মারামারি করা এই সব হলো ডোরেমন কার্টুনের বিভিন্ন চরিত্রের মূল বিষয়। যা বাচ্চাদের ছোট্ট মনে মাদকের চেয়েও ভয়ংকর কুপ্রভাব ফেলছে। ভাই আমার মেয়ে ২৪ আউয়ারস এই ডোরেমন দেখে, আমি ভীষণ চিন্তিত কিভাবে তাকে এই কার্টুনের নেশা থেকে বের করে আনবো? ঘুম থেকে চোখ খুলেই বলে মাম্মি ডোরেমন ছেড়ে দাও, ওর বয়স মাত্র ৩ বছর। ঘুমের মাঝেও ডোরেমন কে ডাকে, তার সব খেলনা হতে হবে ডোরেমন। আমি একজন মা হিসেবে চাই ডোরেমন প্রচার না হোক। কার্টুন বাচ্চারা দেখবেই আর তা হোক শিক্ষণীয়।

৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩২

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
সায়লা আপা আপনি আপানার মেয়ে সাথে ঘন্টা দুই ডোরিমন দেখুন - এবং তাকে আপনি সময় দেন পারলে খেলুন !!

বাচ্চারা ২৪ ঘন্টা টিভি দেখবে না - যদি না আপনি সময় দেন - যখন সময় দেন তখন আপনি টিভির দিগে চেয়ে থাকেন !!

ডোরিমন কার্টুনে অকেন ভালো গুন দেখানো হয় সেটা শিখান -- আর যদি আপনি সিরিয়াল না দেখতে পেরে বাচ্চার প্রতি বিরক্ত হন তাহলে কিছু বলার নাই !!
---------------------------------------------------------

আমার একটাই দাবী বাংলায় দেখানো হোক ডোরিমন !!

৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩

জাহান শাহ বলেছেন: আর মায়েরা যদি স্টার চেনেল থেকে বেড় হয়ে আসেন তাহলে দেখবেন সন্তানেরাও ডোরেমন থেকে বেড় হয়ে আসবে।

৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

বৈরাম খাঁ বলেছেন: ভাই আমি কিছুদিন আগে এক আত্মীয়ের বাসায় গিয়েছিলাম সেখানে ৭ বছরের এক ছেলেকে প্রশ্ন করি বাংলায় উত্তর দেয় হিন্দীতে যার আগামাথা কছুই বুঝি নাই।তার ডোরেমন এর জ্বালায় টিভিই দেখতে পারি নাই।আর ডোরেমন দেখে কি লাভ হচ্ছে?তাও যদি মিনা কার্টুনের মত শিক্ষনীয় বিনোদন হত একটা কথা ছিল।

১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

নারিকেল-জিন্জিরা বলেছেন: এখানে কিছু বিষয় বলে রাখা দরকার।বাচ্চাদের ছোটবেলা থেকেই যদি টিভি দেখার অভ্যাস গড়ে উঠে তার দায় দায়িত্ব কিন্তু বাবা-মার উপরই পরে। যেমন টিভি দেখতে দেখতে খাওয়ানো, ঘুমানো এইসব অভ্যাস করালে দুইদিন পর আপনাকেই কান্না করতে হবে এই বলে যে "আমার বাচ্চারে ডরিমনে খাইলো, আমার বাচ্চারে পোকেমন ভুতে ধরলো!!!!"

এই সব না করে ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন ধরণের মজার বই পড়া শিখানো যেতে পারে।আঁকাআঁকি, খেলাধুলা, বোর্ড গেমস, ক্রিয়েটিভ কাজ শিখানো যেতে পারে যাতে তার পরিপূর্ন মানসিক বিকাশ ঘটে। আমার ৬ বছরের এক ভাগিনা এত সুন্দর আর্ট করে যে বিশ্বাসই করা যায়না। স্কুলের পাশাপাশি পরিবারের সবারই দ্বায়িত্ব আছে ছোট বাচ্চাদের নতুন নতুন বিষয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া। বাচ্চারা সবার আগে শিখে তার পরিবার থেকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.