![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শোক নিয়ে সমবেদনা জাননোর নামে নোংরা রাজনীতি না করতে অনুরোধ জানিয়েছেন চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শিমুল বিশ্বাস। শনিবার রাত সাড়ে ৯টায় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে শিমুল বিশ্বাস সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
শিমুল বিশ্বাস বলেন, ‘ সন্ধ্যা ৭টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর এপিএস সাইফুজ্জামান শিখর আমাকে ফোনে বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে শোক প্রকাশ করতে চান। আমি তখন বলেছি, ম্যাডাম ঘুমিয়েছেন। ঘুম থেকে উঠলে তার সঙ্গে কথা বলে আজ রাতে হোক আর কাল হোক আমি জানাবো। কিন্তু তারপরও প্রধানমন্ত্রীর আসার খবর শুনে সঙ্গে সঙ্গে আমি দৌড়ে গিয়েছিলাম শোক বই নিয়ে। কিন্তু তার আগেই তিনি চলে যান। অথচ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে আমরা গেট খুলিনি। এটা ঠিক নয়।’
তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়ার এই শোকে দেশবাসী শোকাহত। তার এই শোককে নিয়ে কেউ যেন কুৎসিত রাজনীতি না করে। প্রধানমন্ত্রী ও তার কার্যালয়ের কর্মকর্তারা যেন বাংলাদেশের অচলাবস্থা নিয়ে যথাযথ ভূমিকা রাখেন।
এর কিছুক্ষণ আগে প্রধানমন্ত্রী চলে যাওয়ার পর তার তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী অভিযোগ করে বলেন, ‘সব প্রটোকল ভেঙে প্রধানমন্ত্রী মানবিক কারণে বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। একজন নেত্রী হিসেবে নয়, একজন মা হিসেবে, অন্য একজন মা’কে সান্তনা দিতে ছুটে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্যে কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল না। গাড়ি থেকে নেমে কার্যালয়ের সামনে কিছুক্ষণ দাড়িয়ে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু ভেতর থেকে গেট না খোলায় তিনি চলে যান বলে জানান ইকবাল সোবহান চৌধুরী।
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১০
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: "আমি দৌড়ে গিয়েছিলাম শোক বই নিয়ে"...প্রধানমন্ত্রী কি রাস্তায় দাঁড়িয়ে শোক বইতে স্বাক্ষর করবেন?
কি হাস্যকর কথা?!?!
কেবল খালেদা নয়, মনে হচ্ছে পুরো বিএনপিকে ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯
দধীচি বলেছেন: আওয়ামিরা কুকুরের মত। তাদের কোন বিচার বুদ্ধি বিবেক নেই। নিজেরা সন্ত্রাস করে, পেট্রল বোমা ছোড়ে আর দোষ চাপায় বিএনপির ঘাড়ে। এদের ধ্বংস হোক।
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল স্টাফ যে যোগাযোগ করেছিল তা নিশ্চিত করেছেন শিমুল বিশ্বাস। শিমুল খালেদা জিয়ার ঘুমানোর তথ্য জানানোর পরেও প্রেসে তা জানিয়ে টিভি ক্যামেরার মহাড়া দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর যাওয়াটা কতটা নাটক, কতটা ভন্ডামি তা একজন বাকশালী বুঝবে না।
যে খালেদার নাম শুনলে হাসিনা সাপের মত হিসহিস করতে থাকেন, নানান ইতর বিশেষনে ডাকেন, তারেক জিয়াকে জানোয়ার বলে সংসদে বসে অভিহিত করেন, জিয়াকে দুবেলা পাকিস্তানের চর বলে বাঁকা হাসেন, তার পক্ষে সান্ত্বনা দেয়া নয়, স্রেফ নাটকই করার কথা ছিল, সেটাই করেছেন।
আর খালেদা জিয়াকে ইট-বালুর গাড়ি ও তালা মেরে অফিসে বন্দী রাখার নোংরা ও অমানবিক এপিসোডতো এখনও শেষ হয়নি!
এই রফিকুলেরা নিজেদের অতি জ্ঞানী মনে করেন, কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকলের বিষয়ে নিতান্ত অজ্ঞ। তারা খালেদাকে অফিসে বন্দি রাখার খবরও জানেন না!! একজন শোকার্ত মায়ের কাছে, যিনি মেডিকেশনে ঘুমাচ্ছিলেন, তার কাছে রাজনৈতিক সমঝোতামূলক আচরণ আশা করেন তিনি... কতটা অমানবিক ও নির্বোধ হলে একজন মানবিক শোক প্রকাশের স্থলে এমন আশাবাদ করতে পারে... এই বৃদ্ধের বুদ্ধিনাশ হয়েছে!
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৩
নিয়ন আলোয় সন্ধ্যা বলেছেন: শুধু একটাই কামনা হাসিনার অপরাজনিতির অবসান হোক