![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তোমরা কখনো হীনমন্যতায় ভুগবেনা ও দুঃখিতও হবেনা বরং তোমরাই হবে বিজয়ী যদি তোমরা ইমানদার হও। ( সুরা আল ইমরান, আয়াত ১৩৯)
খুব সকালে ঘুম ভাংল মুনিয়ার। রাতে ভালো ঘুম হয়েছে ওর। অদ্ভুত সুন্দর একটা স্বপ্ন দেখেছে ও। একটা ফুট ফুটে সুন্দর শিশু ফুলের মধ্যে ঘুমিয়ে আছে। মুনিয়া শিশুটাকে কোলে তুলে বাড়ীতে নিয়ে এসেছে। এর কিছুখন পরই সে দেখলো শিশুটি তার আচল ধরে টানছে। তাকাতেই বলল আম্মু আমি ক্লাশে ফার্স্ট হয়েছি। সেই থেকে শিশুটির মুখ মুনিয়ার চোখের সামনে ভাসছে। রাতুল কে জানাতে হবে কথাটা, ও শুনলে কি যে খুশি হবে! রাতুলের ইচ্ছে ওদের একটা ছেলে হোক। মুনিয়া স্বপ্নেও দেখেছে ছেলে। রাতুল যা মেধাবী কোন ক্লাশে ফার্স্ট ছাড়া সেকেন্ড হয়নি তার ছেলেতো ফার্স্ট হবেই। স্বপ্নটা দেখার পর থেকে রাতুলের মোবাইলে কল করছে মুনিয়া, মোবাইল বন্ধ। রাতুল ঢাকায় নেই সিলেট গিয়েছে, কি এক অফিসের কাজে। আজ ঢাকা আসবে ও যে প্রেগনেন্ট সেটা রাতুল জেনে গেছে। হয়তো মোবাইলে চার্জ নেই। ওর যা ভুলো মন। মুনিয়ার সাথে রাতুলের প্রথম কবে কথা হয়েছে মনে নেই সেই দিন ক্ষন। তবে প্রথম দেখা হবার কথা খুব মনে আছে মুনিয়ার। এক রাতে হুট করে মুনিয়ার মোবাইলে একটা কল আসে। ওপাস থেকে একটা কোমল পুরুষ গলায় বলে- হ্যালো ঘুমিয়ে আছেন কেন? বাহিরে ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে। এমন সময় কেউ ঘুমিয়ে থাকে? মুনিয়া খুব অবাক হয় এই লোক বলে কি? এত রাতে ফোন করে কেউ এরকম ভাবে কথা বলতে পারে সেটা ভেবে মুনিয়ার কেমন যেন লাগে। আঠের বসন্ত শেষ মুনিয়ার, কেউ যে প্রেমের প্রস্তাব দেয়নি এমন না।
স্কুল জীবনে একটা ছেলে ঘুর ঘুর করত মুনিয়ার পিছনে ওই পাত্যা দেয় নি। কেমন যেন চোর চোর একটা ভাব চেহারায় নাম সবুজ, আরে ছেলেরা হবে বলিষ্ঠ যা বলবে সরাসরি বলবে। সেই ছেলেটা ওকে একবার একটা ডায়রী দিয়েছিলো তার ভেতরে চ্যাপ্টা সুকনো গোলাপ ফুল। সাথে লেখা "তোমার জন্য গত ভ্যালেনটাইনে কিনেছিলাম সাহস হয়নি দেবার, রেখে দিলাম তাই ডায়রীর পাতায়। আর একটা কথা বলার ছিল। বলা হলো না যদি কখনো সময় পাই বলব।" সেটা দেখে মুনিয়ার মেজাজ আরো খারাপ হয়ে ছিল। আরে ভাই টাটকা গোলাপ দেবার সাহস নাই ভাল, সত্যি কথাটা স্পষ্ট করে বল। বললেই তো হয় "আমি তোমাকে ভালো বাসি, মুনিয়া।" না সেটা বলবে না, যদি আমি ধরে খেয়ে ফেলি। আমি তো বাঘ। আমর জন্য পাঠিয়েছে সুটকি গোলাপ ফুল সাথে সাথে এক কেজি লইট্যা মাছের সুটকি দিতি, ভর্তা করে খাওয়া যেত। এই সুটকি গোলাপের ভালো বাসা লাগবেনা আমার। ছেলেটা কে রিফিউজ করার পর ও নাকি খুব কেদেছিল। মুনিয়ার বান্ধবী ঝুমা বলেছিল ওকে। ঝুমাই ডায়রী চালা চালি করত। ঝুমা যে সুটকি ফুলআলা সবুজকে ভালো বাসতো সেটা খুব বুঝত মুনিয়া। শেষে ঝুমা বিয়েও করেছে সবুজ কে, ভালো আছে ওরা। সুখি সংসার। সিলেটে থাকে, বিয়ের পর ঝুমার সাথে কথা হয়ে ছিল মুনিয়ার। সবুজ নাকি অনেক টাকা কামাচ্ছে। মুনিয়া জানতে চেয়ে ছিল কি করে সবুজ? ঝুমা বলেনি, কেবল বলে ছিল অতজেনে আমার লাভ কি? আমি খাই দাই দামি গহনা পরি, দিব্যি আছি, বিন্দাস। তুই তো ঠোকর দিলি সবুজ কে। দেখ এখন আমি কত সুখি। এই জায়গায় তো তোর থাকার কথা। যাক তুই ঠোকর না দিলে আমার কপাল খুলতো না। ও দের কথা আর আগায় নি, মুনিয়াই কেটে দিয়ে ছিল লাইনটা।
মুনিয়াও কম সুখি না, রাতুলের মতন একজন সু পুরুষ পেয়েছে ও। সেই বৃষ্টির রাত থেকে একটু একটু করে ভালো বেসে ফেলে ছিল মুনিয়া, রাতুল কে। সে ভাবেই কাছে আসা। দেখতে দেখতে এক বছর কেটে গেছে ওদের কাছে থাকার। মুনিয়ার খুব মনে আছে এক মাস আগের সেই ১৪ ফেব্রুয়রীর কথা টানা ১১ মাস মোবাইলে কথা বলার পর ওরা দেখা করে ছিল ভালোবাসা দিবসে। রাতুল একটা সাদা ধবধবে পান্জাবী আর নীল জিন্স পরে এসে ছিল। কি স্মার্ট! এত দিন মোবাইলে কথা বলা লোকটা আজকে ওর সামনে দাড়িয়ে আছে হাতে এক তোড়া লাল গোলাপ। মুনিয়া ওর জন্য একটা টি শার্ট কিনে নিয়ে গিয়েছিল, লাল রংয়ের। রাতুল টিশার্ট হাতে পেয়েই ওর পান্জবী টা খুলে পরে নিয়ে ছিল কি বডি ওর সালমান টালমান কিচ্ছু না নস্যি। মুনিয়ার খুব ছুয়ে দেখতে ইচ্ছে হচ্ছিলো ওর বুকের পশম গুলো। কিছুখন এদিক সেদিক ঘুরে মুনিয়াই বলল- "এই রাতুল বাহিরেতো খুব ধুলা আর দেখছনা কেমন ভিড় তোমার সাথে যে একটু নিরিবিলি কথা বলব সেটাও হচ্ছেনা। চারপাশে মানুষ গিজ গিজ করছে।" রাতুল যেনো একটু খুশি হেয়ে বলল, হ্যা ঠিকই বলেছ ধানমন্ডী আটের দিকে আমার এক বন্ধুর একটা ফ্লাট আছে সেখানে যাওয়া যায়। তোমার তো দেখি ধুলায় একে বারে কাহিল অবস্হা, সেটা বলেই রাতুল একটা রিকশা ডাকল। কি ভালোই না বাসে এই লোক মুনিয়াকে, মুনিয়ার চোখে জ্বল এসে গেল রাতুলের কথা শুনে।
প্রিয় পাঠক আমি আর লিখব না ফ্লাটে গিয়ে সেদিন কি হয়ে ছিল? তবে আপনারা সবাই নিশ্চই বুঝতে পারছেন। ওরা ওখানে গিয়ে নিশ্চই দাবা খেলেনি, খেলে থাকলে তো আর এক মাস পর একটি শিশু জন্মানোর স্বপ্ন দেখতে হয়না।
দুপুর দুইটা, মুনিয়া দাড়িয়ে আছে মিরপুরের একটা কাজী অফিসের সামনে। রাতুলের এখানে আসার কথা, সকাল থেকে মুনিয়া আর পায়নি রাতুল কে, ফোনে। যে দিন রাতুল সিলেট গিয়ে ছিল সেদিনই মুনিয়াকে বলে গিয়ে ছিল ঢাকা ফিরেই এখানে এসে, এই কাজী অফিসে বিয়ে করবে ওরা। কিন্তু রাতুলটা কেন যে আসছে না, কে জানে? মুনিয়ার কাছে রাতুলের বাসার ঠিকানাটাও নেই একদিন জানতে চেয়ে ছিল মুনিয়া, রাতুল অন্য প্রসংগ এনে ব্যাপারটা চাপিয়ে গিয়ে ছিল।
বিকেল পাচটা রাতুল এখনও এলো না, মোবাইল ও বন্ধ। তাহলে কি মুনিয়ার সাথে চিট করল রাতুল? মুনিয়ার মাথাটা কেমন ফাকা হয়ে যেতে থাকে। ওর পেটের ভেতর যে ভ্রুন টা বড় হচ্ছে প্রতি নিয়ত ওর রক্ত খেয়ে, তার কি হবে? মুনিয়ে খুব শক্ত মেয়ে ও খুব সহজেই পারবে শিশুর ব্যাবচ্ছেদ করে ফেলে আসতে কোন ড্রেনে কিন্তু রাতুল যে ওকে ঠকালো।
রাত আটটা, রাতুল এখনো মোবাইল খোলেনি, মুনিয়া বসে আছে ওর খাটের উপর, গত কালের সাজানো স্বপ্ন গুলো এভাবে ওর চোখের সামনে শেষ হয়ে যাচ্ছে ভাবতে খারাপ লাগছে ওর। ও একটা ম্যাটার্নিটির সাথে কথা বলেছে সেখানে কাল কের একটা এপয়েনমেন্ট দিয়ে রেখেছে। কাল সকালেই ও ফেলে আসবে ওর শরিরের ভেতের বেড়ে ওঠা ভ্রুন নামের অসুখ টাকে। মুনিয়ার ভাবতে অবাক লাগে কাল যে শিশুর ভ্রুন ওকে শিহরিত করছিল আজ সেই ভ্রুনটাকে ওর কাছে পাপ মনে হচ্ছে। মুনিয়ার কিছুটা খারাপ লাগে, ও যদি এভাবে রাতুলের কাছে এগিয়ে না যেত তাহলে কি রাতুল ওর এত বড় ক্ষতিটা করতে পারত? কেন ধরা দিল মুনিয়া রাতুলের পাতা ফাদে। কি বোকা মেয়ে ও, একবার জানতেও চায় নি, কোথা থেকে রাতুল পেয়ে ছিলো মুনিয়ার ফোন নাম্বার।
সকাল আট টা, মুনিয়া ম্যাটার্নিটি ক্লিনিকের একটা ছোট্ট ঘরে বসে আছে। ওর পেটে বারতে থাকা ভ্রুন টাকে একটু আগে টেনে-হিচড়ে বের করে আনা হয়েছে। ওর ভেতর কার পাপ মুছে গেছে, কিন্তু যে এই পাপ ওর শরিরের ভেতরে দিয়ে পালিয়ে গেছে তাকে কি অত সহজে ছেড়ে দেয়া যায়? কিন্তু কোথায় পাবে ও রাতুল কে?
রাত ১২ টা, ঝুমা ফোন করেছে, মুনিয়া আলসেমী করে ফোন ধরে, ও পাশ থেকে ঝুমা বলে হ্যালো মুনিয়া, শুনতে পাচ্ছিস? ঝুমার গলায় উৎকন্ঠা। মুনিয়া আলসেমী নিয়েই বলে এত রাতে ফোন করেছিস কেন? মুনিয়া সর্বনাশ হয়েছে, তোকে যে কিভাবে বলি? মুনিয়া কিছুটা অবাক হয় ও জানতে চায় কি হয়েছে রে ঝুমা। ঝুমা কিছুখন চুপ করে থেকে বলে তোর ব্লু ফ্লিম বের হয়েছে। সবুজের এক কলিগ ওকে ব্লুটুথ দিয়ে দিয়েছে। ঝুমা আর কিছু বলে না। ও মোবাইলটা বিছানার উপর রেখ উঠে দাড়ায় ওপাশ থেকে ঝুমা বলতে থাকে হ্যালো মুনিয়া শুনতে পাচ্ছিস হ্যালো শোন, সবুজ সি, আই, ডিতে চাকরী করে ও কোন দিন বলেনি আমাকে আজ বলেছে। যে কলিগ ওকে ভিডিও টা দিয়েছে সে এই ভিডিও পেয়েছে এক ছিনতাই কারীর কাছ থেক উদ্ধার করা মোবাইল থেকে। ছিনতাইকারি জবানবন্দী দিয়েছে। মোবাইলটা তারা যার কাছ থেকে ছিনতাই করেছে সে নাকি জীবন দিতে রাজি ছিল কিন্তু মোবাইলটা না। পরে নাকি ওরা সেই লোকটাকে চাকু দিয়ে আঘাত করে। পুলিশ গিয়েছে ঘটানার স্পটে, এখনো জানা জায় নি লোকটা বেচে আছে নাকি মরে গেছে। সবুজ ভিডিওটা দেখে বলেছে তোর সাথে যে ছেলেটা আছে ও সবুজের বন্ধু, সবুজ আর ও একই মেসে থাকতো এক সময় সবুজের কাছ থেকেই নাকি তোর নাম্বার নিয়েছিল রাতুল। হ্যালো, হ্যালো বলার পর লাইনটা কেটে যায়। ঝুমা আরো কয়েকবার চেষ্টা করে কিন্তু কল রিসিভ করে না মুনিয়া।
মুনিয়ার এসব কথা কিছুই শোনা হয় না। কি এক অভিমান কাজ করে ওর বুকের ভেতর, এত খারাপ রাতুল! সেদিনের ধানমন্ডির সেই ফ্লাটের বেডরুমের অচেনা বিছানায় তার সম্মান কি চুরি হয়ে ছিলো না কি সে নিজেই বিলিয়ে দিয়েছিল।কতটা বিশ্বাসইনা করেছিল মুনিয়া রাতুল কে, মুনিয়াই বলে ছিল এই রাতুল তুমি কেমন মানুষ, তোমার মোবাইলে ক্যামেরা নেই?
শেষ কথাঃ ভোর ৫টা বাহিরে মসজিদে আযান হচ্ছে মুনিয়ার বাবা একরাম সাহেব নামাজ পড়তে উঠেছেন। মুনিয়ার ঘরে আলো জ্বলছে, উনি গিয়ে দরজার পাশে দ্বাড়িয়ে ডাকলেন মুনিয়া মা জেগে আছিস? মা ওঠ অযু করে নমাজ পড় মা। মা মরা এই মেয়েটা কে তিনি ঠিক মতন স্নেহ দিতে পারেন নি। তবে এই মেয়ের স্বাধীনতায় কোন হস্তক্ষেপ করেন নি তিনি। তিনি আবার মুনিয়ার ঘরের দরজায় টোকা দিয়ে বলেন মা মুনিয়া শুনছিস মা ওঠ। মুনিয়র ঘরের ভেতের থেকে কোন আওয়াজ হয় না।
সকাল ৮ টা, মুনিয়াদের বাড়ীতে পুলিশ এসেছে। মুনিয়ার ঘরের দরজা ভাংয়া হচ্ছে। মুনিয়া সে আওয়াজ শুনতে পারছে না। সে পরে আছে তার বিছানার উপর। হাতে একটা বোতল, বিষের।
মুখবন্ধঃ গল্পের সকল চরিত্র কাল্পনিক কেবল ১৪ ফেব্রুয়রীর চরিত্র টা ছাড়া। রাত জেগে লিখলাম লেখায় কিছু ভুল থেকে যেতে পারে, এডিট চলবে। যারা আমার লেখা পড়েন তাদের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি ইদানিং কিছুটা ব্যাস্ত তাই লেখা দিতে একটু দেরী হয়। শরিরটাও ব্যাগড়া দেয়, লেখা হয়না। একজন সহ ব্লগার আমাকে বলেছেন আমি সমসাময়ীক বিষয় নিয়ে কিছু লিখছি না কেন? সময় করে উঠতে পারিনি। এই লেখায় বলছি, রাজাকার সে যে দলেরই হোক তাকে বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবী আমাদের সকলের, ছোটদের, বড়দের, গরিবের-নিঃস্বের-ফকিরের।
ভ্যালেনটাই সম্পর্কে আর কি বলব? যে আদর্শ তরুন সমাজের স্বপ্ন নিয়ে লিখি তাদের ঝক ঝকে মুখ দেখতে পাই শাহবাগের অলিতে-গলিতে রাস্তায়। তবে কষ্ট লাগে তখনই যখন দেখি এখন কার কিছু তরুন তরুনীরা ভ্যালেনটাইন বা থার্টি ফার্সট নাইটে বেলাল্লাপনা করে। কষ্ট হয়, খুব কষ্ট। সেই কষ্ট বুকে নিয়ে সামনের দিকে যাই, এই তরুন রা একে একে সব কিছুর বিরুদ্ধে রুখে দাড়াবে, আমরা পাবো একটা সুস্হ সুন্দর দেশ। সে আশায় বুক বাধি।
ছবিঃ আমার এডিট করা, বাংলা কোন একটা সিনেমা থেকে নেয়া।
ফেইস বুকে আমার পেইজ দেখতে চাইলে নিচের লিংকে যানঃ
Click This Link
আমার রিসেন্ট একটি লেখাঃ
একজন প্লেবয় বা কোন সভ্যতা প্রজনন করি, কি আমার দায় ভার?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আরফার। ভালো থাকবেন। আমি সাধারন ভাষায় লিখি কিছু সাধারন মানুষের গল্প।
আপনার জীবন প্রতিদিনই ভালোবাসায় ভরে উঠুক।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৩
এক্সপেরিয়া বলেছেন: কষ্ট পেলাম পড়ে । তবে সুন্দর হয়েছে ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: আজকের এই দিনে কত জন মানুষ এই কষ্টের কাছা কাছি পৌছাবে আমার জানা নেই। তবে দোয়া করি কারো যেন এমন না হয়।
ভালো থাকবেন।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
তাসজিদ বলেছেন: আসলে ভালবাসায় কোন অন্যায় নেই। কিন্তু আমরা ভালবাসাকে অপবিত্র করি আর কালিমায় লিপ্ত করি।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১
মেংগো পিপোল বলেছেন: সত্যি তাই। ভালোবাসায় পবিত্রতা রাখতে আমরা ভুলে গেছি। আমরা দিন দিন পশ্চিমা ভাব ধারায় ভারতের জারজ সংস্কৃতির সেকেন্ড হ্যান্ড ইউজার হয়ে উঠছি।
ভালো থাকবেন।
৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: সুন্দর লেখা
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২২
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই, ভালো থাকবেন।
৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
আহসান২০২০ বলেছেন: হায়রে বালোভাষা দিবস!!! কতো মেয়ের ইজ্জত নিবি আর লিটনের ফ্ল্যাটে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
মেংগো পিপোল বলেছেন: হ্যা এই দিবসে ভাষা সুদ্ধ ভাবে উচ্চরন করে ব্যবহার করতে হবে । লিটনের ফ্ল্যাট গুলো তো আর বুলডোজার দিয়ে ভাংয়া যাবেনা। লাথি মারতে হেব অপসংস্কৃতির মুখে।
৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
আমিভূত বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার সময়পোযোগী লেখা পেলাম ,অনেক ভালো লেগেছে ।
ভালো থাকবেন ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভালো থাকবেন আপনিও। ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার ||
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। ভালো থাকবেন,
৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
পিয়াস হোসাইন বলেছেন: শেষ অংশ টা অনেক মর্মান্তিক মর্মস্পর্শী।
ভালো থাকবেন ভাই।
বরাবরের মতই অসাধারণ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
মেংগো পিপোল বলেছেন: পিয়াস কেমন আছো ভাই? ধন্যবাদ তুমি এসেছ আমার পোষ্টে। ভালো থাকো।
৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
ট্যামময বলেছেন: তাসজিদ বলেছেন: আসলে ভালবাসায় কোন অন্যায় নেই। কিন্তু আমরা ভালবাসাকে অপবিত্র করি আর কালিমায় লিপ্ত করি।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
মেংগো পিপোল বলেছেন: আমি বলেছি: সত্যি তাই। ভালোবাসায় পবিত্রতা রাখতে আমরা ভুলে গেছি। আমরা দিন দিন পশ্চিমা ভাব ধারায় ভারতের জারজ সংস্কৃতির সেকেন্ড হ্যান্ড ইউজার হয়ে উঠছি।
ভালো থাকবেন।
১০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
ধৈঞ্চা বলেছেন: আপনার গল্পের সবকিছুই ঠিক ছিল তবে ঘটনাটা ৯০ দশকের হলে ভাল হতো, বর্তমানে ডিজুস মেয়েরা এত সামান্য ব্যাপারে বিষ খায় না। বরং যে মেয়ে যতটা ছেলের সাথে রিলেশান কন্টিনিউ করতে পারে সে তত মর্ডাণ। ছেলেদের হাতে রাখার টেকনিক তো মেয়েদের জানাই আছে,
তবে ছেলেদের ব্যাপারেও এটা প্রযোজ্য।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই গল্পটার শেষ অংশে ভালো ভাবে খেয়াল করুন একটা নষ্ট ভিডিও প্রকাশ হয়েছে সেই অভিমানে বা অপমানে বিষ খেয়েছে। মেয়ে বা ছেলে যে যতই ডিজুস হয়ে যাক রাগ অভিমান ক্ষভ বা অপমান সবাই বোঝে। আর মেয়েরা এখন আর বিষ খায়না ধারনাটা সে ভাবে ঠিক না। হাসপাতালে বহু মেয়ে পরে থাকতে দেখি বিষ খেয়ে এসেছে। তবে সম্যা অন্য জায়গায় এখন আর কেউ বিষ খেলে মরেনা। মানুষের নৈতিক চরিত্র যেভাবে ভ্যাজাল ঢুকেছে, সে ভাবে বিষেও ভ্যাজাল ঢুকেছে। প্রশ্ন করতে পারেন আপনার গল্পের নাইকা কিভাবে মারা গেল? আমি গল্পে কোথাও লিখিনি নাইকা মারা গেছে, সে পরে আছে। বিষক্রিয়ার অজ্ঞান ওতে হয়ে যেতে পারে।
এটাই ছোট গল্প শেষ হয়েও হইলোনা শেষ।
ভালো থাকবেন ভাই সবসময়।
১১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
রাইসুল নয়ন বলেছেন: শিক্ষণীয় গল্প ।
+++
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
মেংগো পিপোল বলেছেন: এই শিক্ষাথেকে আমরা দিন দিন দুরে সরে যাচ্ছি। আমরা কি পারি না হাত বাড়িয়ে সামনের পরে যাওয়া মানুষটাকে টেনে তুলতে।
ভালো থাকবেন নয়ন ভাই সবসময়।
১২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০২
রোদেলা দুপুর বলেছেন: সমাজের বাস্তবতা। স্বাধীনতা ভাল কিন্তু সেটা সীমা অতিক্রম করা ঠিক না।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
মেংগো পিপোল বলেছেন: অন্ধকারেরও সীমানা আছে, আল্লাহ বলেছেন সীমা লংঘন কারী কে তিনি পছন্দ করেন না। দেশের শেষ সীমানায় লেখা "ডোন্ট ক্রস দা লাইন।" তবুই আমরা লাইন ক্রসকরি গুলি খাই।
একজন সত্যিকারের ধার্মিক জানে তার সীমানা কতটুকু।
১৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: তবে কষ্ট লাগে তখনই যখন দেখি এখন কার কিছু তরুন তরুনীরা ভ্যালেনটাইন বা থার্টি ফার্সট নাইটে বেলাল্লাপনা করে। কষ্ট হয়, খুব কষ্ট। সেই কষ্ট বুকে নিয়ে সামনের দিকে যাই, এই তরুন রা একে একে সব কিছুর বিরুদ্ধে রুখে দাড়াবে, আমরা পাবো একটা সুস্হ সুন্দর দেশ। সে আশায় বুক বাধি।
একদম আমার মনের কথা।
একট অপ্রিয় সত্য কথা হল, অধিকাংশ ক্ষেত্রে মেয়েরা তাদের এসব তথাকথিত নিচু জাতের প্রেমিকের সামান্য প্রলোভনেই নিজেকে বিলিয়ে দেয়। আল্লাহ তাদের বিবেককে সদা জাগ্রত রাখুন। আমিন।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: আল্লাহ তাদের বিবেককে সদা জাগ্রত রাখুন। আমিন। আর একটা কথা আমি যোগ করি আল্লাহ বখে যাওয়া ছেলে মেয়ে উভয়কেই হেদায়েত দিক।
১৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
ধৈঞ্চা বলেছেন: ভাইজান, মেয়েটা যে বিয়ের আগেই ছেলেটার সাথে এতটা অবৈধ কাজ করল তার জন্য মেয়েটার কোন অনুশোচনা নাই, অনুশোচনা তখনই হলো যখন ছেলেটা শেষ পর্যন্ত আসলনা তখন। আবার বিষ খেল যখন ভিডিও বের হওয়ার কথা জানল।
আসলে কোনটা বৈধ, কোনটা অবৈধ, কোনটা নৈতিক, কোনটা অনৈতিক এই সব ভেবে এসব ভেবে এগুনো উচিৎ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই লেখাটা তে আমি মানুষের বিবেগের উপর একটা চরম আঘাত করতে চেয়েছি। শেষ সীমানায় পৌছে জাগ্রত করতে চেয়েছি বিবেগ।
আর এই গল্পের সব চরিত্রই কাল্পনিক, চরিত্র গুলোকে এত সিরিয়াসলি না নেয়াই ভালো। কেবল নৈতিক শিক্ষাটুকু মনে রাখলেই হবে।
ভালো থাকবেন।
১৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
এ,রহিম বলেছেন: চমৎকার লেখা, গল্পের সকল চরিত্র কাল্পনিক হলেও বর্তমানে আমাদের চারপাশে এটাই ঘটছে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
মেংগো পিপোল বলেছেন: আমরা একটু চেষ্টাকরলেই আমাদের বিবেগ কে জাগ্রত করতে পারি। আল্লাহ আমাদের বিবেগ কে জাগ্রত করুন।
১৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
পথহারা সৈকত বলেছেন: শুভকামনা এবং ভ্যালেন্টাইনের শুভেচ্ছা।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার জীবন প্রতিদিনই ভালোবাসায় ভরে উঠুক।
১৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭
সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো লিখাটা..
@ধৈঞ্চা ... আপনার কমেন্টস ও ভালো লেগেছে..
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আসর সাথে ধৈঞ্চা কেও ধন্যবাদ আমার পোষ্টে কমেন্টস দেবার জন্য।
১৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাললাগা রেখে গেলাম ভাইয়া ...।।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকবেন।
১৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: kosto pailam
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
মেংগো পিপোল বলেছেন: কষ্টের মধ্যেই আছে নৈতিক শিক্ষা। এটাতো গল্প বাস্তব জীবনে যেন কেউ এরকম পরিস্হিতির সামনে না পরে তাই এই গল্পের অবতারনা। ভালো থাকবেন আতিকুল ভাই।
২০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: ভালো লিখেছেন। তয় সবুঝের ক্যারেক্টারও আমার কাছে সন্দেহজনক লাগে। সি আইডি তে চাকরি করে কেও বউরে গয়নার ওপর রাখতে পারে যদি হালাল ইনকাম না করে।
পোস্টে প্লাস দিয়ে গেলাম।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার দেয়া প্লাস টি পেয়েছি। ধন্যবাদ আপনাকে। সবুজ একটা পার্স চরিত্র বলাযায় আমি সবুজের মাথায়ই কাঠাল ভেংয়েছি।
ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ আপনাকে মনদিয়ে লাখাটা পড়ার জন্য।
২১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
রহমান মাহমুদুর বলেছেন: ভ্যালেন্টাইনের দিনে কত মেয়ে তাদের ............................. হারাবে
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৮
মেংগো পিপোল বলেছেন: তবুওতো ফোটে ফুল, হোক স্রত প্রতিকূল। আশা নিয়ে বেচে থাকে অন্তর।
একদিন জাগবে মানুষ।
২২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
নােয়ফ চৌধুরী বলেছেন: অনাচার গুলো এখন আচারে পরিনত হচ্ছে।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১২
মেংগো পিপোল বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, আর সেই আচার আমাদের সকল শ্রেনী পেশার মানুষ মহা আনন্দে চেটে পুটে খেয়ে নেই।
২৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০২
অহন_৮০ বলেছেন: ভালো লিখেছেন
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১২
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ভালো থাকবেন।
২৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৭
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন:
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার জীবন প্রতিদিনই ভালোবাসায় ভরে উঠুক।
২৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
htusar বলেছেন: ধৈঞ্চা বলেছেন: আপনার গল্পের সবকিছুই ঠিক ছিল তবে ঘটনাটা ৯০ দশকের হলে ভাল হতো, বর্তমানে ডিজুস মেয়েরা এত সামান্য ব্যাপারে বিষ খায় না। বরং যে মেয়ে যতটা ছেলের সাথে রিলেশান কন্টিনিউ করতে পারে সে তত মর্ডাণ। ছেলেদের হাতে রাখার টেকনিক তো মেয়েদের জানাই আছে,
তবে ছেলেদের ব্যাপারেও এটা প্রযোজ্য।
দ্বিমত । সব মেয়েরা একি রকম নয়। আলট্রা - মডার্ন মেয়ে আছে কয়টা? ১০-১৫% ?? বাকিদের নিশ্চয় এক কাতারে ফেলতে পারেন না।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
মেংগো পিপোল বলেছেন: আমি বলেছিঃ ভাই গল্পটার শেষ অংশে ভালো ভাবে খেয়াল করুন একটা নষ্ট ভিডিও প্রকাশ হয়েছে সেই অভিমানে বা অপমানে বিষ খেয়েছে। মেয়ে বা ছেলে যে যতই ডিজুস হয়ে যাক রাগ অভিমান ক্ষভ বা অপমান সবাই বোঝে। আর মেয়েরা এখন আর বিষ খায়না ধারনাটা সে ভাবে ঠিক না। হাসপাতালে বহু মেয়ে পরে থাকতে দেখি বিষ খেয়ে এসেছে। তবে সম্যা অন্য জায়গায় এখন আর কেউ বিষ খেলে মরেনা। মানুষের নৈতিক চরিত্র যেভাবে ভ্যাজাল ঢুকেছে, সে ভাবে বিষেও ভ্যাজাল ঢুকেছে। প্রশ্ন করতে পারেন আপনার গল্পের নাইকা কিভাবে মারা গেল? আমি গল্পে কোথাও লিখিনি নাইকা মারা গেছে, সে পরে আছে। বিষক্রিয়ার অজ্ঞান ওতে হয়ে যেতে পারে।
এটাই ছোট গল্প শেষ হয়েও হইলোনা শেষ।
২৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২
রংটাণর্ বলেছেন: ভাইয়া অনেক সুন্দর লেখা হইছে।
পোষ্টে++++++++++++++
আপনি কেমন আছেন?
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আমি ভালো আছি। আপনার খবর কি? ইদাং কি খুব কম থাকা হয় অনলাইনে। আপনাকে তো পাওয়াই যায় না।
ভালো থাকবেন।
২৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৭
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: অনেক দিন নেট এ ছিলাম না তাই পড়তে দেরি হয়ে গেল।
বিয়ের আগে শারিরীক সম্পর্ক এখনকার সময় একটা সাধারন ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছে। কয়েকদিনের সম্পর্ক হলেই এঘটনা প্রায়ই ঘটে। আমার এক বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম যে এখনকার মেয়েদের কাছে কি ইজ্জত বা সতিত্বের কোন দাম নেই। ও বলেছিল, লোকে জানলে সমস্যা আর না জানলে কোন ব্যাপার না।
সব মেয়ে বা ছেলে এমন না, ভালোও আছে। কিন্তু আমার মতে তা ৫%-১০%।
তাই এখনকার বিবাহযোগ্য ছেলে-মেয়েদের আর এ সব নিয়ে চিন্তা করতে দেখি না। তাদের মতে বিয়ের আগে কে কি করলো তা জেনে দরকার কি, বিয়ের পরে ভালো থাকলেই হলো। কিন্তু ঘটনা এখন বিয়ের পরেও গড়িয়ে যাচ্ছে।
সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ। সবাই সচেতন হোক এটাই চাই।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন:সবাই সচেতন হোক এটাই চাই।
আমিও ভাই আপনার মতন একই জিনিস চাই। ভালো থাকবেন ।
২৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । ভাল লাগলো।
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ভালো থাকবেন।
২৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
অনির্বাণ তন্ময় বলেছেন: কিছু দিন নেট থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলাম তাই আপনার পোস্ট পড়া হয় নি।
কেমন আছেন ভাই?
২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪১
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভালো আছি ভাই। আপনি কেমন আছেন? নেটের ভুবনে আপনাকে আবার স্বাগতম।
ভালো থাকবেন।
৩০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
চমৎকার
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭
আরফার বলেছেন: গল্পটা ভালো লাগলো। কিছু টাইপো আছে, ঠিক করতে হবে। কাহিনীর ভেতর ঢুকে যাওয়া গেছে। বাস্তব কিছু চিত্র উপস্থাপন করেছেন।
শুভকামনা এবং ভ্যালেন্টাইনের শুভেচ্ছা।